
বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচে চোখের জল ছিল আনন্দের।
শেষ ষোলো নিশ্চিত হওয়ার পর চোখের জল আর ধরে রাখতে পারেননি সন। পরে তাঁর কান্নার ছবিটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে। ম্যাচ শেষে তিনি জানিয়েছেন, এই অশ্রু হচ্ছে তাঁর আনন্দের অশ্রু।
ম্যাচ শেষে সন বলেছেন, ‘এই অশ্রু হচ্ছে আনন্দের অশ্রু। আমরা এই মুহূর্তের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা করেছি। খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বাস ছিল আমরা এটি করতে পারব।’
কঠিন সময়ে সতীর্থদের পাশে পেয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করছেন সন। ৩০ বছর বয়সী এই তারকা বলেছেন, ‘যখন আমার সেরাটা দিতে পারছিলাম না, তখন সতীর্থরা পাশে দাঁড়িয়েছে। তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে গর্বিতও।’
দ্বিতীয় রাউন্ডে সুযোগ পেতে জয়ের বিকল্প ছিল না দক্ষিণ কোরিয়ার। শেষ সুযোগটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে তারা। পর্তুগালের বিপক্ষে বদলি নামা হোয়াং হি-চানের শেষ মুহূর্তের গোলে কোরিয়া জয় পেলেও এর কারিগর ছিলেন সন। যাঁর দুর্দান্ত পাসে এই মিডফিল্ডার দলকে আনন্দোল্লাসে ভাসান।
২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর পর্তুগালের বিপক্ষে শেষ ৬ মিনিটকে দীর্ঘ সময় বলে জানিয়েছেন সন। তিনি বলেছেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে দীর্ঘতম সময় ছিল শেষ ৬ মিনিট।’
শেষ ষোলোয় কোরিয়ার প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে জয়ের সুযোগ দেখছেন সন। টটেনহামের স্ট্রাইকার বলেছেন, ‘বিশ্ব ফুটবলে কেউ জানে না কখন কী ঘটবে। সে হিসেবে আমাদের সুযোগ আছে ব্রাজিলকেও হারানোর। তাদের হারানোর জন্য আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেব।’
তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপে খেলছেন সন। কিন্তু কোনোবারই দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলার সুযোগ পাননি তিনি। শেষবার ২০১০ যখন নকআউট পর্বে খেলার সুযোগ পায় কোরিয়া তখন দলে ছিলেন না তিনি। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে ৩ গোল করেছেন সন। অথচ বিশ্বকাপের আগে মুখে চোট পেয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার কথা ছিল সনের।

বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচে চোখের জল ছিল আনন্দের।
শেষ ষোলো নিশ্চিত হওয়ার পর চোখের জল আর ধরে রাখতে পারেননি সন। পরে তাঁর কান্নার ছবিটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে। ম্যাচ শেষে তিনি জানিয়েছেন, এই অশ্রু হচ্ছে তাঁর আনন্দের অশ্রু।
ম্যাচ শেষে সন বলেছেন, ‘এই অশ্রু হচ্ছে আনন্দের অশ্রু। আমরা এই মুহূর্তের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা করেছি। খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বাস ছিল আমরা এটি করতে পারব।’
কঠিন সময়ে সতীর্থদের পাশে পেয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করছেন সন। ৩০ বছর বয়সী এই তারকা বলেছেন, ‘যখন আমার সেরাটা দিতে পারছিলাম না, তখন সতীর্থরা পাশে দাঁড়িয়েছে। তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে গর্বিতও।’
দ্বিতীয় রাউন্ডে সুযোগ পেতে জয়ের বিকল্প ছিল না দক্ষিণ কোরিয়ার। শেষ সুযোগটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে তারা। পর্তুগালের বিপক্ষে বদলি নামা হোয়াং হি-চানের শেষ মুহূর্তের গোলে কোরিয়া জয় পেলেও এর কারিগর ছিলেন সন। যাঁর দুর্দান্ত পাসে এই মিডফিল্ডার দলকে আনন্দোল্লাসে ভাসান।
২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর পর্তুগালের বিপক্ষে শেষ ৬ মিনিটকে দীর্ঘ সময় বলে জানিয়েছেন সন। তিনি বলেছেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে দীর্ঘতম সময় ছিল শেষ ৬ মিনিট।’
শেষ ষোলোয় কোরিয়ার প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে জয়ের সুযোগ দেখছেন সন। টটেনহামের স্ট্রাইকার বলেছেন, ‘বিশ্ব ফুটবলে কেউ জানে না কখন কী ঘটবে। সে হিসেবে আমাদের সুযোগ আছে ব্রাজিলকেও হারানোর। তাদের হারানোর জন্য আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেব।’
তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপে খেলছেন সন। কিন্তু কোনোবারই দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলার সুযোগ পাননি তিনি। শেষবার ২০১০ যখন নকআউট পর্বে খেলার সুযোগ পায় কোরিয়া তখন দলে ছিলেন না তিনি। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে ৩ গোল করেছেন সন। অথচ বিশ্বকাপের আগে মুখে চোট পেয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার কথা ছিল সনের।

বোলাররা কী দারুণভাবে নিজেদের কাজটা করেছেন। ১১ ওভারেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে রান ১ উইকেটে ১০৬, এখান থেকে ক্যারিবীয়রা ২০ ওভারে ১৫০ রানও তুলতে পারেনি। চট্টগ্রামে ১৫০ রানের লক্ষ্যটাই পেরোতে পারিনি বাংলাদেশ। ১৪ রানে ম্যাচটা হেরে লিটনরা যেন ড্যারেন স্যামির কথাটাই সত্যি প্রমাণ করলেন।
৩ ঘণ্টা আগে

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারালেও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ইস্যুতে চিন্তার ভাজ পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে। বদলি হিসেবে মাঠ ছাড়ার সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান ব্রাজিলিয়ান তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে
একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বোলাররা কী দারুণভাবে নিজেদের কাজটা করেছেন। ১১ ওভারেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে রান ১ উইকেটে ১০৬, এখান থেকে ক্যারিবীয়রা ২০ ওভারে ১৫০ রানও তুলতে পারেনি। চট্টগ্রামে ১৫০ রানের লক্ষ্যটাই পেরোতে পারিনি বাংলাদেশ। ১৪ রানে ম্যাচটা হেরে লিটনরা যেন ড্যারেন স্যামির কথাটাই সত্যি প্রমাণ করলেন।
ওয়ানডে সিরিজ হেরে মিরপুর ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান কোচ স্যামি বলেছিলেন, ‘যদি ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামের তুলনা করি, ওয়ানডে সিরিজের উল্টো ফল পেতে উন্মুখ হয়ে আছি। গত বছরের ডিসেম্বরে আমাদের মাঠে ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে আমরা জেতার পর তারা (বাংলাদেশ) কিন্তু আমাদের ৩–০ ব্যবধানে হারিয়েছিল। আশা করি এখানে আমরাও তেমন কিছু করতে পারব।’
স্যামির ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি করে ‘৩–০’ হবে কি না সেটা পরশু বোঝা যাবে। তবে এটা তো ঠিক হয়েছে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজটা জিতে গেছে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই। ক্যারিবীয়দের জিতিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং ব্যর্থতা। যথারীতি কালও অসাধারণ বোলিং করেছেন বোলাররা। বিশেষ করে মোস্তাফিজুর রহমান। ১৮ তম ওভারে নিজের তৃতীয় ওভার করতে আসেন মোস্তাফিজ। তার আগেই রিশাদ হোসেন আর নাসুম আহমেদ দুটি করে উইকেট নিয়ে ক্যারিবিয়ানদের ধাক্কা দিয়ে রেখেছিলেন। মোস্তাফিজ একটিও বাউন্ডারি না দিয়ে দেন ৬ রান। পরের ওভারে তাসকিন দেন ১৪ রান। ইনিংসের শেষ ওভারে মোস্তাফিজ দিলেন না ক্যারিবীয়দের বড় স্কোর গড়তে। প্রথম বলেই রোমারিও শেফার্ড ক্যাচ তুলে দিলেন জাকের আলীর হাতে। পরের বলেই বোল্ড হয়ে গেলেন খারি পিয়েরে। হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগলেও আকিল হোসেন তা ঠেকিয়ে দেন। শেষ ওভারে ফিজ দিয়েছেন মাত্র ৫ রান। পুরো স্পেলে ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
আরেকবার ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বোলারদের চেষ্টা বৃথা হয়ে যাওয়ায় ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করলেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাস। আজ ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘গত দুই-তিনটা সিরিজে বোলাররা সত্যি অসাধারণ বোলিং করেছে। আমাদের বোলাদের কাছে সত্যি দুঃখিত। ওরা অসাধারণ বল করেছে। কিন্তু আমরা (ব্যাটাররা) ম্যাচ জেতাতে পারিনি।’
এই সিরিজের শুরুতে লিটন বলেছিলেন ঘরের মাঠে তাঁরা কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়তে চান। কিন্তু ১৫০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করা কী এত কঠিন পরীক্ষা? এখানে সতীর্থ কাউকে নয়, নিজেকেই কাঠগড়ায় তুললেন ১৭ বলে ২৩ রান করা লিটন, ‘১৫০ বড় কোনো লক্ষ্য নয়। বিশেষ করে চট্টগ্রামে। আমরা থিতু হতেই আউট হয়ে গেছি। বিশেষ করে আমার ১২-১৩ ওভার ব্যাটিং করার দরকার ছিল। আমার নিজেরও উন্নতি করতে হবে। যদি আমি ব্যাটিং করতে পারতাম, ম্যাচটা দ্রুত শেষ করে আসতে পারতাম।’
লক্ষ্য খুব একটা বড় ছিল না, ক্যারিবীয়রা ফিল্ডাররা আজ অন্তত চারটা ক্যাচ ছেড়েছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বাজে ফিল্ডিংয়ের সুযোগটা নিতে না পেরে আফসোসে পুড়ছেন লিটন, ‘তারা সত্যি ভালো বোলিং করেছে। তবে ওদের ফিল্ডিং ভালো ছিল না। প্রথম ম্যাচে তারা যেভাবে তারা অসাধারণ ফিল্ডিং করেছিল। তবু আমরা পারিনি। শেষ পর্যন্ত তারা ম্যাচটা জিতে গেছে।’
সিরিজ তো গেছে। বাংলাদেশের সামনে এখন ধবলধোলাই এড়ানোর তাড়া। লিটন বললেন, তাঁরা সাগরিকায় ক্যারিবীয়দের কাছে ধবলধোলাই এড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টাই করবেন।

বোলাররা কী দারুণভাবে নিজেদের কাজটা করেছেন। ১১ ওভারেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে রান ১ উইকেটে ১০৬, এখান থেকে ক্যারিবীয়রা ২০ ওভারে ১৫০ রানও তুলতে পারেনি। চট্টগ্রামে ১৫০ রানের লক্ষ্যটাই পেরোতে পারিনি বাংলাদেশ। ১৪ রানে ম্যাচটা হেরে লিটনরা যেন ড্যারেন স্যামির কথাটাই সত্যি প্রমাণ করলেন।
ওয়ানডে সিরিজ হেরে মিরপুর ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান কোচ স্যামি বলেছিলেন, ‘যদি ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামের তুলনা করি, ওয়ানডে সিরিজের উল্টো ফল পেতে উন্মুখ হয়ে আছি। গত বছরের ডিসেম্বরে আমাদের মাঠে ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে আমরা জেতার পর তারা (বাংলাদেশ) কিন্তু আমাদের ৩–০ ব্যবধানে হারিয়েছিল। আশা করি এখানে আমরাও তেমন কিছু করতে পারব।’
স্যামির ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি করে ‘৩–০’ হবে কি না সেটা পরশু বোঝা যাবে। তবে এটা তো ঠিক হয়েছে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজটা জিতে গেছে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই। ক্যারিবীয়দের জিতিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং ব্যর্থতা। যথারীতি কালও অসাধারণ বোলিং করেছেন বোলাররা। বিশেষ করে মোস্তাফিজুর রহমান। ১৮ তম ওভারে নিজের তৃতীয় ওভার করতে আসেন মোস্তাফিজ। তার আগেই রিশাদ হোসেন আর নাসুম আহমেদ দুটি করে উইকেট নিয়ে ক্যারিবিয়ানদের ধাক্কা দিয়ে রেখেছিলেন। মোস্তাফিজ একটিও বাউন্ডারি না দিয়ে দেন ৬ রান। পরের ওভারে তাসকিন দেন ১৪ রান। ইনিংসের শেষ ওভারে মোস্তাফিজ দিলেন না ক্যারিবীয়দের বড় স্কোর গড়তে। প্রথম বলেই রোমারিও শেফার্ড ক্যাচ তুলে দিলেন জাকের আলীর হাতে। পরের বলেই বোল্ড হয়ে গেলেন খারি পিয়েরে। হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগলেও আকিল হোসেন তা ঠেকিয়ে দেন। শেষ ওভারে ফিজ দিয়েছেন মাত্র ৫ রান। পুরো স্পেলে ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
আরেকবার ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বোলারদের চেষ্টা বৃথা হয়ে যাওয়ায় ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করলেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাস। আজ ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘গত দুই-তিনটা সিরিজে বোলাররা সত্যি অসাধারণ বোলিং করেছে। আমাদের বোলাদের কাছে সত্যি দুঃখিত। ওরা অসাধারণ বল করেছে। কিন্তু আমরা (ব্যাটাররা) ম্যাচ জেতাতে পারিনি।’
এই সিরিজের শুরুতে লিটন বলেছিলেন ঘরের মাঠে তাঁরা কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়তে চান। কিন্তু ১৫০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করা কী এত কঠিন পরীক্ষা? এখানে সতীর্থ কাউকে নয়, নিজেকেই কাঠগড়ায় তুললেন ১৭ বলে ২৩ রান করা লিটন, ‘১৫০ বড় কোনো লক্ষ্য নয়। বিশেষ করে চট্টগ্রামে। আমরা থিতু হতেই আউট হয়ে গেছি। বিশেষ করে আমার ১২-১৩ ওভার ব্যাটিং করার দরকার ছিল। আমার নিজেরও উন্নতি করতে হবে। যদি আমি ব্যাটিং করতে পারতাম, ম্যাচটা দ্রুত শেষ করে আসতে পারতাম।’
লক্ষ্য খুব একটা বড় ছিল না, ক্যারিবীয়রা ফিল্ডাররা আজ অন্তত চারটা ক্যাচ ছেড়েছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বাজে ফিল্ডিংয়ের সুযোগটা নিতে না পেরে আফসোসে পুড়ছেন লিটন, ‘তারা সত্যি ভালো বোলিং করেছে। তবে ওদের ফিল্ডিং ভালো ছিল না। প্রথম ম্যাচে তারা যেভাবে তারা অসাধারণ ফিল্ডিং করেছিল। তবু আমরা পারিনি। শেষ পর্যন্ত তারা ম্যাচটা জিতে গেছে।’
সিরিজ তো গেছে। বাংলাদেশের সামনে এখন ধবলধোলাই এড়ানোর তাড়া। লিটন বললেন, তাঁরা সাগরিকায় ক্যারিবীয়দের কাছে ধবলধোলাই এড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টাই করবেন।

বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচের চোখের জল ছিল
০৩ ডিসেম্বর ২০২২

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারালেও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ইস্যুতে চিন্তার ভাজ পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে। বদলি হিসেবে মাঠ ছাড়ার সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান ব্রাজিলিয়ান তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে
একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

একের পর এক ক্যাচ ছাড়লেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল্ডাররা। যেন বাংলাদেশকে জেতানোর প্রতিজ্ঞা করেই নেমেছিলেন আলিক আথানেজ, জেডন সিলস, রাদারফোর্ডরা। কিন্তু সফরকারীদের দেওয়া নতুন জীবনের সুযোগ কাজে লাগিয়েও জিততে পারল না বাংলাদেশ। আরও একটি বাজে ব্যাটিংয়ের গল্প লিখে ১৪ রানে হারল লিটন দাসের দল।
এই হারে এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি–টোয়েন্টি সিরিজে খোয়াল বাংলাদেশ। এর আগে প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরেছিল স্বাগতিকরা। আগামী ৩১ অক্টোবর সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে দুদল। সে ম্যাচ হারলে ধবল ধোলাইয়ের লজ্জা পাবে বাংলাদেশ।
আগে ব্যাট করে ১৪৯ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩৫ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। মাঝারি মানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২.১ ওভার ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৮৫ রান। শেষ ৪৭ বলে বাংলাদেশের সামনে সমীকরণ ছিল ৬৫ রানের। হাতে ছিল ৭ উইকেট। এই সমীকরণও মেলাতে পারেনি ফিল সিমন্সের দল।
বাংলাদেশের হয়ে তানজিদ হাসান তামিম এ লিটন ছাড়া আর কেউই দায়িত্বশীল ব্যাটিং করতে পারেননি। ষষ্ঠ ওভারে জীবন পেলেও ২৩ রানের বেশি করতে পারেননি লিটন। ১৪তম ওভারে তামিমের ক্যাচ ছেড়ে দেন আথানেজ। রোমারিও শেফার্ডের বলে আউট হওয়ার আগে সর্বোচ্চ ৬১ রান করেন বাংলাদেশি ওপেনার। তাঁর ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো তিনটি করে চার ও ছয়ে।
প্রথম টি–টোয়েন্টিতে রানের খাতা খুলতে পারেননি শামিম পাটোয়ারি। ম্যাচ হারার দায় তাঁকে দিয়েছিলেন লিটন। আজও হতাশ করলেন শামিম। ফর্মে ফেরার অপেক্ষা বাড়িয়ে এই ব্যাটার ফেরেন ১ রানে। শামিমের মতো সাইফ হাসান, তাওহীদ হৃদয়রাও এদিন হতাশ করেছেন ভক্তদের। তাঁদের ব্যাট থেকে আসে ১২ ও ৫ রান। প্রথম ম্যাচের মতো আজও সাকিব, নাসুমদের জ্বলে উঠার অপেক্ষায় ছিলেন ভক্তরা। কিন্তু এ দুজনের ব্যাটে আরেকদফা ঝড় উঠেনি। সিরিজ হারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি বাংলাদেশও। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শেফার্ড ও আকিল হোসেন নেন তিনটি করে উইকেট।
এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিফটি করেন আথানেজ ও শাই হোপ। চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ৫৫ রান এনে দেন হোপ। ৩৬ বলে তিনটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো অধিনায়কের ইনিংস। আথানেজর অবদান ৫২ রান। বাংলাদেশের হয়ে ২১ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজুর রহমান। নাসুম ও রিশাদের শিকার দুটি করে উইকেট।

একের পর এক ক্যাচ ছাড়লেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল্ডাররা। যেন বাংলাদেশকে জেতানোর প্রতিজ্ঞা করেই নেমেছিলেন আলিক আথানেজ, জেডন সিলস, রাদারফোর্ডরা। কিন্তু সফরকারীদের দেওয়া নতুন জীবনের সুযোগ কাজে লাগিয়েও জিততে পারল না বাংলাদেশ। আরও একটি বাজে ব্যাটিংয়ের গল্প লিখে ১৪ রানে হারল লিটন দাসের দল।
এই হারে এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি–টোয়েন্টি সিরিজে খোয়াল বাংলাদেশ। এর আগে প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরেছিল স্বাগতিকরা। আগামী ৩১ অক্টোবর সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে দুদল। সে ম্যাচ হারলে ধবল ধোলাইয়ের লজ্জা পাবে বাংলাদেশ।
আগে ব্যাট করে ১৪৯ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩৫ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। মাঝারি মানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২.১ ওভার ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৮৫ রান। শেষ ৪৭ বলে বাংলাদেশের সামনে সমীকরণ ছিল ৬৫ রানের। হাতে ছিল ৭ উইকেট। এই সমীকরণও মেলাতে পারেনি ফিল সিমন্সের দল।
বাংলাদেশের হয়ে তানজিদ হাসান তামিম এ লিটন ছাড়া আর কেউই দায়িত্বশীল ব্যাটিং করতে পারেননি। ষষ্ঠ ওভারে জীবন পেলেও ২৩ রানের বেশি করতে পারেননি লিটন। ১৪তম ওভারে তামিমের ক্যাচ ছেড়ে দেন আথানেজ। রোমারিও শেফার্ডের বলে আউট হওয়ার আগে সর্বোচ্চ ৬১ রান করেন বাংলাদেশি ওপেনার। তাঁর ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো তিনটি করে চার ও ছয়ে।
প্রথম টি–টোয়েন্টিতে রানের খাতা খুলতে পারেননি শামিম পাটোয়ারি। ম্যাচ হারার দায় তাঁকে দিয়েছিলেন লিটন। আজও হতাশ করলেন শামিম। ফর্মে ফেরার অপেক্ষা বাড়িয়ে এই ব্যাটার ফেরেন ১ রানে। শামিমের মতো সাইফ হাসান, তাওহীদ হৃদয়রাও এদিন হতাশ করেছেন ভক্তদের। তাঁদের ব্যাট থেকে আসে ১২ ও ৫ রান। প্রথম ম্যাচের মতো আজও সাকিব, নাসুমদের জ্বলে উঠার অপেক্ষায় ছিলেন ভক্তরা। কিন্তু এ দুজনের ব্যাটে আরেকদফা ঝড় উঠেনি। সিরিজ হারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি বাংলাদেশও। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শেফার্ড ও আকিল হোসেন নেন তিনটি করে উইকেট।
এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিফটি করেন আথানেজ ও শাই হোপ। চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ৫৫ রান এনে দেন হোপ। ৩৬ বলে তিনটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো অধিনায়কের ইনিংস। আথানেজর অবদান ৫২ রান। বাংলাদেশের হয়ে ২১ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজুর রহমান। নাসুম ও রিশাদের শিকার দুটি করে উইকেট।

বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচের চোখের জল ছিল
০৩ ডিসেম্বর ২০২২
বোলাররা কী দারুণভাবে নিজেদের কাজটা করেছেন। ১১ ওভারেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে রান ১ উইকেটে ১০৬, এখান থেকে ক্যারিবীয়রা ২০ ওভারে ১৫০ রানও তুলতে পারেনি। চট্টগ্রামে ১৫০ রানের লক্ষ্যটাই পেরোতে পারিনি বাংলাদেশ। ১৪ রানে ম্যাচটা হেরে লিটনরা যেন ড্যারেন স্যামির কথাটাই সত্যি প্রমাণ করলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারালেও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ইস্যুতে চিন্তার ভাজ পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে। বদলি হিসেবে মাঠ ছাড়ার সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান ব্রাজিলিয়ান তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে
একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারালেও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ইস্যুতে চিন্তার ভাজ পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে। বদলি হিসেবে মাঠ ছাড়ার সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান ব্রাজিলিয়ান তারকা।
এজন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন তিনি। ভুল বুঝতে পেরে তিনদিনের মাথায় ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস। একই সঙ্গে আগের মতোই রিয়ালের জার্সিতে নিজের সেরাটা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন তিনি। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে সেদিন শুরুর একাদশে নেমে ভালোই খেলছিলেন ভিনিসিয়ুস। সুযোগ পেলেই ভীতি ছড়াচ্ছিলেন কাতালান রক্ষণভাগে। জুড বেলিংহামের গোলে অবদানও রাখেন। এরপরও পুরো ৯০ মিনিট খেলতে পারেননি। ম্যাচের ৭২ মিনিটে এই উইঙ্গারকে তুলে নেন জাবি আলোনসো। বিষয়টি মোটেই ভালোভাবে নেননি ভিনিসিয়ুস। মাঠেই অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এমনকি টানেলে প্রবেশ করার সময় রিয়াল ছাড়ার হুমকি দেন ভিনিসিয়ুস।
বিষয়টি নিয়ে ম্যাচ শেষে কথা বলেন আলোনসো। ভিনিসিয়ুসের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান লস ব্লাঙ্কোসদের কোচ। তবে ভিনিসিয়ুস ক্ষমা চাওয়ায় আলোচিত বিষয়টি নিয়ে পানি বেশিদূর গড়াল না।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে ভিনিসিয়ুস লিখেছেন, ‘এল ক্লাসিকোতে আমাকে তুলে নেওয়ার পর যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছি এজন্য রিয়াল মাদ্রিদের সকল ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইছি। আজ অনুশীলনের সময় আমি যেমন ব্যক্তিগতভাবে করেছি, তেমনি আবারও আমার সতীর্থ, ক্লাব এবং সভাপতির কাছে ক্ষমা চাই।’
আবেগের বর্শবর্তী হয়েই সেদিন ওই আচরণ করেছেন ভিনিসিয়ুস। তাঁর ভাষায়, ‘কখনও কখনও আমার আবেগ আমার উপর প্রভাব ফেলে; আমি সবসময় জিততে এবং আমার দলকে সাহায্য করতে চাই। আমার প্রতিযোগিতামূলক স্বভাব এই ক্লাব এবং এর প্রতিনিধিত্বকারী সবকিছুর প্রতি আমার ভালোবাসা থেকেই উদ্ভূত হয়। আমি প্রথম দিন থেকেই রিয়াল মাদ্রিদের ভালোর জন্য প্রতি মুহূর্তে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।’

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারালেও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ইস্যুতে চিন্তার ভাজ পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে। বদলি হিসেবে মাঠ ছাড়ার সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান ব্রাজিলিয়ান তারকা।
এজন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন তিনি। ভুল বুঝতে পেরে তিনদিনের মাথায় ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস। একই সঙ্গে আগের মতোই রিয়ালের জার্সিতে নিজের সেরাটা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন তিনি। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে সেদিন শুরুর একাদশে নেমে ভালোই খেলছিলেন ভিনিসিয়ুস। সুযোগ পেলেই ভীতি ছড়াচ্ছিলেন কাতালান রক্ষণভাগে। জুড বেলিংহামের গোলে অবদানও রাখেন। এরপরও পুরো ৯০ মিনিট খেলতে পারেননি। ম্যাচের ৭২ মিনিটে এই উইঙ্গারকে তুলে নেন জাবি আলোনসো। বিষয়টি মোটেই ভালোভাবে নেননি ভিনিসিয়ুস। মাঠেই অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এমনকি টানেলে প্রবেশ করার সময় রিয়াল ছাড়ার হুমকি দেন ভিনিসিয়ুস।
বিষয়টি নিয়ে ম্যাচ শেষে কথা বলেন আলোনসো। ভিনিসিয়ুসের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান লস ব্লাঙ্কোসদের কোচ। তবে ভিনিসিয়ুস ক্ষমা চাওয়ায় আলোচিত বিষয়টি নিয়ে পানি বেশিদূর গড়াল না।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে ভিনিসিয়ুস লিখেছেন, ‘এল ক্লাসিকোতে আমাকে তুলে নেওয়ার পর যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছি এজন্য রিয়াল মাদ্রিদের সকল ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইছি। আজ অনুশীলনের সময় আমি যেমন ব্যক্তিগতভাবে করেছি, তেমনি আবারও আমার সতীর্থ, ক্লাব এবং সভাপতির কাছে ক্ষমা চাই।’
আবেগের বর্শবর্তী হয়েই সেদিন ওই আচরণ করেছেন ভিনিসিয়ুস। তাঁর ভাষায়, ‘কখনও কখনও আমার আবেগ আমার উপর প্রভাব ফেলে; আমি সবসময় জিততে এবং আমার দলকে সাহায্য করতে চাই। আমার প্রতিযোগিতামূলক স্বভাব এই ক্লাব এবং এর প্রতিনিধিত্বকারী সবকিছুর প্রতি আমার ভালোবাসা থেকেই উদ্ভূত হয়। আমি প্রথম দিন থেকেই রিয়াল মাদ্রিদের ভালোর জন্য প্রতি মুহূর্তে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।’

বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচের চোখের জল ছিল
০৩ ডিসেম্বর ২০২২
বোলাররা কী দারুণভাবে নিজেদের কাজটা করেছেন। ১১ ওভারেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে রান ১ উইকেটে ১০৬, এখান থেকে ক্যারিবীয়রা ২০ ওভারে ১৫০ রানও তুলতে পারেনি। চট্টগ্রামে ১৫০ রানের লক্ষ্যটাই পেরোতে পারিনি বাংলাদেশ। ১৪ রানে ম্যাচটা হেরে লিটনরা যেন ড্যারেন স্যামির কথাটাই সত্যি প্রমাণ করলেন।
৩ ঘণ্টা আগে

একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
লা লিগায় আগামী ৩০ নভেম্বর রাত ২টায় জিরোনার মাঠ মন্টিলিভি স্টেডিয়ামে খেলতে নামবে রিয়াল। পরবর্তী লিগ ম্যাচে ৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় সান মেমেস স্টেডিয়ামে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের আতিথেয়তা নেবে স্পেন তথা ইউরোপের সফলতম ক্লাবটি। অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বা তিনদিনের কম সময়ের বিরতিতে দুটি ম্যাচ খেলবে রিয়াল। যেটা ফিফার নিয়ম পরিপন্থী।
খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে দুটি ম্যাচের মধ্যে কমপক্ষে ৭২ ঘন্টা ব্যবধান রাখার আদেশ দিয়েছে ফিফা। ২০২৩ সালের মার্চ থেকে এই নিয়ম চালু করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ন্যূনতম তিনদিনের ব্যবধানে ম্যাচ খেলতে নেমেছে রিয়াল। কিন্তু জিরোনা ও বিলবাওয়ের ম্যাচের মাঝখানে ফিফার সুপারিশকৃত বিশ্রাম পাবে না মাদ্রিদের ক্লাবটি।
মূলত স্প্যানিশ সুপার কাপের কারণে বেশকিছু ম্যাচ এগিয়ে এনেছে লা লিগা। সৌদি আরবের মাটিতে রিয়াল, বার্সেলোনা, অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ এবং বিলবাও নিয়ে সুপার কাপ আয়োজন করা হবে। তাই সমন্বয়ের জন্য এই চার দলের ডিসেম্বরের প্রথম ম্যাচ এগিয়ে আনা হয়েছে।
যদিও রিয়াল মাদ্রিদ বলছে ভিন্ন কথা। ক্ষোভের কারণে লা লিগা এভাবে সূচি তৈরি করেছে বলে দাবি ক্লাব কর্তৃপক্ষের। প্রতিবেদনে স্পেনের সংবাদমাধ্যম মার্কা জানিয়েছে, এই সূচির বিপক্ষে প্রতিবাদ জানিয়েছে রিয়াল। তবে স্পেনের শীর্ষ লিগ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবে কিনা সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০২৪ সালের মার্চে ৭২ ঘণ্টার কম সময়ের ব্যবধানে দুটি ম্যাচ খেলেছে রিয়াল। এরপর প্রতিবাদ জানায় জায়ান্টরা। ওই ঘটনার পর রিয়াল মাদ্রিদ টেলিভিশন জানায়, রিয়াল আর কখনও ৭২ ঘন্টা বিশ্রাম ছাড়া খেলবে না। সেই লক্ষ্যে তারা ফিফার সুরক্ষা চাইবে।

একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
লা লিগায় আগামী ৩০ নভেম্বর রাত ২টায় জিরোনার মাঠ মন্টিলিভি স্টেডিয়ামে খেলতে নামবে রিয়াল। পরবর্তী লিগ ম্যাচে ৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় সান মেমেস স্টেডিয়ামে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের আতিথেয়তা নেবে স্পেন তথা ইউরোপের সফলতম ক্লাবটি। অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বা তিনদিনের কম সময়ের বিরতিতে দুটি ম্যাচ খেলবে রিয়াল। যেটা ফিফার নিয়ম পরিপন্থী।
খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে দুটি ম্যাচের মধ্যে কমপক্ষে ৭২ ঘন্টা ব্যবধান রাখার আদেশ দিয়েছে ফিফা। ২০২৩ সালের মার্চ থেকে এই নিয়ম চালু করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ন্যূনতম তিনদিনের ব্যবধানে ম্যাচ খেলতে নেমেছে রিয়াল। কিন্তু জিরোনা ও বিলবাওয়ের ম্যাচের মাঝখানে ফিফার সুপারিশকৃত বিশ্রাম পাবে না মাদ্রিদের ক্লাবটি।
মূলত স্প্যানিশ সুপার কাপের কারণে বেশকিছু ম্যাচ এগিয়ে এনেছে লা লিগা। সৌদি আরবের মাটিতে রিয়াল, বার্সেলোনা, অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ এবং বিলবাও নিয়ে সুপার কাপ আয়োজন করা হবে। তাই সমন্বয়ের জন্য এই চার দলের ডিসেম্বরের প্রথম ম্যাচ এগিয়ে আনা হয়েছে।
যদিও রিয়াল মাদ্রিদ বলছে ভিন্ন কথা। ক্ষোভের কারণে লা লিগা এভাবে সূচি তৈরি করেছে বলে দাবি ক্লাব কর্তৃপক্ষের। প্রতিবেদনে স্পেনের সংবাদমাধ্যম মার্কা জানিয়েছে, এই সূচির বিপক্ষে প্রতিবাদ জানিয়েছে রিয়াল। তবে স্পেনের শীর্ষ লিগ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবে কিনা সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০২৪ সালের মার্চে ৭২ ঘণ্টার কম সময়ের ব্যবধানে দুটি ম্যাচ খেলেছে রিয়াল। এরপর প্রতিবাদ জানায় জায়ান্টরা। ওই ঘটনার পর রিয়াল মাদ্রিদ টেলিভিশন জানায়, রিয়াল আর কখনও ৭২ ঘন্টা বিশ্রাম ছাড়া খেলবে না। সেই লক্ষ্যে তারা ফিফার সুরক্ষা চাইবে।

বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচের চোখের জল ছিল
০৩ ডিসেম্বর ২০২২
বোলাররা কী দারুণভাবে নিজেদের কাজটা করেছেন। ১১ ওভারেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে রান ১ উইকেটে ১০৬, এখান থেকে ক্যারিবীয়রা ২০ ওভারে ১৫০ রানও তুলতে পারেনি। চট্টগ্রামে ১৫০ রানের লক্ষ্যটাই পেরোতে পারিনি বাংলাদেশ। ১৪ রানে ম্যাচটা হেরে লিটনরা যেন ড্যারেন স্যামির কথাটাই সত্যি প্রমাণ করলেন।
৩ ঘণ্টা আগে

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারালেও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ইস্যুতে চিন্তার ভাজ পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে। বদলি হিসেবে মাঠ ছাড়ার সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান ব্রাজিলিয়ান তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে