২০১৩ সালে রিয়াল মাদ্রিদের ‘বি’ দলে ধারে খেলতে এসেছিলেন কাসেমিরো। মূলত বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবেই বিবেচনা করা হচ্ছিল তাঁকে। তবে প্রতিভা ও মেধার জোরে নিজের পথটা নিজেই তৈরি করে নিয়েছিলেন তিনি। ‘বি’ টিম থেকে দ্রুতই উঠে এলেন মূল দলে। আর আজ রিয়ালকে বিদায় জানালেন কিংবদন্তি হিসেবে। বিদায়বেলায় অশ্রুসিক্ত কাসেমিরো জানিয়েছেন, আবার রিয়ালে ফিরে আসবেন তিনি।
রিয়ালে আসার আগে খুব একটা পরিচিত মুখ ছিলেন না কাসেমিরো। সাও পাওলোতে খেললেও ইউরোপ তখনো অনেক দূরের পথ। তবে ফুটবলে প্রতিভার বার্তা ছড়াতে সময় লাগে না। কাসেমিরোরও তাই রিয়ালের চোখে পড়তে সময় লাগেনি। তবে মাদ্রিদে তিনি এসেছিলেন ধারে খেলতে। বিদায় বেলায় মাদ্রিদে আসার অভিজ্ঞতা নিয়ে কাসেমিরো বলেছেন, ‘যখন এখানে আসি আমার স্ত্রী এবং আমি কাউকে চিনতাম না। আমরা একাকী ছিলাম এবং এখানে নিজেদের গল্পটা বুনন করেছি।’
কাসেমিরোর রিয়ালে আসাটা হয়েছিল ধারে। তাও ‘বি’ দলে। এমন অনিশ্চিত যাত্রার শুরুটা কেমন ছিল জানাতে গিয়ে ব্রাজিলিয়ান এই ‘মিডফিল্ড জেনারেল’ বলেন, ‘আমি এসেছিলাম রিজার্ভ খেলোয়াড় হিসেবে। প্রথম দলে সুযোগ পেতে আমাকে লড়াই করতে হয়েছিল। একাডেমিতে কাজ করার সময় এই দলের মূল্যবোধ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছিলাম।’
রিয়ালের সঙ্গে ৮ বছরের সম্পর্কে ৫টি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা এবং ৩টি লা লিগা শিরোপা জিতেছেন কাসেমিরো। তবে এসব অর্জনের চেয়ে রিয়ালের হয়ে খেলতে পারাটাকেই বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন তিনি, ‘আমি এখানে অনেক কিছু জিতেছি। তবে আমি মনে করি, এখানে সবচেয়ে বড় সম্মান হচ্ছে প্রতিদিন দলের সঙ্গে কাজ করা।’
রিয়ালে সুখের সংসার ফেলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে কঠিন সংগ্রামের পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাসেমিরো। এমন সিদ্ধান্তের কারণ জানাতে গিয়ে কাসেমিরো বলেছেন, ‘আমি এখন নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে চাচ্ছি। নতুন একটা লিগ, দেশ এবং ভিন্ন সংস্কৃতিকে জানতে চাচ্ছি।’
ম্যান ইউনাইটেডে কাসেমিরো ফের জুটি বাঁধবেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে। যাঁর সঙ্গে মিলে এক সময় অসংখ্য সাফল্য পেয়েছিলেন তিনি। রোনালদোর সঙ্গে ফের এক ক্লাবের হয়ে খেলার অনুভূতি জানাতে গিয়ে কাসেমিরো, ‘ক্রিস্টিয়ানো (রোনালদো) আমাকে প্রতিদিন বিস্মিত করে। কারণ, সে সব সময় চাইত আমি আরও বেশি কাজ করি। সে সব সময় আরও জেতার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকত। সে পৃথিবীর সব ফুটবলারের অনুপ্রেরণা। একজন অসামান্য খেলোয়াড়। তাঁর সঙ্গে আবার কাজ করতে পারাটা আমার জন্য দারুণ আনন্দের হবে। আমি তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি।’
আবারও রিয়ালে ফিরে আসতে চান জানিয়ে কাসেমিরো যোগ করে বলেন, ‘আমি কখনো ভাবিইনি এমন গল্পে যাপন করেছি। আশা করি আবার ফিরে আসব, এটা সব সময় আমার ঘর হয়ে থাকবে।’ এ সময় অর্থের জন্য ক্লাব ছাড়েননি বলেও উল্লেখ করেন কাসেমিরো, ‘যারা মনে করে আমি অর্থের জন্য ক্লাব ছাড়ছি, তারা আমাকে চেনে না। এটা অর্থের জন্য না।’
২০১৩ সালে রিয়াল মাদ্রিদের ‘বি’ দলে ধারে খেলতে এসেছিলেন কাসেমিরো। মূলত বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবেই বিবেচনা করা হচ্ছিল তাঁকে। তবে প্রতিভা ও মেধার জোরে নিজের পথটা নিজেই তৈরি করে নিয়েছিলেন তিনি। ‘বি’ টিম থেকে দ্রুতই উঠে এলেন মূল দলে। আর আজ রিয়ালকে বিদায় জানালেন কিংবদন্তি হিসেবে। বিদায়বেলায় অশ্রুসিক্ত কাসেমিরো জানিয়েছেন, আবার রিয়ালে ফিরে আসবেন তিনি।
রিয়ালে আসার আগে খুব একটা পরিচিত মুখ ছিলেন না কাসেমিরো। সাও পাওলোতে খেললেও ইউরোপ তখনো অনেক দূরের পথ। তবে ফুটবলে প্রতিভার বার্তা ছড়াতে সময় লাগে না। কাসেমিরোরও তাই রিয়ালের চোখে পড়তে সময় লাগেনি। তবে মাদ্রিদে তিনি এসেছিলেন ধারে খেলতে। বিদায় বেলায় মাদ্রিদে আসার অভিজ্ঞতা নিয়ে কাসেমিরো বলেছেন, ‘যখন এখানে আসি আমার স্ত্রী এবং আমি কাউকে চিনতাম না। আমরা একাকী ছিলাম এবং এখানে নিজেদের গল্পটা বুনন করেছি।’
কাসেমিরোর রিয়ালে আসাটা হয়েছিল ধারে। তাও ‘বি’ দলে। এমন অনিশ্চিত যাত্রার শুরুটা কেমন ছিল জানাতে গিয়ে ব্রাজিলিয়ান এই ‘মিডফিল্ড জেনারেল’ বলেন, ‘আমি এসেছিলাম রিজার্ভ খেলোয়াড় হিসেবে। প্রথম দলে সুযোগ পেতে আমাকে লড়াই করতে হয়েছিল। একাডেমিতে কাজ করার সময় এই দলের মূল্যবোধ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছিলাম।’
রিয়ালের সঙ্গে ৮ বছরের সম্পর্কে ৫টি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা এবং ৩টি লা লিগা শিরোপা জিতেছেন কাসেমিরো। তবে এসব অর্জনের চেয়ে রিয়ালের হয়ে খেলতে পারাটাকেই বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন তিনি, ‘আমি এখানে অনেক কিছু জিতেছি। তবে আমি মনে করি, এখানে সবচেয়ে বড় সম্মান হচ্ছে প্রতিদিন দলের সঙ্গে কাজ করা।’
রিয়ালে সুখের সংসার ফেলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে কঠিন সংগ্রামের পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাসেমিরো। এমন সিদ্ধান্তের কারণ জানাতে গিয়ে কাসেমিরো বলেছেন, ‘আমি এখন নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে চাচ্ছি। নতুন একটা লিগ, দেশ এবং ভিন্ন সংস্কৃতিকে জানতে চাচ্ছি।’
ম্যান ইউনাইটেডে কাসেমিরো ফের জুটি বাঁধবেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে। যাঁর সঙ্গে মিলে এক সময় অসংখ্য সাফল্য পেয়েছিলেন তিনি। রোনালদোর সঙ্গে ফের এক ক্লাবের হয়ে খেলার অনুভূতি জানাতে গিয়ে কাসেমিরো, ‘ক্রিস্টিয়ানো (রোনালদো) আমাকে প্রতিদিন বিস্মিত করে। কারণ, সে সব সময় চাইত আমি আরও বেশি কাজ করি। সে সব সময় আরও জেতার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকত। সে পৃথিবীর সব ফুটবলারের অনুপ্রেরণা। একজন অসামান্য খেলোয়াড়। তাঁর সঙ্গে আবার কাজ করতে পারাটা আমার জন্য দারুণ আনন্দের হবে। আমি তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি।’
আবারও রিয়ালে ফিরে আসতে চান জানিয়ে কাসেমিরো যোগ করে বলেন, ‘আমি কখনো ভাবিইনি এমন গল্পে যাপন করেছি। আশা করি আবার ফিরে আসব, এটা সব সময় আমার ঘর হয়ে থাকবে।’ এ সময় অর্থের জন্য ক্লাব ছাড়েননি বলেও উল্লেখ করেন কাসেমিরো, ‘যারা মনে করে আমি অর্থের জন্য ক্লাব ছাড়ছি, তারা আমাকে চেনে না। এটা অর্থের জন্য না।’
আইপিএলে ঘরের মাঠে ছন্নছাড়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিপরীত চিত্র প্রতিপক্ষের মাঠে। ঘরের মাঠে ২ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারা বেঙ্গালুরু আজ পাঞ্জাব কিংসকে ৭ উইকেট হারিয়ে তুলে নিয়েছে পঞ্চম জয়। এমন জয়ের দিনে জোড়া রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বিরাট কোহলি।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দীনকে এখন কথা বলতে হচ্ছে যথেষ্ট রক্ষণাত্মক সুরে। আজ রোববার দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা দলের সিনিয়র সহকারী কোচকে ঘুরেফিরে কথা বলতে হলো ব্যাটিং-ব্যর্থতা নিয়ে। একটা দল টেস্টে গত এক বছরে ১৮ ইনিংসের মধ্যে ৯ বারই ২০০ রানের নিচে অ
৭ ঘণ্টা আগেএএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে...
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়ানো আলোচনা উঠেছে আবারও। ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেবে ৪৮ দল। তবে ২০৩০ বিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করার প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশন। প্রস্তাবটি বিশ্লেষণের পর্যায়ে রেখেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। তবে বিশ্বকাপ ৬৪ দলের হলে আয়োজনে কোনো সমস্যা...
৯ ঘণ্টা আগে