জহির উদ্দিন মিশু, ঢাকা
প্রশ্ন: ইসরায়েলের প্রতি বিদ্বেষ থেকেই আপনার এই সিদ্ধান্ত, তাই তো?
রাজীব: ইসরায়েল কিংবা তাদের খেলোয়াড় বা জনগণের প্রতি আমার কোনো বিদ্বেষ নেই। তারা যেভাবে ফিলিস্তিনি মানুষের ওপর হামলা করেছে, সেটার বিরুদ্ধে তাদের সরকারের বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদ।
প্রশ্ন: আপনি কি জানতেন না, প্রতিপক্ষ হিসেবে তারাও থাকতে পারে?
রাজীব: আমি অনেক অলিম্পিয়াড খেলেছি। আমার অভিজ্ঞতা বলে, ইসরায়েলের সঙ্গে আমাদের খেলা পড়েনি। এবারও সেটাই ভেবেছিলাম।
প্রশ্ন: কখন বলেছিলেন, আপনি ইসরায়েলের বিপক্ষে খেলতে চান না?
রাজীব: নাম চূড়ান্তের আগেই আমি বিষয়টি তাদের (ফেডারেশন) অবহিত করি। শুধু তা-ই নয়, আমি বলেছিলাম আয়োজকদের সঙ্গে কথা বলে যদি অন্য কোনো প্রতিপক্ষ দেওয়া যায়, ভালো হবে।
প্রশ্ন: আপনার বলার পর ফেডারেশন কোনো উদ্যোগ নিয়েছিল? আর তখন কি পরিবর্তনের সুযোগ ছিল?
রাজীব: খেলব না বলার পরে ফেডারেশন কোনো উদ্যোগ নেয়নি, বরং আমাদের তিনজন খেলবে না বলার পর তারা চিন্তায় পড়ে যায়। আমি না করার পরও আমার নামটা জমা দেয় তারা।
প্রশ্ন: শুধু কি আপনি, নাকি দেশের অন্য দাবাড়ুরাও ইসরায়েলি প্রতিপক্ষ দেখে খেলতে চাননি?
রাজীব: নিয়াজ ভাইকে প্রথমে বলা হয়। তিনি না করেন। এরপর নীড়ও খেলতে রাজি ছিল না। সবশেষ আমার নামটা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।
প্রশ্ন: তাহলে তাদের নিয়ে কোনো কথা নেই, আপনাকে নিয়ে কেন এত আলোচনা?
রাজীব: এটা তো বলতে পারব না। হয়তো আমি ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় মনে হয়। আমার সিদ্ধান্ত ফেসবুকে প্রকাশ করাটা তারা (ফেডারেশন) ভালোভাবে নেয়নি।
প্রশ্ন: ফেসবুকে না প্রকাশ করে শুধুই ফেডারেশনকে জানালে হতো না?
রাজীব: ফেডারেশনকে আমি জানিয়েছি। আর ফেসবুকে পোস্ট না দিলে সবাই কীভাবে জানবে যে আমি প্রতিবাদ করলাম।
প্রশ্ন: এখন যদি ফেডারেশন আপনার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়, আপনার বক্তব্য কী?
রাজীব: আমরা এখানে এসেছি কোনো প্রস্তুতি নেই, কোচ নেই। এসব দেখার লোক কই! এখন আমি এক রাউন্ড খেলিনি, তাতেই আমাকে শাস্তি দিতে উঠেপড়ে লেগেছে। যদি এক রাউন্ড না খেলায় শাস্তি দেয়, তাহলে কী আর করা!
প্রশ্ন: ইসরায়েলের প্রতি বিদ্বেষ থেকেই আপনার এই সিদ্ধান্ত, তাই তো?
রাজীব: ইসরায়েল কিংবা তাদের খেলোয়াড় বা জনগণের প্রতি আমার কোনো বিদ্বেষ নেই। তারা যেভাবে ফিলিস্তিনি মানুষের ওপর হামলা করেছে, সেটার বিরুদ্ধে তাদের সরকারের বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদ।
প্রশ্ন: আপনি কি জানতেন না, প্রতিপক্ষ হিসেবে তারাও থাকতে পারে?
রাজীব: আমি অনেক অলিম্পিয়াড খেলেছি। আমার অভিজ্ঞতা বলে, ইসরায়েলের সঙ্গে আমাদের খেলা পড়েনি। এবারও সেটাই ভেবেছিলাম।
প্রশ্ন: কখন বলেছিলেন, আপনি ইসরায়েলের বিপক্ষে খেলতে চান না?
রাজীব: নাম চূড়ান্তের আগেই আমি বিষয়টি তাদের (ফেডারেশন) অবহিত করি। শুধু তা-ই নয়, আমি বলেছিলাম আয়োজকদের সঙ্গে কথা বলে যদি অন্য কোনো প্রতিপক্ষ দেওয়া যায়, ভালো হবে।
প্রশ্ন: আপনার বলার পর ফেডারেশন কোনো উদ্যোগ নিয়েছিল? আর তখন কি পরিবর্তনের সুযোগ ছিল?
রাজীব: খেলব না বলার পরে ফেডারেশন কোনো উদ্যোগ নেয়নি, বরং আমাদের তিনজন খেলবে না বলার পর তারা চিন্তায় পড়ে যায়। আমি না করার পরও আমার নামটা জমা দেয় তারা।
প্রশ্ন: শুধু কি আপনি, নাকি দেশের অন্য দাবাড়ুরাও ইসরায়েলি প্রতিপক্ষ দেখে খেলতে চাননি?
রাজীব: নিয়াজ ভাইকে প্রথমে বলা হয়। তিনি না করেন। এরপর নীড়ও খেলতে রাজি ছিল না। সবশেষ আমার নামটা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।
প্রশ্ন: তাহলে তাদের নিয়ে কোনো কথা নেই, আপনাকে নিয়ে কেন এত আলোচনা?
রাজীব: এটা তো বলতে পারব না। হয়তো আমি ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় মনে হয়। আমার সিদ্ধান্ত ফেসবুকে প্রকাশ করাটা তারা (ফেডারেশন) ভালোভাবে নেয়নি।
প্রশ্ন: ফেসবুকে না প্রকাশ করে শুধুই ফেডারেশনকে জানালে হতো না?
রাজীব: ফেডারেশনকে আমি জানিয়েছি। আর ফেসবুকে পোস্ট না দিলে সবাই কীভাবে জানবে যে আমি প্রতিবাদ করলাম।
প্রশ্ন: এখন যদি ফেডারেশন আপনার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়, আপনার বক্তব্য কী?
রাজীব: আমরা এখানে এসেছি কোনো প্রস্তুতি নেই, কোচ নেই। এসব দেখার লোক কই! এখন আমি এক রাউন্ড খেলিনি, তাতেই আমাকে শাস্তি দিতে উঠেপড়ে লেগেছে। যদি এক রাউন্ড না খেলায় শাস্তি দেয়, তাহলে কী আর করা!
নাহিদ রানা। বাংলাদেশের পেস সম্ভাবনার আরেক নাম। শুরুতে শুধু তাঁর বলে গতি থাকলেও তাতে ছিল না তেমন নিয়ন্ত্রণ। তবে এখন দ্রুতগতির বলেও নিয়ন্ত্রণ আনতে পারছেন। আর যেদিন থেকে কাজটি করতে পারছেন, সাফল্য ধরা দিচ্ছে তাঁকে।
১ ঘণ্টা আগেবলটি ধেয়ে আসছিল এলমান মতিনের দিকেই। কিন্তু নাগালের বাইরে হওয়ায় নিয়ন্ত্রণে নিতে পারেননি তিনি। উল্টো তা রিসিভ করতে হয় মাঠের বাইরে থাকা এক সাংবাদিককে। তাঁর এমন দক্ষতায় মতিন হাসিমুখে বলে ওঠেন ‘নাইস’। ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠা এই তরুণ ফুটবলারের বাংলায় কথা বলতে তেমন কোনো জড়তা নেই, বাচনভঙ্গি স্বভাবতই ইংরেজদের...
১ ঘণ্টা আগেলাহোরে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ডে পাকিস্তানের বিপক্ষে আজ জিতলে ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করবে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। আর যদি হেরে যায় ‘যদি-কিন্তু’র দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে তাঁদের...
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ার আগে একটাই লক্ষ্যের কথা জানিয়েছিলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। সে লক্ষ্য, বিশ্বকাপ নিশ্চিত করা। টানা তিন ম্যাচ জিতে সে লক্ষ্যের খুব কাছে চলে এলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে অপেক্ষা বেড়েছে দলের। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে শেষ ম্যাচ আজ। প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, যারা তাদের আগের ম্যাচেই...
২ ঘণ্টা আগে