রেকর্ড গড়াই যেন সাকিব আল হাসানের কাছে সবচেয়ে সহজ কাজ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট-কোনো না কোনো রেকর্ডে তাঁর নাম থাকেই। ভক্ত-সমর্থকদের অনেকে তাঁকে (সাকিব) ডাকেন ‘রেকর্ড আল হাসান’ বলে। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) এক তালিকায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন।
২০২৩ বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে ৫ অক্টোবর। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আজ বিশ্বকাপের সেরা পাঁচ বোলারের তালিকা করেছে আইসিসি। এই সেরা পাঁচে আছেন সাকিব। এখনো খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীদের নিয়ে মূলত এই তালিকা।
সাকিব আল হাসান (৩৪ উইকেট) (বাংলাদেশ):
এই তালিকায় সাবিক আল হাসান যৌথভাবে তৃতীয়। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডারের সেরা সময় কেটেছে ২০১৯ বিশ্বকাপে। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হওয়া সেই বিশ্বকাপে ব্যাটে বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করেছেন তিনি। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১১ উইকেট, যার মধ্যে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিয়েছেন ৫ উইকেট। প্রথম বাংলাদেশি বোলার হিসেবে এক ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তিনি। ২০১১,২০১৫-এই দুই বিশ্বকাপে ৮টি করে উইকেট নিয়েছেন সাকিব। আর ২০০৭ বিশ্বকাপে নিয়েছেন ৭ উইকেট।
মিচেল স্টার্ক (৪৯ উইকেট) (অস্ট্রেলিয়া):
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গতকাল হ্যাটট্রিক করে বিশ্বকাপের আগমনী বার্তা দিয়েছেন মিচেল স্টার্ক। তিরুবনন্তপুরমে ডাচ ওপেনার ম্যাক্স ও ডাউডকে এলবিডব্লিউ করে শুরু। এরপর ওয়েসলি বারেসি, বাস ডি লিডি দুই ডাচ ব্যাটারকে বোল্ড করে গা গরমের ম্যাচেই করেছেন হ্যাটট্রিক। ২০১৫,২০১৯ দুই বিশ্বকাপে ১৮ ম্যাচ খেলেই নিয়েছেন ৪৯ উইকেট। এখনো খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেট তাঁর। ঘরের মাঠে ২০১৫ বিশ্বকাপে ২২ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসার। আর ২৭ উইকেট নিয়ে গত বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন তিনি।
ট্রেন্ট বোল্ট (৩৯ উইকেট) (নিউজিল্যান্ড):
৩৯ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় দুই নম্বরে আছেন ট্রেন্ট বোল্ট। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটও তাঁর। যার মধ্যে ২০১৫ বিশ্বকাপে স্টার্কের সঙ্গে ২২ উইকেট নিয়ে যৌথ সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন বোল্ট। গত বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করেছেন হ্যাটট্রিক। আর সেমিফাইনালে নিয়েছেন বিরাট কোহলির গুরুত্বপূর্ণ উইকেট।
টিম সাউদি (৩৪ উইকেট) (নিউজিল্যান্ড):
টিম সাউদির সঙ্গে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মধুর প্রতিযোগিতা চলে সাকিবের। উইকেট নেওয়ায় কখনো এগিয়ে যান সাকিব, কখনোবা সাকিবকে টপকে শীর্ষে উঠে যান সাউদি। এখনো খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে ৩৪ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে তৃতীয় সাকিব ও সাউদি। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৭ উইকেট। যা বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং।
মোহাম্মদ শামি (৩১ উইকেট) (ভারত):
ভারতের বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট মোহাম্মদ শামির। আর এখন পর্যন্ত খেলা ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। ২০১৯ বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন ভারতীয় এই পেসার।
রেকর্ড গড়াই যেন সাকিব আল হাসানের কাছে সবচেয়ে সহজ কাজ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট-কোনো না কোনো রেকর্ডে তাঁর নাম থাকেই। ভক্ত-সমর্থকদের অনেকে তাঁকে (সাকিব) ডাকেন ‘রেকর্ড আল হাসান’ বলে। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) এক তালিকায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন।
২০২৩ বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে ৫ অক্টোবর। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আজ বিশ্বকাপের সেরা পাঁচ বোলারের তালিকা করেছে আইসিসি। এই সেরা পাঁচে আছেন সাকিব। এখনো খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীদের নিয়ে মূলত এই তালিকা।
সাকিব আল হাসান (৩৪ উইকেট) (বাংলাদেশ):
এই তালিকায় সাবিক আল হাসান যৌথভাবে তৃতীয়। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডারের সেরা সময় কেটেছে ২০১৯ বিশ্বকাপে। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হওয়া সেই বিশ্বকাপে ব্যাটে বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করেছেন তিনি। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১১ উইকেট, যার মধ্যে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিয়েছেন ৫ উইকেট। প্রথম বাংলাদেশি বোলার হিসেবে এক ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তিনি। ২০১১,২০১৫-এই দুই বিশ্বকাপে ৮টি করে উইকেট নিয়েছেন সাকিব। আর ২০০৭ বিশ্বকাপে নিয়েছেন ৭ উইকেট।
মিচেল স্টার্ক (৪৯ উইকেট) (অস্ট্রেলিয়া):
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গতকাল হ্যাটট্রিক করে বিশ্বকাপের আগমনী বার্তা দিয়েছেন মিচেল স্টার্ক। তিরুবনন্তপুরমে ডাচ ওপেনার ম্যাক্স ও ডাউডকে এলবিডব্লিউ করে শুরু। এরপর ওয়েসলি বারেসি, বাস ডি লিডি দুই ডাচ ব্যাটারকে বোল্ড করে গা গরমের ম্যাচেই করেছেন হ্যাটট্রিক। ২০১৫,২০১৯ দুই বিশ্বকাপে ১৮ ম্যাচ খেলেই নিয়েছেন ৪৯ উইকেট। এখনো খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেট তাঁর। ঘরের মাঠে ২০১৫ বিশ্বকাপে ২২ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসার। আর ২৭ উইকেট নিয়ে গত বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন তিনি।
ট্রেন্ট বোল্ট (৩৯ উইকেট) (নিউজিল্যান্ড):
৩৯ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় দুই নম্বরে আছেন ট্রেন্ট বোল্ট। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটও তাঁর। যার মধ্যে ২০১৫ বিশ্বকাপে স্টার্কের সঙ্গে ২২ উইকেট নিয়ে যৌথ সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন বোল্ট। গত বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করেছেন হ্যাটট্রিক। আর সেমিফাইনালে নিয়েছেন বিরাট কোহলির গুরুত্বপূর্ণ উইকেট।
টিম সাউদি (৩৪ উইকেট) (নিউজিল্যান্ড):
টিম সাউদির সঙ্গে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মধুর প্রতিযোগিতা চলে সাকিবের। উইকেট নেওয়ায় কখনো এগিয়ে যান সাকিব, কখনোবা সাকিবকে টপকে শীর্ষে উঠে যান সাউদি। এখনো খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে ৩৪ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে তৃতীয় সাকিব ও সাউদি। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৭ উইকেট। যা বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং।
মোহাম্মদ শামি (৩১ উইকেট) (ভারত):
ভারতের বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট মোহাম্মদ শামির। আর এখন পর্যন্ত খেলা ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। ২০১৯ বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন ভারতীয় এই পেসার।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৮ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১২ ঘণ্টা আগে