নতুন বাণিজ্যিক মডেলে কোন বোর্ড কত আয় করবে, তা আগেই জানা গিয়েছিল। গতকাল অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা করে পাবে বাংলাদেশ।
২০২৪-২০২৭ চক্রের জন্য আইসিসির প্রস্তাবিত বাণিজ্যিক মডেল নিয়ে এ বছরের মার্চে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল ক্রিকইনফো। আইসিসির সংশ্লিষ্ট নথিপত্রের ভিত্তিতে তা প্রকাশ করা হয়। গতকাল ডারবানে আইসিসির বার্ষিক সাধারণ সভার শেষ দিনে মডেল অনুমোদন পেয়েছে। নতুন এই মডেল অনুযায়ী মোট ৬০ কোটি ডলার বরাদ্দ রেখেছে আইসিসি, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকা। নতুন চক্র থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ পাবে ২৮৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আইসিসির আয়ের ৪.৪৬ শতাংশ। নতুন চক্রে বাণিজ্যিক মডেল থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করবে ভারত। প্রতিবছর ২৫০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), যা আইসিসির মোট আয়ের ৩৮.৫০ শতাংশ। পূর্ণ সদস্যের আর বাকি ১১ বোর্ডের কেউ ১০ শতাংশও পাবে না। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বছরে ৪৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আয় করবে, যা আইসিসির আয়ের ৬.৮৯ শতাংশ। বিসিসিআইয়ের পর তা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বিসিসিআই, ইসিবির পর তৃতীয় স্থানে আছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। সিএ পাবে ৪০৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৬.২৫ শতাংশ।
প্রস্তাবিত এই চক্র থেকে পূর্ণ সদস্যরা পাবে ৫৭৭৩ কোটি ৮ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর সহযোগী সদস্যরা পাবে ৭২৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
আইসিসি এবং সংস্থাটির অর্থ ও বাণিজ্যবিষয়ক কমিটি (এফ অ্যান্ড সিএ) মূলত নতুন মডেল বানিয়েছে। মার্চে আইসিসির বোর্ড সভায় সবার সঙ্গে শেয়ার করেছিল। এরপর কীভাবে তা বণ্টন করা হবে, তা হিসাব করা হয়। চারটি জিনিসকে এখানে মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। সেগুলো হচ্ছে—দেশটির ক্রিকেট ইতিহাস, আইসিসি ছেলে ও মেয়েদের টুর্নামেন্টগুলোতে গত ১৬ বছরের পারফরম্যান্স, আইসিসির বাণিজ্যিক আয়ে অবদান এবং আইসিসির পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্ধারিত অর্থ।
৯ বছর আগে আইসিসির প্রস্তাবিত ‘বিগ থ্রি’ মডেল থেকে পরিবর্তন হয়েছে। তখন বিসিসিআই, ইসিবি, সিএ—এই তিন বোর্ডের নেতৃত্বে এফ অ্যান্ড সিএ আইসিসির অর্থ কীভাবে বণ্টন হবে তার প্রস্তাব দিয়েছিল। মার্কড স্কোরবোর্ড মেথডের ভিত্তিতে তা করা হয়েছিল। এই স্কোরবোর্ডও চারটি মানদণ্ডের ওপর বিবেচনা করা হয়েছিল: আইসিসির রাজস্বে অবদান রাখা, আইসিসির সদস্যপদ, ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেটে গত ২০ বছরের পারফরম্যান্স, ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতি।
নতুন বাণিজ্যিক মডেলে কোন বোর্ড কত আয় করবে, তা আগেই জানা গিয়েছিল। গতকাল অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা করে পাবে বাংলাদেশ।
২০২৪-২০২৭ চক্রের জন্য আইসিসির প্রস্তাবিত বাণিজ্যিক মডেল নিয়ে এ বছরের মার্চে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল ক্রিকইনফো। আইসিসির সংশ্লিষ্ট নথিপত্রের ভিত্তিতে তা প্রকাশ করা হয়। গতকাল ডারবানে আইসিসির বার্ষিক সাধারণ সভার শেষ দিনে মডেল অনুমোদন পেয়েছে। নতুন এই মডেল অনুযায়ী মোট ৬০ কোটি ডলার বরাদ্দ রেখেছে আইসিসি, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকা। নতুন চক্র থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ পাবে ২৮৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আইসিসির আয়ের ৪.৪৬ শতাংশ। নতুন চক্রে বাণিজ্যিক মডেল থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করবে ভারত। প্রতিবছর ২৫০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), যা আইসিসির মোট আয়ের ৩৮.৫০ শতাংশ। পূর্ণ সদস্যের আর বাকি ১১ বোর্ডের কেউ ১০ শতাংশও পাবে না। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বছরে ৪৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আয় করবে, যা আইসিসির আয়ের ৬.৮৯ শতাংশ। বিসিসিআইয়ের পর তা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বিসিসিআই, ইসিবির পর তৃতীয় স্থানে আছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। সিএ পাবে ৪০৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৬.২৫ শতাংশ।
প্রস্তাবিত এই চক্র থেকে পূর্ণ সদস্যরা পাবে ৫৭৭৩ কোটি ৮ লাখ টাকা, যা মোট আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর সহযোগী সদস্যরা পাবে ৭২৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
আইসিসি এবং সংস্থাটির অর্থ ও বাণিজ্যবিষয়ক কমিটি (এফ অ্যান্ড সিএ) মূলত নতুন মডেল বানিয়েছে। মার্চে আইসিসির বোর্ড সভায় সবার সঙ্গে শেয়ার করেছিল। এরপর কীভাবে তা বণ্টন করা হবে, তা হিসাব করা হয়। চারটি জিনিসকে এখানে মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। সেগুলো হচ্ছে—দেশটির ক্রিকেট ইতিহাস, আইসিসি ছেলে ও মেয়েদের টুর্নামেন্টগুলোতে গত ১৬ বছরের পারফরম্যান্স, আইসিসির বাণিজ্যিক আয়ে অবদান এবং আইসিসির পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্ধারিত অর্থ।
৯ বছর আগে আইসিসির প্রস্তাবিত ‘বিগ থ্রি’ মডেল থেকে পরিবর্তন হয়েছে। তখন বিসিসিআই, ইসিবি, সিএ—এই তিন বোর্ডের নেতৃত্বে এফ অ্যান্ড সিএ আইসিসির অর্থ কীভাবে বণ্টন হবে তার প্রস্তাব দিয়েছিল। মার্কড স্কোরবোর্ড মেথডের ভিত্তিতে তা করা হয়েছিল। এই স্কোরবোর্ডও চারটি মানদণ্ডের ওপর বিবেচনা করা হয়েছিল: আইসিসির রাজস্বে অবদান রাখা, আইসিসির সদস্যপদ, ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেটে গত ২০ বছরের পারফরম্যান্স, ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতি।
ছুটি পেলেই বাড়ি ফিরেই ছুটে যান মাঠে। সেখানে আসিফের অপেক্ষায় থাকে গ্রামের এক ঝাঁক কিশোর ফুটবলার। অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক আশরাফুল হক আসিফ এখন তাঁদের স্বপ্নের ও অনুপ্রেরণার নাম। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার দত্তপাড়া গ্রামে বেড়ে ওঠা আসিফের। ২০২৪ সালে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০
১০ মিনিট আগেজাতীয় দলের সাবেক ব্যাটার মোহাম্মদ আশরাফুলকে আসন্ন এনসিএল টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের জন্য বরিশাল বিভাগের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগেআবাহনী লিমিটেডের ঘরের ছেলে হয়ে উঠেছিলেন মোহাম্মদ হৃদয়। পেশাদার লিগে তাঁর শুরুটা ধানমন্ডির ক্লাবটির হয়ে। টানা ৭ মৌসুম আকাশী-নীল জার্সিতে খেলে এবার তিনি পাড়ি দিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে।
৩ ঘণ্টা আগেবেশ নাটকীয়তার পর এশিয়া কাপের সূচি চূড়ান্ত হয়। তবে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে এখনো শেষ হয়নি জটিলতা। এবার খেলা সম্প্রচার নিয়ে পাকিস্তানের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের ওপর চাপ তৈরি করেছে প্রতিযোগিতার সম্প্রচারকারী সংস্থা সনি স্পোর্টস নেটওয়ার্ক। এশিয়া কাপ সম্প্রচার করবে চ্যানেলটি।
৬ ঘণ্টা আগে