ক্রীড়া ডেস্ক
জন্মের আগেই নিজের বাবাকে হারিয়েছেন কার্লোস তেভেজ। বড় হয়েছেন দত্তক বাবা সেগুন্দো রাইমুন্দোর কাছে। গত বছর সেই পালিত বাবাও তাঁকে একা করে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন। শোক কাটিয়ে উঠতে না পেরে শেষ পর্যন্ত ফুটবলকে বিদায় বলে দিলেন এই আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি।
তেভেজের পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ২০০১ সালে নিজ দেশের ক্লাব বোকা জুনিয়র্সের হয়ে। এরপর ইউরোপ মাতিয়েছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যান সিটি ও জুভেন্টাসের মতো বড় বড় ক্লাবের হয়ে। তবে বিদায়টা জানালেন শৈশবের প্রিয় ক্লাব বোকা জুনিয়র্সের হয়েই।
গত এক বছর বাবার মৃত্যুর শোকে বিধ্বস্ত ছিলেন তেভেজ। এই সময়ে কোনো ক্লাবের হয়েই তিনি খেলেননি। শেষবার খেলেছেন বোকা জুনিয়র্সের হয়ে। ৩৮ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন তারকা বিদায়বেলায় বলেছেন, ‘আমি ফুটবল থেকে অবসর নিচ্ছি। কারণ আমার খেলার এক নম্বর সমর্থককে আমি হারিয়েছি।’ কোনো ক্লাবের হয়ে আবার খেলার সুযোগ এসেছিল কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তেভেজ বলেন, ‘আমার কাছে অনেক প্রস্তাব এসেছিল। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরও ক্লাব ছিল। কিন্তু ফুটবলে আমার সবকিছু দেওয়া হয়ে গেছে।’
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে তেভেজ বলেছেন, ‘আমি কোনো ক্লাবের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হওয়ার বিষয়ে ভাবছি। এ বিষয়ে আমার ভাই কার্লোস চাপা রাতেগুইয়ের সঙ্গে কাজ শুরু করব। আমার ভাই আর্জেন্টিনা হকি দলের সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ ছিলেন।’
তেভেজ তাঁর ২০ বছরের ক্যারিয়ারে ৮২২ ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ৩২১টি। এর মধ্যে জাতীয় দলের হয়ে ৭৬ ম্যাচ খেলে ১৩ গোল করেছেন। আর ক্লাবের হয়ে ৭৪৬ ম্যাচ খেলে ৩০৮ গোল করেছেন। দুই দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে জিতেছেন ২০০৪ সালের অলিম্পিক শিরোপা, একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ও দুটি সিরি আ শিরোপা। ২০০৫ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন তেভেজ।
জন্মের আগেই নিজের বাবাকে হারিয়েছেন কার্লোস তেভেজ। বড় হয়েছেন দত্তক বাবা সেগুন্দো রাইমুন্দোর কাছে। গত বছর সেই পালিত বাবাও তাঁকে একা করে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন। শোক কাটিয়ে উঠতে না পেরে শেষ পর্যন্ত ফুটবলকে বিদায় বলে দিলেন এই আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি।
তেভেজের পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ২০০১ সালে নিজ দেশের ক্লাব বোকা জুনিয়র্সের হয়ে। এরপর ইউরোপ মাতিয়েছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যান সিটি ও জুভেন্টাসের মতো বড় বড় ক্লাবের হয়ে। তবে বিদায়টা জানালেন শৈশবের প্রিয় ক্লাব বোকা জুনিয়র্সের হয়েই।
গত এক বছর বাবার মৃত্যুর শোকে বিধ্বস্ত ছিলেন তেভেজ। এই সময়ে কোনো ক্লাবের হয়েই তিনি খেলেননি। শেষবার খেলেছেন বোকা জুনিয়র্সের হয়ে। ৩৮ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন তারকা বিদায়বেলায় বলেছেন, ‘আমি ফুটবল থেকে অবসর নিচ্ছি। কারণ আমার খেলার এক নম্বর সমর্থককে আমি হারিয়েছি।’ কোনো ক্লাবের হয়ে আবার খেলার সুযোগ এসেছিল কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তেভেজ বলেন, ‘আমার কাছে অনেক প্রস্তাব এসেছিল। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরও ক্লাব ছিল। কিন্তু ফুটবলে আমার সবকিছু দেওয়া হয়ে গেছে।’
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে তেভেজ বলেছেন, ‘আমি কোনো ক্লাবের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হওয়ার বিষয়ে ভাবছি। এ বিষয়ে আমার ভাই কার্লোস চাপা রাতেগুইয়ের সঙ্গে কাজ শুরু করব। আমার ভাই আর্জেন্টিনা হকি দলের সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ ছিলেন।’
তেভেজ তাঁর ২০ বছরের ক্যারিয়ারে ৮২২ ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ৩২১টি। এর মধ্যে জাতীয় দলের হয়ে ৭৬ ম্যাচ খেলে ১৩ গোল করেছেন। আর ক্লাবের হয়ে ৭৪৬ ম্যাচ খেলে ৩০৮ গোল করেছেন। দুই দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে জিতেছেন ২০০৪ সালের অলিম্পিক শিরোপা, একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ও দুটি সিরি আ শিরোপা। ২০০৫ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন তেভেজ।
১২ জানুয়ারি স্প্যানিশ সুপার কাপে বার্সেলোনার কাছে ৫-২ গোলে হেরেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। সেই বিধ্বস্ত হওয়ার পর সব মিলে টানা পাঁচ ম্যাচ জিতল রিয়াল। ম্যাচগুলোও রিয়াল জিতেছে হেসেখেলে। ছন্দে থাকা রিয়ালের জয়রথ গত রাতে থামিয়েছে এসপানিওল।
৫ মিনিট আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আগেই জিতেছে ভারত। ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারত এগিয়ে ৩-১ ব্যবধানে। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে আজ বাংলাদেশ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।
১ ঘণ্টা আগেশেফিল্ড ইউনাইটেডে এর চেয়ে সুন্দর অভিষেক আর কী হতে পারত হামজা চৌধুরীর জন্য! তাঁর অভিষেকে ক্লাব জিতেছে। তিনি নিজেও জিতেছেন ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর রাইডার্স রীতিমতো উড়ছিল। নুরুল হাসান সোহানের নেতৃত্বাধীন দলটি প্রথম ৮ ম্যাচের ৮টিতে জিতে প্রথম দল হিসেবে প্লে-অফ নিশ্চিত করে। তাদের কাছে প্রথম কোয়ালিফায়ারে ওঠা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে টুর্নামেন্টের শেষ ভাগে এসে হোঁচট খায় সোহান, নাহিদ রানা, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনদের রংপুর।
২ ঘণ্টা আগে