দুই দশকের ক্যারিয়ারে পেনাল্টি থেকে কত গোলই না করেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবে একটি পেনাল্টি থেকে গোল করতে না পেরে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। কেঁদেছেন খুবই। ছেলের এমন কান্না দেখে গ্যালারিতে বসে কেঁদেছেন তাঁর মা মারিয়া দোলোরেসও।
গত রাতে ফ্রাঙ্কফুর্টে ইউরোতে শেষ ষোলোর লড়াইয়ে স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে কিছুতেই গোলের দেখা পাচ্ছিল না পর্তুগাল। চারটি ফ্রিকিক নিয়েও বল জালে পাঠাতে পারেননি রোনালদো। নির্ধারিত সময় শেষে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেই বড় সুযোগ পেয়ে যায় পর্তুগিজরা। জোতাকে ডি বক্সের ভেতর স্লোভেনিয়ান খেলোয়াড়রা ফাউল করলে পেনাল্টি পায় পর্তুগাল।
স্পট কিক নেন রোনালদো। অন টার্গেটে জোরালো শটও নিয়েছিলেন। কিন্তু বাজপাখির ক্ষিপ্রতায় বল রুখে দেন স্লোভেনিয়ার আতলেতিকো মাদ্রিদ গোলরক্ষক ইয়ান ওবলাক। আবেগটা তখন ধরে রেখেছিলেন সিআর সেভেন। তবে অতিরিক্ত সময়ে প্রথমার্ধ শেষ হতেই কান্না থামাতে পারেননি। কেঁদে ওঠেন শিশুদের মতো। এ সময় সতীর্থরা তাঁকে সান্ত্বনাও দেন।
রোনালদোর কান্না দেখে গ্যালারিতে বসে কেঁদেছেন তাঁর মা-ও। ম্যাচ শেষ হতেই মা-ছেলের এমন কান্নার দৃশ্য ছড়িয়ে পড়েছে নেট দুনিয়ায়। তাঁর এই কান্না দেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স ব্যবহারকারীরা একেকজন একেক মন্তব্য করছেন। রস ম্যাকাফার্টি নামে এক সাংবাদিক লিখেছেন, ‘আমি তোমাকে এমন কিছু বলব, যা মজার নয়—এই মুহূর্তে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ছোট মেয়ের মতো কাঁদছেন।’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘এবং তিনি পেনাল্টি মিস করলেন...সময় এসেছে বিদায় বলার, রোনালদো।’
শেষটা অবশ্য হাসিমুখে করেছেন পর্তুগিজ অধিনায়ক। গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তার অসাধারণ নৈপুণ্যে টাইব্রেকারে স্লোভেনিয়াকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে পর্তুগাল উঠেছে ইউরোর শেষ আটে। টাইব্রেকারে স্লোভেনিয়ার প্রথম তিনটি শটই রুখে দেন কস্তা। ইউরোতে প্রথম গোলরক্ষক হিসেবে তিনটি টাইব্রেকার শট রুখে দিলেন তিনি। তার আগে ১১৫ মিনিটে সহজ সুযোগ পাওয়া স্লোভেনিয়ার স্ট্রাইকার বেনিয়ামান সেসকোর শট রুখে দেন দুর্দান্তভাবে।
টাইব্রেকারে পর্তুগালের হয়ে প্রথম শটেই গোল করেন রোনালদো। সেই গোলের পর হাতজোড় করে সমর্থকদের কাছে ক্ষমাও চান তিনি। কঠিন এক ম্যাচ শেষে আবারও কান্নাভেজা চোখে রোনালদো বলেছেন, ‘এমনকি শক্তিশালী লোকেরও খারাপ দিন আসে।’
ডুসেলডর্ফে গত রাতে ইউরোর আরেক ম্যাচে ৮৫ মিনিটে আত্মঘাতী গোল হজম করে ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে বেলজিয়াম। শেষ আটে ফরাসিরা পেয়েছে পর্তুগালকে।
দুই দশকের ক্যারিয়ারে পেনাল্টি থেকে কত গোলই না করেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবে একটি পেনাল্টি থেকে গোল করতে না পেরে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। কেঁদেছেন খুবই। ছেলের এমন কান্না দেখে গ্যালারিতে বসে কেঁদেছেন তাঁর মা মারিয়া দোলোরেসও।
গত রাতে ফ্রাঙ্কফুর্টে ইউরোতে শেষ ষোলোর লড়াইয়ে স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে কিছুতেই গোলের দেখা পাচ্ছিল না পর্তুগাল। চারটি ফ্রিকিক নিয়েও বল জালে পাঠাতে পারেননি রোনালদো। নির্ধারিত সময় শেষে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেই বড় সুযোগ পেয়ে যায় পর্তুগিজরা। জোতাকে ডি বক্সের ভেতর স্লোভেনিয়ান খেলোয়াড়রা ফাউল করলে পেনাল্টি পায় পর্তুগাল।
স্পট কিক নেন রোনালদো। অন টার্গেটে জোরালো শটও নিয়েছিলেন। কিন্তু বাজপাখির ক্ষিপ্রতায় বল রুখে দেন স্লোভেনিয়ার আতলেতিকো মাদ্রিদ গোলরক্ষক ইয়ান ওবলাক। আবেগটা তখন ধরে রেখেছিলেন সিআর সেভেন। তবে অতিরিক্ত সময়ে প্রথমার্ধ শেষ হতেই কান্না থামাতে পারেননি। কেঁদে ওঠেন শিশুদের মতো। এ সময় সতীর্থরা তাঁকে সান্ত্বনাও দেন।
রোনালদোর কান্না দেখে গ্যালারিতে বসে কেঁদেছেন তাঁর মা-ও। ম্যাচ শেষ হতেই মা-ছেলের এমন কান্নার দৃশ্য ছড়িয়ে পড়েছে নেট দুনিয়ায়। তাঁর এই কান্না দেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স ব্যবহারকারীরা একেকজন একেক মন্তব্য করছেন। রস ম্যাকাফার্টি নামে এক সাংবাদিক লিখেছেন, ‘আমি তোমাকে এমন কিছু বলব, যা মজার নয়—এই মুহূর্তে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ছোট মেয়ের মতো কাঁদছেন।’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘এবং তিনি পেনাল্টি মিস করলেন...সময় এসেছে বিদায় বলার, রোনালদো।’
শেষটা অবশ্য হাসিমুখে করেছেন পর্তুগিজ অধিনায়ক। গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তার অসাধারণ নৈপুণ্যে টাইব্রেকারে স্লোভেনিয়াকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে পর্তুগাল উঠেছে ইউরোর শেষ আটে। টাইব্রেকারে স্লোভেনিয়ার প্রথম তিনটি শটই রুখে দেন কস্তা। ইউরোতে প্রথম গোলরক্ষক হিসেবে তিনটি টাইব্রেকার শট রুখে দিলেন তিনি। তার আগে ১১৫ মিনিটে সহজ সুযোগ পাওয়া স্লোভেনিয়ার স্ট্রাইকার বেনিয়ামান সেসকোর শট রুখে দেন দুর্দান্তভাবে।
টাইব্রেকারে পর্তুগালের হয়ে প্রথম শটেই গোল করেন রোনালদো। সেই গোলের পর হাতজোড় করে সমর্থকদের কাছে ক্ষমাও চান তিনি। কঠিন এক ম্যাচ শেষে আবারও কান্নাভেজা চোখে রোনালদো বলেছেন, ‘এমনকি শক্তিশালী লোকেরও খারাপ দিন আসে।’
ডুসেলডর্ফে গত রাতে ইউরোর আরেক ম্যাচে ৮৫ মিনিটে আত্মঘাতী গোল হজম করে ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে বেলজিয়াম। শেষ আটে ফরাসিরা পেয়েছে পর্তুগালকে।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৭ ঘণ্টা আগে