নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: সন্তানদের কাছে বাবা মানেই আবদারের প্রথম নাম। ভালোবাসার প্রথম পুরুষ। কখনো বন্ধু, কখনো কড়া ‘হেডমাস্টার’। সন্তানকে নিয়ে ৩৬৫ দিনই যে বাবা ভাবেন, আজ সেই বাবাকে ভাবার দিন–‘বাবা দিবস’। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পর্দায় তাই তো মধ্যরাত থেকেই বাবাদের উপস্থিতি। বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণের এ দিবসে মুশফিকুর রহিম–তামিম ইকবাল-সাইফউদ্দিনরাও আছেন। এই তারকা ক্রিকেটাররাও বাবাকে নিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন নানা মজার স্মৃতি, আছে দুঃখজাগানিয়া গল্পও।
বাবা মুশফিকের সুপারহিরো
বাংলাদেশের খেলা মানেই গ্যালারিতে একজনের অবশ্যম্ভাবী উপস্থিতি। লাল সবুজের পতাকা ওড়াতে ওড়াতে শ্মশ্রুমণ্ডিত প্রবীণ মানুষটা বাংলাদেশের হয়ে গলা ফাটাতে থাকেন। মুশফিকুর রহিমের ব্যাট হেসে উঠলে তো কথাই নেই। চোখে–মুখ ঠিকরে বেরোয় হাসির ঝিলিক। হবেই বা না কেন? মাহবুব হামিদ নামের এই মানুষটা যে মুশফিকের বাবা।
গ্যালারির কাছাকাছি গিয়ে মুশফিক বাবার আদর ‘খাচ্ছেন’–নিজের ফেসবুকে পেজে এমন একটি ছবি শেয়ার করেছেন এই ব্যাটসম্যান। আর ছবির ওপরে বাবাকে নিয়ে লিখেছেন, ‘আমি ও আমার দেশকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য মিরপুর থেকে গাব্বা, কিংবা লর্ডস–আমার সুপারহিরো বাবা সব সময় মাঠে উপস্থিত থাকেন। তাঁর আশীর্বাদ সত্যিই আমাকে দেশের হয়ে ভালো পারফর্ম করতে অনুপ্রাণিত করে। বাবা তোমাকে ভালোবাসি।’
বর্তমানে এক সন্তানের বাবা মুশফিকুর শুধু নিজের বাবাকে নয়, শুভকামনা জানিয়েছেন পৃথিবীর সব বাবাকে।
বাবার জন্য তামিমের দোয়া
তামিম ইকবালের এত দূর আসার পেছনের মানুষটা ছিলেন বাবা ইকবাল খান। ওয়ানডে অধিনায়কও ছিলেন বাবার নেওটা–সব সময় ঘুমাতেন বাবার বুকের ওপর। সেই বাবাটাই আজ নেই। ২০০০ সালে যখন ইকবাল খান মারা যান–তখন তামিমই ছিলেন পাশে। যে বাবার অনুপ্রেরণায় আজ তামিম দেশসেরা ওপেনার, সেই বাবাই দেখে যেতে পারেননি দুই ছেলের জাতীয় দলের হয়ে খেলার দৃশ্য। সেই আফসোসের কথা নাফিস ইকবাল ও তামিম ইকবাল অনেকবারই বলেছেন।
বাবা দিবসে অচেনা ভুবনের বাসিন্দা হয়ে যাওয়া বাবার জন্য তাই দোয়াই করলেন তামিম। বাবার সঙ্গে ছোটকালের একটি ছবি শেয়ার করে তামিম লিখেছেন, ‘হে আমাদের পালনকর্তা! বাবা–মায়ের প্রতি প্রতি রহম করুণ; যেমনিভাবে তাঁরা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’
একই সঙ্গে নিজের দুই সন্তানের সঙ্গে ছবিও জুড়িয়ে দিয়েছে লিখেছেন, ‘পৃথিবীর সব বাবাকে বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।’
বাবার সঙ্গে একটি ছবিও নেই সাইফউদ্দিনের
তামিমের মতো সাইফউদ্দিন হারিয়েছেন বাবাকে। তবে এই অলরাউন্ডারের গল্পটা আরও দুঃখজাগানিয়া। বাবার সঙ্গে একটি ছবিও তোলা হয়নি, তার আগেই পৃথিবী থেকে চলে গেছেন তিনি। বাবার কথা ভেবে তাই আজ একটু বেশিই মন খারাপ সাইফউদ্দিনের।
ফেসবুকে বাবা আবদুল খালেকের একটি ছবি শেয়ার করে সাইফউদ্দিন লিখেছেন, ‘সব সময় খুব আফসোস হয় এই ভেবে বাবার সঙ্গে একটা ছবিও নেই আমার। আমার পক্ষ থেকে সকল বাবাকে সালাম এবং ভালোবাসা ।’
বাবাকে প্রাপ্য সম্মানের চেয়েও বেশি মর্যাদা দেওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বানও জানান এই অলরাউন্ডার।
বাবাকে স্মরণ তাসকিনেরও
তাসকিন আহমেদের সঙ্গে তাঁর বাবা আবদুর রশিদের দারুণ সম্পর্কের কথা কেই–বা না জানে! মাঝে মাঝে ফেসবুকে বাবার সঙ্গে ধরা দেন এই পেসার। বাবা দিবসেও যথারীতি হাজির হলেন ফেসবুকের পর্দায়। তিনটি ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। তাঁর মধ্যে দুটি ছবিতে তাসকিনের সঙ্গে বাবা আবদুর রশিদ তো আছেনই, দুটিতে আছে তাসকিনের ছেলে তাশফিন আহমেদ রিহানও। তবে বেশি কিছু লেখেননি তাসকিন। শুধু লিখলেন, শুভ বাবা দিবস। যে বাবা সব সময় থাকেন হৃদয়ে, সেই বাবাকে নিয়ে বাইরে বেশি কিছু লিখতেই বা কেন হবে?
ঢাকা: সন্তানদের কাছে বাবা মানেই আবদারের প্রথম নাম। ভালোবাসার প্রথম পুরুষ। কখনো বন্ধু, কখনো কড়া ‘হেডমাস্টার’। সন্তানকে নিয়ে ৩৬৫ দিনই যে বাবা ভাবেন, আজ সেই বাবাকে ভাবার দিন–‘বাবা দিবস’। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পর্দায় তাই তো মধ্যরাত থেকেই বাবাদের উপস্থিতি। বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণের এ দিবসে মুশফিকুর রহিম–তামিম ইকবাল-সাইফউদ্দিনরাও আছেন। এই তারকা ক্রিকেটাররাও বাবাকে নিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন নানা মজার স্মৃতি, আছে দুঃখজাগানিয়া গল্পও।
বাবা মুশফিকের সুপারহিরো
বাংলাদেশের খেলা মানেই গ্যালারিতে একজনের অবশ্যম্ভাবী উপস্থিতি। লাল সবুজের পতাকা ওড়াতে ওড়াতে শ্মশ্রুমণ্ডিত প্রবীণ মানুষটা বাংলাদেশের হয়ে গলা ফাটাতে থাকেন। মুশফিকুর রহিমের ব্যাট হেসে উঠলে তো কথাই নেই। চোখে–মুখ ঠিকরে বেরোয় হাসির ঝিলিক। হবেই বা না কেন? মাহবুব হামিদ নামের এই মানুষটা যে মুশফিকের বাবা।
গ্যালারির কাছাকাছি গিয়ে মুশফিক বাবার আদর ‘খাচ্ছেন’–নিজের ফেসবুকে পেজে এমন একটি ছবি শেয়ার করেছেন এই ব্যাটসম্যান। আর ছবির ওপরে বাবাকে নিয়ে লিখেছেন, ‘আমি ও আমার দেশকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য মিরপুর থেকে গাব্বা, কিংবা লর্ডস–আমার সুপারহিরো বাবা সব সময় মাঠে উপস্থিত থাকেন। তাঁর আশীর্বাদ সত্যিই আমাকে দেশের হয়ে ভালো পারফর্ম করতে অনুপ্রাণিত করে। বাবা তোমাকে ভালোবাসি।’
বর্তমানে এক সন্তানের বাবা মুশফিকুর শুধু নিজের বাবাকে নয়, শুভকামনা জানিয়েছেন পৃথিবীর সব বাবাকে।
বাবার জন্য তামিমের দোয়া
তামিম ইকবালের এত দূর আসার পেছনের মানুষটা ছিলেন বাবা ইকবাল খান। ওয়ানডে অধিনায়কও ছিলেন বাবার নেওটা–সব সময় ঘুমাতেন বাবার বুকের ওপর। সেই বাবাটাই আজ নেই। ২০০০ সালে যখন ইকবাল খান মারা যান–তখন তামিমই ছিলেন পাশে। যে বাবার অনুপ্রেরণায় আজ তামিম দেশসেরা ওপেনার, সেই বাবাই দেখে যেতে পারেননি দুই ছেলের জাতীয় দলের হয়ে খেলার দৃশ্য। সেই আফসোসের কথা নাফিস ইকবাল ও তামিম ইকবাল অনেকবারই বলেছেন।
বাবা দিবসে অচেনা ভুবনের বাসিন্দা হয়ে যাওয়া বাবার জন্য তাই দোয়াই করলেন তামিম। বাবার সঙ্গে ছোটকালের একটি ছবি শেয়ার করে তামিম লিখেছেন, ‘হে আমাদের পালনকর্তা! বাবা–মায়ের প্রতি প্রতি রহম করুণ; যেমনিভাবে তাঁরা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’
একই সঙ্গে নিজের দুই সন্তানের সঙ্গে ছবিও জুড়িয়ে দিয়েছে লিখেছেন, ‘পৃথিবীর সব বাবাকে বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।’
বাবার সঙ্গে একটি ছবিও নেই সাইফউদ্দিনের
তামিমের মতো সাইফউদ্দিন হারিয়েছেন বাবাকে। তবে এই অলরাউন্ডারের গল্পটা আরও দুঃখজাগানিয়া। বাবার সঙ্গে একটি ছবিও তোলা হয়নি, তার আগেই পৃথিবী থেকে চলে গেছেন তিনি। বাবার কথা ভেবে তাই আজ একটু বেশিই মন খারাপ সাইফউদ্দিনের।
ফেসবুকে বাবা আবদুল খালেকের একটি ছবি শেয়ার করে সাইফউদ্দিন লিখেছেন, ‘সব সময় খুব আফসোস হয় এই ভেবে বাবার সঙ্গে একটা ছবিও নেই আমার। আমার পক্ষ থেকে সকল বাবাকে সালাম এবং ভালোবাসা ।’
বাবাকে প্রাপ্য সম্মানের চেয়েও বেশি মর্যাদা দেওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বানও জানান এই অলরাউন্ডার।
বাবাকে স্মরণ তাসকিনেরও
তাসকিন আহমেদের সঙ্গে তাঁর বাবা আবদুর রশিদের দারুণ সম্পর্কের কথা কেই–বা না জানে! মাঝে মাঝে ফেসবুকে বাবার সঙ্গে ধরা দেন এই পেসার। বাবা দিবসেও যথারীতি হাজির হলেন ফেসবুকের পর্দায়। তিনটি ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। তাঁর মধ্যে দুটি ছবিতে তাসকিনের সঙ্গে বাবা আবদুর রশিদ তো আছেনই, দুটিতে আছে তাসকিনের ছেলে তাশফিন আহমেদ রিহানও। তবে বেশি কিছু লেখেননি তাসকিন। শুধু লিখলেন, শুভ বাবা দিবস। যে বাবা সব সময় থাকেন হৃদয়ে, সেই বাবাকে নিয়ে বাইরে বেশি কিছু লিখতেই বা কেন হবে?
বিপিএলের গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে চূড়ান্ত হয়ে গেছে প্লে-অফের লাইনআপ। প্রথম কোয়ালিফায়ারে লিগ টেবিলের শীর্ষে থাকা ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে খেলবে লিগ টেবিলের দুয়ে থাকা চিটাগং কিংস। আর লিগ টেবিলের ৩ ও ৪ নম্বরে থাকা রংপুর রাইডার্স ও খুলনা টাইগার্স খেলবে এলিমিনেটরে। আগামীকালই দিনে এলিমিনেটর ও রাতে প্রথম কোয়াল
৫ ঘণ্টা আগেশেষ দিকে চলে এসেছে বিপিএল। শেষ চারের লড়াই শুরু হচ্ছে আগামীকাল। এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে ‘ধুলা’ এত বেশি উড়ছে, মাঠে ভালো পারফরম্যান্সেও হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। মহা বিতর্কিত বিপিএলের মাধ্যমে দেশের যে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে, সেটির দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও বিসিবি সভা
৬ ঘণ্টা আগেবিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
১১ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
১১ ঘণ্টা আগে