ক্রীড়া ডেস্ক
খেলোয়াড়ি জীবনে লিওনেল মেসির অর্জন তো কম নেই। ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবলে একের পর এক শিরোপা জিতেছেন মেসি। আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার এখন প্রায় ৩০০০ কোটি টাকা নিয়ে নতুন ব্যবসায় নামছেন।
এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমি নামে মেসির মালিকানাধীন একটি রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ কোম্পানি বাজারে এসেছে। স্টক এক্সচেঞ্জ পোর্টফোলিও গত রাতে রোসটাওয়ার সোচিমির ডকুমেন্টের ভিত্তিতে পাওয়া তথ্য অনুসন্ধান করে জানিয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের দাম ৫৭.৪ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৭ হাজার ১৬৭ টাকার বেশি। সব মিলিয়ে এর মূলধন ২২ কোটি ৩০ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি হিসেবে ২৭৮৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা)। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার নিজেই এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমির চেয়ারম্যান বলে স্টক এক্সচেঞ্জ পোর্টফোলিও জানিয়েছে।
পোর্টফোলিও স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান নির্বাহী সান্তিয়াগো নাভারো জানিয়েছেন, এটা (এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমি) চলছে দুই বছর আগে থেকেই। কারা এর তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে, সেটাও উল্লেখ করেছেন নাভারো। পোর্টফোলিও স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান নির্বাহী বলেছেন, ‘২০২৩ সালে মেসির এক্সচেঞ্জটি চালু করা হয়েছে। এটি তত্ত্বাবধান করছে স্পেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (বাংকো দ্য এস্পানা)। যখন কোনো কোম্পানি শেয়ার বিক্রি করতে বা মূলধন বাড়াতে চায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক তখনই কোম্পানিটিকে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়ে থাকে।’
এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমির স্পেন ও অ্যান্ডোরায় আছে ৭ হোটেল। স্পেনে ৩ অফিস স্পেস ও ৫ অ্যাপার্টমেন্ট। লন্ডন ও প্যারিসেও আবাসিক সম্পত্তি আছে। লিমেকু এস্পানা ২০১০ নামে মেসির পারিবারিক বিনিয়োগের বাহন রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ ট্রাস্টটির একমাত্র শেয়ারহোল্ডার। পোর্টফোলিও স্টক একচেঞ্জের প্রকাশ করা রেকর্ডের ভিত্তিতে জানা গেছে, ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পর ২০২৩ সালে কোম্পানিটির ক্ষতি হয়েছিল ১৭ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ২১ কোটি ২২ লাখ টাকা।
স্পেন অবশ্য মেসির কাছে হাতের তালুর মতো চেনা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার বার্সেলোনায় কাটিয়েছেন ২০ বছরেরও বেশি সময়। ২০২১ সালে বার্সেলোনা ছেড়ে তাঁকে চলে যেতে হয়েছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। তখন তাঁর সেই অঝোরে কান্নার ছবি এখনো ভুলতে পারছেন না ফুটবলপ্রেমীরা। বার্সার সঙ্গে কীভাবে যে মায়ার বন্ধনে জড়িয়ে গিয়েছিলেন, এই কান্নাই তাঁর প্রমাণ। বর্তমানে মেসি খেলছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টার মায়ামিতে।
খেলোয়াড়ি জীবনে লিওনেল মেসির অর্জন তো কম নেই। ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবলে একের পর এক শিরোপা জিতেছেন মেসি। আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার এখন প্রায় ৩০০০ কোটি টাকা নিয়ে নতুন ব্যবসায় নামছেন।
এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমি নামে মেসির মালিকানাধীন একটি রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ কোম্পানি বাজারে এসেছে। স্টক এক্সচেঞ্জ পোর্টফোলিও গত রাতে রোসটাওয়ার সোচিমির ডকুমেন্টের ভিত্তিতে পাওয়া তথ্য অনুসন্ধান করে জানিয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের দাম ৫৭.৪ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৭ হাজার ১৬৭ টাকার বেশি। সব মিলিয়ে এর মূলধন ২২ কোটি ৩০ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি হিসেবে ২৭৮৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা)। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার নিজেই এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমির চেয়ারম্যান বলে স্টক এক্সচেঞ্জ পোর্টফোলিও জানিয়েছে।
পোর্টফোলিও স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান নির্বাহী সান্তিয়াগো নাভারো জানিয়েছেন, এটা (এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমি) চলছে দুই বছর আগে থেকেই। কারা এর তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে, সেটাও উল্লেখ করেছেন নাভারো। পোর্টফোলিও স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান নির্বাহী বলেছেন, ‘২০২৩ সালে মেসির এক্সচেঞ্জটি চালু করা হয়েছে। এটি তত্ত্বাবধান করছে স্পেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (বাংকো দ্য এস্পানা)। যখন কোনো কোম্পানি শেয়ার বিক্রি করতে বা মূলধন বাড়াতে চায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক তখনই কোম্পানিটিকে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়ে থাকে।’
এদিফিসিও রোসটাওয়ার সোচিমির স্পেন ও অ্যান্ডোরায় আছে ৭ হোটেল। স্পেনে ৩ অফিস স্পেস ও ৫ অ্যাপার্টমেন্ট। লন্ডন ও প্যারিসেও আবাসিক সম্পত্তি আছে। লিমেকু এস্পানা ২০১০ নামে মেসির পারিবারিক বিনিয়োগের বাহন রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ ট্রাস্টটির একমাত্র শেয়ারহোল্ডার। পোর্টফোলিও স্টক একচেঞ্জের প্রকাশ করা রেকর্ডের ভিত্তিতে জানা গেছে, ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পর ২০২৩ সালে কোম্পানিটির ক্ষতি হয়েছিল ১৭ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ২১ কোটি ২২ লাখ টাকা।
স্পেন অবশ্য মেসির কাছে হাতের তালুর মতো চেনা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার বার্সেলোনায় কাটিয়েছেন ২০ বছরেরও বেশি সময়। ২০২১ সালে বার্সেলোনা ছেড়ে তাঁকে চলে যেতে হয়েছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। তখন তাঁর সেই অঝোরে কান্নার ছবি এখনো ভুলতে পারছেন না ফুটবলপ্রেমীরা। বার্সার সঙ্গে কীভাবে যে মায়ার বন্ধনে জড়িয়ে গিয়েছিলেন, এই কান্নাই তাঁর প্রমাণ। বর্তমানে মেসি খেলছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টার মায়ামিতে।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৩৫ মিনিট আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
২ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৩ ঘণ্টা আগে