নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই দিনের সংক্ষিপ্ত সফরে বাংলাদেশে এসেছেন আইসিসি সভাপতি গ্রেগ বার্কলে। বেশ কিছু অবকাঠামো পরিদর্শনসহ দেশের ক্রিকেটের নানা দিক সম্পর্কে ধারণা নিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে, ক্রিকেটের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের আবেগ অতুলনীয়।
সংবাদ সম্মেলনে আজ বার্কলে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় অংশীদার। সব ধরনের সুবিধাই এখানে রয়েছে। অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে খেলাটার প্রতি এ দেশের মানুষের আবেগ অতুলনীয়। আইসিসির পরবর্তী চক্রে ইভেন্ট আয়োজনের সব ধরনের সুবিধাই এখানে রয়েছে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রশংসাও ঝরেছে বার্কলের কণ্ঠে। আইসিসিতেও পাপন দারুণ কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ঢাকায় পৌঁছে বিমানবন্দর থেকেই পূর্বাচলে নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম পরিদর্শনে চলে যান বার্কলে। সন্ধ্যায় বিসিবি সভাপতির আমন্ত্রণে ডিনার পার্টিতেও অংশ নেন।
আজ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনের খেলা উপভোগ করা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন বার্কলে। পরে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেন। সেখানে স্কুল ক্রিকেটের ম্যাচ দেখেন ও বৃক্ষ রোপণ করেন।
পরে মিরপুরে ফিরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বাংলাদেশ সফরের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন বার্কলে, ‘বাংলাদেশে দুটি দিন দারুণ কেটেছে। আমি আয়োজকদের ধন্যবাদ দিতে চাই। খুবই ফলপ্রসূ সময় কেটেছে। অনেকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। এটা আমার জন্য খুব কাজের ছিল। আমি দারুণ কিছু নিয়ে আইসিসিতে ফিরব।’
পাপনকে নিয়ে বার্কলে বলেন, ‘এই মুহূর্তে তিনি আইসিসির অন্যতম সিনিয়র সদস্য। অভিজ্ঞতা বড় ব্যাপার। সে বোর্ডে বেশ ভালো পরামর্শ দিতে পারে, সঙ্গে নতুন পরিচালকদেরও। যখনই তাঁর কাছে কোনো সাহায্য চাওয়া হয়, খুশি মনে করে।’
আগামীকাল আইপিএল প্লে-অফ ও ফাইনাল দেখতে বিসিবি সভাপতি পাপনকে নিয়ে ভারত যাবেন বার্কলে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন দেশের বোর্ড প্রতিনিধিরা।
দুই দিনের সংক্ষিপ্ত সফরে বাংলাদেশে এসেছেন আইসিসি সভাপতি গ্রেগ বার্কলে। বেশ কিছু অবকাঠামো পরিদর্শনসহ দেশের ক্রিকেটের নানা দিক সম্পর্কে ধারণা নিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে, ক্রিকেটের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের আবেগ অতুলনীয়।
সংবাদ সম্মেলনে আজ বার্কলে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় অংশীদার। সব ধরনের সুবিধাই এখানে রয়েছে। অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে খেলাটার প্রতি এ দেশের মানুষের আবেগ অতুলনীয়। আইসিসির পরবর্তী চক্রে ইভেন্ট আয়োজনের সব ধরনের সুবিধাই এখানে রয়েছে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রশংসাও ঝরেছে বার্কলের কণ্ঠে। আইসিসিতেও পাপন দারুণ কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ঢাকায় পৌঁছে বিমানবন্দর থেকেই পূর্বাচলে নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম পরিদর্শনে চলে যান বার্কলে। সন্ধ্যায় বিসিবি সভাপতির আমন্ত্রণে ডিনার পার্টিতেও অংশ নেন।
আজ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনের খেলা উপভোগ করা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন বার্কলে। পরে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেন। সেখানে স্কুল ক্রিকেটের ম্যাচ দেখেন ও বৃক্ষ রোপণ করেন।
পরে মিরপুরে ফিরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বাংলাদেশ সফরের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন বার্কলে, ‘বাংলাদেশে দুটি দিন দারুণ কেটেছে। আমি আয়োজকদের ধন্যবাদ দিতে চাই। খুবই ফলপ্রসূ সময় কেটেছে। অনেকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। এটা আমার জন্য খুব কাজের ছিল। আমি দারুণ কিছু নিয়ে আইসিসিতে ফিরব।’
পাপনকে নিয়ে বার্কলে বলেন, ‘এই মুহূর্তে তিনি আইসিসির অন্যতম সিনিয়র সদস্য। অভিজ্ঞতা বড় ব্যাপার। সে বোর্ডে বেশ ভালো পরামর্শ দিতে পারে, সঙ্গে নতুন পরিচালকদেরও। যখনই তাঁর কাছে কোনো সাহায্য চাওয়া হয়, খুশি মনে করে।’
আগামীকাল আইপিএল প্লে-অফ ও ফাইনাল দেখতে বিসিবি সভাপতি পাপনকে নিয়ে ভারত যাবেন বার্কলে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন দেশের বোর্ড প্রতিনিধিরা।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৮ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে