পেশাদার ক্যারিয়ারে একদিন না একদিন তো থেমে যেতে হয়ই। আনহেল দি মারিয়া গত পরশু ইতি টেনেছেন তাঁর ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। আর্জেন্টিনার জার্সিতে ক্যারিয়ার শেষ হতে না হতেই তারকা ফুটবলারকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট দিল ১১ বছরের মিয়া দি মারিয়া।
মায়ামির হার্ড রকে কোপা আমেরিকার ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া। আর্জেন্টিনার জার্সিতে ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলার সময় তিনি নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছেন। ১১৭ মিনিট পর্যন্ত খেলার পর যখন তাঁকে বদলি করা হয়, তখন চোখ ছিল অশ্রুসিক্ত। এই চোখের জল মূলত আন্তর্জাতিক ফুটবলে তাঁর বিদায়ী ম্যাচ খেলার জন্য। সতীর্থদের জড়িয়ে ধরে কেঁদেছেন। মিয়া দি মারিয়া গত রাতে ইনস্টাগ্রামে বিশাল এক পোস্ট দিয়েছে ৩৬ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন ফুটবলারের অবসর নিয়ে। ১১ বছরের মেয়ে লিখেছে, ‘প্রিয় বাবা, অনেকেই এই দিনটা দেখতে চাননি। কিন্তু দিনটা আজ (পরশু) এসেই গেল। ১৬ বছর পেরোনো একটা ক্যারিয়ার শেষ হলো। তোমার সবচেয়ে বড় সমালোচকেরাও কখনো চাননি তুমি জাতীয় দল ছেড়ে চলে যাও।’
ক্লাব ফুটবলেও দি মারিয়ার ক্যারিয়ার অনেক দীর্ঘ। ২০০৫ সালে রোজারিও সেন্ট্রালের হয়ে শুরু। স্বদেশি ক্লাবের পর বেনফিকা, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), জুভেন্টাস—সব মিলিয়ে ছয়টি ভিন্ন ক্লাবের হয়ে তাঁর খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি খেলছেন বেনফিকার হয়ে। পেশাদার ক্যারিয়ারে স্বাভাবিকভাবেই অন্য সবার মতো তাঁকে সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছে। তবে চ্যাম্পিয়নরা যে ফিরে আসেন বারবার। দি মারিয়াও যে চ্যাম্পিয়নদের দলেই। মিয়া লিখেছে, ‘সমালোচনা অনেক হয়েছে। স্রোতের বিরুদ্ধে লড়াই করে অনেক চেষ্টার পর সফলতা পেয়েছ। ছয়টি ভিন্ন ক্লাবে খেলেছ এবং বিভিন্ন কারণে ভুগেছ অনেক বছর। কিন্তু সব সময় ফুটবল তোমাকে পুরস্কৃত করেছে।’
দি মারিয়ার গোলে ২০২১ সালে মারাকানায় ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা জিতেছে আর্জেন্টিনা। যা ছিল আকাশি-নীলদের ২৮ বছর পর কোনো মেজর টুর্নামেন্টে শিরোপা জয়। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২ ফিনালিসিমা, ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ এবং ২০২৪ কোপা আমেরিকা—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে চারবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন। দি মারিয়ার অর্জন নিয়ে মিয়া লিখেছে, ‘সবচেয়ে বড় লক্ষ্যটা অর্জন করতে পেরেছ। বিশ্বকাপ এবং আরও অনেক শিরোপা—৩৪টা! জাতীয় দল এবং বিভিন্ন ক্লাবে অবশ্যই বড় ছাপ রয়েছে তোমার। ওয়েম্বলি, মারাকানা, কাতার—তিনটি জায়গা অবশ্যই তোমার জাদুতে হয়ে থাকবে স্মরণীয়।’
২০০৮ থেকে শুরু করে ২০২৪—১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে দি মারিয়া খেলেছেন ১৪৫ ম্যাচ। করেছেন ৩১ গোল এবং অ্যাসিস্ট করেছেন ৩২টি। কোপা আমেরিকায় করেছেন ৫ গোল। ২০২১ কোপার পর ২০২২ ফিনালিসিমায় দি মারিয়া করেছেন এক গোল। কাতারের লুসাইলে ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সের বিপক্ষে বিশ্বকাপ ফাইনালেও তাঁর একটি গোল রয়েছে। ধ্রুপদি সেই ফাইনাল জিতে আর্জেন্টিনা দীর্ঘ ৩৬ বছরের বিশ্বকাপখরা কাটায়।
পেশাদার ক্যারিয়ারে একদিন না একদিন তো থেমে যেতে হয়ই। আনহেল দি মারিয়া গত পরশু ইতি টেনেছেন তাঁর ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। আর্জেন্টিনার জার্সিতে ক্যারিয়ার শেষ হতে না হতেই তারকা ফুটবলারকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট দিল ১১ বছরের মিয়া দি মারিয়া।
মায়ামির হার্ড রকে কোপা আমেরিকার ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া। আর্জেন্টিনার জার্সিতে ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলার সময় তিনি নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছেন। ১১৭ মিনিট পর্যন্ত খেলার পর যখন তাঁকে বদলি করা হয়, তখন চোখ ছিল অশ্রুসিক্ত। এই চোখের জল মূলত আন্তর্জাতিক ফুটবলে তাঁর বিদায়ী ম্যাচ খেলার জন্য। সতীর্থদের জড়িয়ে ধরে কেঁদেছেন। মিয়া দি মারিয়া গত রাতে ইনস্টাগ্রামে বিশাল এক পোস্ট দিয়েছে ৩৬ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন ফুটবলারের অবসর নিয়ে। ১১ বছরের মেয়ে লিখেছে, ‘প্রিয় বাবা, অনেকেই এই দিনটা দেখতে চাননি। কিন্তু দিনটা আজ (পরশু) এসেই গেল। ১৬ বছর পেরোনো একটা ক্যারিয়ার শেষ হলো। তোমার সবচেয়ে বড় সমালোচকেরাও কখনো চাননি তুমি জাতীয় দল ছেড়ে চলে যাও।’
ক্লাব ফুটবলেও দি মারিয়ার ক্যারিয়ার অনেক দীর্ঘ। ২০০৫ সালে রোজারিও সেন্ট্রালের হয়ে শুরু। স্বদেশি ক্লাবের পর বেনফিকা, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), জুভেন্টাস—সব মিলিয়ে ছয়টি ভিন্ন ক্লাবের হয়ে তাঁর খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি খেলছেন বেনফিকার হয়ে। পেশাদার ক্যারিয়ারে স্বাভাবিকভাবেই অন্য সবার মতো তাঁকে সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছে। তবে চ্যাম্পিয়নরা যে ফিরে আসেন বারবার। দি মারিয়াও যে চ্যাম্পিয়নদের দলেই। মিয়া লিখেছে, ‘সমালোচনা অনেক হয়েছে। স্রোতের বিরুদ্ধে লড়াই করে অনেক চেষ্টার পর সফলতা পেয়েছ। ছয়টি ভিন্ন ক্লাবে খেলেছ এবং বিভিন্ন কারণে ভুগেছ অনেক বছর। কিন্তু সব সময় ফুটবল তোমাকে পুরস্কৃত করেছে।’
দি মারিয়ার গোলে ২০২১ সালে মারাকানায় ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা জিতেছে আর্জেন্টিনা। যা ছিল আকাশি-নীলদের ২৮ বছর পর কোনো মেজর টুর্নামেন্টে শিরোপা জয়। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২ ফিনালিসিমা, ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ এবং ২০২৪ কোপা আমেরিকা—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে চারবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন। দি মারিয়ার অর্জন নিয়ে মিয়া লিখেছে, ‘সবচেয়ে বড় লক্ষ্যটা অর্জন করতে পেরেছ। বিশ্বকাপ এবং আরও অনেক শিরোপা—৩৪টা! জাতীয় দল এবং বিভিন্ন ক্লাবে অবশ্যই বড় ছাপ রয়েছে তোমার। ওয়েম্বলি, মারাকানা, কাতার—তিনটি জায়গা অবশ্যই তোমার জাদুতে হয়ে থাকবে স্মরণীয়।’
২০০৮ থেকে শুরু করে ২০২৪—১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে দি মারিয়া খেলেছেন ১৪৫ ম্যাচ। করেছেন ৩১ গোল এবং অ্যাসিস্ট করেছেন ৩২টি। কোপা আমেরিকায় করেছেন ৫ গোল। ২০২১ কোপার পর ২০২২ ফিনালিসিমায় দি মারিয়া করেছেন এক গোল। কাতারের লুসাইলে ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সের বিপক্ষে বিশ্বকাপ ফাইনালেও তাঁর একটি গোল রয়েছে। ধ্রুপদি সেই ফাইনাল জিতে আর্জেন্টিনা দীর্ঘ ৩৬ বছরের বিশ্বকাপখরা কাটায়।
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৫ ঘণ্টা আগে