আইপিএলে রানের ফোয়ারা ছুটছে বিরাট কোহলির ব্যাটে। এক সেঞ্চুরি এবং ৪ ফিফটিতে ৫৪২ রানে বর্তমানে টুর্নামেন্টের শীর্ষ ব্যাটারও তিনি। তবে তাঁর রান করা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। স্ট্রাইকরেটটা টি-টোয়েন্টি সুলভ নয় বলে ম্যাচ চলাকালীন সময়েই ধারাভাষ্যকাররা তাঁর সমালোচনা করছেন।
সমালোচনাটা অবশ্য ভালোভাবে মেনে নিতে পারেননি কোহলি। ২৮ এপ্রিল গুজরাট টাইটানসের বিপক্ষে ৪৪ বলে ৭০ রানের ইনিংস খেলে তাই সমালোচকদের ধুয়ে দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর সেই মন্তব্যের জবাব পরে আবার দিয়েছেন সুনীল গাভাস্কার। ভারতের দুই কিংবদন্তির পাল্টাপাল্টি মন্তব্য নিয়ে এবার কথা বলেছেন ওয়াসিম আকরাম।
আকরামের মতে, কোহলির এমন মন্তব্য করাটা উচিত হয়নি। কোহলি-গাভাস্কার দুজনকে দুর্দান্ত উল্লেখ করে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের কিংবদন্তি পেসার বলেছেন,‘দুজনই দুর্দান্ত। ক্রিকেটার এবং মানুষ হিসেবে সানি ভাইকে মাঠের বাইরে খুব ভালোভাবেই চিনি। ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজটা তিনি কত দিন ধরে করছেন সেটা আল্লাহ জানে। সম্ভবত আড়াই দশক ধরের বেশি সময় ধরে কাজটা করে আসছেন তিনি।’
কোহলির বিষয়ে বলতে গিয়ে বাঁহাতি পেসার আকরাম বলেছেন,‘এবার আরেকজন দুর্দান্ত ব্যক্তি বিরাট কোহলির সম্পর্কের আসা যাক। সে আধুনিক ক্রিকেটের দুর্দান্ত একজন ব্যাটার। প্রকৃত পক্ষে সে যে পারফরম্যান্স করেছে তাতে ইতিহাসের সর্বকালের সেরা। তবে আমি মনে করি, তার এমনটা বলা উচিত হয়নি।’
কোহলির কেন বলা উচিত হয়নি তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন আকরাম। তিনি বলেছেন,‘এটা ধারাভাষ্যকারদের কাজ। সে যদি কয়েক ম্যাচে ধীর গতিতে ব্যাটিং করায় (গাভাস্কার) কিছু মন্তব্য করে তাহলে ভুলে যান। বিরাট এমন ব্যক্তিত্বের নন। দুজনই ভারতের গর্ব। তারা দ্রুত বিষয়টা ভুলে গিয়ে এগিয়ে যাবে। তারা বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে নেবে না। তারা ভালো থাকবে জানি। তাদের ভালো করে চিনি বলেই আমি আপনাদের বলছি।’
এর আগে স্ট্রাইকরেটের সমালোচনার জবাবে কোহলি বলেছিলেন,‘যারা আমার স্ট্রাইকরেট এবং স্পিন ভালো খেলতে পারি না নিয়ে কথা বলে, তারা এসব (পরিসংখ্যান) নিয়েই কথা বলবে। আমার কাছে দলের জয়ই আসল। ১৫ বছর ধরে এটাই করে আসছি। কিন্তু বক্সে বসে ম্যাচ নিয়ে কথা বলছেন।’
কোহলির এমন জবাবের বিপরীতে গাভাস্কার বলেন,‘তারা সবাই বলে, মাঠের বাইরের আলোচনা গুরুত্ব দেয় না। তাহলে কেন মাঠের বাইরের আলোচনার জবাব দেন। আমরা সবাই কম ম্যাচ খেলেছি, খুব বেশি নয়! আমাদের কোনো অ্যাজেন্ডা নেই। আমরা তাই বলি যা দেখি। আমাদের পছন্দ-অপছন্দ থাকে না। যদি থেকেও থাকে, মাঠে যা ঘটে সেটা নিয়েই আমরা কথা বলি।’
আইপিএলে রানের ফোয়ারা ছুটছে বিরাট কোহলির ব্যাটে। এক সেঞ্চুরি এবং ৪ ফিফটিতে ৫৪২ রানে বর্তমানে টুর্নামেন্টের শীর্ষ ব্যাটারও তিনি। তবে তাঁর রান করা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। স্ট্রাইকরেটটা টি-টোয়েন্টি সুলভ নয় বলে ম্যাচ চলাকালীন সময়েই ধারাভাষ্যকাররা তাঁর সমালোচনা করছেন।
সমালোচনাটা অবশ্য ভালোভাবে মেনে নিতে পারেননি কোহলি। ২৮ এপ্রিল গুজরাট টাইটানসের বিপক্ষে ৪৪ বলে ৭০ রানের ইনিংস খেলে তাই সমালোচকদের ধুয়ে দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর সেই মন্তব্যের জবাব পরে আবার দিয়েছেন সুনীল গাভাস্কার। ভারতের দুই কিংবদন্তির পাল্টাপাল্টি মন্তব্য নিয়ে এবার কথা বলেছেন ওয়াসিম আকরাম।
আকরামের মতে, কোহলির এমন মন্তব্য করাটা উচিত হয়নি। কোহলি-গাভাস্কার দুজনকে দুর্দান্ত উল্লেখ করে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের কিংবদন্তি পেসার বলেছেন,‘দুজনই দুর্দান্ত। ক্রিকেটার এবং মানুষ হিসেবে সানি ভাইকে মাঠের বাইরে খুব ভালোভাবেই চিনি। ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজটা তিনি কত দিন ধরে করছেন সেটা আল্লাহ জানে। সম্ভবত আড়াই দশক ধরের বেশি সময় ধরে কাজটা করে আসছেন তিনি।’
কোহলির বিষয়ে বলতে গিয়ে বাঁহাতি পেসার আকরাম বলেছেন,‘এবার আরেকজন দুর্দান্ত ব্যক্তি বিরাট কোহলির সম্পর্কের আসা যাক। সে আধুনিক ক্রিকেটের দুর্দান্ত একজন ব্যাটার। প্রকৃত পক্ষে সে যে পারফরম্যান্স করেছে তাতে ইতিহাসের সর্বকালের সেরা। তবে আমি মনে করি, তার এমনটা বলা উচিত হয়নি।’
কোহলির কেন বলা উচিত হয়নি তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন আকরাম। তিনি বলেছেন,‘এটা ধারাভাষ্যকারদের কাজ। সে যদি কয়েক ম্যাচে ধীর গতিতে ব্যাটিং করায় (গাভাস্কার) কিছু মন্তব্য করে তাহলে ভুলে যান। বিরাট এমন ব্যক্তিত্বের নন। দুজনই ভারতের গর্ব। তারা দ্রুত বিষয়টা ভুলে গিয়ে এগিয়ে যাবে। তারা বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে নেবে না। তারা ভালো থাকবে জানি। তাদের ভালো করে চিনি বলেই আমি আপনাদের বলছি।’
এর আগে স্ট্রাইকরেটের সমালোচনার জবাবে কোহলি বলেছিলেন,‘যারা আমার স্ট্রাইকরেট এবং স্পিন ভালো খেলতে পারি না নিয়ে কথা বলে, তারা এসব (পরিসংখ্যান) নিয়েই কথা বলবে। আমার কাছে দলের জয়ই আসল। ১৫ বছর ধরে এটাই করে আসছি। কিন্তু বক্সে বসে ম্যাচ নিয়ে কথা বলছেন।’
কোহলির এমন জবাবের বিপরীতে গাভাস্কার বলেন,‘তারা সবাই বলে, মাঠের বাইরের আলোচনা গুরুত্ব দেয় না। তাহলে কেন মাঠের বাইরের আলোচনার জবাব দেন। আমরা সবাই কম ম্যাচ খেলেছি, খুব বেশি নয়! আমাদের কোনো অ্যাজেন্ডা নেই। আমরা তাই বলি যা দেখি। আমাদের পছন্দ-অপছন্দ থাকে না। যদি থেকেও থাকে, মাঠে যা ঘটে সেটা নিয়েই আমরা কথা বলি।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে