নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোহামেডানের কাছে বসুন্ধরা কিংসের হারের পর থেকেই অপেক্ষার শুরু। সেই অপেক্ষা আবাহনীকে ঘিরে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের সঙ্গে আবাহনীর ফাইনাল, বাংলাদেশের ফুটবলে সবশেষ যা দেখা গিয়েছিল ২০১১ সালে, সুপার কাপে। দীর্ঘ এক দশক অপেক্ষার অবশেষে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীকে আবারও মুখোমুখি করতে পেরেছে এবারের ফেডারেশন কাপ।
৩০ মে কুমিল্লায় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মোহামেডানের প্রতিপক্ষ হওয়ার লড়াইয়ে আজ কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল রেকর্ড ১২ বারের চ্যাম্পিয়ন আবাহনী ও ২০১২ সালের চ্যাম্পিয়ন শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে আবাহনীর কাছে একদমই সুবিধা করতে পারেনি রাসেল। ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের জোড়া গোলে ৩-০ গোলে উড়িয়ে ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মুখোমুখি আবাহনী ও মোহামেডান।
সবশেষ ২০০৯ সালে ফেডারেশন কাপের শিরোপা জিতেছিল মোহামেডান। সেই ফাইনালে সাদা-কালো শিবিরের কাছে টাইব্রেকারে হেরেছিল আবাহনী। ২০১১ সুপার কাপের ফাইনালের পর এক যুগে আর কোনো ফাইনালে দেখা হয়নি এ দুই দলের।
কুমিল্লায় শুরুতে দাপট দেখিয়েছে রাসেল। ম্যাচের ৮ মিনিটে হেমন্ত ভিনসেন্টের মাপা ক্রসে এমফোন উদোহ পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসা গোলকিপার শহিদুল আলম সোহেলকে কাটিয়ে ঠিকঠাক প্লেসিং করতে পারেননি। বল গিয়ে সাইড নেটে আঘাত হানে।
চার মিনিট পর আবারও সুযোগ নষ্ট করেন এমফোন উদোহর। ১২ মিনিটে এমফোন বাঁ প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢুকে লক্ষ্যে শট নিলেও তা সরাসরি গোলরক্ষক শহিদুলের গায়ে মেরে সুযোগ নষ্ট করেন।
সময় গড়াতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের করে নেয় ফেডারেশন কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ২৭ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া ফাহিমের মাটি গড়ানো শট দূরের পোস্ট দিয়ে যায়। ৩৫ মিনিটে সুযোগ নষ্ট করেন দানিয়েল কলিন্দ্রেসও।
তবে দুই মিনিট পরই ক্ষতিটা পুষিয়ে দিয়েছেন কলিন্দ্রেস। ৩৭ মিনিটে নিজেদের অর্ধ থেকে রেজাউল করিমের লম্বা করে বাড়ানো বলে কলিনদ্রেস বাঁ প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢুকে ডান পায়ে কোনাকুনি শট নেন। কলিন্দ্রেসের জোরাল শটে হার মানেন রাসেল গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানা।
বিরতির পর আরও দাপুটে আবাহনী। ৫০ মিনিটে নিজেদের দ্বিতীয় গোলও পেয়ে যায় আকাশি-নীলরা। রাসেলের দুই ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে ক্ষিপ্র গতিতে বল নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন আবাহনীর ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক রাফায়েল অগুস্তো। কাট ব্যাক করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের দিকে। সুন্দর প্লেসিংয়ে রানাকে হার মানান ফাহিম।
এই ফাহিমই ৭০ মিনিটে রাসেলকে ছিটকে দেন ম্যাচ থেকে। প্রতি আক্রমণ থেকে দেখেশুনে রাফায়েল অগুস্তোর পাসে ডান প্রান্তে ফাহিম চেয়েছিলেন ক্রস করতে। সেই ক্রস রাসেল গোলরক্ষক রানার গ্লাভস ছুঁয়ে সরাসরি জড়ায় জালে।
ব্যবধানটা হতে পারত ৪-০। ৭৮ মিনিটে কলিনদ্রেস গোলরক্ষককে একা পেয়ে যে শট নিয়েছিলেন তাতে বল আটকে যায় ক্রস বারে।
৩০ মে কুমিল্লায় ফাইনাল খেলবে আবাহনী-মোহামেডান। এর এক সপ্তাহ আগে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে মুখোমুখি হবে বসুন্ধরা কিংস ও শেখ রাসুল।
মোহামেডানের কাছে বসুন্ধরা কিংসের হারের পর থেকেই অপেক্ষার শুরু। সেই অপেক্ষা আবাহনীকে ঘিরে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের সঙ্গে আবাহনীর ফাইনাল, বাংলাদেশের ফুটবলে সবশেষ যা দেখা গিয়েছিল ২০১১ সালে, সুপার কাপে। দীর্ঘ এক দশক অপেক্ষার অবশেষে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীকে আবারও মুখোমুখি করতে পেরেছে এবারের ফেডারেশন কাপ।
৩০ মে কুমিল্লায় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মোহামেডানের প্রতিপক্ষ হওয়ার লড়াইয়ে আজ কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল রেকর্ড ১২ বারের চ্যাম্পিয়ন আবাহনী ও ২০১২ সালের চ্যাম্পিয়ন শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে আবাহনীর কাছে একদমই সুবিধা করতে পারেনি রাসেল। ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের জোড়া গোলে ৩-০ গোলে উড়িয়ে ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মুখোমুখি আবাহনী ও মোহামেডান।
সবশেষ ২০০৯ সালে ফেডারেশন কাপের শিরোপা জিতেছিল মোহামেডান। সেই ফাইনালে সাদা-কালো শিবিরের কাছে টাইব্রেকারে হেরেছিল আবাহনী। ২০১১ সুপার কাপের ফাইনালের পর এক যুগে আর কোনো ফাইনালে দেখা হয়নি এ দুই দলের।
কুমিল্লায় শুরুতে দাপট দেখিয়েছে রাসেল। ম্যাচের ৮ মিনিটে হেমন্ত ভিনসেন্টের মাপা ক্রসে এমফোন উদোহ পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসা গোলকিপার শহিদুল আলম সোহেলকে কাটিয়ে ঠিকঠাক প্লেসিং করতে পারেননি। বল গিয়ে সাইড নেটে আঘাত হানে।
চার মিনিট পর আবারও সুযোগ নষ্ট করেন এমফোন উদোহর। ১২ মিনিটে এমফোন বাঁ প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢুকে লক্ষ্যে শট নিলেও তা সরাসরি গোলরক্ষক শহিদুলের গায়ে মেরে সুযোগ নষ্ট করেন।
সময় গড়াতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের করে নেয় ফেডারেশন কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ২৭ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া ফাহিমের মাটি গড়ানো শট দূরের পোস্ট দিয়ে যায়। ৩৫ মিনিটে সুযোগ নষ্ট করেন দানিয়েল কলিন্দ্রেসও।
তবে দুই মিনিট পরই ক্ষতিটা পুষিয়ে দিয়েছেন কলিন্দ্রেস। ৩৭ মিনিটে নিজেদের অর্ধ থেকে রেজাউল করিমের লম্বা করে বাড়ানো বলে কলিনদ্রেস বাঁ প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢুকে ডান পায়ে কোনাকুনি শট নেন। কলিন্দ্রেসের জোরাল শটে হার মানেন রাসেল গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানা।
বিরতির পর আরও দাপুটে আবাহনী। ৫০ মিনিটে নিজেদের দ্বিতীয় গোলও পেয়ে যায় আকাশি-নীলরা। রাসেলের দুই ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে ক্ষিপ্র গতিতে বল নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন আবাহনীর ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক রাফায়েল অগুস্তো। কাট ব্যাক করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের দিকে। সুন্দর প্লেসিংয়ে রানাকে হার মানান ফাহিম।
এই ফাহিমই ৭০ মিনিটে রাসেলকে ছিটকে দেন ম্যাচ থেকে। প্রতি আক্রমণ থেকে দেখেশুনে রাফায়েল অগুস্তোর পাসে ডান প্রান্তে ফাহিম চেয়েছিলেন ক্রস করতে। সেই ক্রস রাসেল গোলরক্ষক রানার গ্লাভস ছুঁয়ে সরাসরি জড়ায় জালে।
ব্যবধানটা হতে পারত ৪-০। ৭৮ মিনিটে কলিনদ্রেস গোলরক্ষককে একা পেয়ে যে শট নিয়েছিলেন তাতে বল আটকে যায় ক্রস বারে।
৩০ মে কুমিল্লায় ফাইনাল খেলবে আবাহনী-মোহামেডান। এর এক সপ্তাহ আগে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে মুখোমুখি হবে বসুন্ধরা কিংস ও শেখ রাসুল।
শামীম হোসেন পাটোয়ারী ক্যাচ ধরার পর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের উদযাপন শুরু। অন্যদিকে আহমেদ দানিয়াল হতাশায় ব্যাটটা রাখলেন নিজের হেলমেটের ওপর। সিরিজে সমতায় ফেরার এত কাছাকাছি গিয়েও পারল না পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর পাকিস্তানকে ধুয়ে দিয়েছেন রমিজ রাজা।
৪ মিনিট আগেমিরপুরের উইকেট নিয়ে ধোঁয়াশা তো নতুন কিছু নয়। ব্যাটারদের ‘বধ্যভূমি’ নামে পরিচিত এই স্টেডিয়ামের উইকেট হঠাৎ করেই ব্যাটিংবান্ধব হয়ে ওঠে। যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বোলাররা ছড়ি ঘোরান এই মাঠে। এবারের বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজেও দেখা যাচ্ছে তেমন কিছুই।
২৯ মিনিট আগেওল্ড ট্রাফোর্ডের রেকর্ডটা ভারতের জন্য মোটেও সুখকর নয়। এখানে ৯টি টেস্ট খেলেছে ভারত। জিততে পারেনি একটিতেও। ৪ টিতে হার। ৫টি টেস্ট হয়েছে ড্র। ৩ ম্যাচ শেষে পাঁচ টেস্টের সিরিজে ভারত যখন ১-২ ব্যবধানে পিছিয়ে, তখন চতুর্থ টেস্টটি তারা খেলতে যাচ্ছে ম্যানচেস্টারের এই ভেন্যুতেই।
৪৩ মিনিট আগেজ্যামাইকার পতাকায় মোড়ানো স্মারক ব্যাট-বল রাখা আন্দ্রে রাসেলের সামনে। ডাগআউট থেকে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসে মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন তিনি। এই তারকা অলরাউন্ডারের দুই পাশে দাঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। উপলক্ষটা যে রাসেলের বিদায়, সেটা আর না বললেও চলছে।
১ ঘণ্টা আগে