ক্রীড়া ডেস্ক
তাহলে কি এবার বিশ্বকাপ জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’। তাঁর ভাষায়, ‘যে কোনো দলই জিততে পারে (ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ)। এটাই ফুটবল। যদি কোনো দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাব জেতে আমি অবাক হব না।’
এমন সময়ে ফিলিপে লুইস এ কথা বললেন, যখন মার্কিন মুলুকে চলতি ক্লাব বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফর্ম করে চলেছে লাতিন ক্লাবগুলো। পরশু লুইসের দল ফ্ল্যামেঙ্গো পিছিয়ে পড়েও ঘুরে দাঁড়িয়ে হারিয়ে দিয়েছে উয়েফা কনফারেন্স লিগ চ্যাম্পিয়ন চেলসিকে। আগের দিন ব্রাজিলের আরেক ক্লাব বোতাফোগো হারিয়ে দিয়েছিল ইউরোপসেরা পিএসজিকে।
ফ্ল্যামেঙ্গো ও বোতাফোগো ছাড়াও ব্রাজিলের আরও দুটি ক্লাব পাললমেইরাস, ফ্লুমিনেন্স খেলছে প্রতিযোগিতায়। আছে আর্জেন্টিনার দুটি ক্লাব বোকা জুনিয়র্স ও রিভার প্লেট। অর্থাৎ ৩২ দলের প্রতিযোগিতায় খেলছে দক্ষিণ আমেরিকার এই ছয়টি ক্লাব। মজার তথ্য ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ৯ ম্যাচ শেষে লাতিনের এই ৬টি ক্লাবই অপরাজিত। গতকাল সকালে হওয়া ম্যাচে অবশ্য বোকা জুনিয়র্স হেরে গেছে বায়ার্নের কাছে।
তারপরও অন্যান্য আসরের চেয়ে এবাররে ক্লাব বিশ্বকাপে লাতিন ক্লাবগুলোর পারফরম্যান্স বেশ আশা জাগানিয়া। দুই ম্যাচের দুটিতেই জিতে গ্রুপ ‘এ’র শীর্ষে অবস্থান পালমেইরাসের। ‘দুইয়ে দুই’ করে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষে ব্রাজিলের আরেক দল বোতাফোগোও। গতকাল পর্যন্ত ‘এফ’ গ্রুপেরও শীর্ষে ছিল আর্জেন্টাইন ক্লাব রিভার প্লেট।
বোতাফোগোর পিএসজিকে এবং ফ্ল্যামেঙ্গোর চেলসিকে হারিয়ে দেওয়ার আগে ফ্লুমিনেন্স গোলশূন্য ড্র করেছে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে। সব মিলিয়ে এই সব ফল লুইসের কাছে অবাক করার মতোই, ‘এই সব ফলাফলে আমি বিস্মিত।’ তবে লুইস স্বীকার করেন, ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর চেয়ে ভিন্ন পরিস্থিতিতে লাতিন দলগুলোর মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা বেশি। তাঁর ভাষায়, ‘কখনও কখনও আবহাওয়া এমন হয়, যেটার সঙ্গে তারা অভ্যস্ত নয়, কিন্তু দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাবগুলো খুবই প্রতিযোগিতামূলক। আর কোপা লিবার্তাদোরেসে সব সময় সেরা দলটাই জেতে না। নতুন ধরনের ঘাস, ঘাসের উচ্চতাও ভিন্ন, তাই আমাদের অনেক কিছুতে মানিয়ে নিতে হয় এবং আমরা এসবের সঙ্গে অভ্যস্ত।’
সবশেষ লাতিন দল হিসেবে ব্রাজিলের করিন্থিয়ানস ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ জিতেছিল ২০১২ সালে। এরপর এই টুর্নামন্টে ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোরই রাজত্ব। ১৪ বছর পর এবার কোনো লাতিন ক্লাবের কি ভাগ্যে শিকা ছিড়বে!
তাহলে কি এবার বিশ্বকাপ জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’। তাঁর ভাষায়, ‘যে কোনো দলই জিততে পারে (ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ)। এটাই ফুটবল। যদি কোনো দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাব জেতে আমি অবাক হব না।’
এমন সময়ে ফিলিপে লুইস এ কথা বললেন, যখন মার্কিন মুলুকে চলতি ক্লাব বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফর্ম করে চলেছে লাতিন ক্লাবগুলো। পরশু লুইসের দল ফ্ল্যামেঙ্গো পিছিয়ে পড়েও ঘুরে দাঁড়িয়ে হারিয়ে দিয়েছে উয়েফা কনফারেন্স লিগ চ্যাম্পিয়ন চেলসিকে। আগের দিন ব্রাজিলের আরেক ক্লাব বোতাফোগো হারিয়ে দিয়েছিল ইউরোপসেরা পিএসজিকে।
ফ্ল্যামেঙ্গো ও বোতাফোগো ছাড়াও ব্রাজিলের আরও দুটি ক্লাব পাললমেইরাস, ফ্লুমিনেন্স খেলছে প্রতিযোগিতায়। আছে আর্জেন্টিনার দুটি ক্লাব বোকা জুনিয়র্স ও রিভার প্লেট। অর্থাৎ ৩২ দলের প্রতিযোগিতায় খেলছে দক্ষিণ আমেরিকার এই ছয়টি ক্লাব। মজার তথ্য ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ৯ ম্যাচ শেষে লাতিনের এই ৬টি ক্লাবই অপরাজিত। গতকাল সকালে হওয়া ম্যাচে অবশ্য বোকা জুনিয়র্স হেরে গেছে বায়ার্নের কাছে।
তারপরও অন্যান্য আসরের চেয়ে এবাররে ক্লাব বিশ্বকাপে লাতিন ক্লাবগুলোর পারফরম্যান্স বেশ আশা জাগানিয়া। দুই ম্যাচের দুটিতেই জিতে গ্রুপ ‘এ’র শীর্ষে অবস্থান পালমেইরাসের। ‘দুইয়ে দুই’ করে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষে ব্রাজিলের আরেক দল বোতাফোগোও। গতকাল পর্যন্ত ‘এফ’ গ্রুপেরও শীর্ষে ছিল আর্জেন্টাইন ক্লাব রিভার প্লেট।
বোতাফোগোর পিএসজিকে এবং ফ্ল্যামেঙ্গোর চেলসিকে হারিয়ে দেওয়ার আগে ফ্লুমিনেন্স গোলশূন্য ড্র করেছে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে। সব মিলিয়ে এই সব ফল লুইসের কাছে অবাক করার মতোই, ‘এই সব ফলাফলে আমি বিস্মিত।’ তবে লুইস স্বীকার করেন, ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর চেয়ে ভিন্ন পরিস্থিতিতে লাতিন দলগুলোর মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা বেশি। তাঁর ভাষায়, ‘কখনও কখনও আবহাওয়া এমন হয়, যেটার সঙ্গে তারা অভ্যস্ত নয়, কিন্তু দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাবগুলো খুবই প্রতিযোগিতামূলক। আর কোপা লিবার্তাদোরেসে সব সময় সেরা দলটাই জেতে না। নতুন ধরনের ঘাস, ঘাসের উচ্চতাও ভিন্ন, তাই আমাদের অনেক কিছুতে মানিয়ে নিতে হয় এবং আমরা এসবের সঙ্গে অভ্যস্ত।’
সবশেষ লাতিন দল হিসেবে ব্রাজিলের করিন্থিয়ানস ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ জিতেছিল ২০১২ সালে। এরপর এই টুর্নামন্টে ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোরই রাজত্ব। ১৪ বছর পর এবার কোনো লাতিন ক্লাবের কি ভাগ্যে শিকা ছিড়বে!
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৪ ঘণ্টা আগে