
জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতলেন রোহিত শর্মারা। ২০০৭ সালে এই টুর্নামেন্টের প্রথম সংস্করণে শিরোপা জিতেছিল ভারত। এ টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ দুইবার শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এবার তাদের পাশে বসল ভারতও। তিন দলই সমান তিনবার ফাইনাল খেলেছে। চোক অপবাদ ঘুচিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু চাপের মুখে তারা ভেঙে পড়ল আবারও।
১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের দুই পেসার শুরুতেই ফিরিয়ে দেন ওপেনার রিজা হেন্ডরিকস (৪) ও অধিনায়ক এইডেন মার্করামকে (৪)। তৃতীয় উইকেটে ত্রিস্তান স্তাবসের (৩১) সঙ্গে ৩৮ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়ে সেই চাপ সামাল দেন উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। এরপর প্রোটিয়া ওপেনার ৩৬ রানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন হেনরিখ ক্লাসেনের সঙ্গে।
ডি ককের (৩৯) বিদায়ের পর ডেভিড মিলারের সঙ্গে ২২ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটা প্রায় বের করে এনেছিলেন ক্লাসেন। ৩৬ বলে ৫৪ রান যখন দরকার, তখন অক্ষর প্যাটেলের করা ইনিংসের ১৫তম ওভারে ২ চার ও ২ ছয়ে ২৪ রান নিয়ে সমীকরণ ৩০ বলে ৩০ রানে নিয়ে আসেন ক্লাসেন। কিন্তু হার্দিক পান্ডিয়ার করা ইনিংসের ১৭তম ওভারের প্রথম বলে তিনি ফিরে গেলে বিপদে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। ক্লাসেন ২৭ বলে ২ চার ও ৫ ছয়ে করেন ৫২ রান।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ছিল ১৬ রান। পান্ডিয়ার ওভারে প্রথম বলে ছয় মারতে চেয়েছিলেন মিলার (২১)। তবে বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত এক ক্যাচে তাঁকে ফেরান সূর্যকুমার যাদব। তখনই ম্যাচটি হাতের মুঠোয় চলে আসে ভারতের। তবে পরের বলে কাগিসো রাবাদার ব্যাট ছুঁয়ে চার হলে রোমাঞ্চ জমে ওঠে। তবে সমীকরণটা আর মেলানো হয়নি প্রোটিয়াদের। ১১ বছর পর আইসিসির কোনো শিরোপাজয়ের আনন্দে মেতে ওঠে ভারত। ২০১৩ সালে সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছিল তারা।
এর আগে নিজের সেরা ইনিংসটি যেন ফাইনালের জন্যই তুলে রেখেছিলেন বিরাট কোহলি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের আগ পর্যন্ত রান করেছিলেন ৭৫। ফাইনালে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের অসাধারণ ইনিংস।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের নেমে পাওয়ার প্লেতে খেই হারায় ভারত। ১.২ ওভারেই তারা তোলে ২৩ রান। এর পরই ১১ রানের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। তারপর অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবেকে নিয়ে কোহলির দারুণ দুটি জুটি, যা দলকে বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করে।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের আভাস দেয় ভারত। মার্কো ইয়ানসেনের করা প্রথম ওভারে তোলে ১৫ রান। পরের ওভারে কেশব মহারাজের চতুর্থ বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রোহিত শর্মা (৯)। এক বল পর ঋষভ পন্তকেও (০) ফেরান মহারাজ। পঞ্চম ওভারে কাগিসো রাবাদা ফেরান সূর্যকুমার যাদবকে (৩)। ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে ভারত। চতুর্থ উইকেটে অক্ষর প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন কোহলি। বিপর্যয় সামলে দুজনে গড়েন ৫৪ বলে ৭২ রানের জুটি।
১৪তম ওভারে অক্ষর রানআউট হলে ভাঙে এই জুটি। বেশ খানকিটা দূর থেকে দুর্দান্ত থ্রোয়ে তাঁকে ফেরান উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। ৩১ বলে ৪৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে শিবম দুবে-কোহলি জুটি ৩৩ বলে ৫৭ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন। ১৯তম ওভারে ইয়ানসেনের শিকার হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৭৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন কোহলি। দুবে ১৬ বলে করেন ২৭ রান। শেষ পর্যন্ত ভারত ৭ উইকেটে করে ১৭৬ রান। প্রোটিয়াদের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মহারাজ ও নরকিয়া।

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতলেন রোহিত শর্মারা। ২০০৭ সালে এই টুর্নামেন্টের প্রথম সংস্করণে শিরোপা জিতেছিল ভারত। এ টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ দুইবার শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এবার তাদের পাশে বসল ভারতও। তিন দলই সমান তিনবার ফাইনাল খেলেছে। চোক অপবাদ ঘুচিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু চাপের মুখে তারা ভেঙে পড়ল আবারও।
১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের দুই পেসার শুরুতেই ফিরিয়ে দেন ওপেনার রিজা হেন্ডরিকস (৪) ও অধিনায়ক এইডেন মার্করামকে (৪)। তৃতীয় উইকেটে ত্রিস্তান স্তাবসের (৩১) সঙ্গে ৩৮ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়ে সেই চাপ সামাল দেন উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। এরপর প্রোটিয়া ওপেনার ৩৬ রানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন হেনরিখ ক্লাসেনের সঙ্গে।
ডি ককের (৩৯) বিদায়ের পর ডেভিড মিলারের সঙ্গে ২২ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটা প্রায় বের করে এনেছিলেন ক্লাসেন। ৩৬ বলে ৫৪ রান যখন দরকার, তখন অক্ষর প্যাটেলের করা ইনিংসের ১৫তম ওভারে ২ চার ও ২ ছয়ে ২৪ রান নিয়ে সমীকরণ ৩০ বলে ৩০ রানে নিয়ে আসেন ক্লাসেন। কিন্তু হার্দিক পান্ডিয়ার করা ইনিংসের ১৭তম ওভারের প্রথম বলে তিনি ফিরে গেলে বিপদে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। ক্লাসেন ২৭ বলে ২ চার ও ৫ ছয়ে করেন ৫২ রান।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ছিল ১৬ রান। পান্ডিয়ার ওভারে প্রথম বলে ছয় মারতে চেয়েছিলেন মিলার (২১)। তবে বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত এক ক্যাচে তাঁকে ফেরান সূর্যকুমার যাদব। তখনই ম্যাচটি হাতের মুঠোয় চলে আসে ভারতের। তবে পরের বলে কাগিসো রাবাদার ব্যাট ছুঁয়ে চার হলে রোমাঞ্চ জমে ওঠে। তবে সমীকরণটা আর মেলানো হয়নি প্রোটিয়াদের। ১১ বছর পর আইসিসির কোনো শিরোপাজয়ের আনন্দে মেতে ওঠে ভারত। ২০১৩ সালে সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছিল তারা।
এর আগে নিজের সেরা ইনিংসটি যেন ফাইনালের জন্যই তুলে রেখেছিলেন বিরাট কোহলি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের আগ পর্যন্ত রান করেছিলেন ৭৫। ফাইনালে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের অসাধারণ ইনিংস।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের নেমে পাওয়ার প্লেতে খেই হারায় ভারত। ১.২ ওভারেই তারা তোলে ২৩ রান। এর পরই ১১ রানের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। তারপর অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবেকে নিয়ে কোহলির দারুণ দুটি জুটি, যা দলকে বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করে।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের আভাস দেয় ভারত। মার্কো ইয়ানসেনের করা প্রথম ওভারে তোলে ১৫ রান। পরের ওভারে কেশব মহারাজের চতুর্থ বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রোহিত শর্মা (৯)। এক বল পর ঋষভ পন্তকেও (০) ফেরান মহারাজ। পঞ্চম ওভারে কাগিসো রাবাদা ফেরান সূর্যকুমার যাদবকে (৩)। ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে ভারত। চতুর্থ উইকেটে অক্ষর প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন কোহলি। বিপর্যয় সামলে দুজনে গড়েন ৫৪ বলে ৭২ রানের জুটি।
১৪তম ওভারে অক্ষর রানআউট হলে ভাঙে এই জুটি। বেশ খানকিটা দূর থেকে দুর্দান্ত থ্রোয়ে তাঁকে ফেরান উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। ৩১ বলে ৪৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে শিবম দুবে-কোহলি জুটি ৩৩ বলে ৫৭ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন। ১৯তম ওভারে ইয়ানসেনের শিকার হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৭৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন কোহলি। দুবে ১৬ বলে করেন ২৭ রান। শেষ পর্যন্ত ভারত ৭ উইকেটে করে ১৭৬ রান। প্রোটিয়াদের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মহারাজ ও নরকিয়া।

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতলেন রোহিত শর্মারা। ২০০৭ সালে এই টুর্নামেন্টের প্রথম সংস্করণে শিরোপা জিতেছিল ভারত। এ টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ দুইবার শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এবার তাদের পাশে বসল ভারতও। তিন দলই সমান তিনবার ফাইনাল খেলেছে। চোক অপবাদ ঘুচিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু চাপের মুখে তারা ভেঙে পড়ল আবারও।
১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের দুই পেসার শুরুতেই ফিরিয়ে দেন ওপেনার রিজা হেন্ডরিকস (৪) ও অধিনায়ক এইডেন মার্করামকে (৪)। তৃতীয় উইকেটে ত্রিস্তান স্তাবসের (৩১) সঙ্গে ৩৮ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়ে সেই চাপ সামাল দেন উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। এরপর প্রোটিয়া ওপেনার ৩৬ রানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন হেনরিখ ক্লাসেনের সঙ্গে।
ডি ককের (৩৯) বিদায়ের পর ডেভিড মিলারের সঙ্গে ২২ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটা প্রায় বের করে এনেছিলেন ক্লাসেন। ৩৬ বলে ৫৪ রান যখন দরকার, তখন অক্ষর প্যাটেলের করা ইনিংসের ১৫তম ওভারে ২ চার ও ২ ছয়ে ২৪ রান নিয়ে সমীকরণ ৩০ বলে ৩০ রানে নিয়ে আসেন ক্লাসেন। কিন্তু হার্দিক পান্ডিয়ার করা ইনিংসের ১৭তম ওভারের প্রথম বলে তিনি ফিরে গেলে বিপদে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। ক্লাসেন ২৭ বলে ২ চার ও ৫ ছয়ে করেন ৫২ রান।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ছিল ১৬ রান। পান্ডিয়ার ওভারে প্রথম বলে ছয় মারতে চেয়েছিলেন মিলার (২১)। তবে বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত এক ক্যাচে তাঁকে ফেরান সূর্যকুমার যাদব। তখনই ম্যাচটি হাতের মুঠোয় চলে আসে ভারতের। তবে পরের বলে কাগিসো রাবাদার ব্যাট ছুঁয়ে চার হলে রোমাঞ্চ জমে ওঠে। তবে সমীকরণটা আর মেলানো হয়নি প্রোটিয়াদের। ১১ বছর পর আইসিসির কোনো শিরোপাজয়ের আনন্দে মেতে ওঠে ভারত। ২০১৩ সালে সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছিল তারা।
এর আগে নিজের সেরা ইনিংসটি যেন ফাইনালের জন্যই তুলে রেখেছিলেন বিরাট কোহলি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের আগ পর্যন্ত রান করেছিলেন ৭৫। ফাইনালে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের অসাধারণ ইনিংস।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের নেমে পাওয়ার প্লেতে খেই হারায় ভারত। ১.২ ওভারেই তারা তোলে ২৩ রান। এর পরই ১১ রানের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। তারপর অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবেকে নিয়ে কোহলির দারুণ দুটি জুটি, যা দলকে বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করে।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের আভাস দেয় ভারত। মার্কো ইয়ানসেনের করা প্রথম ওভারে তোলে ১৫ রান। পরের ওভারে কেশব মহারাজের চতুর্থ বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রোহিত শর্মা (৯)। এক বল পর ঋষভ পন্তকেও (০) ফেরান মহারাজ। পঞ্চম ওভারে কাগিসো রাবাদা ফেরান সূর্যকুমার যাদবকে (৩)। ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে ভারত। চতুর্থ উইকেটে অক্ষর প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন কোহলি। বিপর্যয় সামলে দুজনে গড়েন ৫৪ বলে ৭২ রানের জুটি।
১৪তম ওভারে অক্ষর রানআউট হলে ভাঙে এই জুটি। বেশ খানকিটা দূর থেকে দুর্দান্ত থ্রোয়ে তাঁকে ফেরান উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। ৩১ বলে ৪৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে শিবম দুবে-কোহলি জুটি ৩৩ বলে ৫৭ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন। ১৯তম ওভারে ইয়ানসেনের শিকার হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৭৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন কোহলি। দুবে ১৬ বলে করেন ২৭ রান। শেষ পর্যন্ত ভারত ৭ উইকেটে করে ১৭৬ রান। প্রোটিয়াদের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মহারাজ ও নরকিয়া।

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতলেন রোহিত শর্মারা। ২০০৭ সালে এই টুর্নামেন্টের প্রথম সংস্করণে শিরোপা জিতেছিল ভারত। এ টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ দুইবার শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এবার তাদের পাশে বসল ভারতও। তিন দলই সমান তিনবার ফাইনাল খেলেছে। চোক অপবাদ ঘুচিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু চাপের মুখে তারা ভেঙে পড়ল আবারও।
১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের দুই পেসার শুরুতেই ফিরিয়ে দেন ওপেনার রিজা হেন্ডরিকস (৪) ও অধিনায়ক এইডেন মার্করামকে (৪)। তৃতীয় উইকেটে ত্রিস্তান স্তাবসের (৩১) সঙ্গে ৩৮ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়ে সেই চাপ সামাল দেন উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। এরপর প্রোটিয়া ওপেনার ৩৬ রানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন হেনরিখ ক্লাসেনের সঙ্গে।
ডি ককের (৩৯) বিদায়ের পর ডেভিড মিলারের সঙ্গে ২২ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটা প্রায় বের করে এনেছিলেন ক্লাসেন। ৩৬ বলে ৫৪ রান যখন দরকার, তখন অক্ষর প্যাটেলের করা ইনিংসের ১৫তম ওভারে ২ চার ও ২ ছয়ে ২৪ রান নিয়ে সমীকরণ ৩০ বলে ৩০ রানে নিয়ে আসেন ক্লাসেন। কিন্তু হার্দিক পান্ডিয়ার করা ইনিংসের ১৭তম ওভারের প্রথম বলে তিনি ফিরে গেলে বিপদে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। ক্লাসেন ২৭ বলে ২ চার ও ৫ ছয়ে করেন ৫২ রান।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ছিল ১৬ রান। পান্ডিয়ার ওভারে প্রথম বলে ছয় মারতে চেয়েছিলেন মিলার (২১)। তবে বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত এক ক্যাচে তাঁকে ফেরান সূর্যকুমার যাদব। তখনই ম্যাচটি হাতের মুঠোয় চলে আসে ভারতের। তবে পরের বলে কাগিসো রাবাদার ব্যাট ছুঁয়ে চার হলে রোমাঞ্চ জমে ওঠে। তবে সমীকরণটা আর মেলানো হয়নি প্রোটিয়াদের। ১১ বছর পর আইসিসির কোনো শিরোপাজয়ের আনন্দে মেতে ওঠে ভারত। ২০১৩ সালে সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছিল তারা।
এর আগে নিজের সেরা ইনিংসটি যেন ফাইনালের জন্যই তুলে রেখেছিলেন বিরাট কোহলি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের আগ পর্যন্ত রান করেছিলেন ৭৫। ফাইনালে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের অসাধারণ ইনিংস।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের নেমে পাওয়ার প্লেতে খেই হারায় ভারত। ১.২ ওভারেই তারা তোলে ২৩ রান। এর পরই ১১ রানের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। তারপর অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবেকে নিয়ে কোহলির দারুণ দুটি জুটি, যা দলকে বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করে।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের আভাস দেয় ভারত। মার্কো ইয়ানসেনের করা প্রথম ওভারে তোলে ১৫ রান। পরের ওভারে কেশব মহারাজের চতুর্থ বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রোহিত শর্মা (৯)। এক বল পর ঋষভ পন্তকেও (০) ফেরান মহারাজ। পঞ্চম ওভারে কাগিসো রাবাদা ফেরান সূর্যকুমার যাদবকে (৩)। ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে ভারত। চতুর্থ উইকেটে অক্ষর প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন কোহলি। বিপর্যয় সামলে দুজনে গড়েন ৫৪ বলে ৭২ রানের জুটি।
১৪তম ওভারে অক্ষর রানআউট হলে ভাঙে এই জুটি। বেশ খানকিটা দূর থেকে দুর্দান্ত থ্রোয়ে তাঁকে ফেরান উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। ৩১ বলে ৪৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে শিবম দুবে-কোহলি জুটি ৩৩ বলে ৫৭ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন। ১৯তম ওভারে ইয়ানসেনের শিকার হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৭৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন কোহলি। দুবে ১৬ বলে করেন ২৭ রান। শেষ পর্যন্ত ভারত ৭ উইকেটে করে ১৭৬ রান। প্রোটিয়াদের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মহারাজ ও নরকিয়া।

ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৮ ঘণ্টা আগে
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
ছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে পঞ্চম ও ষষ্ঠ হয়েছেন বাংলাদেশের আব্দুল মোতালেব ও মোহাম্মদ ইসমাইল। দুজনের টাইমিং ছিল ১০.৮৪ সেকেন্ড। মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১২.৩৫ সেকেন্ড নিয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন সুমাইয়া দেওয়ান। শিরিন আক্তার বাদ পড়েন হিটেই।
গত আগস্টে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সামার অ্যাথলেটিকসে দূরপাল্লার দৌড়ে আলো ছড়ান রিনকী বিশ্বাস। কিন্তু রাঁচিতে ৫০০০ মিটারে সবার শেষে দৌড় শেষ করেন তিনি। ছেলেদের ৫ মিটার দৌড়ে আল আমিনও তেমন কিছু করতে পারেননি।
৪ গুণিতক ৪০০ মিটার মিক্সড রিলেতে ৩ মিনিট ৩৮.৩১ সেকেন্ড নিয়ে চতুর্থ হয় বাংলাদেশ।

ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
ছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে পঞ্চম ও ষষ্ঠ হয়েছেন বাংলাদেশের আব্দুল মোতালেব ও মোহাম্মদ ইসমাইল। দুজনের টাইমিং ছিল ১০.৮৪ সেকেন্ড। মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১২.৩৫ সেকেন্ড নিয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন সুমাইয়া দেওয়ান। শিরিন আক্তার বাদ পড়েন হিটেই।
গত আগস্টে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সামার অ্যাথলেটিকসে দূরপাল্লার দৌড়ে আলো ছড়ান রিনকী বিশ্বাস। কিন্তু রাঁচিতে ৫০০০ মিটারে সবার শেষে দৌড় শেষ করেন তিনি। ছেলেদের ৫ মিটার দৌড়ে আল আমিনও তেমন কিছু করতে পারেননি।
৪ গুণিতক ৪০০ মিটার মিক্সড রিলেতে ৩ মিনিট ৩৮.৩১ সেকেন্ড নিয়ে চতুর্থ হয় বাংলাদেশ।

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
৩০ জুন ২০২৪
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
কয়েক সপ্তাহ আগে বিদেশি লিগের জন্য এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) সাময়িকভাবে স্থগিত করেছিল পিসিবি। সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতেও বেশি সময় নিল না পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগ ব্যাশের নতুন আসরের জন্য সাতজন ক্রিকেটারদের এনওসি দিয়েছে পিসিবি। এরা হলেন বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, শাহীন আফ্রিদি, হারিস রউফ, শাদাব খান, হাসান আলী ও হাসান খান। এনওসি নিয়ে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে ইতোমধ্যে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) এবং খেলোয়াড়দের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে পিসিবি।
এনওসি পাওয়ায় বিগ ব্যাশে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন বাবর। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে দলে ভিড়িয়েছে সিডনি সিক্সার্সে। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়কের জন্য ‘বাবারিস্তান’ নামে একটি বিশেষ ফ্যান জোন তৈরি করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আফ্রিদির ঠিকানা ব্রিসবেন হিট। এছাড়া রউফ মেলবোর্ন স্টার্স, শাদাব সিডনি থান্ডার, হাসান অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স এছাড়া রিজওয়ান ও হাসান খান মেলবোর্ন রেনেগেডসের হয়ে মাঠ মাতাবেন।
বিগ ব্যাশের ১৫ তম আসরের পর্দা উঠবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারী ফাইনাল দিয়ে টুর্নামেন্টির পর্দা নামবে। আসন্ন আসরে মাঠে গড়াবে ৪৪টি ম্যাচ।

বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
কয়েক সপ্তাহ আগে বিদেশি লিগের জন্য এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) সাময়িকভাবে স্থগিত করেছিল পিসিবি। সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতেও বেশি সময় নিল না পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগ ব্যাশের নতুন আসরের জন্য সাতজন ক্রিকেটারদের এনওসি দিয়েছে পিসিবি। এরা হলেন বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, শাহীন আফ্রিদি, হারিস রউফ, শাদাব খান, হাসান আলী ও হাসান খান। এনওসি নিয়ে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে ইতোমধ্যে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) এবং খেলোয়াড়দের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে পিসিবি।
এনওসি পাওয়ায় বিগ ব্যাশে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন বাবর। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে দলে ভিড়িয়েছে সিডনি সিক্সার্সে। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়কের জন্য ‘বাবারিস্তান’ নামে একটি বিশেষ ফ্যান জোন তৈরি করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আফ্রিদির ঠিকানা ব্রিসবেন হিট। এছাড়া রউফ মেলবোর্ন স্টার্স, শাদাব সিডনি থান্ডার, হাসান অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স এছাড়া রিজওয়ান ও হাসান খান মেলবোর্ন রেনেগেডসের হয়ে মাঠ মাতাবেন।
বিগ ব্যাশের ১৫ তম আসরের পর্দা উঠবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারী ফাইনাল দিয়ে টুর্নামেন্টির পর্দা নামবে। আসন্ন আসরে মাঠে গড়াবে ৪৪টি ম্যাচ।

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
৩০ জুন ২০২৪
ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
এরপরও এনসিএলে ময়মনসিংহের মূল স্কোয়াডে নেই মোসাদ্দেকের নাম। যেটা হতাশ করেছে ভক্তদের। কেন মোসাদ্দেককে মূল স্কোয়াডে রাখা হয়নি সেটা নিয়ে কৌতুহল তৈরি হয়েছে সবার মনে। আজকের পত্রিকাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক হাসিবুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত কারণে প্রথম রাউন্ডে খেলছেন না এই ক্রিকেটার।
শান্ত বলেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে মোসাদ্দেক এনসিএলের প্রথম রাউন্ড থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। আমি যতটুকু জানি সে ঢাকার বাইরে আছেন। দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে চেয়েছেন। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী হয়। এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এনসিএলে ময়মনসিংহের নেতৃত্বে থাকছেন শুভাগত হোম। এক সময় জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন এই অলরাউন্ডার। সহ–অধিনায়কের দায়িত্বে আছেন ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ আব্দুল মজিদ। এছাড়া দলে আছেন নাঈম শেখ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম, মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, রাকিবুল হাসানদের মতো ক্রিকেটাররা। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক সিলেটের বিপক্ষে খেলতে নামবে শুভাগতরা।
একনজরে এনসিএলে ময়মনসিংহের স্কোয়াড: শুভাগত হোম চৌধুরী (অধিনায়ক), আবদুল মজিদ (উইকেটকিপার ও সহ-অধিনায়ক), মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, নাঈম শেখ, আরিফুল ইসলাম, আল আমিন হোসেন, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, গাজী মোহাম্মদ তাজিবুল (উইকেটকিপার), রাকিবুল হাসান, আরিফ আহমেদ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম এবং আসাদুল্লাহ হিল গালিব।
স্ট্যান্ডবাই: মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শাকিল হোসেন, খালিদ হাসান, ফাহিম হাসান

প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
এরপরও এনসিএলে ময়মনসিংহের মূল স্কোয়াডে নেই মোসাদ্দেকের নাম। যেটা হতাশ করেছে ভক্তদের। কেন মোসাদ্দেককে মূল স্কোয়াডে রাখা হয়নি সেটা নিয়ে কৌতুহল তৈরি হয়েছে সবার মনে। আজকের পত্রিকাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক হাসিবুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত কারণে প্রথম রাউন্ডে খেলছেন না এই ক্রিকেটার।
শান্ত বলেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে মোসাদ্দেক এনসিএলের প্রথম রাউন্ড থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। আমি যতটুকু জানি সে ঢাকার বাইরে আছেন। দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে চেয়েছেন। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী হয়। এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এনসিএলে ময়মনসিংহের নেতৃত্বে থাকছেন শুভাগত হোম। এক সময় জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন এই অলরাউন্ডার। সহ–অধিনায়কের দায়িত্বে আছেন ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ আব্দুল মজিদ। এছাড়া দলে আছেন নাঈম শেখ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম, মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, রাকিবুল হাসানদের মতো ক্রিকেটাররা। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক সিলেটের বিপক্ষে খেলতে নামবে শুভাগতরা।
একনজরে এনসিএলে ময়মনসিংহের স্কোয়াড: শুভাগত হোম চৌধুরী (অধিনায়ক), আবদুল মজিদ (উইকেটকিপার ও সহ-অধিনায়ক), মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, নাঈম শেখ, আরিফুল ইসলাম, আল আমিন হোসেন, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, গাজী মোহাম্মদ তাজিবুল (উইকেটকিপার), রাকিবুল হাসান, আরিফ আহমেদ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম এবং আসাদুল্লাহ হিল গালিব।
স্ট্যান্ডবাই: মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শাকিল হোসেন, খালিদ হাসান, ফাহিম হাসান

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
৩০ জুন ২০২৪
ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৮ ঘণ্টা আগে
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
তামিলনাড়ুতে আগামী ২৮ নভেম্বর জুনিয়র হকি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। টুর্নামেন্ট শুরুর এক মাস আগে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান। আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বেশ কিছুদিন ধরে তৈরি হওয়া শঙ্কা শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো।
বিশ্বকাপে নিজেদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলার আবেদন জানিয়েছিল পাকিস্তান, কিন্তু তাদের সে কথা রাখেনি এফআইএইচ। পাকিস্তান সরে দাঁড়ানোয় বিকল্প দলের খোঁজে আছে বিশ্ব হকির নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এফআইএইচ জানিয়েছে, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে, পাকিস্তান হকি ফেডারেশন আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে জানিয়েছে, তারা পুরুষদের জুনিয়র বিশ্বকাপে অংশ নেবে না। এই বিশ্বকাপে খেলার জন্য দলটি যোগ্যতা অর্জন করেছিল। এখন পাকিস্তানের পরিবর্তে আরও একটি দলের নাম জানানো হবে।’
পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক রানা মুজাহিদ বলেন, ‘বিশ্বকাপে আমরা আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে আমাদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছিলাম। টুর্নামেন্টটি ভারতে হওয়ায় আমরা অংশগ্রহণ করতে পারছি না। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের বিকাশের পথে অন্তরায়।’
ভারতের হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভোলানাথ সিং এখনো পাকিস্তানের প্রত্যাহার সম্পর্কে অবগত নন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সরে দাঁড়ানোর বিষয়ে ভারত আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি পায়নি। যদি পাকিস্তান অংশগ্রহণ না করে, তাহলে তাদের জায়গায় কোন দল খেলবে, তা ঘোষণা করার দায়িত্ব আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের।

ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
তামিলনাড়ুতে আগামী ২৮ নভেম্বর জুনিয়র হকি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। টুর্নামেন্ট শুরুর এক মাস আগে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান। আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বেশ কিছুদিন ধরে তৈরি হওয়া শঙ্কা শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো।
বিশ্বকাপে নিজেদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলার আবেদন জানিয়েছিল পাকিস্তান, কিন্তু তাদের সে কথা রাখেনি এফআইএইচ। পাকিস্তান সরে দাঁড়ানোয় বিকল্প দলের খোঁজে আছে বিশ্ব হকির নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এফআইএইচ জানিয়েছে, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে, পাকিস্তান হকি ফেডারেশন আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে জানিয়েছে, তারা পুরুষদের জুনিয়র বিশ্বকাপে অংশ নেবে না। এই বিশ্বকাপে খেলার জন্য দলটি যোগ্যতা অর্জন করেছিল। এখন পাকিস্তানের পরিবর্তে আরও একটি দলের নাম জানানো হবে।’
পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক রানা মুজাহিদ বলেন, ‘বিশ্বকাপে আমরা আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে আমাদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছিলাম। টুর্নামেন্টটি ভারতে হওয়ায় আমরা অংশগ্রহণ করতে পারছি না। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের বিকাশের পথে অন্তরায়।’
ভারতের হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভোলানাথ সিং এখনো পাকিস্তানের প্রত্যাহার সম্পর্কে অবগত নন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সরে দাঁড়ানোর বিষয়ে ভারত আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি পায়নি। যদি পাকিস্তান অংশগ্রহণ না করে, তাহলে তাদের জায়গায় কোন দল খেলবে, তা ঘোষণা করার দায়িত্ব আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের।

জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সেই রেকর্ড গড়া হলো না প্রোটিয়াদের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে হলো না জেতা। ফাইনালে এসে চোক করল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিপক্ষে বার্বাডোজের ফাইনালে হারল ৭ রানে।
৩০ জুন ২০২৪
ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৮ ঘণ্টা আগে
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে