ক্রীড়া ডেস্ক
লিভারপুলে ফ্লোরিয়ান উইর্টজ বলতে গেলে এক পা দিয়েই রেখেছেন। বাকি ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষা। রেকর্ড দামে গতকাল উইর্টজকে নেওয়ার কথা জানিয়েছে লিভারপুল। ২০২৩-২৪ মৌসুমের বুন্দেসলিগা জয়ী এই ফুটবলারকে কিনতে লিভারপুলকে খরচ করতে হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।
বেয়ার লেভারকুসেন থেকে উইর্টজকে কিনতে লিভারপুল খরচ করেছে ১১ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৯০৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। উইর্টজকে নিয়ে নিজেদের ৩ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙেছে লিভারপুল। অলরেডদের ইতিহাসে এর আগে সবচেয়ে দামি ফুটবলার ছিলে ডারউইন নুনিয়েজ। ২০২২ সালে বেনফিকা থেকে তিনি যখন লিভারপুলে এসেছিলেন, অলরেডদের তখন খরচ হয়েছিল সাড়ে ৮ কোটি পাউন্ড (১৩৯৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকা)। নুনিয়েজকে ২ কোটি ১০ লাখ পাউন্ড অ্যাড অনস দেওয়াতেই তাঁর দাম বেড়ে গিয়েছিল। এই তালিকায় তিনে থাকা ফন ডাইককে কিনতে ৭ কোটি ৫০ লাক পাউন্ড খরচ হয়েছিল লিভারপুলের। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১২৩৪ কোটি টাকা।
১১ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ডের মধ্যে লিভারপুল ১০ কোটি পাউন্ড শুরুতে দেবে উইর্টজকে। বাকি ১ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড তিনি পাবেন ‘অ্যাড-অনস’ হিসেবে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে অলরেডরা যে উঠে পড়ে লেগেছে, সেটা মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে উইর্টজকে কিনে আবারও বুঝিয়ে দিল। এর আগে তারকা ফুটবলার মোহামেদ সালাহর সঙ্গে ২০২৭ পর্যন্ত চুক্তি বাড়িয়ে নিয়েছে লিভারপুল। ২০১৭ থেকে অলরেডদের জার্সিতে খেলছেন সালাহ। লিভারপুলের হয়ে ২০১৯-২০, ২০২৪-২৫—দুইবার প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিতেছেন তিনি। ২০১৮-১৯ মৌসুমে জেতেন চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপাও।
জার্মান ক্লাব বেয়ার লেভারকুসেন থেকে লিভারপুলে এসে রোমাঞ্চিত উইর্টজ। লিভারপুলের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে গত রাতে উইর্টজ বলেন, ‘এটার জন্য দীর্ঘদিন অপেক্ষা করছিলাম। অবশেষে এটা (লিভারপুলের সঙ্গে চুক্তি) সম্পন্ন হয়েছে। তাতে ভীষণ খুশি ও গর্বিত। আমার সামনে যে নতুন রোমাঞ্চ অপেক্ষা করছে, সেজন্য খুবই রোমাঞ্চিত মনে করছি। বুন্দেসলিগা থেকে বের হয়ে পুরোপুরি নতুন কিছু করতে চেয়েছিলাম। এখন প্রিমিয়ার লিগে যোগ দিয়েছি।’
লেভারকুসেনের হয়ে ২০২০ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত ৫ বছরের ক্যারিয়ারে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১৯৭ ম্যাচ খেলেছিলেন উইর্টজ। ৫৭ গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছিলেন ৬৫ গোলে। বুন্দেসলিগা, জার্মান কাপ, ডিএফএল সুপার কাপ—এই তিনটি মেজর শিরোপা ২০২৩-২৪ মৌসুমে জিতেছিলেন তিনি।
লিভারপুলে ফ্লোরিয়ান উইর্টজ বলতে গেলে এক পা দিয়েই রেখেছেন। বাকি ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষা। রেকর্ড দামে গতকাল উইর্টজকে নেওয়ার কথা জানিয়েছে লিভারপুল। ২০২৩-২৪ মৌসুমের বুন্দেসলিগা জয়ী এই ফুটবলারকে কিনতে লিভারপুলকে খরচ করতে হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।
বেয়ার লেভারকুসেন থেকে উইর্টজকে কিনতে লিভারপুল খরচ করেছে ১১ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৯০৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। উইর্টজকে নিয়ে নিজেদের ৩ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙেছে লিভারপুল। অলরেডদের ইতিহাসে এর আগে সবচেয়ে দামি ফুটবলার ছিলে ডারউইন নুনিয়েজ। ২০২২ সালে বেনফিকা থেকে তিনি যখন লিভারপুলে এসেছিলেন, অলরেডদের তখন খরচ হয়েছিল সাড়ে ৮ কোটি পাউন্ড (১৩৯৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকা)। নুনিয়েজকে ২ কোটি ১০ লাখ পাউন্ড অ্যাড অনস দেওয়াতেই তাঁর দাম বেড়ে গিয়েছিল। এই তালিকায় তিনে থাকা ফন ডাইককে কিনতে ৭ কোটি ৫০ লাক পাউন্ড খরচ হয়েছিল লিভারপুলের। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১২৩৪ কোটি টাকা।
১১ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ডের মধ্যে লিভারপুল ১০ কোটি পাউন্ড শুরুতে দেবে উইর্টজকে। বাকি ১ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড তিনি পাবেন ‘অ্যাড-অনস’ হিসেবে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে অলরেডরা যে উঠে পড়ে লেগেছে, সেটা মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে উইর্টজকে কিনে আবারও বুঝিয়ে দিল। এর আগে তারকা ফুটবলার মোহামেদ সালাহর সঙ্গে ২০২৭ পর্যন্ত চুক্তি বাড়িয়ে নিয়েছে লিভারপুল। ২০১৭ থেকে অলরেডদের জার্সিতে খেলছেন সালাহ। লিভারপুলের হয়ে ২০১৯-২০, ২০২৪-২৫—দুইবার প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিতেছেন তিনি। ২০১৮-১৯ মৌসুমে জেতেন চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপাও।
জার্মান ক্লাব বেয়ার লেভারকুসেন থেকে লিভারপুলে এসে রোমাঞ্চিত উইর্টজ। লিভারপুলের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে গত রাতে উইর্টজ বলেন, ‘এটার জন্য দীর্ঘদিন অপেক্ষা করছিলাম। অবশেষে এটা (লিভারপুলের সঙ্গে চুক্তি) সম্পন্ন হয়েছে। তাতে ভীষণ খুশি ও গর্বিত। আমার সামনে যে নতুন রোমাঞ্চ অপেক্ষা করছে, সেজন্য খুবই রোমাঞ্চিত মনে করছি। বুন্দেসলিগা থেকে বের হয়ে পুরোপুরি নতুন কিছু করতে চেয়েছিলাম। এখন প্রিমিয়ার লিগে যোগ দিয়েছি।’
লেভারকুসেনের হয়ে ২০২০ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত ৫ বছরের ক্যারিয়ারে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১৯৭ ম্যাচ খেলেছিলেন উইর্টজ। ৫৭ গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছিলেন ৬৫ গোলে। বুন্দেসলিগা, জার্মান কাপ, ডিএফএল সুপার কাপ—এই তিনটি মেজর শিরোপা ২০২৩-২৪ মৌসুমে জিতেছিলেন তিনি।
গলে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের প্রথম টেস্টের মতো শ্রীলঙ্কার আবহাওয়ারও পরিবর্তন হয়েছে ক্ষণে ক্ষণে। আজ টেস্টের পঞ্চম দিনে শ্রীলঙ্কার আকাশ কখনো রৌদ্রজ্জ্বল, কখনোবা ঘন মেঘে ঢাকা। শেষ দিনে যখন রোমাঞ্চের অপেক্ষা, তখন বৃষ্টি খেলেছে লুকোচুরি।
১ ঘণ্টা আগেসেই একই দৃশ্য। সেঞ্চুরি করেই শূন্যে লাফ। এক টেস্টে দুই বার সেঞ্চুরি উদযাপনের সুযোগ পেলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। গল টেস্ট দুই হাত ভরে দিল শান্তকে। গল টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করে গড়লেন বিরল এক রেকর্ড।
১ ঘণ্টা আগেসবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৪-২৫ মৌসুমের বিগ ব্যাশেই দেখা যেত রিশাদ হোসেনকে। চ্যাম্পিয়ন হোবার্ট হারিকেনসের সঙ্গে উদযাপনও করতে পারতেন। কিন্তু বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) থেকে অনাপত্তিপত্র (এনওসি) না পাওয়ায় খেলা হয়নি রিশাদের।
২ ঘণ্টা আগেকাগজে-কলমে গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। কিন্তু ম্যাচে তৃতীয় প্রতিপক্ষ হিসেবে বৃষ্টি তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে খেলছে। আজ টেস্টের পঞ্চম দিনে যেখানে রোমাঞ্চকর শেষের অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা, তখনই বৃষ্টির বাগড়া।
৩ ঘণ্টা আগে