ম্যানচেস্টার সিটিতে এসে ‘গোলমেশিন’ তকমা জুড়ে গেছে আর্লিং হালান্ডের সঙ্গে। একের পর এক রেকর্ডও ভেঙে দিচ্ছেন নিয়মিত। নরওয়েজীয় এই স্ট্রাইকার জায়গা করে নিয়েছেন কিংবদন্তিদের তালিকায়।
২০২৩-২৪ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের শেষ দিন ছিল গতকাল। প্রথম দল হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে টানা চার মৌসুম শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। সিটির সবশেষ দুই মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের শিরোপাজয়ী দলের সদস্য হালান্ড। দুইবার তিনি জিতেছেন গোল্ডেন বুট। প্রথমবারের মতো সিটিতে খেলতে এসে গত মৌসুমে হালান্ড প্রিমিয়ার লিগে করেন ৩৬ গোল। সদ্য সমাপ্ত মৌসুমে ২৭ গোল করেন হালান্ড। অ্যালান শিয়ারার, মাইকেল ওয়েন, থিয়েরি অঁরি, রবিন ফন পার্সি, মোহাম্মদ সালাহ, হ্যারি কেইনের পর সপ্তম ফুটবলার হিসেবে টানা দুই মৌসুম গোল্ডেন বুট জেতেন হালান্ড।
টানা তিন মৌসুম প্রিমিয়ার লিগে গোল্ডেন বুট জিতেছেন অ্যালান শিয়ারার ও থিয়েরি অঁরি। ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭—টানা তিনবার মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন শিয়ারার। যার মধ্যে প্রথম দুইবার গোল্ডেন বুট জেতেন ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের হয়ে। পরের মৌসুমে (১৯৯৬-৯৭) জেতেন নিউক্যাসল ইউনাইটেডের হয়ে। থিয়েরি অঁরি গোল্ডেন বুট জেতার ‘হ্যাটট্রিক’ (২০০৩-০৪,২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬) করেন আর্সেনালের হয়েই। শিয়ারারের পর দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে দুই ক্লাবের জার্সিতে গোল্ডেন বুট জেতার কীর্তি রয়েছে রবিন ফন পার্সির। ২০১১-১২ মৌসুমে আর্সেনালের হয়ে সর্বোচ্চ গোল করেন ফন পার্সি। ডাচ ফুটবলার ২০১২-১৩ মৌসুমের গোল্ডেন বুট জেতেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জার্সিতে।
দুই মৌসুম মিলে (২০২২-২৩,২০২৩-২৪) ম্যান সিটির জার্সিতে ৯৭ ম্যাচ খেলেন হালান্ড। করেছেন ৯০ গোল ও অ্যাসিস্ট করেন ১৫ গোলে। যার মধ্যে প্রিমিয়ার লিগেই করেছেন ৬৩ গোল। যেভাবে ‘পাগলা ঘোড়ার’ মতো ছুটে চলেছেন, তাতে করে অঁরি, শিয়ারারদের রেকর্ডে ভাগ বসানো কঠিন হবে না হালান্ডের জন্য।
প্রিমিয়ার লিগে টানা গোল্ডেন বুট পাওয়া খেলোয়াড়
দল মৌসুম
অ্যালান শিয়ারার ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, নিউক্যাসল ইউনাইটেড ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭
মাইকেল ওয়েন লিভারপুল ১৯৯৭-৯৮, ১৯৯৮-৯৯
থিয়েরি অঁরি আর্সেনাল ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬
রবিন ফন পার্সি আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২০১১-১২, ২০১২-১৩
মোহাম্মদ সালাহ লিভারপুল ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭
হ্যারি কেইন টটেনহাম ২০১৭-১৮, ২০১৮-২০১৯
আর্লিং হালান্ড ম্যানচেস্টার সিটি ২০২২-২৩, ২০২৩-২৪
ম্যানচেস্টার সিটিতে এসে ‘গোলমেশিন’ তকমা জুড়ে গেছে আর্লিং হালান্ডের সঙ্গে। একের পর এক রেকর্ডও ভেঙে দিচ্ছেন নিয়মিত। নরওয়েজীয় এই স্ট্রাইকার জায়গা করে নিয়েছেন কিংবদন্তিদের তালিকায়।
২০২৩-২৪ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের শেষ দিন ছিল গতকাল। প্রথম দল হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে টানা চার মৌসুম শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। সিটির সবশেষ দুই মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের শিরোপাজয়ী দলের সদস্য হালান্ড। দুইবার তিনি জিতেছেন গোল্ডেন বুট। প্রথমবারের মতো সিটিতে খেলতে এসে গত মৌসুমে হালান্ড প্রিমিয়ার লিগে করেন ৩৬ গোল। সদ্য সমাপ্ত মৌসুমে ২৭ গোল করেন হালান্ড। অ্যালান শিয়ারার, মাইকেল ওয়েন, থিয়েরি অঁরি, রবিন ফন পার্সি, মোহাম্মদ সালাহ, হ্যারি কেইনের পর সপ্তম ফুটবলার হিসেবে টানা দুই মৌসুম গোল্ডেন বুট জেতেন হালান্ড।
টানা তিন মৌসুম প্রিমিয়ার লিগে গোল্ডেন বুট জিতেছেন অ্যালান শিয়ারার ও থিয়েরি অঁরি। ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭—টানা তিনবার মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন শিয়ারার। যার মধ্যে প্রথম দুইবার গোল্ডেন বুট জেতেন ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের হয়ে। পরের মৌসুমে (১৯৯৬-৯৭) জেতেন নিউক্যাসল ইউনাইটেডের হয়ে। থিয়েরি অঁরি গোল্ডেন বুট জেতার ‘হ্যাটট্রিক’ (২০০৩-০৪,২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬) করেন আর্সেনালের হয়েই। শিয়ারারের পর দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে দুই ক্লাবের জার্সিতে গোল্ডেন বুট জেতার কীর্তি রয়েছে রবিন ফন পার্সির। ২০১১-১২ মৌসুমে আর্সেনালের হয়ে সর্বোচ্চ গোল করেন ফন পার্সি। ডাচ ফুটবলার ২০১২-১৩ মৌসুমের গোল্ডেন বুট জেতেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জার্সিতে।
দুই মৌসুম মিলে (২০২২-২৩,২০২৩-২৪) ম্যান সিটির জার্সিতে ৯৭ ম্যাচ খেলেন হালান্ড। করেছেন ৯০ গোল ও অ্যাসিস্ট করেন ১৫ গোলে। যার মধ্যে প্রিমিয়ার লিগেই করেছেন ৬৩ গোল। যেভাবে ‘পাগলা ঘোড়ার’ মতো ছুটে চলেছেন, তাতে করে অঁরি, শিয়ারারদের রেকর্ডে ভাগ বসানো কঠিন হবে না হালান্ডের জন্য।
প্রিমিয়ার লিগে টানা গোল্ডেন বুট পাওয়া খেলোয়াড়
দল মৌসুম
অ্যালান শিয়ারার ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, নিউক্যাসল ইউনাইটেড ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭
মাইকেল ওয়েন লিভারপুল ১৯৯৭-৯৮, ১৯৯৮-৯৯
থিয়েরি অঁরি আর্সেনাল ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬
রবিন ফন পার্সি আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২০১১-১২, ২০১২-১৩
মোহাম্মদ সালাহ লিভারপুল ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭
হ্যারি কেইন টটেনহাম ২০১৭-১৮, ২০১৮-২০১৯
আর্লিং হালান্ড ম্যানচেস্টার সিটি ২০২২-২৩, ২০২৩-২৪
শ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
৯ মিনিট আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
৪০ মিনিট আগে২১ মাস পর জাতীয় দলে ফিরেছেন নাঈম শেখ। শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও সুযোগ পেয়েছেন কেবল একটি ম্যাচে। পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার সুযোগ পান তিনি। সেটিও উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী অনিকের হঠাৎ অসুস্থতার কারণে। পরিকল্পনায় তাঁর থাকার কথা ছিল পাঁচ নম্বরে,
৩ ঘণ্টা আগেবলার মতো নামের লম্বা সারি নেই। এই মুহূর্তে আছেন শুধু রিশাদ হোসেন। লেগ স্পিনের গুরুত্ব বুঝতেও বেশ সময় লেগেছে বাংলাদেশের। সাবেক কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো-চন্ডিকা হাথুরুসিংহে একরকম মরুভূমিতেই যেন লেগ স্পিনের গাছ ফলাতে চাইলেন। মাঝেমধ্যে আবার কেউ এলেও থিতু হতে পারেননি।
৪ ঘণ্টা আগে