এই জয়ে আমার সেই দুঃখ (২০০৩ সালে মুলতান টেস্টের হার) অনেক কমল। মুলতানে সেই হারের কথাটা সব সময় মনে আসত। এখন মনে হয়, এটা ভুলে যেতে পারব। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের কথাই বেশি মনে থাকবে। ২১ বছর পর হলেও জয়টা দারুণ ব্যাপার। ছেলেরা দারুণ খেলছে। আমরা যে উন্নতি করছিলাম, সেটারই একটা প্রতিচ্ছবি এই জয়ে।
আমরা বিশ্বকাপে ভালো ক্রিকেট খেলিনি। বিশ্বকাপের সংস্করণ ভিন্ন ছিল। আমরা টেস্ট ম্যাচ অনেক বছর ধরে খেলছি। আমাদের জেতার অভিজ্ঞতা আছে। বেশ ভালো দলের বিপক্ষে জয় আছে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে নিউজিল্যান্ডকে হারানো চাট্টিখানি কথা নয়। শ্রীলঙ্কাকে তাদের মাটিতে হারিয়েছি। আমরা শুধু ধারাবাহিকভাবে জিতছি না। তবে এখন মনে হয় যে এই দল অনেক গোছানো। ভালো লাগছে। ছেলেরা ভালো ক্রিকেট খেলছে। আমাদের যারা তরুণ ক্রিকেটার যারা খেলাটা দেখছে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও অনুপ্রেরণা তৈরি হবে। অনেকে আছে, যারা টেস্ট ক্রিকেটার হতে চায় না। এই সংস্করণ খেলতে চায় না। এই জয়টা দেশের সব ক্রিকেটারের জন্য অনুপ্রেরণা হবে।
নির্দ্বিধায় মিরাজ আর মুশফিকের ১৯৬ রানের জুটিটা দুর্দান্ত—আমাদের এই টেস্টে ওরা এগিয়ে নিয়ে গেছে। লিড নিতে সহায়তা করেছে। আমাদের প্রতিটি বোলার শেষ দিনে দারুণ বোলিং করেছে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন খুবই নিখুঁত ছিল। উইকেট বরাবর বল করেছে। আতঙ্কগ্রস্ত হয়নি। তাড়াহুড়া করেনি। আক্রমণাত্মক ক্রিকেট বোলিং করেছে। অপেক্ষা করেছে সুযোগ নেওয়ার জন্য। যখন সুযোগ এসেছে, ফিল্ডাররা দারুণ ক্যাচ নিয়েছে। সব মিলিয়ে দলীয় প্রচেষ্টা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় মুশফিক একদিন আমাকে ফোন করে বলল, আমরা একটা ক্যাম্প করতে চাই। আমরা বসে আছি। আমরা তো সাদা বলে খেলব না। লাল বলের খেলা আছে সামনে। একটা ক্যাম্প শুরু করে দেন আমাদের। চট্টগ্রাম, সিলেট, বগুড়া—যেখানেই হোক। আমি আমাদের ক্রিকেট পরিচালনপ্রধান (সদ্য পদত্যাগী) জালাল ভাইকে বলে পরিকল্পনা করে ক্যাম্প শুরু করলাম। এটা আমরা করে দিতে পেরেছি। কিন্তু কষ্ট তো করেছে ওরা। এটা ওদের দারুণ সহায়তা করেছে। বিশেষ করে আমাদের স্থানীয় কোচরা ক্যাম্পে যুক্ত ছিল। তাদের অবদানটাই বেশি। টেস্টের আগে মুশফিকদের দারুণভাবে প্রস্তুত করেছে তারা। পাকিস্তানের মতো কঠিন কন্ডিশনে লম্বা সময় ব্যাটিং করেছে।
১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেলেও সিরিজ জেতা কঠিন। টেস্ট সিরিজ এত সহজ না। খেলা যেকোনো সময় মোড় নেয়। শেষ দিনের সকালেও আশা করিনি আমরা জিতব। কিন্তু ক্রিকেট এমন খেলা যে দুই-চারটা উইকেট পড়লেই মোমেন্টাম এসে যায়। আমাদের এই জয় উপভোগ করতে হবে। ছেলেরা অনেক উপভোগ করুক। এরপরই দ্রুত যেন তৈরি হয় পরের টেস্ট লক্ষ্য করে।
খালেদ মাহমুদ সুজন: বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক
এই জয়ে আমার সেই দুঃখ (২০০৩ সালে মুলতান টেস্টের হার) অনেক কমল। মুলতানে সেই হারের কথাটা সব সময় মনে আসত। এখন মনে হয়, এটা ভুলে যেতে পারব। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের কথাই বেশি মনে থাকবে। ২১ বছর পর হলেও জয়টা দারুণ ব্যাপার। ছেলেরা দারুণ খেলছে। আমরা যে উন্নতি করছিলাম, সেটারই একটা প্রতিচ্ছবি এই জয়ে।
আমরা বিশ্বকাপে ভালো ক্রিকেট খেলিনি। বিশ্বকাপের সংস্করণ ভিন্ন ছিল। আমরা টেস্ট ম্যাচ অনেক বছর ধরে খেলছি। আমাদের জেতার অভিজ্ঞতা আছে। বেশ ভালো দলের বিপক্ষে জয় আছে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে নিউজিল্যান্ডকে হারানো চাট্টিখানি কথা নয়। শ্রীলঙ্কাকে তাদের মাটিতে হারিয়েছি। আমরা শুধু ধারাবাহিকভাবে জিতছি না। তবে এখন মনে হয় যে এই দল অনেক গোছানো। ভালো লাগছে। ছেলেরা ভালো ক্রিকেট খেলছে। আমাদের যারা তরুণ ক্রিকেটার যারা খেলাটা দেখছে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও অনুপ্রেরণা তৈরি হবে। অনেকে আছে, যারা টেস্ট ক্রিকেটার হতে চায় না। এই সংস্করণ খেলতে চায় না। এই জয়টা দেশের সব ক্রিকেটারের জন্য অনুপ্রেরণা হবে।
নির্দ্বিধায় মিরাজ আর মুশফিকের ১৯৬ রানের জুটিটা দুর্দান্ত—আমাদের এই টেস্টে ওরা এগিয়ে নিয়ে গেছে। লিড নিতে সহায়তা করেছে। আমাদের প্রতিটি বোলার শেষ দিনে দারুণ বোলিং করেছে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন খুবই নিখুঁত ছিল। উইকেট বরাবর বল করেছে। আতঙ্কগ্রস্ত হয়নি। তাড়াহুড়া করেনি। আক্রমণাত্মক ক্রিকেট বোলিং করেছে। অপেক্ষা করেছে সুযোগ নেওয়ার জন্য। যখন সুযোগ এসেছে, ফিল্ডাররা দারুণ ক্যাচ নিয়েছে। সব মিলিয়ে দলীয় প্রচেষ্টা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় মুশফিক একদিন আমাকে ফোন করে বলল, আমরা একটা ক্যাম্প করতে চাই। আমরা বসে আছি। আমরা তো সাদা বলে খেলব না। লাল বলের খেলা আছে সামনে। একটা ক্যাম্প শুরু করে দেন আমাদের। চট্টগ্রাম, সিলেট, বগুড়া—যেখানেই হোক। আমি আমাদের ক্রিকেট পরিচালনপ্রধান (সদ্য পদত্যাগী) জালাল ভাইকে বলে পরিকল্পনা করে ক্যাম্প শুরু করলাম। এটা আমরা করে দিতে পেরেছি। কিন্তু কষ্ট তো করেছে ওরা। এটা ওদের দারুণ সহায়তা করেছে। বিশেষ করে আমাদের স্থানীয় কোচরা ক্যাম্পে যুক্ত ছিল। তাদের অবদানটাই বেশি। টেস্টের আগে মুশফিকদের দারুণভাবে প্রস্তুত করেছে তারা। পাকিস্তানের মতো কঠিন কন্ডিশনে লম্বা সময় ব্যাটিং করেছে।
১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেলেও সিরিজ জেতা কঠিন। টেস্ট সিরিজ এত সহজ না। খেলা যেকোনো সময় মোড় নেয়। শেষ দিনের সকালেও আশা করিনি আমরা জিতব। কিন্তু ক্রিকেট এমন খেলা যে দুই-চারটা উইকেট পড়লেই মোমেন্টাম এসে যায়। আমাদের এই জয় উপভোগ করতে হবে। ছেলেরা অনেক উপভোগ করুক। এরপরই দ্রুত যেন তৈরি হয় পরের টেস্ট লক্ষ্য করে।
খালেদ মাহমুদ সুজন: বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক
টানা তিনটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের তাজা আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল এশিয়া কাপ মিশনে নামছে বাংলাদেশ। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে লিটন দাসের দলের প্রতিপক্ষ হংকং। লক্ষ্য একটাই— ইতিহাস গড়া। তা সামনে রেখে বাংলাদেশ এগোচ্ছে ম্যাচ বাই ম্যাচ ধরে।
২২ মিনিট আগেবোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স লক্ষ্যটা থেকেছে হাতের নাগালে। ভারত পাওয়ার প্লের মধ্যে নাকি আরও পরে ম্যাচ শেষ করতে পারে সেটাই যেন দেখার অপেক্ষা ছিল। শেষ পর্যন্ত ৫৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে মাত্র ২৭ বল খেলতে হয়েছে তাদের। রান তাড়ায় নেমে এত কম বলে কখনো ম্যাচ শেষ করতে পারেনি ভারত।
২ ঘণ্টা আগে‘যশপ্রীত বুমরা একাদশে থাকলে আমি ধর্মঘটে যাব’—টিভি অনুষ্ঠানে বসে এমনই কথা বলেছিলেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজা। ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট অবশ্য জাদেজার কথা রাখেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঠিকই খেলিয়েছে বুমরাকে। তাঁর এনে দেওয়া ব্রেকথ্রুর পর ভারতের স্পিন আক্রমণের সামনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে
৩ ঘণ্টা আগেস্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নেপালের কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি। এক দিনেরও বেশি সময় বন্ধের পর আজ দুপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফেরার আশায় ক্ষণ গুনছে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
৫ ঘণ্টা আগে