নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে কাল সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। লক্ষ্য ৩ পয়েন্টের। তবে সিঙ্গাপুর ছেড়ে কথা বলবে না, এমনটাই জানালেন ওগুরা।
সংবাদ সম্মেলনে সিঙ্গাপুর কোচ বলেন, ‘এই ম্যাচ ঘিরে সবার মনোযোগ দেখে আমি অনুভব করতে পারছি, বাংলাদেশ ভালো দল। আগামীকালের ম্যাচে আপাতত আমাদের মূল মনোযোগ। বাংলাদেশের প্রতি আমাদের কোনো অশ্রদ্ধা নেই। তবে তাদের নিয়ে ভীত হওয়ার দরকার নেই, কেননা, আমরাও চ্যালেঞ্জিং দল। আমরা এখানে ট্যুরিস্টের মতো করে খেলতে চাই না।’
র্যাঙ্কিংয়ে ১৬১ নম্বর দল সিঙ্গাপুর। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৩ ’তে। সেই বিচারে সিঙ্গাপুরকে এগিয়েই রাখা যায়। তবে এই ব্যবধান যে ম্যাচে কোনো পার্থক্য গড়ে দেবে না, সেটা ভালোমতোই জানেন সিঙ্গাপুর কোচ।
তিনি বলেন, ‘আমার কাছে র্যাঙ্কিংয়ের কোনো মানে নেই। আমাদের গ্রুপটা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এখন। এশিয়ান ফুটবলে খুব বেশি ব্যবধান নেই। আগে বড় একটা ফারাক ছিল। তবে এখন সেটা খুবই ছোট হয়ে এসেছে। উজবেকিস্তান, জর্ডানের মতো দল প্রথমবার বিশ্বকাপে খেলছে। তাই সিঙ্গাপুরের মতো বাংলাদেশেরও সুযোগ আছে।’
হামজা চৌধুরীর আগমনে বাংলাদেশ ফুটবলের চিত্র পাল্টে গেছে। তা স্থানীয় ফুটবলারদের জন্য ভালো হবে বলে মনে করেন সিঙ্গাপুর কোচ, ‘আমি বিস্তারিত বেশি জানি না। তবে এটা জানি কিছু খেলোয়াড় বাংলাদেশের হয়ে খেলতে এসেছে। শুধু হামজা নয়, কানাডা, ইতালি থেকেও এসেছে। অবশ্যই তাদের আগমন বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে। স্থানীয় খেলোয়াড়েরাও আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর এক ম্যাচের অপেক্ষায় আছেন আমিরুল আদলি। ৫ জুন মালদ্বীপের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে প্রথম গোলের দেখা পেয়েছেন এই ডিফেন্ডার, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। তাদের সাম্প্রতিক সময়ের কয়েকটা ম্যাচ আমি দেখেছি। ভারতের বিপক্ষে ড্র করেছে। ম্যাচটা কেবল হামজার বিপক্ষে নয়, পুরো বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে। আমি এশিয়ার অনেক ভালো খেলোয়াড়ের বিপক্ষে খেলেছি। আমরা জানি, ম্যাচটা কঠিন হবে। একই সাথে আমরা ম্যাচটা উপভোগ করতে চাই। আশা করি, ভালো একটা ম্যাচ হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে কাল সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। লক্ষ্য ৩ পয়েন্টের। তবে সিঙ্গাপুর ছেড়ে কথা বলবে না, এমনটাই জানালেন ওগুরা।
সংবাদ সম্মেলনে সিঙ্গাপুর কোচ বলেন, ‘এই ম্যাচ ঘিরে সবার মনোযোগ দেখে আমি অনুভব করতে পারছি, বাংলাদেশ ভালো দল। আগামীকালের ম্যাচে আপাতত আমাদের মূল মনোযোগ। বাংলাদেশের প্রতি আমাদের কোনো অশ্রদ্ধা নেই। তবে তাদের নিয়ে ভীত হওয়ার দরকার নেই, কেননা, আমরাও চ্যালেঞ্জিং দল। আমরা এখানে ট্যুরিস্টের মতো করে খেলতে চাই না।’
র্যাঙ্কিংয়ে ১৬১ নম্বর দল সিঙ্গাপুর। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৩ ’তে। সেই বিচারে সিঙ্গাপুরকে এগিয়েই রাখা যায়। তবে এই ব্যবধান যে ম্যাচে কোনো পার্থক্য গড়ে দেবে না, সেটা ভালোমতোই জানেন সিঙ্গাপুর কোচ।
তিনি বলেন, ‘আমার কাছে র্যাঙ্কিংয়ের কোনো মানে নেই। আমাদের গ্রুপটা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এখন। এশিয়ান ফুটবলে খুব বেশি ব্যবধান নেই। আগে বড় একটা ফারাক ছিল। তবে এখন সেটা খুবই ছোট হয়ে এসেছে। উজবেকিস্তান, জর্ডানের মতো দল প্রথমবার বিশ্বকাপে খেলছে। তাই সিঙ্গাপুরের মতো বাংলাদেশেরও সুযোগ আছে।’
হামজা চৌধুরীর আগমনে বাংলাদেশ ফুটবলের চিত্র পাল্টে গেছে। তা স্থানীয় ফুটবলারদের জন্য ভালো হবে বলে মনে করেন সিঙ্গাপুর কোচ, ‘আমি বিস্তারিত বেশি জানি না। তবে এটা জানি কিছু খেলোয়াড় বাংলাদেশের হয়ে খেলতে এসেছে। শুধু হামজা নয়, কানাডা, ইতালি থেকেও এসেছে। অবশ্যই তাদের আগমন বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে। স্থানীয় খেলোয়াড়েরাও আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর এক ম্যাচের অপেক্ষায় আছেন আমিরুল আদলি। ৫ জুন মালদ্বীপের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে প্রথম গোলের দেখা পেয়েছেন এই ডিফেন্ডার, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। তাদের সাম্প্রতিক সময়ের কয়েকটা ম্যাচ আমি দেখেছি। ভারতের বিপক্ষে ড্র করেছে। ম্যাচটা কেবল হামজার বিপক্ষে নয়, পুরো বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে। আমি এশিয়ার অনেক ভালো খেলোয়াড়ের বিপক্ষে খেলেছি। আমরা জানি, ম্যাচটা কঠিন হবে। একই সাথে আমরা ম্যাচটা উপভোগ করতে চাই। আশা করি, ভালো একটা ম্যাচ হবে।’
কঠিন সময়ে স্বস্তির পরশ যেন খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পাকাপাকিভাবে ওয়ানডের নেতৃত্ব বুঝে পাওয়ার পর প্রথম দুই সিরিজে তিনি দেখেছেন হারের মুখ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তো ধবলধোলাই হয়ে দেশে ফিরতে হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ তাই তাঁর জন্য ছিল বড় পরীক্ষা। আজ ২-১ ব্যবধানে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পর....
৩৬ মিনিট আগেঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে গিয়েছিল ভারত। সেখানেও অজেয় থেকেই ট্রফি জিতেছিল তারা। নিজেদের সেই অজেয় রূপটি শুবমান গিলের ভারত হারিয়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া সফরে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খুইয়ে বসল তারা।
১ ঘণ্টা আগেশেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ মিরপুর শেরেবাংলায় সফরকারী দলকে ১৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এটিই সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশের। আর সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বড় জয় এটি।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের বিরতিতে প্রেসবক্সে এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কথাও বললেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে অবধারিতভাবে এল বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব প্রসঙ্গ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কঠিন সময়ে স্বস্তির পরশ যেন খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পাকাপাকিভাবে ওয়ানডের নেতৃত্ব বুঝে পাওয়ার পর প্রথম দুই সিরিজে তিনি দেখেছেন হারের মুখ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তো ধবলধোলাই হয়ে দেশে ফিরতে হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ তাই তাঁর জন্য ছিল বড় পরীক্ষা। আজ ২-১ ব্যবধানে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পর জানালেন সাবেক খেলোয়াড়দের সমর্থন তাঁকে বাজে সময়ে শক্ত থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে।
নেতৃত্ব নিয়ে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তামিম ইকবালের পরামর্শ পেয়েছেন মিরাজ। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে তিনি বলেন, ‘আমাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট করেছে সবাই। আমাকে ব্যক্তিগতভাবে তামিম ভাই ফোন দিয়েছিলেন। উনি অধিনায়ক ছিলেন, উনি বলেছেন কঠিন সময়ে অবশ্যই ভালো কিছু হবে। মাশরাফি ভাই আমাকে ফোন দিয়েছেন। উনি তো অনেক সফল অধিনায়ক।’
পরপর দুটি সিরিজ হারের পর মিরাজকে কী বলেছেন মাশরাফি? উত্তরে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আমাকে অনেক উৎসাহ দিয়েছেন, অনেক সহায়তা করেছেন, মানসিকভাবে সাপোর্ট দিয়েছেন। এই সময়টায় মানসিকভাবে আমাকে অনেক শক্ত থাকতে বলেছেন। আমার জন্য বিষয়টা সহজ না।’
কোনো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় না থাকাটা নেতৃত্বের পথ কঠিন করে দিয়েছে বলে মনে করেন মিরাজ। তিনি বলেন, ‘যদি কোনো সিনিয়র খেলোয়াড় দলে থাকত, তাহলে আমার জন্য জিনিসটা সহজ হয়ে যেত। আমি যখন নেতৃত্ব পাই, ওইরকম সিনিয়র কাউকে পাইনি। রিয়াদ ভাই-মুশফিক ভাই দুজনেই অবসর নিয়েছেন। তারা যদি থাকতেন হয়তো আমার জন্য কাজটা সহজ হয়ে যেত।’
নিয়মিত সাফল্য এনে দেওয়ার ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে বললেন মিরাজ, ‘আমার জন্য অবশ্যই কঠিন সময়। তবে আমাকেও একটু সময় দিতে হবে, একটু ধৈর্য ধরতে হবে। আমি মানুষ, ভুল করব। দিন শেষে তো আমরা দেশের হয়ে খেলি। সবাই যদি সাপোর্ট দেয় আমরাও ইনশা আল্লাহ ঘুরে দাঁড়াতে পারব।’
কঠিন সময়ে স্বস্তির পরশ যেন খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পাকাপাকিভাবে ওয়ানডের নেতৃত্ব বুঝে পাওয়ার পর প্রথম দুই সিরিজে তিনি দেখেছেন হারের মুখ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তো ধবলধোলাই হয়ে দেশে ফিরতে হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ তাই তাঁর জন্য ছিল বড় পরীক্ষা। আজ ২-১ ব্যবধানে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পর জানালেন সাবেক খেলোয়াড়দের সমর্থন তাঁকে বাজে সময়ে শক্ত থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে।
নেতৃত্ব নিয়ে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তামিম ইকবালের পরামর্শ পেয়েছেন মিরাজ। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে তিনি বলেন, ‘আমাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট করেছে সবাই। আমাকে ব্যক্তিগতভাবে তামিম ভাই ফোন দিয়েছিলেন। উনি অধিনায়ক ছিলেন, উনি বলেছেন কঠিন সময়ে অবশ্যই ভালো কিছু হবে। মাশরাফি ভাই আমাকে ফোন দিয়েছেন। উনি তো অনেক সফল অধিনায়ক।’
পরপর দুটি সিরিজ হারের পর মিরাজকে কী বলেছেন মাশরাফি? উত্তরে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আমাকে অনেক উৎসাহ দিয়েছেন, অনেক সহায়তা করেছেন, মানসিকভাবে সাপোর্ট দিয়েছেন। এই সময়টায় মানসিকভাবে আমাকে অনেক শক্ত থাকতে বলেছেন। আমার জন্য বিষয়টা সহজ না।’
কোনো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় না থাকাটা নেতৃত্বের পথ কঠিন করে দিয়েছে বলে মনে করেন মিরাজ। তিনি বলেন, ‘যদি কোনো সিনিয়র খেলোয়াড় দলে থাকত, তাহলে আমার জন্য জিনিসটা সহজ হয়ে যেত। আমি যখন নেতৃত্ব পাই, ওইরকম সিনিয়র কাউকে পাইনি। রিয়াদ ভাই-মুশফিক ভাই দুজনেই অবসর নিয়েছেন। তারা যদি থাকতেন হয়তো আমার জন্য কাজটা সহজ হয়ে যেত।’
নিয়মিত সাফল্য এনে দেওয়ার ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে বললেন মিরাজ, ‘আমার জন্য অবশ্যই কঠিন সময়। তবে আমাকেও একটু সময় দিতে হবে, একটু ধৈর্য ধরতে হবে। আমি মানুষ, ভুল করব। দিন শেষে তো আমরা দেশের হয়ে খেলি। সবাই যদি সাপোর্ট দেয় আমরাও ইনশা আল্লাহ ঘুরে দাঁড়াতে পারব।’
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
০৯ জুন ২০২৫ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে গিয়েছিল ভারত। সেখানেও অজেয় থেকেই ট্রফি জিতেছিল তারা। নিজেদের সেই অজেয় রূপটি শুবমান গিলের ভারত হারিয়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া সফরে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খুইয়ে বসল তারা।
১ ঘণ্টা আগেশেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ মিরপুর শেরেবাংলায় সফরকারী দলকে ১৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এটিই সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশের। আর সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বড় জয় এটি।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের বিরতিতে প্রেসবক্সে এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কথাও বললেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে অবধারিতভাবে এল বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব প্রসঙ্গ।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে গিয়েছিল ভারত। সেখানেও অজেয় থেকেই ট্রফি জিতেছিল তারা। নিজেদের সেই অজেয় রূপটি শুবমান গিলের ভারত হারিয়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া সফরে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খুইয়ে বসল তারা।
আজ অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া ২ উইকেটে হারিয়েছে ভারতকে। প্রথমে ব্যাট করে রোহিত শর্মা (৭৩) ও শ্রেয়াস আইয়ারের (৬১) ফিফটির সুবাদে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৪ রান তোলে ভারত। লক্ষ্য তাড়ায় ২২ বল ও ২ উইকেট হাতে রেখেই জিতে যায় অস্ট্রেলিয়া।
লক্ষ্য তাড়ায় ১৮৭ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া অস্ট্রেলিয়াকে পথ দেখিয়েছেন কুপার কনোলি। ৫৩ বলে ৬১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। তবে ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৪ করেন ম্যাথু শর্ট।
ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে গিয়েছিল ভারত। সেখানেও অজেয় থেকেই ট্রফি জিতেছিল তারা। নিজেদের সেই অজেয় রূপটি শুবমান গিলের ভারত হারিয়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া সফরে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খুইয়ে বসল তারা।
আজ অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া ২ উইকেটে হারিয়েছে ভারতকে। প্রথমে ব্যাট করে রোহিত শর্মা (৭৩) ও শ্রেয়াস আইয়ারের (৬১) ফিফটির সুবাদে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৪ রান তোলে ভারত। লক্ষ্য তাড়ায় ২২ বল ও ২ উইকেট হাতে রেখেই জিতে যায় অস্ট্রেলিয়া।
লক্ষ্য তাড়ায় ১৮৭ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া অস্ট্রেলিয়াকে পথ দেখিয়েছেন কুপার কনোলি। ৫৩ বলে ৬১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। তবে ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৪ করেন ম্যাথু শর্ট।
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
০৯ জুন ২০২৫কঠিন সময়ে স্বস্তির পরশ যেন খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পাকাপাকিভাবে ওয়ানডের নেতৃত্ব বুঝে পাওয়ার পর প্রথম দুই সিরিজে তিনি দেখেছেন হারের মুখ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তো ধবলধোলাই হয়ে দেশে ফিরতে হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ তাই তাঁর জন্য ছিল বড় পরীক্ষা। আজ ২-১ ব্যবধানে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পর....
৩৬ মিনিট আগেশেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ মিরপুর শেরেবাংলায় সফরকারী দলকে ১৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এটিই সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশের। আর সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বড় জয় এটি।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের বিরতিতে প্রেসবক্সে এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কথাও বললেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে অবধারিতভাবে এল বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব প্রসঙ্গ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ মিরপুর শেরেবাংলায় সফরকারী দলকে ১৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এটিই সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশের। আর সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বড় জয় এটি। বাংলাদেশের বড় জয়টি ছিল ১৮৩ রানের। ২০২৩ সালে আইরিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশ জিতেছিল ১৮৩ রানে।
মিরপুরে জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন ব্যাটাররাই। বিশেষ করে দু্ই ওপেনার সৌম্য সরকার ও সাইফ হাসান। দুজনে ১৭৬ রানে জুটি গড়লে ৮ উইকেটে ২৯৬ রান তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় এসে বাংলাদেশের স্পিনারদের সামনে ৩০.১ ওভারে ১১৭ রানে অলআউট ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
মিরপুর শেরেবাংলার যে কালো উইকেটে প্রথম দুই ম্যাচে রানের জন্য যেখানে রীতিমতো লড়াই করতে হয়েছে ব্যাটারদের, সেখানে আজ ব্যাটের ফল্গুধারা বইয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার সৌম্য ও সাইফ। আড়াই বছরের অপেক্ষা ঘুচিয়ে ওপেনিংয়ে ৯৪৬ দিন ও ৪৬ ইনিংস পর শতরানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৫২ বলে ১৭৬ রানের জুটি তাঁরা গড়লে বড় স্কোরের ভিত পায় বাংলাদেশ। তবে সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে দুজনের কেউই সেঞ্চুরি পাননি। সৌম্য ৯১ ও সাইফ ৮০ রান করে আউট হয়েছেন। শান্ত করেছেন ৪৪ রান।
বাংলাদেশের তিন শ ছুঁই ছুঁই স্কোরের পরই বোঝা যাচ্ছিল জিততে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সেটাকে আরও স্পষ্ট করে তোলেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। আগের ম্যাচে বিরুদ্ধে স্রোতে দাঁড়িয়ে বুক চিতিয়ে বাংলাদেশের স্পিনের বিপক্ষে লড়াই করেছিলেন শাই হোপ। ম্যাচ টাই করে সুপার ওভারে নিয়ে গিয়ে জিতিয়ে দিয়েছিলেন দলকে। কিন্তু শেষ ওয়ানডেতে না শাই হোপ না অন্য কেউ, স্বাগতিক স্পিন আক্রমণের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি। ফল—১১৭ রানে অলআউট।
ছয় ক্যারিবিয়ান ব্যাটার রানে দুই অঙ্ক ছুঁলেও একজনও ৩০ রানের বেশি তুলতে পারেননি। ইনিংস সর্বোচ্চ ২৭ করেছেন আকিল হোসেন। রিশাদ হোসেন ও নাসুম আহমেদ নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। এই তিন উইকেট নিয়ে সিরিজে রিশাদের উইকেট সংখ্যা ১২টি। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে যা বাংলাদেশের কোনো স্পিনারের বিপক্ষে সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ছিল আরাফাত সানির ১০ উইকেট, ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। স্বভাবতই সিরিজসেরা হয়েছেন রিশাদ। ম্যাচসেরা সৌম্য সরকার।
শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ মিরপুর শেরেবাংলায় সফরকারী দলকে ১৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এটিই সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশের। আর সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বড় জয় এটি। বাংলাদেশের বড় জয়টি ছিল ১৮৩ রানের। ২০২৩ সালে আইরিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশ জিতেছিল ১৮৩ রানে।
মিরপুরে জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন ব্যাটাররাই। বিশেষ করে দু্ই ওপেনার সৌম্য সরকার ও সাইফ হাসান। দুজনে ১৭৬ রানে জুটি গড়লে ৮ উইকেটে ২৯৬ রান তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় এসে বাংলাদেশের স্পিনারদের সামনে ৩০.১ ওভারে ১১৭ রানে অলআউট ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
মিরপুর শেরেবাংলার যে কালো উইকেটে প্রথম দুই ম্যাচে রানের জন্য যেখানে রীতিমতো লড়াই করতে হয়েছে ব্যাটারদের, সেখানে আজ ব্যাটের ফল্গুধারা বইয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার সৌম্য ও সাইফ। আড়াই বছরের অপেক্ষা ঘুচিয়ে ওপেনিংয়ে ৯৪৬ দিন ও ৪৬ ইনিংস পর শতরানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৫২ বলে ১৭৬ রানের জুটি তাঁরা গড়লে বড় স্কোরের ভিত পায় বাংলাদেশ। তবে সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে দুজনের কেউই সেঞ্চুরি পাননি। সৌম্য ৯১ ও সাইফ ৮০ রান করে আউট হয়েছেন। শান্ত করেছেন ৪৪ রান।
বাংলাদেশের তিন শ ছুঁই ছুঁই স্কোরের পরই বোঝা যাচ্ছিল জিততে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সেটাকে আরও স্পষ্ট করে তোলেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। আগের ম্যাচে বিরুদ্ধে স্রোতে দাঁড়িয়ে বুক চিতিয়ে বাংলাদেশের স্পিনের বিপক্ষে লড়াই করেছিলেন শাই হোপ। ম্যাচ টাই করে সুপার ওভারে নিয়ে গিয়ে জিতিয়ে দিয়েছিলেন দলকে। কিন্তু শেষ ওয়ানডেতে না শাই হোপ না অন্য কেউ, স্বাগতিক স্পিন আক্রমণের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি। ফল—১১৭ রানে অলআউট।
ছয় ক্যারিবিয়ান ব্যাটার রানে দুই অঙ্ক ছুঁলেও একজনও ৩০ রানের বেশি তুলতে পারেননি। ইনিংস সর্বোচ্চ ২৭ করেছেন আকিল হোসেন। রিশাদ হোসেন ও নাসুম আহমেদ নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। এই তিন উইকেট নিয়ে সিরিজে রিশাদের উইকেট সংখ্যা ১২টি। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে যা বাংলাদেশের কোনো স্পিনারের বিপক্ষে সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ছিল আরাফাত সানির ১০ উইকেট, ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। স্বভাবতই সিরিজসেরা হয়েছেন রিশাদ। ম্যাচসেরা সৌম্য সরকার।
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
০৯ জুন ২০২৫কঠিন সময়ে স্বস্তির পরশ যেন খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পাকাপাকিভাবে ওয়ানডের নেতৃত্ব বুঝে পাওয়ার পর প্রথম দুই সিরিজে তিনি দেখেছেন হারের মুখ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তো ধবলধোলাই হয়ে দেশে ফিরতে হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ তাই তাঁর জন্য ছিল বড় পরীক্ষা। আজ ২-১ ব্যবধানে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পর....
৩৬ মিনিট আগেঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে গিয়েছিল ভারত। সেখানেও অজেয় থেকেই ট্রফি জিতেছিল তারা। নিজেদের সেই অজেয় রূপটি শুবমান গিলের ভারত হারিয়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া সফরে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খুইয়ে বসল তারা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের বিরতিতে প্রেসবক্সে এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কথাও বললেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে অবধারিতভাবে এল বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব প্রসঙ্গ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের বিরতিতে প্রেসবক্সে এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কথাও বললেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে অবধারিতভাবে এল বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব প্রসঙ্গ।
গত জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কা সফরে নাজমুল হোসেন শান্ত অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর টেস্টে এখনো বিসিবি নতুন কাউকে দায়িত্ব দেয়নি। তাহলে আসন্ন আয়ারল্যান্ড সিরিজে দিয়ে কে হচ্ছেন বাংলাদেশ দলের নতুন টেস্ট অধিনায়ক? বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, তাঁদের রাডারে তিন-চার অধিনায়ক আছেন। বুলবুল সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা একটা পলিসি নিয়েছি। কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলব। বোর্ডের পক্ষ থেকে ক্রিকেট অপারেশনস কথা বলবে। কোচিং স্টাফ কথা বলবে। নির্বাচক প্যানেল কথা বলবে। তারা যে অধিনায়ককে উপযুক্ত মনে করবে এবং যে অধিনায়ক হবে, তাকেও রাজি হতে হবে। এরপর সবাই বসে সিদ্ধান্ত নেব।’
বুলবুল আরও যোগ করেছেন, ‘আমরা তিন-চারজনের সঙ্গে কথা বলব। যে সম্ভাব্য অধিনায়ক তার সামর্থ্য একটা বেঞ্চমার্ক মিট করলে শিগগির তাকে বেছে নেব।’
সেই তিন-চারজনের তালিকায় লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাইজুল ইসলামের নাম শোনা যাচ্ছে। জয়ের বিপরীতে পরাজয় বেশি হওয়ায় আলোচনা হচ্ছে ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়েও। বিসিবি সভাপতি বুলবুল মিরাজকে আরও বেশি সময় দেওয়ার পক্ষে, ‘সে নতুন অধিনায়ক। সবাই জানি মিরাজ ক্যাপ্টেনস ম্যাটেরিয়াল। ওকে একটু সময় দিতে হবে। খেলায় জয়–পরাজয় থাকবেই। এও ঠিক, একজন অধিনায়কের মধ্যে পরিণতবোধ বোঝা যায়। তার মধ্যে সেটা আছে।’ মিরাজের ব্যর্থতা বড় করেও দেখছেন না বুলবুল, ‘এটা (সাফল্যের হার) পরিস্থিতি, কন্ডিশন ,দল, দলের সমন্বয়সহ অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে।’
কিছুদিন আগে বিসিবি হেঁটেছিল তিন অধিনায়ক-তত্ত্বে। এখনো কি সেই সিদ্ধান্তে আছে বিসিবি? বুলবুল বলেছেন, ‘এমন কোনো স্বতসিদ্ধ নিয়ম নেই তিন অধিনায়কই লাগবে। তবে আগে আমরা আলোচনা করে দেখেছি এর সুবিধা, অসুবিধা কী। অসুবিধার চেয়ে সুবিধাই বেশি। সেটা গুরুত্ব দেব। এরপর দেখব কে কাজটা করতে পারব। একজন দুইটা, তিনটা সংস্করণে অধিনায়কত্ব করতে পারে। আলোচনার ওপর সব নির্ভর করছে।’
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের বিরতিতে প্রেসবক্সে এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কথাও বললেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে অবধারিতভাবে এল বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব প্রসঙ্গ।
গত জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কা সফরে নাজমুল হোসেন শান্ত অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর টেস্টে এখনো বিসিবি নতুন কাউকে দায়িত্ব দেয়নি। তাহলে আসন্ন আয়ারল্যান্ড সিরিজে দিয়ে কে হচ্ছেন বাংলাদেশ দলের নতুন টেস্ট অধিনায়ক? বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, তাঁদের রাডারে তিন-চার অধিনায়ক আছেন। বুলবুল সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা একটা পলিসি নিয়েছি। কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলব। বোর্ডের পক্ষ থেকে ক্রিকেট অপারেশনস কথা বলবে। কোচিং স্টাফ কথা বলবে। নির্বাচক প্যানেল কথা বলবে। তারা যে অধিনায়ককে উপযুক্ত মনে করবে এবং যে অধিনায়ক হবে, তাকেও রাজি হতে হবে। এরপর সবাই বসে সিদ্ধান্ত নেব।’
বুলবুল আরও যোগ করেছেন, ‘আমরা তিন-চারজনের সঙ্গে কথা বলব। যে সম্ভাব্য অধিনায়ক তার সামর্থ্য একটা বেঞ্চমার্ক মিট করলে শিগগির তাকে বেছে নেব।’
সেই তিন-চারজনের তালিকায় লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাইজুল ইসলামের নাম শোনা যাচ্ছে। জয়ের বিপরীতে পরাজয় বেশি হওয়ায় আলোচনা হচ্ছে ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়েও। বিসিবি সভাপতি বুলবুল মিরাজকে আরও বেশি সময় দেওয়ার পক্ষে, ‘সে নতুন অধিনায়ক। সবাই জানি মিরাজ ক্যাপ্টেনস ম্যাটেরিয়াল। ওকে একটু সময় দিতে হবে। খেলায় জয়–পরাজয় থাকবেই। এও ঠিক, একজন অধিনায়কের মধ্যে পরিণতবোধ বোঝা যায়। তার মধ্যে সেটা আছে।’ মিরাজের ব্যর্থতা বড় করেও দেখছেন না বুলবুল, ‘এটা (সাফল্যের হার) পরিস্থিতি, কন্ডিশন ,দল, দলের সমন্বয়সহ অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে।’
কিছুদিন আগে বিসিবি হেঁটেছিল তিন অধিনায়ক-তত্ত্বে। এখনো কি সেই সিদ্ধান্তে আছে বিসিবি? বুলবুল বলেছেন, ‘এমন কোনো স্বতসিদ্ধ নিয়ম নেই তিন অধিনায়কই লাগবে। তবে আগে আমরা আলোচনা করে দেখেছি এর সুবিধা, অসুবিধা কী। অসুবিধার চেয়ে সুবিধাই বেশি। সেটা গুরুত্ব দেব। এরপর দেখব কে কাজটা করতে পারব। একজন দুইটা, তিনটা সংস্করণে অধিনায়কত্ব করতে পারে। আলোচনার ওপর সব নির্ভর করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
০৯ জুন ২০২৫কঠিন সময়ে স্বস্তির পরশ যেন খুঁজে পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পাকাপাকিভাবে ওয়ানডের নেতৃত্ব বুঝে পাওয়ার পর প্রথম দুই সিরিজে তিনি দেখেছেন হারের মুখ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তো ধবলধোলাই হয়ে দেশে ফিরতে হয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ তাই তাঁর জন্য ছিল বড় পরীক্ষা। আজ ২-১ ব্যবধানে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পর....
৩৬ মিনিট আগেঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে গিয়েছিল ভারত। সেখানেও অজেয় থেকেই ট্রফি জিতেছিল তারা। নিজেদের সেই অজেয় রূপটি শুবমান গিলের ভারত হারিয়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া সফরে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খুইয়ে বসল তারা।
১ ঘণ্টা আগেশেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ মিরপুর শেরেবাংলায় সফরকারী দলকে ১৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এটিই সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশের। আর সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বড় জয় এটি।
২ ঘণ্টা আগে