উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের এই মৌসুমের সবচেয়ে বড় বিস্ময় ভিয়ারিয়াল। রীতিমতো ‘জায়ান্ট কিলার’ হয়ে উঠেছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। ভিয়ারিয়াল এবার অনেক বড় শিকার করেছে। শিরোপা প্রত্যাশি বায়ার্ন মিউনিখকে বিদায় করে ১৬ বছর পর টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উঠেছে তারা। গতকাল রাতে অ্যালিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গিয়ে বায়ার্নকে ১-১ গোলে রুখে দিয়েছে ভিয়ারিয়াল। দুই লেগে মিলিয়ে ২-১ গোলের অগ্রগামিতায় বাজিমাত করে তারা।
ইতালিয়ান ফুটবলের উঠতি শক্তি আটালান্টাকে গ্রুপপর্ব থেকে ছিটকে দিয়েছে ভিয়ারিয়াল। শেষ ষোলোতে তাদের হাত ধরেই বিদায় নেয় জুভেন্টাস। এবার শেষ হলো রূপকথার একটা রাউন্ড। ঘরের মাঠে বায়ার্নকে ডেকে এনে ১-০ গোলে হারিয়ে দেয় স্প্যানিশ ক্লাবটি। দ্বিতীয় লেগের ৮৮ মিনিটে গোল করে হার এড়িয়ে আরেকটা অঘটনের জন্ম দিয়েছে তারা। ইউরোপ তো বটেই, বিশ্বজুড়ে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে কখনো লা লিগা জিততে না পারা ক্লাবটি।
ভিয়ারিয়ালের এই সাফল্যে ‘কৃতিত্ব’ আছে বায়ার্ন মিউনিখ কোচ ইউলিয়ান নাগালসম্যানের। প্রথম লেগে প্রতিপক্ষ মাঠে হারের পর তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের টিকে থাকার সুযোগ করে দিয়ে ভুল করেছে ওরা।’ জার্মান কোচের কথাতে পরোক্ষ ইঙ্গিত ছিল যে, দ্বিতীয় লেগটাতে চরম মূল্য দিতে হবে ভিয়ারিয়ালকে। এর আগে চ্যাম্পিয়নস লিগ শেষ আটের ড্রয়ের পর বায়ার্ন কোচ আভাস দেন প্রথম লেগেই তারা সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে ফেলবে তারা।
জার্মান কোচের ওসব বেফাঁস কথাবার্তাই নাকি ভিয়ারিয়াল ফুটবলারদের তাতিয়ে দিয়েছে। গতকাল রাতে সংবাদমাধ্যমকে ভিয়ারিয়ালের মিডফিল্ডার ড্যানি পারেয়ো বলেছেন, ‘প্রথম লেগেই নাগালসম্যান (কোয়ার্টার ফাইনাল) নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। এই কথা বলে সে ভিয়ারিয়াল ও ফুটবলকে অসম্মান করেছে। সত্যি বলতে ওপর দিকে থুতু মারলে তা নিজে মুখেই পড়ে।’
জার্মান কোচকে একহাত নিয়েছেন দলটির স্প্যানিশ স্ট্রাইকার জেরার্ড মরেনোও। যে গোলটা ভিয়ারিয়ালের শেষ চারের টিকিটের ফয়সালা করে দিয়েছে তিনিই ছিলেন সেই গোলটার রূপকার। সেই মরেনো খোঁচা মারলেন বায়ার্ন কোচকে। তিনি বললেন, ‘প্রথম লেগেই আমরা ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ না করে ভুল করেছি। তার এসব কথা আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজে দিয়েছে। ওরা আজ (গতকাল রাতে) আমাদের টিকে থাকার সুযোগ করে দিয়ে ভুল করেছে। আমরা এই সুযোগটাই নিয়েছি।’
ভিয়ারিয়ালকে সেমিফাইনালে তোলার পর দলটির প্রধান কোচ উনাই এমেরি ভীষণ খুশি। তাঁর হাত ধরেই ইউরোপে প্রথম বড় কোনো সাফল্য পেয়েছিল স্প্যানিশ ক্লাবটি। গত মৌসুমে ভিয়ারিয়ালকে তিনি জেতান ইউরোপের দ্বিতীয় সারির টুর্নামেন্ট ইউরোপা লিগ। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদেই এবার সরাসরি চ্যাম্পিয়নস লিগের টিকিট পেয়েছে ভিয়ারিয়াল। এই দলটাকে এবার আরও বড় স্বপ্ন দেখেছেন স্প্যানিশ কোচ।
গতকাল রাতে এমেরি বলেছেন, ‘এ ধরনের টুর্নামেন্টে কিছু পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই বড় দলকে হারাতে হবে। জুভেন্টাসকে হারানোটা ছিল আমাদের প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ। বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ম্যাচটা আমরা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছি। এখন আমাদের সামনে বেনফিকা এবং লিভারপুল যে-ই আসুক একই কথা। চেষ্টা করব সেমিফাইনালে সুযোগ কাজে লাগানোর।’ ভিয়ারিয়াল সুযোগ কাজে লাগতে পারবে তো? এই দলটার কাছে সবকিছুই যে সম্ভব হয়ে উঠছে!
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের এই মৌসুমের সবচেয়ে বড় বিস্ময় ভিয়ারিয়াল। রীতিমতো ‘জায়ান্ট কিলার’ হয়ে উঠেছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। ভিয়ারিয়াল এবার অনেক বড় শিকার করেছে। শিরোপা প্রত্যাশি বায়ার্ন মিউনিখকে বিদায় করে ১৬ বছর পর টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উঠেছে তারা। গতকাল রাতে অ্যালিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গিয়ে বায়ার্নকে ১-১ গোলে রুখে দিয়েছে ভিয়ারিয়াল। দুই লেগে মিলিয়ে ২-১ গোলের অগ্রগামিতায় বাজিমাত করে তারা।
ইতালিয়ান ফুটবলের উঠতি শক্তি আটালান্টাকে গ্রুপপর্ব থেকে ছিটকে দিয়েছে ভিয়ারিয়াল। শেষ ষোলোতে তাদের হাত ধরেই বিদায় নেয় জুভেন্টাস। এবার শেষ হলো রূপকথার একটা রাউন্ড। ঘরের মাঠে বায়ার্নকে ডেকে এনে ১-০ গোলে হারিয়ে দেয় স্প্যানিশ ক্লাবটি। দ্বিতীয় লেগের ৮৮ মিনিটে গোল করে হার এড়িয়ে আরেকটা অঘটনের জন্ম দিয়েছে তারা। ইউরোপ তো বটেই, বিশ্বজুড়ে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে কখনো লা লিগা জিততে না পারা ক্লাবটি।
ভিয়ারিয়ালের এই সাফল্যে ‘কৃতিত্ব’ আছে বায়ার্ন মিউনিখ কোচ ইউলিয়ান নাগালসম্যানের। প্রথম লেগে প্রতিপক্ষ মাঠে হারের পর তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের টিকে থাকার সুযোগ করে দিয়ে ভুল করেছে ওরা।’ জার্মান কোচের কথাতে পরোক্ষ ইঙ্গিত ছিল যে, দ্বিতীয় লেগটাতে চরম মূল্য দিতে হবে ভিয়ারিয়ালকে। এর আগে চ্যাম্পিয়নস লিগ শেষ আটের ড্রয়ের পর বায়ার্ন কোচ আভাস দেন প্রথম লেগেই তারা সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে ফেলবে তারা।
জার্মান কোচের ওসব বেফাঁস কথাবার্তাই নাকি ভিয়ারিয়াল ফুটবলারদের তাতিয়ে দিয়েছে। গতকাল রাতে সংবাদমাধ্যমকে ভিয়ারিয়ালের মিডফিল্ডার ড্যানি পারেয়ো বলেছেন, ‘প্রথম লেগেই নাগালসম্যান (কোয়ার্টার ফাইনাল) নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। এই কথা বলে সে ভিয়ারিয়াল ও ফুটবলকে অসম্মান করেছে। সত্যি বলতে ওপর দিকে থুতু মারলে তা নিজে মুখেই পড়ে।’
জার্মান কোচকে একহাত নিয়েছেন দলটির স্প্যানিশ স্ট্রাইকার জেরার্ড মরেনোও। যে গোলটা ভিয়ারিয়ালের শেষ চারের টিকিটের ফয়সালা করে দিয়েছে তিনিই ছিলেন সেই গোলটার রূপকার। সেই মরেনো খোঁচা মারলেন বায়ার্ন কোচকে। তিনি বললেন, ‘প্রথম লেগেই আমরা ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ না করে ভুল করেছি। তার এসব কথা আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজে দিয়েছে। ওরা আজ (গতকাল রাতে) আমাদের টিকে থাকার সুযোগ করে দিয়ে ভুল করেছে। আমরা এই সুযোগটাই নিয়েছি।’
ভিয়ারিয়ালকে সেমিফাইনালে তোলার পর দলটির প্রধান কোচ উনাই এমেরি ভীষণ খুশি। তাঁর হাত ধরেই ইউরোপে প্রথম বড় কোনো সাফল্য পেয়েছিল স্প্যানিশ ক্লাবটি। গত মৌসুমে ভিয়ারিয়ালকে তিনি জেতান ইউরোপের দ্বিতীয় সারির টুর্নামেন্ট ইউরোপা লিগ। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদেই এবার সরাসরি চ্যাম্পিয়নস লিগের টিকিট পেয়েছে ভিয়ারিয়াল। এই দলটাকে এবার আরও বড় স্বপ্ন দেখেছেন স্প্যানিশ কোচ।
গতকাল রাতে এমেরি বলেছেন, ‘এ ধরনের টুর্নামেন্টে কিছু পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই বড় দলকে হারাতে হবে। জুভেন্টাসকে হারানোটা ছিল আমাদের প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ। বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ম্যাচটা আমরা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছি। এখন আমাদের সামনে বেনফিকা এবং লিভারপুল যে-ই আসুক একই কথা। চেষ্টা করব সেমিফাইনালে সুযোগ কাজে লাগানোর।’ ভিয়ারিয়াল সুযোগ কাজে লাগতে পারবে তো? এই দলটার কাছে সবকিছুই যে সম্ভব হয়ে উঠছে!
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৫ ঘণ্টা আগে