ক্রীড়া ডেস্ক
৪০ বছর আগের কথা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে ১২৫ রান করেও সেই ম্যাচ ৩৮ রানে জিতেছিল ভারত। ওয়ানডেতে এর চেয়ে কম রানের পুঁজি নিয়ে জেতার রেকর্ড ছিল না এর আগে। এতদিন ধরে তা ভারতের দখলেই ছিল। কিন্তু আজ বদলে গেছে দৃশ্যপট। বিশ্বকাপ লিগ টুয়ের ম্যাচে ১২২ রানের পুঁজি নিয়েও জেতার রেকর্ড গড়ল যুক্তরাষ্ট্র। আল আমেরাত স্টেডিয়ামে ওমানের বিপক্ষে ৫৭ রানের বড় জয় পায় তারা।
এই ম্যাচে আরও একটি নজিরবিহীন রেকর্ডও হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ম্যাচের সবগুলো ওভারই করেছেন স্পিনাররা। তবে সবগুলো উইকেট তাঁদের পকেটে যায়নি শুধুমাত্র একজনের কারণে। নাম তার নশতুশ কেনজিগে। স্পিনারদের ফাঁদে না পড়লেও রান আউটের শিকার হয়েছেন তিনি। তবে বল হাতে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জয়ের নায়ক। ৭.৩ ওভারে কেবল ১১ রান দিয়ে ৫ উইকেট শিকার করেন বাঁহাতি এই স্পিনার। যার ফলে ১২৩ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে মাত্র ৬৫ রানেই গুটিয়ে যায় ওমান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন হামাদ মির্জা। এ ছাড়া আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি।
এর আগে ব্যাটিংয়ে ঢাল হয়ে দাঁড়ান মিলিন্দ কুমার। ৮২ বলে ৬ চারে ৪৭ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাকিরা কেউই ১৬ রানের বেশি করতে পারেনি। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে ১৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন এই অলরাউন্ডার। যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন ইয়াসির মোহাম্মদও। বাকি একটি উইকেট যায় হারমিত সিংয়ের দখলে।
এদিকে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে ইমরান খানের তোপের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি ভারত। ১০ ওভারে কেবল ১৪ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন ইমরান। ওয়ানডেতে কিংবদন্তি এই পেসারের এটাই ক্যারিয়ারসেরা বোলিং। কিন্তু সেটি জয়ে রাঙাতে পারেনি পাকিস্তান। উল্টো ৮৭ রানে গুটিয়ে যায় তারা। ভারতের হয়ে কপিল দেব সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন। এছাড়া লক্ষণ শিভারামাকৃষ্ণন ও রবি শাস্ত্রী দুটি, রজার বিনি ও মদন লাল শিকার করেন একটি করে উইকেট।
৪০ বছর আগের কথা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে ১২৫ রান করেও সেই ম্যাচ ৩৮ রানে জিতেছিল ভারত। ওয়ানডেতে এর চেয়ে কম রানের পুঁজি নিয়ে জেতার রেকর্ড ছিল না এর আগে। এতদিন ধরে তা ভারতের দখলেই ছিল। কিন্তু আজ বদলে গেছে দৃশ্যপট। বিশ্বকাপ লিগ টুয়ের ম্যাচে ১২২ রানের পুঁজি নিয়েও জেতার রেকর্ড গড়ল যুক্তরাষ্ট্র। আল আমেরাত স্টেডিয়ামে ওমানের বিপক্ষে ৫৭ রানের বড় জয় পায় তারা।
এই ম্যাচে আরও একটি নজিরবিহীন রেকর্ডও হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ম্যাচের সবগুলো ওভারই করেছেন স্পিনাররা। তবে সবগুলো উইকেট তাঁদের পকেটে যায়নি শুধুমাত্র একজনের কারণে। নাম তার নশতুশ কেনজিগে। স্পিনারদের ফাঁদে না পড়লেও রান আউটের শিকার হয়েছেন তিনি। তবে বল হাতে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জয়ের নায়ক। ৭.৩ ওভারে কেবল ১১ রান দিয়ে ৫ উইকেট শিকার করেন বাঁহাতি এই স্পিনার। যার ফলে ১২৩ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে মাত্র ৬৫ রানেই গুটিয়ে যায় ওমান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন হামাদ মির্জা। এ ছাড়া আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি।
এর আগে ব্যাটিংয়ে ঢাল হয়ে দাঁড়ান মিলিন্দ কুমার। ৮২ বলে ৬ চারে ৪৭ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাকিরা কেউই ১৬ রানের বেশি করতে পারেনি। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে ১৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন এই অলরাউন্ডার। যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন ইয়াসির মোহাম্মদও। বাকি একটি উইকেট যায় হারমিত সিংয়ের দখলে।
এদিকে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে ইমরান খানের তোপের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি ভারত। ১০ ওভারে কেবল ১৪ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন ইমরান। ওয়ানডেতে কিংবদন্তি এই পেসারের এটাই ক্যারিয়ারসেরা বোলিং। কিন্তু সেটি জয়ে রাঙাতে পারেনি পাকিস্তান। উল্টো ৮৭ রানে গুটিয়ে যায় তারা। ভারতের হয়ে কপিল দেব সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন। এছাড়া লক্ষণ শিভারামাকৃষ্ণন ও রবি শাস্ত্রী দুটি, রজার বিনি ও মদন লাল শিকার করেন একটি করে উইকেট।
ট্রাভিস হেড মানেই ভারতের হেডেক (মাথাব্যথা)। গত কয়েক বছর ধরে হেডের কাছেই ভারত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খুইয়েছে বেশ কয়েকবার। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে দেখা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের।
১ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে আজ দেখা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় ম্যাচটি শুরু হবে। সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতকে তাদেরই মাঠে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। এর আগে ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে হয়েছে ধবলধোলাই। তবে এসব ব্যর্থতা পেছনে ফেলে আসছে এপ্রিলে সিরিজ খেলার সুযোগ ক্রিকেট দলের সামনে। দুই টেস্টের সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে।
২ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে আবার মুখোমুখি হচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদ ও আতলেতিকো মাদ্রিদ। এবার মঞ্চটা অবশ্য ভিন্ন, তবে সেখানে রিয়ালেরই ‘রাজত্ব’ চলে। আতলেতিকো চেষ্টা কম করেনি, কিন্তু রিয়ালের দাম্ভিকতার সামনে নিজেদের অস্তিত্ব খুঁজে পেতে হিমশিম খেতে হয়েছে তাদের।
২ ঘণ্টা আগে