ঢাকা: ইতালির জয়রথ যেন থামানোই যাচ্ছে না। এ নিয়ে জিতল টানা ২৯ আন্তর্জাতিক ম্যাচ। প্রথম ম্যাচের মতো রোমে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষেও জিতল দাপটের সঙ্গে। মিডফিল্ডার ম্যানুয়েল লোকাতেল্লির জোড়া গোলে সুইজারল্যান্ডকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে শেষ ষোলোয় পৌঁছলেন রবার্তো মানচিনির শিষ্যরা।
ম্যাচের শুরুতেই গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করে ইতালি। ১০ মিনিটে লিওনার্দো স্পিনাজ্জোলার ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি সিরো ইমোবিল। দুই মিনিট পর স্ট্রাইকার ডোমেনিকো বেরার্দির আক্রমণ প্রতিহত হয় সুইস রক্ষণভাগে। ১৯ মিনিটে কর্নার থেকে পাওয়া ক্রস জালে জড়িয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন ইতালিয়ান ডিফেন্ডার জর্জিও কিয়েল্লিনি। ভার রিপ্লেতে 'হ্যান্ডবল' প্রমাণিত হলে ক্ষণিকের আনন্দ মুহূর্তেই বিষাদে পরিণত হয় মানচিনির শিষ্যদের কাছে।
ডেডলক ভাঙতে অবশ্য খুব বেশি সময় লাগেনি ইতালির। ২৬ মিনিটে বেরার্দির সহায়তায় লোকাতেল্লি সুইস রক্ষণভাগকে সুকৌশলে বোকা বানিয়ে দলকে এগিয়ে নেন। সুইজারল্যান্ড প্রতি আক্রমণ করলেও ইতালির রক্ষণভাগ ছিলেন সতর্ক। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় ইতালি।
প্রথমার্ধের মতো দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা হয় দুই দলের আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণ দিয়ে। ৪৬ মিনিটে সুইস স্ট্রাইকার জার্দান শাকিরির বাঁ পায়ের শট বাধা পায় ইতালিয়ান রক্ষণ দেওয়ালে। এক মিনিট পরেই সুইস মিডফিল্ডার রিকার্দো রদ্রিগেজের কর্নার থেকে ক্রসে ঠিকঠাক মাথা ছোঁয়াতে পারেননি ডিফেন্ডার নিকো এলভেদি।
ইতালিকে দ্বিতীয়বার উৎসব করার সুযোগ এনে দেন লোকাতেল্লি। ৫২ মিনিটে নিকোলো বেরেল্লার সহায়তায় ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের শটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন লোকাতেল্লি। ৬৪ মিনিটে ব্যবধান কমানোর সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি সুইজারল্যান্ড। মিডফিল্ডার স্টিভেন জুবের শট নিলেও তা ঠেকিয়ে দিয়েছেন ইতালিয়ান গোলরক্ষক জিওভান্নি দোনারুমা৷
ইতালির পাল্টা আক্রমণে যেন সুইস রক্ষণভাগের নাভিশ্বাস ওঠে। ৭৩ ও ৭৫ মিনিটে দুবার সুযোগ পেয়ে কাজে লাগাতে না পারা ইমোবিল ৮৯ মিনিটে আর ভুল করেননি। ডি-বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত শটে সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সোমারকে বোকা বানিয়ে দলের তৃতীয় গোলটি করেন ইমোবিল। শেষ পর্যন্ত ৩-০ গোলের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আজ্জুরিরা।
ঢাকা: ইতালির জয়রথ যেন থামানোই যাচ্ছে না। এ নিয়ে জিতল টানা ২৯ আন্তর্জাতিক ম্যাচ। প্রথম ম্যাচের মতো রোমে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষেও জিতল দাপটের সঙ্গে। মিডফিল্ডার ম্যানুয়েল লোকাতেল্লির জোড়া গোলে সুইজারল্যান্ডকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে শেষ ষোলোয় পৌঁছলেন রবার্তো মানচিনির শিষ্যরা।
ম্যাচের শুরুতেই গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করে ইতালি। ১০ মিনিটে লিওনার্দো স্পিনাজ্জোলার ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি সিরো ইমোবিল। দুই মিনিট পর স্ট্রাইকার ডোমেনিকো বেরার্দির আক্রমণ প্রতিহত হয় সুইস রক্ষণভাগে। ১৯ মিনিটে কর্নার থেকে পাওয়া ক্রস জালে জড়িয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন ইতালিয়ান ডিফেন্ডার জর্জিও কিয়েল্লিনি। ভার রিপ্লেতে 'হ্যান্ডবল' প্রমাণিত হলে ক্ষণিকের আনন্দ মুহূর্তেই বিষাদে পরিণত হয় মানচিনির শিষ্যদের কাছে।
ডেডলক ভাঙতে অবশ্য খুব বেশি সময় লাগেনি ইতালির। ২৬ মিনিটে বেরার্দির সহায়তায় লোকাতেল্লি সুইস রক্ষণভাগকে সুকৌশলে বোকা বানিয়ে দলকে এগিয়ে নেন। সুইজারল্যান্ড প্রতি আক্রমণ করলেও ইতালির রক্ষণভাগ ছিলেন সতর্ক। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় ইতালি।
প্রথমার্ধের মতো দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা হয় দুই দলের আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণ দিয়ে। ৪৬ মিনিটে সুইস স্ট্রাইকার জার্দান শাকিরির বাঁ পায়ের শট বাধা পায় ইতালিয়ান রক্ষণ দেওয়ালে। এক মিনিট পরেই সুইস মিডফিল্ডার রিকার্দো রদ্রিগেজের কর্নার থেকে ক্রসে ঠিকঠাক মাথা ছোঁয়াতে পারেননি ডিফেন্ডার নিকো এলভেদি।
ইতালিকে দ্বিতীয়বার উৎসব করার সুযোগ এনে দেন লোকাতেল্লি। ৫২ মিনিটে নিকোলো বেরেল্লার সহায়তায় ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের শটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন লোকাতেল্লি। ৬৪ মিনিটে ব্যবধান কমানোর সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি সুইজারল্যান্ড। মিডফিল্ডার স্টিভেন জুবের শট নিলেও তা ঠেকিয়ে দিয়েছেন ইতালিয়ান গোলরক্ষক জিওভান্নি দোনারুমা৷
ইতালির পাল্টা আক্রমণে যেন সুইস রক্ষণভাগের নাভিশ্বাস ওঠে। ৭৩ ও ৭৫ মিনিটে দুবার সুযোগ পেয়ে কাজে লাগাতে না পারা ইমোবিল ৮৯ মিনিটে আর ভুল করেননি। ডি-বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত শটে সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সোমারকে বোকা বানিয়ে দলের তৃতীয় গোলটি করেন ইমোবিল। শেষ পর্যন্ত ৩-০ গোলের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আজ্জুরিরা।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে