জার্মান সুপারকাপের ফাইনালে গত রাতে সিগন্যাল ইদুনা পার্কে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। এই জয়ে সুপারকাপের শিরোপা ধরে রাখল বাভারিয়ানরা। ম্যাচে বায়ার্নের হয়ে জোড়া গোল করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি। গোল পেয়েছেন থমাস মুলারও। ডর্টমুন্ডের একমাত্র গোলটি করেছেন মার্কো রয়েস।
ডর্টমুন্ডের সুযোগ ছিল গত মৌসুমের ফাইনাল হারের শোধ নেওয়া। এই বায়ার্নের কাছেই আর্লিং হালান্ডরা সেবার হেরেছিল ৩-২ গোলে। তবে গোলের ব্যবধান ভিন্ন হলেও এবারও ম্যাচের ফল ব্যতিক্রম হলো না। আর তাতেই জার্মান সুপারকাপের ইতিহাসে টানা দ্বিতীয় শিরোপা জিতল বায়ার্ন। এই নিয়ে নবম শিরোপা জিতল জার্মানির এই ক্লাব।
ম্যাচে শুরু থেকেই বল দখলে এগিয়ে ছিল বরুশিয়া। ১৯ মিনিটে গোলের সুযোগও পেয়েছিল। তবে মার্কো রয়েসের শট দক্ষতার সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন বায়ার্ন গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়ার। বিরতির ১০ মিনিট আগে তো বায়ার্নের জালেই বল জড়িয়েছিল ডর্টমুন্ড। এবার বাদ সাধে অফসাইড। জার্মান ফরোয়ার্ড ইউসুফ মওকোকো ভুল করলেও ভুল করেননি লেভানডফস্কি। বিরতির ৪ মিনিট আগে ম্যাচের ডেডলক ভাঙেন এই পোলিশ তারকা। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন থমাস মুলার।
দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফেরার ইঙ্গিত দেয় ডর্টমুন্ড। ৬৪ মিনিটে রয়েস গোল করে লড়াই জমিয়ে তোলেন। তবে ৭৪ মিনিটে লেভা নিজের দ্বিতীয় গোল করলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় ডর্টমুন্ড। ৩-১ ব্যবধানে ম্যাচ শেষ করে শিরোপা নিশ্চিত করে বায়ার্ন।
বল দখলে প্রায় সমানে সমান লড়েছে বায়ার্ন-ডর্টমুন্ড। ম্যাচে বায়ার্নের ৫১ শতাংশ বল দখলের বিপরীতে ডর্টমুন্ডের বল দখলে ছিল ৪৯ শতাংশ। অন্যদিকে ১৭ বার ডর্টমুন্ডের গোলমুখে শট নিয়েছে বায়ার্ন, আর ডর্টমুন্ড নিয়েছে আটবার। আক্রমণে তাই পরিষ্কার এগিয়ে ছিল লেভানডফস্কিরা। যেটি শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ফল গড়ে দিয়েছে।
জার্মান সুপারকাপের ফাইনালে গত রাতে সিগন্যাল ইদুনা পার্কে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। এই জয়ে সুপারকাপের শিরোপা ধরে রাখল বাভারিয়ানরা। ম্যাচে বায়ার্নের হয়ে জোড়া গোল করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি। গোল পেয়েছেন থমাস মুলারও। ডর্টমুন্ডের একমাত্র গোলটি করেছেন মার্কো রয়েস।
ডর্টমুন্ডের সুযোগ ছিল গত মৌসুমের ফাইনাল হারের শোধ নেওয়া। এই বায়ার্নের কাছেই আর্লিং হালান্ডরা সেবার হেরেছিল ৩-২ গোলে। তবে গোলের ব্যবধান ভিন্ন হলেও এবারও ম্যাচের ফল ব্যতিক্রম হলো না। আর তাতেই জার্মান সুপারকাপের ইতিহাসে টানা দ্বিতীয় শিরোপা জিতল বায়ার্ন। এই নিয়ে নবম শিরোপা জিতল জার্মানির এই ক্লাব।
ম্যাচে শুরু থেকেই বল দখলে এগিয়ে ছিল বরুশিয়া। ১৯ মিনিটে গোলের সুযোগও পেয়েছিল। তবে মার্কো রয়েসের শট দক্ষতার সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন বায়ার্ন গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়ার। বিরতির ১০ মিনিট আগে তো বায়ার্নের জালেই বল জড়িয়েছিল ডর্টমুন্ড। এবার বাদ সাধে অফসাইড। জার্মান ফরোয়ার্ড ইউসুফ মওকোকো ভুল করলেও ভুল করেননি লেভানডফস্কি। বিরতির ৪ মিনিট আগে ম্যাচের ডেডলক ভাঙেন এই পোলিশ তারকা। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন থমাস মুলার।
দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফেরার ইঙ্গিত দেয় ডর্টমুন্ড। ৬৪ মিনিটে রয়েস গোল করে লড়াই জমিয়ে তোলেন। তবে ৭৪ মিনিটে লেভা নিজের দ্বিতীয় গোল করলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় ডর্টমুন্ড। ৩-১ ব্যবধানে ম্যাচ শেষ করে শিরোপা নিশ্চিত করে বায়ার্ন।
বল দখলে প্রায় সমানে সমান লড়েছে বায়ার্ন-ডর্টমুন্ড। ম্যাচে বায়ার্নের ৫১ শতাংশ বল দখলের বিপরীতে ডর্টমুন্ডের বল দখলে ছিল ৪৯ শতাংশ। অন্যদিকে ১৭ বার ডর্টমুন্ডের গোলমুখে শট নিয়েছে বায়ার্ন, আর ডর্টমুন্ড নিয়েছে আটবার। আক্রমণে তাই পরিষ্কার এগিয়ে ছিল লেভানডফস্কিরা। যেটি শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ফল গড়ে দিয়েছে।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৮ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে