আহমেদ রিয়াদ, সাভার থেকে
বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে ফিল্ডিংয়ের সময় হঠাৎই গতকাল তামিম ইকবালের হৃৎস্পন্দন ‘থেমে’ গিয়েছিল। একটু এদিক-ওদিক হলে হয়তো বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ক্রিকেটারকে বাঁচানো যেত না। তামিমকে তৎক্ষণাৎ সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দিয়ে হৃৎস্পন্দন চালু রাখেন মোহামেডানের ট্রেনার ইয়াকুব চৌধুরী ডালিম।
হেলিকপ্টার আনা হলেও সেখানে নেওয়ার মতো অবস্থায় তামিম যখন গতকাল ছিলেন না, তখন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বিকেএসপির নিকটবর্তী কেপিজে হাসপাতালে। অ্যাম্বুলেন্সে যাওয়ার পুরোটা সময় ইয়াকুব কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস সিপিআর চালু রাখেন। বুকে পাঞ্চ করা এই প্রক্রিয়ায় নিঃসাড় হৃৎপিণ্ড আবার সক্রিয় হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। যখন তামিমের মুখ খুলে ইয়াকুব সিপিআর করছিলেন, তখন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারের মুখ দিয়ে লালা ও ফেনা বেরিয়ে এসেছিল।
তামিমকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় যে সিপিআর দেওয়া হয়েছিল, সেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলে মনে করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবু জাফর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ কেপিজে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, সিপিআর দেওয়া না হলে তামিমের মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা ছিল। আজকের পত্রিকাকে আজ ইয়াকুব বলেন, ‘সকালে আমার সঙ্গে কথা হয়েছে তামিম ইকবাল ভাইয়ের। তিনি আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এখন তিনি সুস্থ বোধ করছেন এবং সকালের নাশতা করেছেন। আমার সঙ্গে তাঁর ভাই নাফিস ইকবালেরও কথা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, তামিম ভাইকে কেপিজে হাসপাতাল থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজধানীর বিশেষায়িত এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। যদি সেখানে স্থানান্তর করা হয়, তাহলে আমি সেখানেই যাব। আজ আর হাসপাতালে আসা হবে না।’
তামিমকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় কী অবস্থা হয়েছিল, সেই মুহূর্তর কথা স্মরণ করেছেন ইয়াকুব। মোহামেডানের ট্রেনার বলেন, ‘যখন তাকে হেলিকপ্টারে তুলতে যাচ্ছিলাম, তখন দেখলাম, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তার শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল। আমি জানতাম সিপিআর কীভাবে দিতে হয়, তাই কোনো চিন্তা না করেই তা দেওয়া শুরু করি। চেষ্টা করেছি তার হার্ট সচল করার। দ্বিতীয় দফায় যখন হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলাম, তখনো অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই সিপিআর দিচ্ছিলাম। হাসপাতালের কাছাকাছি পৌঁছাতেই হৃৎস্পন্দন কিছুটা ফিরে আসে। এই মুহূর্তে ভাবার সময় ছিল না, যা করা দরকার সেটিই করেছি।’ তবে তামিমকে ঢাকায় আনা হবে কি না, সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন ইয়াকুব।
বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে ফিল্ডিংয়ের সময় হঠাৎই গতকাল তামিম ইকবালের হৃৎস্পন্দন ‘থেমে’ গিয়েছিল। একটু এদিক-ওদিক হলে হয়তো বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ক্রিকেটারকে বাঁচানো যেত না। তামিমকে তৎক্ষণাৎ সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দিয়ে হৃৎস্পন্দন চালু রাখেন মোহামেডানের ট্রেনার ইয়াকুব চৌধুরী ডালিম।
হেলিকপ্টার আনা হলেও সেখানে নেওয়ার মতো অবস্থায় তামিম যখন গতকাল ছিলেন না, তখন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বিকেএসপির নিকটবর্তী কেপিজে হাসপাতালে। অ্যাম্বুলেন্সে যাওয়ার পুরোটা সময় ইয়াকুব কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস সিপিআর চালু রাখেন। বুকে পাঞ্চ করা এই প্রক্রিয়ায় নিঃসাড় হৃৎপিণ্ড আবার সক্রিয় হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। যখন তামিমের মুখ খুলে ইয়াকুব সিপিআর করছিলেন, তখন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারের মুখ দিয়ে লালা ও ফেনা বেরিয়ে এসেছিল।
তামিমকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় যে সিপিআর দেওয়া হয়েছিল, সেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলে মনে করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবু জাফর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ কেপিজে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, সিপিআর দেওয়া না হলে তামিমের মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা ছিল। আজকের পত্রিকাকে আজ ইয়াকুব বলেন, ‘সকালে আমার সঙ্গে কথা হয়েছে তামিম ইকবাল ভাইয়ের। তিনি আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এখন তিনি সুস্থ বোধ করছেন এবং সকালের নাশতা করেছেন। আমার সঙ্গে তাঁর ভাই নাফিস ইকবালেরও কথা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, তামিম ভাইকে কেপিজে হাসপাতাল থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজধানীর বিশেষায়িত এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। যদি সেখানে স্থানান্তর করা হয়, তাহলে আমি সেখানেই যাব। আজ আর হাসপাতালে আসা হবে না।’
তামিমকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় কী অবস্থা হয়েছিল, সেই মুহূর্তর কথা স্মরণ করেছেন ইয়াকুব। মোহামেডানের ট্রেনার বলেন, ‘যখন তাকে হেলিকপ্টারে তুলতে যাচ্ছিলাম, তখন দেখলাম, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তার শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল। আমি জানতাম সিপিআর কীভাবে দিতে হয়, তাই কোনো চিন্তা না করেই তা দেওয়া শুরু করি। চেষ্টা করেছি তার হার্ট সচল করার। দ্বিতীয় দফায় যখন হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলাম, তখনো অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই সিপিআর দিচ্ছিলাম। হাসপাতালের কাছাকাছি পৌঁছাতেই হৃৎস্পন্দন কিছুটা ফিরে আসে। এই মুহূর্তে ভাবার সময় ছিল না, যা করা দরকার সেটিই করেছি।’ তবে তামিমকে ঢাকায় আনা হবে কি না, সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন ইয়াকুব।
ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
৬ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে নাটকীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। হারারেতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১ উইকেটে হারিয়েছে তারা। অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জয়ের নায়ক সামিউন বশির। বল হাতে ২ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে হার না মানা ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বল হাতে আলো ছড়ানোর পর ব্যাটিংয়ে সুবাস ছড়িয়েছেন বেন স্টোকস। নাম লেখালেন বিরল এক ক্লাবেও। স্যার গ্যারি সোবার্স ও জ্যাক ক্যালিসের পর টেস্টে ৭ হাজার রান ও ২০০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় ক্রিকেটার তিনি। স্টোকস সেই ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন সেঞ্চুরি করেই।
৭ ঘণ্টা আগে