বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের সঙ্গী হয়ে শেষ ষোলোয় কোন দল যাবে তা নিয়ে ‘এফ’ গ্রুপে ত্রিমুখী লড়াই চলছিল পিএসজি, এসি মিলান ও নিউক্যাসলের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত ভাগ্যকে পাশে পেয়েছে পিএসজি। ম্যাচ ড্র করেও গোল ব্যবধানের কারণে নকআউটে জায়গা পেয়েছে তারা।
ভাগ্যের সহায়তায় শেষ ষোলোয় জায়গা পেয়েই আবার হুংকার ছুড়েছেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। ফেব্রুয়ারিতে শক্তিশালী হিসেবে প্রতিপক্ষের সামনে দাঁড়ানোর হুমকি দিয়েছেন স্প্যানিশ কোচ। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘সবচেয়ে কঠিন গ্রুপে পড়েছিলাম। যদিও আমরা আরও ভালো খেলে শীর্ষে উঠতে পারতাম। তবে বর্তমান ফল নিয়ে খুব খুশি। আর আমি নিশ্চিত যে পরেরবার আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসব, ফেব্রুয়ারিতে যখন শীর্ষ দলের মুখোমুখি হব।’
গতকাল গ্রুপ পর্বের শেষ রাউন্ডে বরুসিয়ার ইদুনা পার্কে জয়ের লক্ষ্যে নেমেছিল পিএসজি। কেননা, জিতলেই তাদের শেষ ষোলো নিশ্চিত। শুরু থেকে সেভাবেই লড়ে যাচ্ছিল। কিন্তু কিলিয়ান এমবাপ্পে-কোলো মুয়ানিরা একের পর এক গোল করতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন। প্রতিপক্ষের রক্ষণে আক্রমণের পর আক্রমণ সাজিয়ে সুযোগ তৈরি করলেও কাজের কাজ করতে পারছিল না তারা।
উল্টো বিরতির পর ৫১ মিনিটে গোল হজম করে বসে পিএসজি। বরুসিয়াকে লিড এনে দেন করিম আদামেয়ি। এতে করে তাদের শেষ ষোলোর সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে আসার শঙ্কায় ছিল। কেননা, তাদের গ্রুপের অন্য ম্যাচে আবার সেই মুহূর্তে এক গোলে এগিয়ে যায় নিউক্যাসল। তবে গোল শোধ দিতে অল্প সময়ই নিয়েছে পিএসজি। ৫৬ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন ওয়ারেন জাইরে-এমেরি। এরপর আর কোনো গোল না হলে ১–১ গোলে ড্রয়ে শেষ হয় ম্যাচ।
এতে করে ভাগ্যের ওপর ঝুলছিল পিএসজির শেষ ষোলো। কেননা, এসি মিলান ও নিউক্যাসলের লড়াইয়ে যে দল জিতবে, তাদের সুযোগ থাকবে শেষ ষোলোতে যাওয়ার। তবে শুরুতে এগিয়ে যাওয়া নিউক্যাসলকে ২–১ ব্যবধানে হারালেও নকআউটের টিকিট মেলেনি মিলানের। এই ম্যাচ জয়ে পিএসজির সমান ৮ পয়েন্ট হয় মিলানেরও। দুই দলের মুখোমুখি লড়াইও সমতা ছিল। কিন্তু মুখোমুখি লড়াইয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় ‘এফ’ গ্রুপের রানার্সআপ হিসেবে শেষ ষোলোর টিকিট পায় পিএসজি।
বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের সঙ্গী হয়ে শেষ ষোলোয় কোন দল যাবে তা নিয়ে ‘এফ’ গ্রুপে ত্রিমুখী লড়াই চলছিল পিএসজি, এসি মিলান ও নিউক্যাসলের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত ভাগ্যকে পাশে পেয়েছে পিএসজি। ম্যাচ ড্র করেও গোল ব্যবধানের কারণে নকআউটে জায়গা পেয়েছে তারা।
ভাগ্যের সহায়তায় শেষ ষোলোয় জায়গা পেয়েই আবার হুংকার ছুড়েছেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। ফেব্রুয়ারিতে শক্তিশালী হিসেবে প্রতিপক্ষের সামনে দাঁড়ানোর হুমকি দিয়েছেন স্প্যানিশ কোচ। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘সবচেয়ে কঠিন গ্রুপে পড়েছিলাম। যদিও আমরা আরও ভালো খেলে শীর্ষে উঠতে পারতাম। তবে বর্তমান ফল নিয়ে খুব খুশি। আর আমি নিশ্চিত যে পরেরবার আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসব, ফেব্রুয়ারিতে যখন শীর্ষ দলের মুখোমুখি হব।’
গতকাল গ্রুপ পর্বের শেষ রাউন্ডে বরুসিয়ার ইদুনা পার্কে জয়ের লক্ষ্যে নেমেছিল পিএসজি। কেননা, জিতলেই তাদের শেষ ষোলো নিশ্চিত। শুরু থেকে সেভাবেই লড়ে যাচ্ছিল। কিন্তু কিলিয়ান এমবাপ্পে-কোলো মুয়ানিরা একের পর এক গোল করতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন। প্রতিপক্ষের রক্ষণে আক্রমণের পর আক্রমণ সাজিয়ে সুযোগ তৈরি করলেও কাজের কাজ করতে পারছিল না তারা।
উল্টো বিরতির পর ৫১ মিনিটে গোল হজম করে বসে পিএসজি। বরুসিয়াকে লিড এনে দেন করিম আদামেয়ি। এতে করে তাদের শেষ ষোলোর সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে আসার শঙ্কায় ছিল। কেননা, তাদের গ্রুপের অন্য ম্যাচে আবার সেই মুহূর্তে এক গোলে এগিয়ে যায় নিউক্যাসল। তবে গোল শোধ দিতে অল্প সময়ই নিয়েছে পিএসজি। ৫৬ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন ওয়ারেন জাইরে-এমেরি। এরপর আর কোনো গোল না হলে ১–১ গোলে ড্রয়ে শেষ হয় ম্যাচ।
এতে করে ভাগ্যের ওপর ঝুলছিল পিএসজির শেষ ষোলো। কেননা, এসি মিলান ও নিউক্যাসলের লড়াইয়ে যে দল জিতবে, তাদের সুযোগ থাকবে শেষ ষোলোতে যাওয়ার। তবে শুরুতে এগিয়ে যাওয়া নিউক্যাসলকে ২–১ ব্যবধানে হারালেও নকআউটের টিকিট মেলেনি মিলানের। এই ম্যাচ জয়ে পিএসজির সমান ৮ পয়েন্ট হয় মিলানেরও। দুই দলের মুখোমুখি লড়াইও সমতা ছিল। কিন্তু মুখোমুখি লড়াইয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় ‘এফ’ গ্রুপের রানার্সআপ হিসেবে শেষ ষোলোর টিকিট পায় পিএসজি।
দুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
৩ ঘণ্টা আগেগত বছর জিততে পারেননি একটি গ্র্যান্ড স্ল্যামও। এবারও পথটা এরকমই মনে হচ্ছে। তবে কি নোভাক জোকোভিচের দাপট শেষ হতে চলল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকেও গতকাল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন রেকর্ড ২৪ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা। ইতালির ইয়ানিক সিনারের কাছে ৬-৪,৭-৫, ৭-৬ (৭-৩) গেমে হারেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে