কঠিন সময় পেছনে ফেলে দুর্দান্ত ছন্দে ফিরেছেন বিরাট কোহলি। দীর্ঘ তিন বছর সেঞ্চুরি না পাওয়া কোহলি গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত সব সংস্করণ মিলিয়ে ৭টি সেঞ্চুরি করেছেন।
পুরোনো অভ্যাসে ফেরার সঙ্গে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স তো আছেই। এ সময় অনেক ম্যাচে দলকে খাদের কিনারা থেকে জয় এনে দিয়েছেন কোহলি। বিশেষ করে সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮২ রানের অপরাজিত ইনিংসের কথা অবর্ণনীয়। শেষ ৩ ওভারে ভারতের প্রয়োজন ছিল ৪৮ রান। এমন কঠিন সমীকরণের ম্যাচকে যেভাবে বের করে এনেছেন, তা ছিল অবিশ্বাস্য। ব্যাটিংয়ের সময় দেখে মনেই হয়নি চাপ অনুভব করছেন কোহলি।
কোহলির এই স্বভাবের কারণেই মোহাম্মদ আমির মনে করেন, ভারতীয় ব্যাটারের ক্রিকেট ডিকশনারিতে চাপ শব্দ বলে কোনো কিছু নেই। ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘টাইমস অব ইন্ডিয়াকে’ সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এমনটিই জানিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক পেসার।
আমিরের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এবারের বিশ্বকাপে ফর্মের তুঙ্গে থাকা কোহলি কেমন প্রভাব রাখবে বিশ্বকাপে। তার উত্তরে ৩১ বছর বয়সী পেসার জানিয়েছেন, সব দলের জন্য এবারের বিশ্বকাপে আতঙ্কের নাম হবেন কোহলি। তিনি বলেছেন, ‘এবারের বিশ্বকাপে প্রতিটি দলের কাছে ভয়ংকর ব্যাটার হবে কোহলি। সে শীর্ষ ছন্দে ও ফর্মের তুঙ্গে আছে। তার আত্মবিশ্বাস এই মুহূর্তে অন্য মাত্রায় রয়েছে।’
কোহলির আত্মবিশ্বাসের ব্যাখ্যায় সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনবদ্য ৮২ রানের ইনিংসের কথা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সে দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছে। এটি সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গে আমি টিভিতে খেলা দেখছিলাম। যখন ৩ ওভারে ৪৮ রান লাগে, তখন রিয়াজকে বলি, এখনো ভারত ম্যাচ হারেনি। তাকে বলি, যতক্ষণ বিরাট আছে, ততক্ষণ ভারত ম্যাচ হারছে না। বিরাট কোহলি ছাড়া বিশ্বের আর কোনো ব্যাটারই এমন ইনিংস খেলতে পারেনি। বিরাট একমাত্র ব্যাটার, যে এই পরিস্থিতি থেকে ম্যাচ ঘুরিয়ে নিতে পারে এবং সে তা-ই করেছে। পরে ম্যাচ শেষে রিয়াজ আমার সঙ্গে হাই ফাইভ করে। চাপ শব্দটি বিরাটের ক্রিকেট ডিকশনারিতে নেই। যদি বিরাটকে জিজ্ঞেস করা হয়, তাহলে নিশ্চিত যে পাকিস্তানের বিপক্ষে ইনিংসকে জীবনের সেরা ইনিংস বলবে।’
কঠিন সময় পেছনে ফেলে দুর্দান্ত ছন্দে ফিরেছেন বিরাট কোহলি। দীর্ঘ তিন বছর সেঞ্চুরি না পাওয়া কোহলি গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত সব সংস্করণ মিলিয়ে ৭টি সেঞ্চুরি করেছেন।
পুরোনো অভ্যাসে ফেরার সঙ্গে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স তো আছেই। এ সময় অনেক ম্যাচে দলকে খাদের কিনারা থেকে জয় এনে দিয়েছেন কোহলি। বিশেষ করে সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮২ রানের অপরাজিত ইনিংসের কথা অবর্ণনীয়। শেষ ৩ ওভারে ভারতের প্রয়োজন ছিল ৪৮ রান। এমন কঠিন সমীকরণের ম্যাচকে যেভাবে বের করে এনেছেন, তা ছিল অবিশ্বাস্য। ব্যাটিংয়ের সময় দেখে মনেই হয়নি চাপ অনুভব করছেন কোহলি।
কোহলির এই স্বভাবের কারণেই মোহাম্মদ আমির মনে করেন, ভারতীয় ব্যাটারের ক্রিকেট ডিকশনারিতে চাপ শব্দ বলে কোনো কিছু নেই। ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘টাইমস অব ইন্ডিয়াকে’ সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এমনটিই জানিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক পেসার।
আমিরের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এবারের বিশ্বকাপে ফর্মের তুঙ্গে থাকা কোহলি কেমন প্রভাব রাখবে বিশ্বকাপে। তার উত্তরে ৩১ বছর বয়সী পেসার জানিয়েছেন, সব দলের জন্য এবারের বিশ্বকাপে আতঙ্কের নাম হবেন কোহলি। তিনি বলেছেন, ‘এবারের বিশ্বকাপে প্রতিটি দলের কাছে ভয়ংকর ব্যাটার হবে কোহলি। সে শীর্ষ ছন্দে ও ফর্মের তুঙ্গে আছে। তার আত্মবিশ্বাস এই মুহূর্তে অন্য মাত্রায় রয়েছে।’
কোহলির আত্মবিশ্বাসের ব্যাখ্যায় সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনবদ্য ৮২ রানের ইনিংসের কথা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সে দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছে। এটি সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গে আমি টিভিতে খেলা দেখছিলাম। যখন ৩ ওভারে ৪৮ রান লাগে, তখন রিয়াজকে বলি, এখনো ভারত ম্যাচ হারেনি। তাকে বলি, যতক্ষণ বিরাট আছে, ততক্ষণ ভারত ম্যাচ হারছে না। বিরাট কোহলি ছাড়া বিশ্বের আর কোনো ব্যাটারই এমন ইনিংস খেলতে পারেনি। বিরাট একমাত্র ব্যাটার, যে এই পরিস্থিতি থেকে ম্যাচ ঘুরিয়ে নিতে পারে এবং সে তা-ই করেছে। পরে ম্যাচ শেষে রিয়াজ আমার সঙ্গে হাই ফাইভ করে। চাপ শব্দটি বিরাটের ক্রিকেট ডিকশনারিতে নেই। যদি বিরাটকে জিজ্ঞেস করা হয়, তাহলে নিশ্চিত যে পাকিস্তানের বিপক্ষে ইনিংসকে জীবনের সেরা ইনিংস বলবে।’
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৮ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১০ ঘণ্টা আগে