
টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
অভিশাপেই কি না কে জানে, পেনাল্টি ঠিকই মিস করেছেন সাকা! আর তাতেই ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ইউরো জিতেছে ইতালি। কিরিকোচো একটি ফুটবলীয় অভিশাপ, যেটি ফুটবলাররা কয়েক দশক ধরে প্রতিপক্ষের দুভার্গ্য কামনায় বলে থাকেন। কিরিকোচোর পুরো নাম হুয়ান কার্লোস কিরিকোচো। ফুটবলভক্ত কিরিকোচোর অভিশাপ হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার গল্পটি বেশ অদ্ভুত। ১৯৮০ দশকের দিকে আর্জেন্টাইন ক্লাব এস্তোদিয়ান্তেস দা লা প্লাটার একজন পাঁড় সমর্থক ছিলেন এই কিরিকোচো। নিয়মিত ক্লাবের অনুশীলন দেখতে আসতেন তিনি। ক্লাবের কোচ কার্লোস বিলার্দো খেয়াল করলেন যে, কিরিকোচো মাঠে এলেই দলের খেলোয়াড়েরা অদ্ভুত চোটে পড়েন।
কিরিকোচোকে এরপর বিলার্দো ডেকে বললেন, তিনি যেন প্রতিপক্ষের অনুশীলেনর সময়ও উপস্থিত থাকেন, যাতে প্রতিপক্ষের ‘কুফা’ লাগে! সেটি কাজেও লেগেছিল। সেই থেকে ‘কিরিকোচো’ শব্দটা খেলোয়াড়েরা ব্যবহার করেন প্রতিপক্ষকে মানসিক চাপে ফেলতে। ফুটবলে অবশ্য এমন অভিশাপের গল্প একেবারেই কম নয়।
গুটমানের অভিশাপ
প্রায় ৬০ বছর আগে বেলা গুটমানের দেওয়া একটি অভিশাপে আর ইউরোপিয়ান শিরোপা জেতা হয়নি বেনফিকার। কোচ গুটমানের অধীনে ১৯৬১ ও ১৯৬২ মৌসুমে টানা দুবার ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জেতে বেনফিকা। সাফল্য এনে দেওয়ার পর তিনি ক্লাবকে বেতন বাড়াতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাতে সাড়া দেয়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে গুটমান ঘোষণা দেন, ‘আজ থেকে আগামী ১০০ বছরেও বেনফিকা আর কোনো ইউরোপিয়ান শিরোপা জিততে পারবে না।’ তাঁর এই অভিশাপেই কি না আর কখনো বেনফিকার ইউরোপীয় শিরোপা জেতা হয়নি। এমনকি এর মাঝে আটবার তারা ইউরোপীয় প্রতিযোগিতার ফাইনালে উঠেছে। কিন্তু গুটমানের সেই অভিশাপই যেন লেগে গেছে, শিরোপাজয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বারবার!
আগেই শিরোপা ছোঁয়া
ফাইনাল শুরুর আগে কাপ ছুঁয়ে দেখাটাও অভিশাপ বা দুর্ভাগ্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। সাম্প্রতিক সময়েই এই ঘটনার একাধিক উদাহরণ পাওয়া গেছে। ২০০৪ সালে লুডোভিক গিলি, ২০০৫ সালে গেন্নারো গাত্তুসো ও ২০১২ সালে অ্যানাতোলি তাইমোশচুকের সঙ্গে এমনটা ঘটেছে। তাঁরা তিনজনই ফাইনাল ম্যাচের আগে শিরোপা ছুঁয়ে দেখেছেন এবং প্রত্যেকেই ফাইনালে হেরেছেন!
মৃত বিড়াল
১৯৬৭ সালে আর্জেন্টাইন ক্লাব রেসিং ইন্টারকন্টিনেন্টাল শিরোপা জিতে উদ্যাপনে মেতে ছিল। এই সুযোগে প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব ইন্দিপিন্দিয়ান্তের সমর্থকেরা রেসিংয়ের মাঠে গিয়ে সাতটি মৃত বিড়াল কবর দিয়ে আসেন! এরপরই শুরু হয় এক অভিশপ্ত গল্প। ১৯৮৩ সালে অবনমন ঘটে রেসিংয়ের। ১৯৯৮ সালে ক্লাবটি নিজেদের দেউলিয়া পর্যন্ত ঘোষণা করে! ২০০১ সালে রেসিংয়ের ভাগ্য বদলে দেন কোচ রেইনালদো মের্লো। তিনি এসেই নির্দেশ দেন বিড়ালগুলো খুঁজে বের করতে। পরে তাঁর নির্দেশ অনুযায়ী সেই বিড়ালগুলোর দেহাবশেষ খুঁজে বের করা হয়। এবং এরপর থেকেই রেসিংয়ের ভাগ্য খোলে। ১৯৬৭ সালের পর সেবারই প্রথম লিগ জেতে তারা।
রামসি কার্স
আরেকটি অভিশাপ ‘রামসি কার্স’। একটা সময় ছিল যখন সাবেক আর্সেনাল তারকা অ্যারন রামসি গোল করার পর বড় ব্যক্তিত্ব বা তারকা মারা যেতেন! এ তালিকায় আছেন স্টিভ জবস, হুইটনি হিউস্টন, ডেভিড বাওয়ি, অ্যালেন রিকম্যান, রজার মোর, ওসামা বিন লাদেন, এরিক ব্রিস্টোসহ অনেকেই! সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য এই অভিশাপটি সেভাবে ঘটতে দেখা যায়নি। হয়তো ‘রামসি কার্স’ তার সময় পার করেছে!

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
অভিশাপেই কি না কে জানে, পেনাল্টি ঠিকই মিস করেছেন সাকা! আর তাতেই ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ইউরো জিতেছে ইতালি। কিরিকোচো একটি ফুটবলীয় অভিশাপ, যেটি ফুটবলাররা কয়েক দশক ধরে প্রতিপক্ষের দুভার্গ্য কামনায় বলে থাকেন। কিরিকোচোর পুরো নাম হুয়ান কার্লোস কিরিকোচো। ফুটবলভক্ত কিরিকোচোর অভিশাপ হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার গল্পটি বেশ অদ্ভুত। ১৯৮০ দশকের দিকে আর্জেন্টাইন ক্লাব এস্তোদিয়ান্তেস দা লা প্লাটার একজন পাঁড় সমর্থক ছিলেন এই কিরিকোচো। নিয়মিত ক্লাবের অনুশীলন দেখতে আসতেন তিনি। ক্লাবের কোচ কার্লোস বিলার্দো খেয়াল করলেন যে, কিরিকোচো মাঠে এলেই দলের খেলোয়াড়েরা অদ্ভুত চোটে পড়েন।
কিরিকোচোকে এরপর বিলার্দো ডেকে বললেন, তিনি যেন প্রতিপক্ষের অনুশীলেনর সময়ও উপস্থিত থাকেন, যাতে প্রতিপক্ষের ‘কুফা’ লাগে! সেটি কাজেও লেগেছিল। সেই থেকে ‘কিরিকোচো’ শব্দটা খেলোয়াড়েরা ব্যবহার করেন প্রতিপক্ষকে মানসিক চাপে ফেলতে। ফুটবলে অবশ্য এমন অভিশাপের গল্প একেবারেই কম নয়।
গুটমানের অভিশাপ
প্রায় ৬০ বছর আগে বেলা গুটমানের দেওয়া একটি অভিশাপে আর ইউরোপিয়ান শিরোপা জেতা হয়নি বেনফিকার। কোচ গুটমানের অধীনে ১৯৬১ ও ১৯৬২ মৌসুমে টানা দুবার ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জেতে বেনফিকা। সাফল্য এনে দেওয়ার পর তিনি ক্লাবকে বেতন বাড়াতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাতে সাড়া দেয়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে গুটমান ঘোষণা দেন, ‘আজ থেকে আগামী ১০০ বছরেও বেনফিকা আর কোনো ইউরোপিয়ান শিরোপা জিততে পারবে না।’ তাঁর এই অভিশাপেই কি না আর কখনো বেনফিকার ইউরোপীয় শিরোপা জেতা হয়নি। এমনকি এর মাঝে আটবার তারা ইউরোপীয় প্রতিযোগিতার ফাইনালে উঠেছে। কিন্তু গুটমানের সেই অভিশাপই যেন লেগে গেছে, শিরোপাজয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বারবার!
আগেই শিরোপা ছোঁয়া
ফাইনাল শুরুর আগে কাপ ছুঁয়ে দেখাটাও অভিশাপ বা দুর্ভাগ্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। সাম্প্রতিক সময়েই এই ঘটনার একাধিক উদাহরণ পাওয়া গেছে। ২০০৪ সালে লুডোভিক গিলি, ২০০৫ সালে গেন্নারো গাত্তুসো ও ২০১২ সালে অ্যানাতোলি তাইমোশচুকের সঙ্গে এমনটা ঘটেছে। তাঁরা তিনজনই ফাইনাল ম্যাচের আগে শিরোপা ছুঁয়ে দেখেছেন এবং প্রত্যেকেই ফাইনালে হেরেছেন!
মৃত বিড়াল
১৯৬৭ সালে আর্জেন্টাইন ক্লাব রেসিং ইন্টারকন্টিনেন্টাল শিরোপা জিতে উদ্যাপনে মেতে ছিল। এই সুযোগে প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব ইন্দিপিন্দিয়ান্তের সমর্থকেরা রেসিংয়ের মাঠে গিয়ে সাতটি মৃত বিড়াল কবর দিয়ে আসেন! এরপরই শুরু হয় এক অভিশপ্ত গল্প। ১৯৮৩ সালে অবনমন ঘটে রেসিংয়ের। ১৯৯৮ সালে ক্লাবটি নিজেদের দেউলিয়া পর্যন্ত ঘোষণা করে! ২০০১ সালে রেসিংয়ের ভাগ্য বদলে দেন কোচ রেইনালদো মের্লো। তিনি এসেই নির্দেশ দেন বিড়ালগুলো খুঁজে বের করতে। পরে তাঁর নির্দেশ অনুযায়ী সেই বিড়ালগুলোর দেহাবশেষ খুঁজে বের করা হয়। এবং এরপর থেকেই রেসিংয়ের ভাগ্য খোলে। ১৯৬৭ সালের পর সেবারই প্রথম লিগ জেতে তারা।
রামসি কার্স
আরেকটি অভিশাপ ‘রামসি কার্স’। একটা সময় ছিল যখন সাবেক আর্সেনাল তারকা অ্যারন রামসি গোল করার পর বড় ব্যক্তিত্ব বা তারকা মারা যেতেন! এ তালিকায় আছেন স্টিভ জবস, হুইটনি হিউস্টন, ডেভিড বাওয়ি, অ্যালেন রিকম্যান, রজার মোর, ওসামা বিন লাদেন, এরিক ব্রিস্টোসহ অনেকেই! সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য এই অভিশাপটি সেভাবে ঘটতে দেখা যায়নি। হয়তো ‘রামসি কার্স’ তার সময় পার করেছে!

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
অভিশাপেই কি না কে জানে, পেনাল্টি ঠিকই মিস করেছেন সাকা! আর তাতেই ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ইউরো জিতেছে ইতালি। কিরিকোচো একটি ফুটবলীয় অভিশাপ, যেটি ফুটবলাররা কয়েক দশক ধরে প্রতিপক্ষের দুভার্গ্য কামনায় বলে থাকেন। কিরিকোচোর পুরো নাম হুয়ান কার্লোস কিরিকোচো। ফুটবলভক্ত কিরিকোচোর অভিশাপ হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার গল্পটি বেশ অদ্ভুত। ১৯৮০ দশকের দিকে আর্জেন্টাইন ক্লাব এস্তোদিয়ান্তেস দা লা প্লাটার একজন পাঁড় সমর্থক ছিলেন এই কিরিকোচো। নিয়মিত ক্লাবের অনুশীলন দেখতে আসতেন তিনি। ক্লাবের কোচ কার্লোস বিলার্দো খেয়াল করলেন যে, কিরিকোচো মাঠে এলেই দলের খেলোয়াড়েরা অদ্ভুত চোটে পড়েন।
কিরিকোচোকে এরপর বিলার্দো ডেকে বললেন, তিনি যেন প্রতিপক্ষের অনুশীলেনর সময়ও উপস্থিত থাকেন, যাতে প্রতিপক্ষের ‘কুফা’ লাগে! সেটি কাজেও লেগেছিল। সেই থেকে ‘কিরিকোচো’ শব্দটা খেলোয়াড়েরা ব্যবহার করেন প্রতিপক্ষকে মানসিক চাপে ফেলতে। ফুটবলে অবশ্য এমন অভিশাপের গল্প একেবারেই কম নয়।
গুটমানের অভিশাপ
প্রায় ৬০ বছর আগে বেলা গুটমানের দেওয়া একটি অভিশাপে আর ইউরোপিয়ান শিরোপা জেতা হয়নি বেনফিকার। কোচ গুটমানের অধীনে ১৯৬১ ও ১৯৬২ মৌসুমে টানা দুবার ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জেতে বেনফিকা। সাফল্য এনে দেওয়ার পর তিনি ক্লাবকে বেতন বাড়াতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাতে সাড়া দেয়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে গুটমান ঘোষণা দেন, ‘আজ থেকে আগামী ১০০ বছরেও বেনফিকা আর কোনো ইউরোপিয়ান শিরোপা জিততে পারবে না।’ তাঁর এই অভিশাপেই কি না আর কখনো বেনফিকার ইউরোপীয় শিরোপা জেতা হয়নি। এমনকি এর মাঝে আটবার তারা ইউরোপীয় প্রতিযোগিতার ফাইনালে উঠেছে। কিন্তু গুটমানের সেই অভিশাপই যেন লেগে গেছে, শিরোপাজয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বারবার!
আগেই শিরোপা ছোঁয়া
ফাইনাল শুরুর আগে কাপ ছুঁয়ে দেখাটাও অভিশাপ বা দুর্ভাগ্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। সাম্প্রতিক সময়েই এই ঘটনার একাধিক উদাহরণ পাওয়া গেছে। ২০০৪ সালে লুডোভিক গিলি, ২০০৫ সালে গেন্নারো গাত্তুসো ও ২০১২ সালে অ্যানাতোলি তাইমোশচুকের সঙ্গে এমনটা ঘটেছে। তাঁরা তিনজনই ফাইনাল ম্যাচের আগে শিরোপা ছুঁয়ে দেখেছেন এবং প্রত্যেকেই ফাইনালে হেরেছেন!
মৃত বিড়াল
১৯৬৭ সালে আর্জেন্টাইন ক্লাব রেসিং ইন্টারকন্টিনেন্টাল শিরোপা জিতে উদ্যাপনে মেতে ছিল। এই সুযোগে প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব ইন্দিপিন্দিয়ান্তের সমর্থকেরা রেসিংয়ের মাঠে গিয়ে সাতটি মৃত বিড়াল কবর দিয়ে আসেন! এরপরই শুরু হয় এক অভিশপ্ত গল্প। ১৯৮৩ সালে অবনমন ঘটে রেসিংয়ের। ১৯৯৮ সালে ক্লাবটি নিজেদের দেউলিয়া পর্যন্ত ঘোষণা করে! ২০০১ সালে রেসিংয়ের ভাগ্য বদলে দেন কোচ রেইনালদো মের্লো। তিনি এসেই নির্দেশ দেন বিড়ালগুলো খুঁজে বের করতে। পরে তাঁর নির্দেশ অনুযায়ী সেই বিড়ালগুলোর দেহাবশেষ খুঁজে বের করা হয়। এবং এরপর থেকেই রেসিংয়ের ভাগ্য খোলে। ১৯৬৭ সালের পর সেবারই প্রথম লিগ জেতে তারা।
রামসি কার্স
আরেকটি অভিশাপ ‘রামসি কার্স’। একটা সময় ছিল যখন সাবেক আর্সেনাল তারকা অ্যারন রামসি গোল করার পর বড় ব্যক্তিত্ব বা তারকা মারা যেতেন! এ তালিকায় আছেন স্টিভ জবস, হুইটনি হিউস্টন, ডেভিড বাওয়ি, অ্যালেন রিকম্যান, রজার মোর, ওসামা বিন লাদেন, এরিক ব্রিস্টোসহ অনেকেই! সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য এই অভিশাপটি সেভাবে ঘটতে দেখা যায়নি। হয়তো ‘রামসি কার্স’ তার সময় পার করেছে!

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
অভিশাপেই কি না কে জানে, পেনাল্টি ঠিকই মিস করেছেন সাকা! আর তাতেই ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ইউরো জিতেছে ইতালি। কিরিকোচো একটি ফুটবলীয় অভিশাপ, যেটি ফুটবলাররা কয়েক দশক ধরে প্রতিপক্ষের দুভার্গ্য কামনায় বলে থাকেন। কিরিকোচোর পুরো নাম হুয়ান কার্লোস কিরিকোচো। ফুটবলভক্ত কিরিকোচোর অভিশাপ হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার গল্পটি বেশ অদ্ভুত। ১৯৮০ দশকের দিকে আর্জেন্টাইন ক্লাব এস্তোদিয়ান্তেস দা লা প্লাটার একজন পাঁড় সমর্থক ছিলেন এই কিরিকোচো। নিয়মিত ক্লাবের অনুশীলন দেখতে আসতেন তিনি। ক্লাবের কোচ কার্লোস বিলার্দো খেয়াল করলেন যে, কিরিকোচো মাঠে এলেই দলের খেলোয়াড়েরা অদ্ভুত চোটে পড়েন।
কিরিকোচোকে এরপর বিলার্দো ডেকে বললেন, তিনি যেন প্রতিপক্ষের অনুশীলেনর সময়ও উপস্থিত থাকেন, যাতে প্রতিপক্ষের ‘কুফা’ লাগে! সেটি কাজেও লেগেছিল। সেই থেকে ‘কিরিকোচো’ শব্দটা খেলোয়াড়েরা ব্যবহার করেন প্রতিপক্ষকে মানসিক চাপে ফেলতে। ফুটবলে অবশ্য এমন অভিশাপের গল্প একেবারেই কম নয়।
গুটমানের অভিশাপ
প্রায় ৬০ বছর আগে বেলা গুটমানের দেওয়া একটি অভিশাপে আর ইউরোপিয়ান শিরোপা জেতা হয়নি বেনফিকার। কোচ গুটমানের অধীনে ১৯৬১ ও ১৯৬২ মৌসুমে টানা দুবার ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জেতে বেনফিকা। সাফল্য এনে দেওয়ার পর তিনি ক্লাবকে বেতন বাড়াতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাতে সাড়া দেয়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে গুটমান ঘোষণা দেন, ‘আজ থেকে আগামী ১০০ বছরেও বেনফিকা আর কোনো ইউরোপিয়ান শিরোপা জিততে পারবে না।’ তাঁর এই অভিশাপেই কি না আর কখনো বেনফিকার ইউরোপীয় শিরোপা জেতা হয়নি। এমনকি এর মাঝে আটবার তারা ইউরোপীয় প্রতিযোগিতার ফাইনালে উঠেছে। কিন্তু গুটমানের সেই অভিশাপই যেন লেগে গেছে, শিরোপাজয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বারবার!
আগেই শিরোপা ছোঁয়া
ফাইনাল শুরুর আগে কাপ ছুঁয়ে দেখাটাও অভিশাপ বা দুর্ভাগ্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। সাম্প্রতিক সময়েই এই ঘটনার একাধিক উদাহরণ পাওয়া গেছে। ২০০৪ সালে লুডোভিক গিলি, ২০০৫ সালে গেন্নারো গাত্তুসো ও ২০১২ সালে অ্যানাতোলি তাইমোশচুকের সঙ্গে এমনটা ঘটেছে। তাঁরা তিনজনই ফাইনাল ম্যাচের আগে শিরোপা ছুঁয়ে দেখেছেন এবং প্রত্যেকেই ফাইনালে হেরেছেন!
মৃত বিড়াল
১৯৬৭ সালে আর্জেন্টাইন ক্লাব রেসিং ইন্টারকন্টিনেন্টাল শিরোপা জিতে উদ্যাপনে মেতে ছিল। এই সুযোগে প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব ইন্দিপিন্দিয়ান্তের সমর্থকেরা রেসিংয়ের মাঠে গিয়ে সাতটি মৃত বিড়াল কবর দিয়ে আসেন! এরপরই শুরু হয় এক অভিশপ্ত গল্প। ১৯৮৩ সালে অবনমন ঘটে রেসিংয়ের। ১৯৯৮ সালে ক্লাবটি নিজেদের দেউলিয়া পর্যন্ত ঘোষণা করে! ২০০১ সালে রেসিংয়ের ভাগ্য বদলে দেন কোচ রেইনালদো মের্লো। তিনি এসেই নির্দেশ দেন বিড়ালগুলো খুঁজে বের করতে। পরে তাঁর নির্দেশ অনুযায়ী সেই বিড়ালগুলোর দেহাবশেষ খুঁজে বের করা হয়। এবং এরপর থেকেই রেসিংয়ের ভাগ্য খোলে। ১৯৬৭ সালের পর সেবারই প্রথম লিগ জেতে তারা।
রামসি কার্স
আরেকটি অভিশাপ ‘রামসি কার্স’। একটা সময় ছিল যখন সাবেক আর্সেনাল তারকা অ্যারন রামসি গোল করার পর বড় ব্যক্তিত্ব বা তারকা মারা যেতেন! এ তালিকায় আছেন স্টিভ জবস, হুইটনি হিউস্টন, ডেভিড বাওয়ি, অ্যালেন রিকম্যান, রজার মোর, ওসামা বিন লাদেন, এরিক ব্রিস্টোসহ অনেকেই! সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য এই অভিশাপটি সেভাবে ঘটতে দেখা যায়নি। হয়তো ‘রামসি কার্স’ তার সময় পার করেছে!

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩৪ মিনিট আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪২ মিনিট আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৪৪ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষে আজ শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু ম্যাচটা ভারত খেলতে নামল দুঃসংবাদ নিয়েই। চোটে পড়ায় তারকা এক অলরাউন্ডার কমপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং করবে তাঁর দল।
সিরিজে টিকে থাকার মিশনে একটি পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরানো হয়েছে জাকের আলী অনিককে। কোনো পরিবর্তন আসেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশে। প্রথম টি-টোয়েন্টির জয়ী একাদশ নিয়েই নেমেছে সফরকারী দল।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ। সে আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও দারুণ কিছুর অপেক্ষায় ছিল লিটনরা। কিন্তু শুরুটাই ভালো হয়নি তাঁদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৬৫ রানের জবাবে ১৪৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। সে ম্যাচে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেন সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, শামিম পাটোয়ারি, সোহানরা। উপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে লড়াই চালিয়ে যান তানজিম হাসান সাকিব ও নাসুম আহমেদ। এ দুজনের লড়াকু ব্যাটিংয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে জেগেছিল জয়ের স্বপ্ন। যদিও শেষ পর্যন্ত হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে। নিশ্চিতভাবেই আজ তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি চাইবে না তারা।
দুই দলের একাদশ:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানাজ, শাই হোপ (অধিনায়ক),রোস্টন চেজ, শেরফেন রাদারফোর্ড, রোভম্যান পাওয়েল, জেসন হোল্ডার, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেইন, খ্যারি পিয়ের, জেডন সিলস।
বাংলাদেশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, জাকের আলী, শামীম হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং করবে তাঁর দল।
সিরিজে টিকে থাকার মিশনে একটি পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরানো হয়েছে জাকের আলী অনিককে। কোনো পরিবর্তন আসেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশে। প্রথম টি-টোয়েন্টির জয়ী একাদশ নিয়েই নেমেছে সফরকারী দল।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ। সে আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও দারুণ কিছুর অপেক্ষায় ছিল লিটনরা। কিন্তু শুরুটাই ভালো হয়নি তাঁদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৬৫ রানের জবাবে ১৪৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। সে ম্যাচে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেন সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, শামিম পাটোয়ারি, সোহানরা। উপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে লড়াই চালিয়ে যান তানজিম হাসান সাকিব ও নাসুম আহমেদ। এ দুজনের লড়াকু ব্যাটিংয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে জেগেছিল জয়ের স্বপ্ন। যদিও শেষ পর্যন্ত হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে। নিশ্চিতভাবেই আজ তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি চাইবে না তারা।
দুই দলের একাদশ:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানাজ, শাই হোপ (অধিনায়ক),রোস্টন চেজ, শেরফেন রাদারফোর্ড, রোভম্যান পাওয়েল, জেসন হোল্ডার, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেইন, খ্যারি পিয়ের, জেডন সিলস।
বাংলাদেশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, জাকের আলী, শামীম হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
১৮ জুলাই ২০২১
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪২ মিনিট আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৪৪ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষে আজ শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু ম্যাচটা ভারত খেলতে নামল দুঃসংবাদ নিয়েই। চোটে পড়ায় তারকা এক অলরাউন্ডার কমপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ব্যাট হাতে ১৪০ রান করেন সৌম্য। ২৪ ধাপ এগিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। হেরফের হয়নি তাওহীদ হৃদয়ের। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৫ নম্বরে আছেন তিনি। এক ধাপ এগিয়ে ৪২ নম্বরে উঠে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চোটের কারণে ক্যারিবীয়নদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি লিটন। ৫ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৯৬ নম্বরে আছেন তিনি।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছেন নাসুম। ৪৭ তম স্থানে আছেন এই স্পিনার। ২৭ ধাপ এগিয়ে ৬৮ নম্বরে উঠে এসেছেন আরেক স্পিনার তানভীর ইসলাম। ৪ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ হোসেন। ৬২ নম্বরে আছেন এই লেগস্পিনার। এক ধাপ এগিয়ে ১৭ তম স্থানে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শরিফুল। তাঁদের অবস্থান ৪০,৬০ ও ৬৩ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। ৭৭ তম স্থানে আছেন এই পেসার। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ। ৩৫ তম স্থানে আছেন নীলফামারির এই ক্রিকেটার।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে পেছালেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ উন্নতি করেছেন সাকিব। ৬৮ নম্বরে আছেন তিনি। ৩৯ ধাপ এগিয়ে সাকিবের উপরের স্থানটিতেই আছেন নাসুম। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়েছেন শামিম পাটোয়ারি। ৯৭ তম স্থানে আছেন এই মারকুটে ব্যাটার। ২ ধাপ পিছিয়ে ২০ নম্বরে আছেন সাইফ হাসান। ২ ধাপ উন্নতি করেছেন হৃদয়। ৪৩ নম্বরে উঠে এসেছেন এই তরুণ ব্যাটার।

আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ব্যাট হাতে ১৪০ রান করেন সৌম্য। ২৪ ধাপ এগিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। হেরফের হয়নি তাওহীদ হৃদয়ের। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৫ নম্বরে আছেন তিনি। এক ধাপ এগিয়ে ৪২ নম্বরে উঠে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চোটের কারণে ক্যারিবীয়নদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি লিটন। ৫ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৯৬ নম্বরে আছেন তিনি।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছেন নাসুম। ৪৭ তম স্থানে আছেন এই স্পিনার। ২৭ ধাপ এগিয়ে ৬৮ নম্বরে উঠে এসেছেন আরেক স্পিনার তানভীর ইসলাম। ৪ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ হোসেন। ৬২ নম্বরে আছেন এই লেগস্পিনার। এক ধাপ এগিয়ে ১৭ তম স্থানে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শরিফুল। তাঁদের অবস্থান ৪০,৬০ ও ৬৩ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। ৭৭ তম স্থানে আছেন এই পেসার। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ। ৩৫ তম স্থানে আছেন নীলফামারির এই ক্রিকেটার।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে পেছালেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ উন্নতি করেছেন সাকিব। ৬৮ নম্বরে আছেন তিনি। ৩৯ ধাপ এগিয়ে সাকিবের উপরের স্থানটিতেই আছেন নাসুম। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়েছেন শামিম পাটোয়ারি। ৯৭ তম স্থানে আছেন এই মারকুটে ব্যাটার। ২ ধাপ পিছিয়ে ২০ নম্বরে আছেন সাইফ হাসান। ২ ধাপ উন্নতি করেছেন হৃদয়। ৪৩ নম্বরে উঠে এসেছেন এই তরুণ ব্যাটার।

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
১৮ জুলাই ২০২১
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩৪ মিনিট আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৪৪ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষে আজ শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু ম্যাচটা ভারত খেলতে নামল দুঃসংবাদ নিয়েই। চোটে পড়ায় তারকা এক অলরাউন্ডার কমপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
ক্যানবেরার ম্যানুকা ওভালে বাংলাদেশ সময় নির্ধারিত ২টা ১৫ মিনিটেই শুরু হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি। টস জিতে ফিল্ডিং নেন অজি অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ৫ ওভার শেষে প্রথম দফায় বৃষ্টি হানা দেয়। ৪০ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর পুনরায় খেলা শুরু হলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১৮ ওভারে নামিয়ে আনা হয়। তবে ৯.৪ ওভারে ভারত ১ উইকেটে ৯৭ রান করার পর আবার চলে আসে বৃষ্টি। এবার ৬৩ মিনিট অপেক্ষা করার পর ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
বৃষ্টির পেটে চলে যাওয়া ম্যাচে ৫৮ বলের খেলায় সর্বোচ্চ ৩৭ রান এসেছে শুবমান গিলের ব্যাট থেকে। ২০ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। তাঁর মতো অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও। সূর্যকুমার ২৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৩৯ রান। অপরাজিত। ১৯ রান করা ওপেনার অভিষেক শর্মার উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস। ১.৪ ওভার বোলিং করে এলিস খরচ করেন ২৫ রান।
ভারত প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামে দুঃসংবাদ নিয়েই। বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছিল, তারকা অলরাউন্ডার নীতিশ কুমার রেড্ডি সিরিজের প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না। মেলবোর্নে পরশু হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। ২, ৬ ও ৮ নভেম্বর হোবার্ট, গোল্ড কোস্ট ও ব্রিসবেনের গ্যাবায় হবে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।

পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
ক্যানবেরার ম্যানুকা ওভালে বাংলাদেশ সময় নির্ধারিত ২টা ১৫ মিনিটেই শুরু হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি। টস জিতে ফিল্ডিং নেন অজি অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ৫ ওভার শেষে প্রথম দফায় বৃষ্টি হানা দেয়। ৪০ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর পুনরায় খেলা শুরু হলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১৮ ওভারে নামিয়ে আনা হয়। তবে ৯.৪ ওভারে ভারত ১ উইকেটে ৯৭ রান করার পর আবার চলে আসে বৃষ্টি। এবার ৬৩ মিনিট অপেক্ষা করার পর ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
বৃষ্টির পেটে চলে যাওয়া ম্যাচে ৫৮ বলের খেলায় সর্বোচ্চ ৩৭ রান এসেছে শুবমান গিলের ব্যাট থেকে। ২০ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। তাঁর মতো অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও। সূর্যকুমার ২৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৩৯ রান। অপরাজিত। ১৯ রান করা ওপেনার অভিষেক শর্মার উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস। ১.৪ ওভার বোলিং করে এলিস খরচ করেন ২৫ রান।
ভারত প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামে দুঃসংবাদ নিয়েই। বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছিল, তারকা অলরাউন্ডার নীতিশ কুমার রেড্ডি সিরিজের প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না। মেলবোর্নে পরশু হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। ২, ৬ ও ৮ নভেম্বর হোবার্ট, গোল্ড কোস্ট ও ব্রিসবেনের গ্যাবায় হবে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
১৮ জুলাই ২০২১
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩৪ মিনিট আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪২ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষে আজ শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু ম্যাচটা ভারত খেলতে নামল দুঃসংবাদ নিয়েই। চোটে পড়ায় তারকা এক অলরাউন্ডার কমপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে সিরিজ শেষে আজ শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু ম্যাচটা ভারত খেলতে নামল দুঃসংবাদ নিয়েই। চোটে পড়ায় তারকা এক অলরাউন্ডার কমপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না।
ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন নীতিশ কুমার রেড্ডি। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) আজ দুপুরে এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘নীতিশ কুমার রেড্ডি প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না। অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাঁ পায়ের মাংসপেশির চোট পেয়েছিলেন তিনি। ঘাড়েও ব্যথা পেয়েছিলন। চোট থেকে সেরে উঠতে সময় লাগছে। বিসিসিআই মেডিকেল টিম এটা পর্যবেক্ষণ করছে।’ বিসিসিআই সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে। ঠিক তার ১৮ মিনিট পর (২টা ১৫ মিনিটে) শুরু হয়েছে ক্যানবেরার মানুকা ওভালে শুরু হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি।
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে হার্দিক পান্ডিয়ার মতো তারকা অলরাউন্ডারকে এমনিতেই পাচ্ছে না ভারত। তিনি এখনো মাংসপেশির চোট থেকে পুরোপুরি সেরে ওঠেননি। তবে এত দুঃসংবাদের মধ্যে শিবম দুবের মতো অলরাউন্ডার থাকাটা ভারতের জন্য স্বস্তি বয়ে এনেছে। ক্যানবেরায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশে দুবে আছেন। তাঁর সঙ্গে আছেন বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার অক্ষর প্যাটেল। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া ভারতের ইনিংসে বারবার বাগড়া দিচ্ছে বৃষ্টি। ৫ ওভার শেষে প্রথম দফায় বৃষ্টি হানা দেয়। তখন ওভার কমিয়ে ১৮ ওভারে নামিয়ে আনা হয়। এরপর ৯.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৯৭ রান করার পর ফের বৃষ্টি নামে। শুবমান গিল ২০ বলে ৩৭ রানে ব্যাটিং করছেন। অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ২৪ বলে ৩৯ রানে অপরাজিত। ১৯ রান করা ওপেনার অভিষেক শর্মার উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস।
চোটের সঙ্গে রেড্ডিকে এ বছর অনেক লড়তে হচ্ছে। এ বছরের জুলাই-আগস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্ট খেলতে পারেননি তিনি। তখন তিনি হাঁটুর চোটে পড়েছিলেন। আর অস্ট্রেলিয়ায় দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাংসপেশির চোটে পড়ার আগে জিমে অনুশীলনের সময় চোট পান রেড্ডি। ভারতের জার্সিতে এখন পর্যন্ত ৯ টেস্ট, ২ ওয়ানডে ও ৪ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। টেস্টে গত বছরের নভেম্বরে পার্থে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই অভিষেক হয়েছিল এই অলরাউন্ডার।

ওয়ানডে সিরিজ শেষে আজ শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু ম্যাচটা ভারত খেলতে নামল দুঃসংবাদ নিয়েই। চোটে পড়ায় তারকা এক অলরাউন্ডার কমপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না।
ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন নীতিশ কুমার রেড্ডি। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) আজ দুপুরে এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘নীতিশ কুমার রেড্ডি প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না। অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাঁ পায়ের মাংসপেশির চোট পেয়েছিলেন তিনি। ঘাড়েও ব্যথা পেয়েছিলন। চোট থেকে সেরে উঠতে সময় লাগছে। বিসিসিআই মেডিকেল টিম এটা পর্যবেক্ষণ করছে।’ বিসিসিআই সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে। ঠিক তার ১৮ মিনিট পর (২টা ১৫ মিনিটে) শুরু হয়েছে ক্যানবেরার মানুকা ওভালে শুরু হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি।
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে হার্দিক পান্ডিয়ার মতো তারকা অলরাউন্ডারকে এমনিতেই পাচ্ছে না ভারত। তিনি এখনো মাংসপেশির চোট থেকে পুরোপুরি সেরে ওঠেননি। তবে এত দুঃসংবাদের মধ্যে শিবম দুবের মতো অলরাউন্ডার থাকাটা ভারতের জন্য স্বস্তি বয়ে এনেছে। ক্যানবেরায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশে দুবে আছেন। তাঁর সঙ্গে আছেন বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার অক্ষর প্যাটেল। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া ভারতের ইনিংসে বারবার বাগড়া দিচ্ছে বৃষ্টি। ৫ ওভার শেষে প্রথম দফায় বৃষ্টি হানা দেয়। তখন ওভার কমিয়ে ১৮ ওভারে নামিয়ে আনা হয়। এরপর ৯.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৯৭ রান করার পর ফের বৃষ্টি নামে। শুবমান গিল ২০ বলে ৩৭ রানে ব্যাটিং করছেন। অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ২৪ বলে ৩৯ রানে অপরাজিত। ১৯ রান করা ওপেনার অভিষেক শর্মার উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস।
চোটের সঙ্গে রেড্ডিকে এ বছর অনেক লড়তে হচ্ছে। এ বছরের জুলাই-আগস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্ট খেলতে পারেননি তিনি। তখন তিনি হাঁটুর চোটে পড়েছিলেন। আর অস্ট্রেলিয়ায় দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাংসপেশির চোটে পড়ার আগে জিমে অনুশীলনের সময় চোট পান রেড্ডি। ভারতের জার্সিতে এখন পর্যন্ত ৯ টেস্ট, ২ ওয়ানডে ও ৪ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। টেস্টে গত বছরের নভেম্বরে পার্থে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই অভিষেক হয়েছিল এই অলরাউন্ডার।

টাইব্রেকারে শেষ শটটি নিতে যাচ্ছেন বুকোয়া সাকা। ইতালির অধিনায়ক জর্জিও কিয়েল্লিনি তখনই দাবার বোর্ডে নতুন চালটা দিলেন। সাকাকে ‘অভিশাপ’ দিয়ে চিৎকার করে বললেন, ‘কিরিকোচো’!
১৮ জুলাই ২০২১
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩৪ মিনিট আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪২ মিনিট আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৪৪ মিনিট আগে