অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলতে হলে বিশাল ব্যবধানে জিততে হতো বাংলাদেশের নারীদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ৫ উইকেটে হারালেও অল্পের জন্য সেমিফাইনাল খেলা হলো না তাঁদের।
আরব আমিরাতে দেওয়া ৭০ রানের লক্ষ্যে মাত্র ৯ ওভার ১ বলে জিতলেও অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে রানরেটে পিছিয়ে থাকায় টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যেতে হলো বাংলাদেশের। দুই দলের পয়েন্ট সমান ৬ হলেও বাংলাদেশের ১.২২৬ চেয়ে অস্ট্রেলিয়ার রানরেট ২.২১০।
পচেফস্ট্রুমে ৭০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ। শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না বাংলাদেশের। ২ রানের মাথায় আউট হন ওপেনার মিষ্টি সাহা। তিনে নামা স্বর্ণা আক্তারকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে নেন আরেক ওপেনার আফিফা প্রত্যাশা। ১৫ রানে প্রত্যাশা আউট হলে দুজনের ১৯ রানের জুটি ভেঙে যায়। তাঁর আউটের পরপরই ড্রেসিংরুমে ফিরে যান তিন বলে কোনো রান না করে সুমাইয়া আক্তার।
২২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের জয়ের পথ মসৃণ করেন স্বর্ণা ও রাবেয়া খান জুটি। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ রানের জুটি গড়েন দুজনে। তবে দুজনে ক্রিজে থেকে দলকে জয় এনে দিতে পারেননি। জয় পেতে যখন বাংলাদেশের ২ রান প্রয়োজন ঠিক তখনই ব্যক্তিগত ১৪ রানে আউট হন রাবেয়া। এই ব্যাটারের আউট হওয়ার পরের ওভারেই ফিরে যান দলের সর্বোচ্চ ৩৮ রান করা স্বর্ণাও। এরপর আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ।
এর আগে পচেফস্ট্রুমে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের চেপে ধরেন মারুফা আক্তার-রাবেয়ারা। প্রথম ওভারেই দুই উইকেট তুলে নেন মারুফা। তবে তৃতীয় উইকেটে ৩২ রানের জুটি গড়ে খেলায় ফেরার চেষ্টা করেন লাভানিয়া কেনি ও মাহিকা গৌড়। রিয়া আক্তার শিখার বলে ১৭ রানে মাহিকা এলবিডব্লিউ হলে ম্যাচে আর দাঁড়াতে পারেননি আরব আমিরাত।
এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকেন আরব আমিরাত। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৬৯ রান করতে পারে তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন কেনি। ১৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার রাবেয়া।
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলতে হলে বিশাল ব্যবধানে জিততে হতো বাংলাদেশের নারীদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ৫ উইকেটে হারালেও অল্পের জন্য সেমিফাইনাল খেলা হলো না তাঁদের।
আরব আমিরাতে দেওয়া ৭০ রানের লক্ষ্যে মাত্র ৯ ওভার ১ বলে জিতলেও অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে রানরেটে পিছিয়ে থাকায় টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যেতে হলো বাংলাদেশের। দুই দলের পয়েন্ট সমান ৬ হলেও বাংলাদেশের ১.২২৬ চেয়ে অস্ট্রেলিয়ার রানরেট ২.২১০।
পচেফস্ট্রুমে ৭০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ। শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না বাংলাদেশের। ২ রানের মাথায় আউট হন ওপেনার মিষ্টি সাহা। তিনে নামা স্বর্ণা আক্তারকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে নেন আরেক ওপেনার আফিফা প্রত্যাশা। ১৫ রানে প্রত্যাশা আউট হলে দুজনের ১৯ রানের জুটি ভেঙে যায়। তাঁর আউটের পরপরই ড্রেসিংরুমে ফিরে যান তিন বলে কোনো রান না করে সুমাইয়া আক্তার।
২২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের জয়ের পথ মসৃণ করেন স্বর্ণা ও রাবেয়া খান জুটি। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ রানের জুটি গড়েন দুজনে। তবে দুজনে ক্রিজে থেকে দলকে জয় এনে দিতে পারেননি। জয় পেতে যখন বাংলাদেশের ২ রান প্রয়োজন ঠিক তখনই ব্যক্তিগত ১৪ রানে আউট হন রাবেয়া। এই ব্যাটারের আউট হওয়ার পরের ওভারেই ফিরে যান দলের সর্বোচ্চ ৩৮ রান করা স্বর্ণাও। এরপর আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ।
এর আগে পচেফস্ট্রুমে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের চেপে ধরেন মারুফা আক্তার-রাবেয়ারা। প্রথম ওভারেই দুই উইকেট তুলে নেন মারুফা। তবে তৃতীয় উইকেটে ৩২ রানের জুটি গড়ে খেলায় ফেরার চেষ্টা করেন লাভানিয়া কেনি ও মাহিকা গৌড়। রিয়া আক্তার শিখার বলে ১৭ রানে মাহিকা এলবিডব্লিউ হলে ম্যাচে আর দাঁড়াতে পারেননি আরব আমিরাত।
এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকেন আরব আমিরাত। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৬৯ রান করতে পারে তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন কেনি। ১৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার রাবেয়া।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
৪ ঘণ্টা আগে