নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বয়সভিত্তিক ফুটবলে তাঁরা ছিলেন প্রতিপক্ষ। একে অপরের বিপক্ষে মাঠে লড়াই হয়েছে একাধিকবার। কৈশোরের সেই প্রতিপক্ষ ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন যখন কাল মাঠে লুটিয়ে পড়লেন, কোপেনহেগেন থেকে হাজার মাইল দূরে দোহায় শঙ্কায় কাঁপলেন ডেনমার্কপ্রবাসী বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া।
ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে কাল ইউরোর ম্যাচে কোপেনহেগেন স্টেডিয়ামে হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়েন ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন। প্রথমার্ধের শেষ দিকে থ্রু ইন থেকে আসা বল ধরতে গিয়ে মাঠেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন ড্যানিশ মিডফিল্ডার। পরে জানা যায় হার্ট অ্যাটাক হয়েছে ইন্টার মিলান তারকার। মাঠে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। হাসপাতালে এরিকসেনের অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
কৈশোরে ডেনমার্কের ক্লাব ফুটবলে দুইবার এরিকসেনের মুখোমুখি হয়েছেন জামাল। বাংলাদেশ অধিনায়ক তখন খেলতেন এফসি কোপেনহেগেনের বয়সভিত্তিক দলে। ‘বিস্ময় বালক’ তকমা পাওয়া এরিকসেন খেলতেন ওডেনেস বোল্ডক্লাবের হয়ে। জামালদের সঙ্গে ম্যাচের চার মাস পর আয়াক্সে নাম লেখান এরিকসেন।
কৈশোরের প্রতিদ্বন্দ্বীর হার্ট অ্যাটাকের খবরে ভীষণ মন খারাপ হয়েছিল জামালের। বলেছেন, ‘আমি প্রথমে বুঝিনি তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। যখন জানলাম তখন শুধু তাঁর জন্যই নয়, ডেনমার্কের খেলোয়াড় ও এরিকসেনের পরিবারের জন্য খুবই কষ্ট পেয়েছি। আমরা সবাই তাঁর জন্য দোয়া করেছি।’
এরিকসেনের বিপক্ষে খেলার স্মৃতিচারণা করে জামাল বলেন, ‘১৫-১৬ বছর বয়সে তাঁর বিপক্ষে দুইবার ম্যাচ খেলেছি। খেলার আগে কোচ এসে বললেন, একজন বিস্ময় বালক আছে। দেখেশুনে খেলো। আমি বললাম, কিসের বিস্ময় বালক, ওকে দেখে নেব। প্রথম ম্যাচে আমরা দুই গোলে এগিয়ে ছিলাম। কিন্তু কোথা থেকে যেন এরিকসেন এসে দুই গোল করল। অবশ্য ম্যাচটা আমরা জিতেছিলাম। পরের ম্যাচেও এরিকসেন দুই গোল করেছিল। তখনই বুঝেছি এরিকসেন আসলেই এক বিস্ময়। এর চার মাস পর সে আয়াক্সে চলে যায়।’
কালকের ডেনমার্ক-ফিনল্যান্ড ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশ শিবিরে জমে উঠেছিল দুই প্রবাসীর লড়াই। জামাল যথারীতি সমর্থন করেছেন ডেনমার্ককে। আরেক প্রবাসী তারিক কাজীর দল ফিনল্যান্ড। ম্যাচ নিয়ে তারিকের কাছ থেকে তাঁকে বেশ খোঁচা শুনতে হয়েছে বলে জানালেন জামাল, ‘ম্যাচের সময় তাঁর কক্ষ থেকে তারিক আমাকে বারবার ফোনে বার্তা পাঠিয়েছে। আমিও জবাব দিয়েছি। ফিনল্যান্ড যখন গোল করল, তখন ও আমাকে বার্তা দিয়েছে।’
ঢাকা: বয়সভিত্তিক ফুটবলে তাঁরা ছিলেন প্রতিপক্ষ। একে অপরের বিপক্ষে মাঠে লড়াই হয়েছে একাধিকবার। কৈশোরের সেই প্রতিপক্ষ ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন যখন কাল মাঠে লুটিয়ে পড়লেন, কোপেনহেগেন থেকে হাজার মাইল দূরে দোহায় শঙ্কায় কাঁপলেন ডেনমার্কপ্রবাসী বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া।
ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে কাল ইউরোর ম্যাচে কোপেনহেগেন স্টেডিয়ামে হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়েন ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন। প্রথমার্ধের শেষ দিকে থ্রু ইন থেকে আসা বল ধরতে গিয়ে মাঠেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন ড্যানিশ মিডফিল্ডার। পরে জানা যায় হার্ট অ্যাটাক হয়েছে ইন্টার মিলান তারকার। মাঠে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। হাসপাতালে এরিকসেনের অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
কৈশোরে ডেনমার্কের ক্লাব ফুটবলে দুইবার এরিকসেনের মুখোমুখি হয়েছেন জামাল। বাংলাদেশ অধিনায়ক তখন খেলতেন এফসি কোপেনহেগেনের বয়সভিত্তিক দলে। ‘বিস্ময় বালক’ তকমা পাওয়া এরিকসেন খেলতেন ওডেনেস বোল্ডক্লাবের হয়ে। জামালদের সঙ্গে ম্যাচের চার মাস পর আয়াক্সে নাম লেখান এরিকসেন।
কৈশোরের প্রতিদ্বন্দ্বীর হার্ট অ্যাটাকের খবরে ভীষণ মন খারাপ হয়েছিল জামালের। বলেছেন, ‘আমি প্রথমে বুঝিনি তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। যখন জানলাম তখন শুধু তাঁর জন্যই নয়, ডেনমার্কের খেলোয়াড় ও এরিকসেনের পরিবারের জন্য খুবই কষ্ট পেয়েছি। আমরা সবাই তাঁর জন্য দোয়া করেছি।’
এরিকসেনের বিপক্ষে খেলার স্মৃতিচারণা করে জামাল বলেন, ‘১৫-১৬ বছর বয়সে তাঁর বিপক্ষে দুইবার ম্যাচ খেলেছি। খেলার আগে কোচ এসে বললেন, একজন বিস্ময় বালক আছে। দেখেশুনে খেলো। আমি বললাম, কিসের বিস্ময় বালক, ওকে দেখে নেব। প্রথম ম্যাচে আমরা দুই গোলে এগিয়ে ছিলাম। কিন্তু কোথা থেকে যেন এরিকসেন এসে দুই গোল করল। অবশ্য ম্যাচটা আমরা জিতেছিলাম। পরের ম্যাচেও এরিকসেন দুই গোল করেছিল। তখনই বুঝেছি এরিকসেন আসলেই এক বিস্ময়। এর চার মাস পর সে আয়াক্সে চলে যায়।’
কালকের ডেনমার্ক-ফিনল্যান্ড ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশ শিবিরে জমে উঠেছিল দুই প্রবাসীর লড়াই। জামাল যথারীতি সমর্থন করেছেন ডেনমার্ককে। আরেক প্রবাসী তারিক কাজীর দল ফিনল্যান্ড। ম্যাচ নিয়ে তারিকের কাছ থেকে তাঁকে বেশ খোঁচা শুনতে হয়েছে বলে জানালেন জামাল, ‘ম্যাচের সময় তাঁর কক্ষ থেকে তারিক আমাকে বারবার ফোনে বার্তা পাঠিয়েছে। আমিও জবাব দিয়েছি। ফিনল্যান্ড যখন গোল করল, তখন ও আমাকে বার্তা দিয়েছে।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে