নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একদিনে কত কিছুই দেখে ফেলেছেন স্কুল ক্রিকেটার সিফাত শাহরিয়ার। মূল ভূমিকা তাঁর পেস বোলিং। কিন্তু দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে পুরোদস্তুর ব্যাটারের মতো খেলে তুলে নিয়েছেন অসাধারণ এক সেঞ্চুরি।
প্রাইম ব্যাংক স্কুল ক্রিকেটের ফাইনালে সিফাতের সেঞ্চুরিতে ২৮৬ রানের বড় সংগ্রহ পায় কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল এন্ড কলেজ। বিপত্তি বোলিংয়ের সময়, খেলার মাঝপথে হিট স্ট্রোক করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় সিফাতকে। হাসপাতালের বেড থেকেই শুনলেন সরকারি কেজি ইউনিয়ন হাই স্কুলকে ১৮৭ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাঁর দল বাসাবো।
১১৫ বলে ১৪৮ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলা সিফাত হয়েছেন ফাইনালে ম্যাচসেরা। তবে সে পুরস্কার নিজের হাতে গ্রহণ করার সুযোগ হয়নি তাঁর। গত পরশু হওয়ার কথা ছিল স্কুল ক্রিকেটের ফাইনাল। ঘূর্ণিঝড় রিমেলের প্রভাবে একদিন পিছিয়ে সেটি হয়েছে আজ।
পিরোজপুরের কেজি ইউনিয়ন হাই স্কুল টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় ঢাকার বাসাবো স্কুল এন্ড কলেজকে। নুর আহমেদ সিয়াম রাতুল-ফয়জুল্লাহদের বোলিং তোপে ৪১ রানে ৬ উইকেট হারায় বাসাবো। বিপর্যয়ে হাল ধরেন আগের সব ম্যাচ মিলিয়ে ৪৪ রান করা ৮ নম্বর ব্যাটার সিফাত। এই ক্রিকেটারই খেলেছেন ম্যাচ পার্থক্য গড়ে দেওয়া ইনিংস! ৯টি চার ও ৬টি ছক্কায় খেলেছেন ১৪৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। বাসাবোর স্কোরবোর্ডে জমা হয় ৮ উইকেটে ২৮৬ রান।
বোলার সিফাতের ব্যাটিং তাণ্ডবে কিছুটা অবাক বাসাবোর কোচ মোস্তাফিজুর রহমান, ‘পুরোপুরি অবাক! ওর বোলিংয়ের ক্যারিশমা অনেক ভালো। সব ধরনের বলও করতে পারে। ব্যাটিংও একদমই পারে না, এমন নয়। যত সময় গেছে, তাকে দেখে মনে হয়েছে অনেক ভালো ব্যাটার। তবে আমার দৃষ্টিতে সে এত বড় ব্যাটার নয় (হাসি)।’
বাসাবো স্কুলের স্পিনার মোহাম্মদ হোসেনের হ্যাটট্রিকে ভালো জবাবও দিতে পারেনি কেজি ইউনিয়ন। গুটিয়ে গেছে তারা ৯৯ রানে। ৪ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন হোসেন। তীব্র গরমে লম্বা সময়ের ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে এসে ৫ বল করেই হিট স্ট্রোকে করেন সিফাত। কোচ অবশ্য জানিয়েছেন, এখন ভালো আছেন সিফাত।
একদিনে কত কিছুই দেখে ফেলেছেন স্কুল ক্রিকেটার সিফাত শাহরিয়ার। মূল ভূমিকা তাঁর পেস বোলিং। কিন্তু দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে পুরোদস্তুর ব্যাটারের মতো খেলে তুলে নিয়েছেন অসাধারণ এক সেঞ্চুরি।
প্রাইম ব্যাংক স্কুল ক্রিকেটের ফাইনালে সিফাতের সেঞ্চুরিতে ২৮৬ রানের বড় সংগ্রহ পায় কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল এন্ড কলেজ। বিপত্তি বোলিংয়ের সময়, খেলার মাঝপথে হিট স্ট্রোক করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় সিফাতকে। হাসপাতালের বেড থেকেই শুনলেন সরকারি কেজি ইউনিয়ন হাই স্কুলকে ১৮৭ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাঁর দল বাসাবো।
১১৫ বলে ১৪৮ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলা সিফাত হয়েছেন ফাইনালে ম্যাচসেরা। তবে সে পুরস্কার নিজের হাতে গ্রহণ করার সুযোগ হয়নি তাঁর। গত পরশু হওয়ার কথা ছিল স্কুল ক্রিকেটের ফাইনাল। ঘূর্ণিঝড় রিমেলের প্রভাবে একদিন পিছিয়ে সেটি হয়েছে আজ।
পিরোজপুরের কেজি ইউনিয়ন হাই স্কুল টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় ঢাকার বাসাবো স্কুল এন্ড কলেজকে। নুর আহমেদ সিয়াম রাতুল-ফয়জুল্লাহদের বোলিং তোপে ৪১ রানে ৬ উইকেট হারায় বাসাবো। বিপর্যয়ে হাল ধরেন আগের সব ম্যাচ মিলিয়ে ৪৪ রান করা ৮ নম্বর ব্যাটার সিফাত। এই ক্রিকেটারই খেলেছেন ম্যাচ পার্থক্য গড়ে দেওয়া ইনিংস! ৯টি চার ও ৬টি ছক্কায় খেলেছেন ১৪৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। বাসাবোর স্কোরবোর্ডে জমা হয় ৮ উইকেটে ২৮৬ রান।
বোলার সিফাতের ব্যাটিং তাণ্ডবে কিছুটা অবাক বাসাবোর কোচ মোস্তাফিজুর রহমান, ‘পুরোপুরি অবাক! ওর বোলিংয়ের ক্যারিশমা অনেক ভালো। সব ধরনের বলও করতে পারে। ব্যাটিংও একদমই পারে না, এমন নয়। যত সময় গেছে, তাকে দেখে মনে হয়েছে অনেক ভালো ব্যাটার। তবে আমার দৃষ্টিতে সে এত বড় ব্যাটার নয় (হাসি)।’
বাসাবো স্কুলের স্পিনার মোহাম্মদ হোসেনের হ্যাটট্রিকে ভালো জবাবও দিতে পারেনি কেজি ইউনিয়ন। গুটিয়ে গেছে তারা ৯৯ রানে। ৪ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন হোসেন। তীব্র গরমে লম্বা সময়ের ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে এসে ৫ বল করেই হিট স্ট্রোকে করেন সিফাত। কোচ অবশ্য জানিয়েছেন, এখন ভালো আছেন সিফাত।
জ্যামাইকার পতাকায় মোড়ানো স্মারক ব্যাট-বল রাখা আন্দ্রে রাসেলের সামনে। ডাগআউট থেকে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসে মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন তিনি। এই তারকা অলরাউন্ডারের দুই পাশে দাঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। উপলক্ষটা যে রাসেলের বিদায়, সেটা আর না বললেও চলছে।
১৬ মিনিট আগেডিপ মিড উইকেটে শামীম হোসেন পাটোয়ারী ক্যাচটা ধরতেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শোনা যায় গর্জন। মিরপুরে দর্শকদের এই উচ্ছ্বাস যে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের উচ্ছ্বাস। সেই সিরিজ জয়টাও এল এক ম্যাচ হাতে রেখেই। তবে জাকের আলী অনিক এখানেই থামতে চান না।
১ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১০ ঘণ্টা আগে