এবারের বিশ্বকাপে একমাত্র ভারত ছাড়া সব দলই জয়-পরাজয় দুটোরই স্বাদ পেয়েছে। সেখানে বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের অবস্থা বেশ ভয়াবহ। পয়েন্ট তালিকার দশ নম্বরে রয়েছে। নিষ্প্রভ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আজ লক্ষ্ণৌর শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে বিপাকে পড়েছে ভারত।
টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার। ইনিংসের প্রথম ওভার করতে আসা ডেভিড উইলি মেডেন দিয়েছেন। সেই ওভার ব্যাটিং করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিস ওকসের করা ওভার থেকে চার মেরে রানের খাতা খোলেন শুভমান গিল। সবচেয়ে বেশি ঝড় বয়ে গিয়েছিল ইনিংসের তৃতীয় ওভারে উইলির ওপর দিয়ে। সেই ওভার থেকে ভারত নিয়েছে ১৮ রান। যার মধ্যে রোহিত দুটি ছক্কা ও চার মেরেছেন। ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২২ রান।
দুর্দান্ত শুরু করা ভারত হয়তো তখনো বুঝতে পারেনি তাদের ওপর কী বিপদ আসতে চলেছে। চতুর্থ ওভারের শেষ বলে গিলকে অসাধারণ ডেলিভারিতে বোল্ড করেন ওকস। তাতে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৪ ওভারে ১ উইকেটে ২৬ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে এসেও বিরাট কোহলি খুব সংগ্রাম করেছেন। বাউন্ডারি মারার চেষ্টা করলেও ইংলিশ ফিল্ডাররা তা ব্যর্থ করে দিয়েছেন। খুব দ্রুতই তিনি ড্রেসিংরুমে ফিরে গেছেন। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে উইলিকে তুলে মারতে যান কোহলি। মিড অফে সহজ ক্যাচ তালুবন্দী করেছেন বেন স্টোকস। দারুণ ছন্দে থাকা কোহলি ৯ বল খেললেও রানের খাতা খোলার আগেই উইকেট হারিয়েছেন।
গিল, কোহলির দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৬.৫ ওভারে ২ উইকেটে ২৭ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে আসেন শ্রেয়াস আয়ার। ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত বোলিং-ফিল্ডিংয়ে রোহিত-আয়ার দুজনেই সংগ্রাম করতে থাকেন। প্রথম ১০ ওভার শেষে ভারত করতে পেরেছে ২ উইকেটে ৩৫ রান। প্রথম পাওয়ারপ্লে শেষ হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই আয়ারের উইকেটও হারিয়েছে ভারত। ১২ তম ওভারের পঞ্চম বলে ওকসকে তুলে মারতে গিয়ে মিড অনে মার্ক উডের তালুবন্দী হন আয়ার। ১৬ বলে ৪ রান করেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। ৪০ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৯ ওভার শেষে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ৭০ রান। রোহিত ৪৩ রানে আর রাহুল ব্যাটিং করছেন ১৪ রানে।
এবারের বিশ্বকাপে একমাত্র ভারত ছাড়া সব দলই জয়-পরাজয় দুটোরই স্বাদ পেয়েছে। সেখানে বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের অবস্থা বেশ ভয়াবহ। পয়েন্ট তালিকার দশ নম্বরে রয়েছে। নিষ্প্রভ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আজ লক্ষ্ণৌর শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে বিপাকে পড়েছে ভারত।
টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার। ইনিংসের প্রথম ওভার করতে আসা ডেভিড উইলি মেডেন দিয়েছেন। সেই ওভার ব্যাটিং করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিস ওকসের করা ওভার থেকে চার মেরে রানের খাতা খোলেন শুভমান গিল। সবচেয়ে বেশি ঝড় বয়ে গিয়েছিল ইনিংসের তৃতীয় ওভারে উইলির ওপর দিয়ে। সেই ওভার থেকে ভারত নিয়েছে ১৮ রান। যার মধ্যে রোহিত দুটি ছক্কা ও চার মেরেছেন। ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২২ রান।
দুর্দান্ত শুরু করা ভারত হয়তো তখনো বুঝতে পারেনি তাদের ওপর কী বিপদ আসতে চলেছে। চতুর্থ ওভারের শেষ বলে গিলকে অসাধারণ ডেলিভারিতে বোল্ড করেন ওকস। তাতে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৪ ওভারে ১ উইকেটে ২৬ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে এসেও বিরাট কোহলি খুব সংগ্রাম করেছেন। বাউন্ডারি মারার চেষ্টা করলেও ইংলিশ ফিল্ডাররা তা ব্যর্থ করে দিয়েছেন। খুব দ্রুতই তিনি ড্রেসিংরুমে ফিরে গেছেন। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে উইলিকে তুলে মারতে যান কোহলি। মিড অফে সহজ ক্যাচ তালুবন্দী করেছেন বেন স্টোকস। দারুণ ছন্দে থাকা কোহলি ৯ বল খেললেও রানের খাতা খোলার আগেই উইকেট হারিয়েছেন।
গিল, কোহলির দ্রুত বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৬.৫ ওভারে ২ উইকেটে ২৭ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে আসেন শ্রেয়াস আয়ার। ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত বোলিং-ফিল্ডিংয়ে রোহিত-আয়ার দুজনেই সংগ্রাম করতে থাকেন। প্রথম ১০ ওভার শেষে ভারত করতে পেরেছে ২ উইকেটে ৩৫ রান। প্রথম পাওয়ারপ্লে শেষ হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই আয়ারের উইকেটও হারিয়েছে ভারত। ১২ তম ওভারের পঞ্চম বলে ওকসকে তুলে মারতে গিয়ে মিড অনে মার্ক উডের তালুবন্দী হন আয়ার। ১৬ বলে ৪ রান করেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। ৪০ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৯ ওভার শেষে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ৭০ রান। রোহিত ৪৩ রানে আর রাহুল ব্যাটিং করছেন ১৪ রানে।
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৩৮ মিনিট আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৩ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৪ ঘণ্টা আগে