ক্রীড়া ডেস্ক
ভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রদ্রিগোর মতো নেইমার জুনিয়রকেও ভেড়াতে চেয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছিল তারা। তা-ই নয়, ব্রাজিলিয়ান তারকার জন্য তারা ‘ব্ল্যাংক চেক’ প্রস্তাব করেছিল, যেখানে নেইমার নিজের খুশি মতো অঙ্ক বসানোর সুযোগ ছিল। তবে তিনি সেটি না করে, ২০১৩ সালে ব্রাজিলের ক্লাব সান্তোস থেকে পড়ি জমালেন নিজের প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনায়। যে ক্লাবে খেলার স্বপ্ন দেখতে শৈশব থেকে।
সম্প্রতি রিয়াল মাদ্রিদের প্রস্তাব কীভাবে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তা নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন নেইমার। ‘পডপাহ’ নামে পডকাস্টে সাবেক বার্সেলোনা তারকা বললেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদের কাছ থেকে প্রস্তাব ছিল ব্ল্যাংক চেক দিয়ে। তারা আমাকে বলেছিল, আমি যা চাই তাই পেতে পারি... (নিজের খুশি মতো অঙ্ক বসানোর সুযোগ ছিল)। কিন্তু আমি মন থেকে বার্সেলোনায় যেতে চেয়েছিলাম।’
নেইমারের দাবি, বার্সেলোনায় না যোগ দিয়ে রিয়ালে গেলে তিন গুণ বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারতেন। ব্রাজিলিয়ান তারকা সে প্রসঙ্গে বললেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদে আমি তিনগুণ বেশি অর্থ উপার্জন করতাম। ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ (রিয়াল সভাপতি) আমাকে পছন্দ করতেন। আমার পছন্দ ছিল বার্সেলোনা। সেখানে রোনালদিনহো খেলেছেন এবং আমি (লিওনেল) মেসির সঙ্গে খেলতে চেয়েছিলাম।’
বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার পর মেসি-লুইস সুয়ারেজের সঙ্গে বিধ্বংসী এক আক্রমণভাগ পেয়েছিল বার্সা। কিন্তু দলটির সাবেক কোচ পেপ গার্দিওলাও বায়ার্নে মিউনিখে নিতে চেয়েছিলেন নেইমারকে। বায়ার্নের প্রস্তাবের ব্যাপারে নেইমার বললেন, ‘পেপ গার্দিওলার কারণে আমি প্রায় বায়ার্নে যোগ দিয়েই ফেলছিলাম। পুসকাস অ্যাওয়ার্ড জয়ের পর আমার বাবা রাত ২টায় আমাকে ফোন করলেন। আমি ফোন ধরলাম এবং তিনি আমাকে দরজা খুলতে বললেন। আমি অন্তর্বাস পরে ছিলাম। আমার বাবার সঙ্গে ছিলেন পেপ গার্দিওলা ও অনুবাদক (দোভাষী) ! পেপ আমাকে বললেন, আমি তোমাকে দলে নিতে চাই এবং আমি (ভবিষ্যতে) যেই ক্লাবেই যাই না কেন, তোমাকে নিয়ে যাব। আমি তোমাকে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় বানাব।’
গার্দিওলা নেইমারকে ফরমেশন দেখান, ‘তিনি আমাকে একটি কাগজ দেখালেন, তার ল্যাপটপ খুললেন এবং বললেন, আমি কোথায় খেলব। পেপ আরও বললেন, যদি তুমি এক মৌসুমে ৬০ গোল না করতে পারো, তাহলে আমার নাম বদলে দিও। আমি বললাম, ঠিক আছে, কিন্তু কোন দলে খেলব? পেপ আমাকে প্রথমে বললেন, তিনি বলতে পারবেন না, কিন্তু আমি তাকে বলতে রাজি করালাম দলের নাম বলতে। তিনি বললেন, তোমাকে বায়ার্নের জন্য নেব। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমি বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।’
বার্সেলোনার হয়ে প্রায় সব শিরোপাই জিতেছেন নেইমার। ২০১৭ সালে বার্সা ছেড়ে যোগ দেন ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে।
ভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রদ্রিগোর মতো নেইমার জুনিয়রকেও ভেড়াতে চেয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছিল তারা। তা-ই নয়, ব্রাজিলিয়ান তারকার জন্য তারা ‘ব্ল্যাংক চেক’ প্রস্তাব করেছিল, যেখানে নেইমার নিজের খুশি মতো অঙ্ক বসানোর সুযোগ ছিল। তবে তিনি সেটি না করে, ২০১৩ সালে ব্রাজিলের ক্লাব সান্তোস থেকে পড়ি জমালেন নিজের প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনায়। যে ক্লাবে খেলার স্বপ্ন দেখতে শৈশব থেকে।
সম্প্রতি রিয়াল মাদ্রিদের প্রস্তাব কীভাবে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তা নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন নেইমার। ‘পডপাহ’ নামে পডকাস্টে সাবেক বার্সেলোনা তারকা বললেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদের কাছ থেকে প্রস্তাব ছিল ব্ল্যাংক চেক দিয়ে। তারা আমাকে বলেছিল, আমি যা চাই তাই পেতে পারি... (নিজের খুশি মতো অঙ্ক বসানোর সুযোগ ছিল)। কিন্তু আমি মন থেকে বার্সেলোনায় যেতে চেয়েছিলাম।’
নেইমারের দাবি, বার্সেলোনায় না যোগ দিয়ে রিয়ালে গেলে তিন গুণ বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারতেন। ব্রাজিলিয়ান তারকা সে প্রসঙ্গে বললেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদে আমি তিনগুণ বেশি অর্থ উপার্জন করতাম। ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ (রিয়াল সভাপতি) আমাকে পছন্দ করতেন। আমার পছন্দ ছিল বার্সেলোনা। সেখানে রোনালদিনহো খেলেছেন এবং আমি (লিওনেল) মেসির সঙ্গে খেলতে চেয়েছিলাম।’
বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার পর মেসি-লুইস সুয়ারেজের সঙ্গে বিধ্বংসী এক আক্রমণভাগ পেয়েছিল বার্সা। কিন্তু দলটির সাবেক কোচ পেপ গার্দিওলাও বায়ার্নে মিউনিখে নিতে চেয়েছিলেন নেইমারকে। বায়ার্নের প্রস্তাবের ব্যাপারে নেইমার বললেন, ‘পেপ গার্দিওলার কারণে আমি প্রায় বায়ার্নে যোগ দিয়েই ফেলছিলাম। পুসকাস অ্যাওয়ার্ড জয়ের পর আমার বাবা রাত ২টায় আমাকে ফোন করলেন। আমি ফোন ধরলাম এবং তিনি আমাকে দরজা খুলতে বললেন। আমি অন্তর্বাস পরে ছিলাম। আমার বাবার সঙ্গে ছিলেন পেপ গার্দিওলা ও অনুবাদক (দোভাষী) ! পেপ আমাকে বললেন, আমি তোমাকে দলে নিতে চাই এবং আমি (ভবিষ্যতে) যেই ক্লাবেই যাই না কেন, তোমাকে নিয়ে যাব। আমি তোমাকে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় বানাব।’
গার্দিওলা নেইমারকে ফরমেশন দেখান, ‘তিনি আমাকে একটি কাগজ দেখালেন, তার ল্যাপটপ খুললেন এবং বললেন, আমি কোথায় খেলব। পেপ আরও বললেন, যদি তুমি এক মৌসুমে ৬০ গোল না করতে পারো, তাহলে আমার নাম বদলে দিও। আমি বললাম, ঠিক আছে, কিন্তু কোন দলে খেলব? পেপ আমাকে প্রথমে বললেন, তিনি বলতে পারবেন না, কিন্তু আমি তাকে বলতে রাজি করালাম দলের নাম বলতে। তিনি বললেন, তোমাকে বায়ার্নের জন্য নেব। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমি বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।’
বার্সেলোনার হয়ে প্রায় সব শিরোপাই জিতেছেন নেইমার। ২০১৭ সালে বার্সা ছেড়ে যোগ দেন ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে।
বাংলাদেশের ফুটবলে প্রবাসী খেলোয়াড়দের খেলা নিয়ে আলোচনা এখন বেশি চলছে। হামজা চৌধুরী এরই মধ্যে বাংলাদেশের জার্সিতে ম্যাচ খেলেছেন। কানাডাপ্রবাসী সমিত সোমও বাংলাদেশের হয়ে খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে শোনা গেছে।
৩০ মিনিট আগেহারার আগে হারে না রিয়াল মাদ্রিদ। রেফারির শেষ বাঁশি না বাজা পর্যন্ত বলার উপায় নেই যে তারা জিতবে নাকি হারবে। তবে এবার তাদের পাড়ি দিতে হবে অনেক কঠিন পথ। গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের আর্সেনালের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হারে রিয়াল। সেমিফাইনালে উঠতে হলে কমপক্ষে ৪-০ গোলে জিততে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমুল্লানপুরের যাদবিন্দ্র ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তখন পাঞ্জাব কিংসের বাঁধভাঙা উদযাপন। ক্রিকেটার, সত্ত্বাধিকারী প্রীতি জিনতা, দর্শক—সবাইকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন তাঁরা যুদ্ধ জয় করেছেন। মার্কো ইয়ানসেনকে ঘিরে যখন সবাই উদযাপনে ব্যস্ত, তখন আন্দ্রে রাসেলকে ঘিরে ধরে হতাশা।
২ ঘণ্টা আগেআর্সেনালের কাছে চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হেরে অনেকটাই পিছিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ। দ্বিতীয় লেগে আজ অসম্ভবকে সম্ভব করতে নামবে রিয়াল। বাংলাদেশ সময় রাত ২টায় সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে শুরু হবে রিয়াল মাদ্রিদ-আর্সেনাল ম্যাচ। কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগের অপর ম্যাচে ইন্টার মিলান খেলবে বায়ার্ন
৩ ঘণ্টা আগে