ক্রীড়া ডেস্ক
এএফসি কাপের দ্বিতীয় ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল বসুন্ধরা কিংস। প্রথম ম্যাচে মাজিয়া স্পোর্টসের বিপক্ষে ১-০ গোলে জয়ের পর এবার মোহনবাগানের কাছে ৪-০ গোলে উড়ে গেছে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। কলকাতার সল্টলেকে একক আধিপত্য বিস্তার করে কিংসদের বিপক্ষে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে মোহনবাগান। ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন মোহনবাগানের উইঙ্গার লিস্টন কোলাসো।
ম্যাচের শুরুতেই সুযোগ পেয়েছিল বসুন্ধরা। বক্সের বাইরে দ্বিধায় থাকা ডিফেন্ডারদের পা থেকে বল কেড়ে মিগেলের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছিলেন প্রথমবারের মতো বসুন্ধরার জার্সিতে খেলতে নামা চিনেদু ম্যাথিউ। যথেষ্ট সুযোগ থাকার পরও মিগেল শট নেন পোস্টের বাইরে।
শুরুর মিনিটে বসুন্ধরার ঝড়ের পর শুরু হয় প্রকৃতির ঝড়-বৃষ্টি। প্রচণ্ড ঝড়ে পৃষ্ঠপোষক কোম্পানির বিলবোর্ড উড়ে এসে মাঠ পড়ে। তখনো খেলা চালিয়ে নিতে চেয়েছিলেন রেফারি। শেষ পর্যন্ত ১২ মিনিটের সময় খেলা থামিয়ে দিতে বাধ্য হন রেফারি চ্যান চুয়ান। প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর মাঠ পর্যবেক্ষণ শেষে খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেন রেফারিরা।
মাঠে ফিরেই আবারও গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল বসুন্ধরা। ১৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে রবসন রবিনহোর বাঁকানো ফ্রি-কিক প্রতিহত পোস্টে লেগে। দুই মিনিট পর রিমন হোসেনের দারুণ এক শটও আটকে যায় পোস্টে।
আক্রমণভাগ যখন দারুণ ছন্দে তখন ডিফেন্ডার বিশ্বনাথের ভুলে ম্যাচের ২৫ মিনিটে এগিয়ে যায় মোহনবাগান। বৃষ্টিভেজা মাঠে বক্সের ভেতর বল বিপদমুক্ত করতে গিয়ে বলেই পা লাগাতে পারেননি বিশ্বনাথ। পাশেই ছিলেন লিস্টন কোলাসো। বল কেড়ে নিয়ে বসুন্ধরার গোলরক্ষক জিকোকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে জড়িয়ে দেন মোহনবাগান উইঙ্গার। ৩৪ মিনিটে এই লিস্টন কোলাসোর কাছেই আরেকবার হার মানে বসুন্ধরা। মাঝমাঠ থেকে জনি কাউকোর রক্ষণচেরা পাসে ক্ষিপ্র গতিতে তারিক কাজীকে পেছনে ফেলেন লিস্টন। সামনে ছিলেন শুধু জিকো। বসুন্ধরা গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে আরও একবার ঠান্ডা মাথায় ফিনিশিং দেন ভারতীয় উইঙ্গার।
বিরতির পরই বসুন্ধরাকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়ে হ্যাটট্রিক তুলে নেন কোলাসো। ৫৩ মিনিটে কাট ব্যাক থেকে লিস্টনের বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট ঠেকানোর কোনো উপায় জানা ছিল না জিকোর। ৭৭ মিনিটে ধুঁকতে থাকা বসুন্ধরার জালে শেষ গোলটা করেছেন বদলি হিসেবে খেলতে নামা ডেভিড উইলিয়ামস। শুভাশিষ বোসের ক্রস থেকে বসুন্ধরার দুই ডিফেন্ডারকে ঘোল খাইয়ে করা অজি স্ট্রাইকারের গোল পুরো ম্যাচে যেন বসুন্ধরার ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি।
এএফসি কাপের দ্বিতীয় ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল বসুন্ধরা কিংস। প্রথম ম্যাচে মাজিয়া স্পোর্টসের বিপক্ষে ১-০ গোলে জয়ের পর এবার মোহনবাগানের কাছে ৪-০ গোলে উড়ে গেছে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। কলকাতার সল্টলেকে একক আধিপত্য বিস্তার করে কিংসদের বিপক্ষে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে মোহনবাগান। ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন মোহনবাগানের উইঙ্গার লিস্টন কোলাসো।
ম্যাচের শুরুতেই সুযোগ পেয়েছিল বসুন্ধরা। বক্সের বাইরে দ্বিধায় থাকা ডিফেন্ডারদের পা থেকে বল কেড়ে মিগেলের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছিলেন প্রথমবারের মতো বসুন্ধরার জার্সিতে খেলতে নামা চিনেদু ম্যাথিউ। যথেষ্ট সুযোগ থাকার পরও মিগেল শট নেন পোস্টের বাইরে।
শুরুর মিনিটে বসুন্ধরার ঝড়ের পর শুরু হয় প্রকৃতির ঝড়-বৃষ্টি। প্রচণ্ড ঝড়ে পৃষ্ঠপোষক কোম্পানির বিলবোর্ড উড়ে এসে মাঠ পড়ে। তখনো খেলা চালিয়ে নিতে চেয়েছিলেন রেফারি। শেষ পর্যন্ত ১২ মিনিটের সময় খেলা থামিয়ে দিতে বাধ্য হন রেফারি চ্যান চুয়ান। প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর মাঠ পর্যবেক্ষণ শেষে খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেন রেফারিরা।
মাঠে ফিরেই আবারও গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল বসুন্ধরা। ১৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে রবসন রবিনহোর বাঁকানো ফ্রি-কিক প্রতিহত পোস্টে লেগে। দুই মিনিট পর রিমন হোসেনের দারুণ এক শটও আটকে যায় পোস্টে।
আক্রমণভাগ যখন দারুণ ছন্দে তখন ডিফেন্ডার বিশ্বনাথের ভুলে ম্যাচের ২৫ মিনিটে এগিয়ে যায় মোহনবাগান। বৃষ্টিভেজা মাঠে বক্সের ভেতর বল বিপদমুক্ত করতে গিয়ে বলেই পা লাগাতে পারেননি বিশ্বনাথ। পাশেই ছিলেন লিস্টন কোলাসো। বল কেড়ে নিয়ে বসুন্ধরার গোলরক্ষক জিকোকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে জড়িয়ে দেন মোহনবাগান উইঙ্গার। ৩৪ মিনিটে এই লিস্টন কোলাসোর কাছেই আরেকবার হার মানে বসুন্ধরা। মাঝমাঠ থেকে জনি কাউকোর রক্ষণচেরা পাসে ক্ষিপ্র গতিতে তারিক কাজীকে পেছনে ফেলেন লিস্টন। সামনে ছিলেন শুধু জিকো। বসুন্ধরা গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে আরও একবার ঠান্ডা মাথায় ফিনিশিং দেন ভারতীয় উইঙ্গার।
বিরতির পরই বসুন্ধরাকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়ে হ্যাটট্রিক তুলে নেন কোলাসো। ৫৩ মিনিটে কাট ব্যাক থেকে লিস্টনের বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট ঠেকানোর কোনো উপায় জানা ছিল না জিকোর। ৭৭ মিনিটে ধুঁকতে থাকা বসুন্ধরার জালে শেষ গোলটা করেছেন বদলি হিসেবে খেলতে নামা ডেভিড উইলিয়ামস। শুভাশিষ বোসের ক্রস থেকে বসুন্ধরার দুই ডিফেন্ডারকে ঘোল খাইয়ে করা অজি স্ট্রাইকারের গোল পুরো ম্যাচে যেন বসুন্ধরার ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি।
সিরিজ আগেই হেরেছে। শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রত্যাশা ছিল সান্ত্বনার জয়। সঙ্গে ধবলধোলাই এড়ানো। তবে পরিচিত সেই ব্যাটিং ব্যর্থতায় সেভাবে লড়াইটুকুও করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। সেন্ট কিটসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে আরও একটি বড় ব্যবধানের হারে ধবলধোলাইয়ের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো নিগার সুলতানা জ্যোতির দলের।
২ ঘণ্টা আগেএবারসহ টানা তিনটি বিপিএলে জাকির হাসান খেলছেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে। তাঁর দল এবার নিষ্প্রভ; লিগ পর্বেই বিদায় নিয়েছে। তবু ব্যাট হাতে দ্যুতি ছড়িয়েছেন জাতীয় দলের এই ব্যাটার। ১৪০.৪৩ স্ট্রাইকরেটে ১২ ইনিংসে করেছেন ৩৮৯ রান; যা টুর্নামেন্টের চতুর্থ সর্বোচ্চ। এই ফর্মটাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ধরে রাখতে...
৩ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে গতকাল তৃতীয় দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৩৬ রান করেছিল শ্রীলঙ্কা। আজ চতুর্থ দিন আর ২৯ রান তুলতেই বাকি ৫ উইকেট হারিয়ে তারা। ফলোঅনে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে আবারও ব্যাটিংয়ে নেমেছে স্বাগতিকেরা। এদিকে বিপিএলে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে খুলনা টাইগার্সের জয় ও হারের ওপর নির্ভর করছে দুর্বার রাজশাহীর প্লে-অফ...
৩ ঘণ্টা আগেএক মাস ধরে চলা বহুল আলোচিত ও সমালোচিত এবারের বিপিএল চলে এসেছে লিগ পর্বের শেষ ধাপে। ৪০ ম্যাচ শেষে এখন প্লে-অফের শেষ স্থানের জন্য লড়াই। যে লড়াইয়ে টিকে রয়েছে খুলনা টাইগার্স ও দুর্বার রাজশাহী।
৪ ঘণ্টা আগে