ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয়টি জিতে চার বছরের অপেক্ষা ফুরিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। কিন্তু সিরিজ জয়ের অপেক্ষাটা কমাতে পারল না তারা। উল্টো বেড়ে ১৮ বছরে পা দিয়েছে।
গতকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ভারতের কাছে ২০০ রানের বড় ব্যবধানে হেরে যাওয়ায়। সর্বশেষ ২০০৬ সালে নিজেদের মাটিতে সিরিজ জিতেছিল ক্যারিবিয়ানরা। এরপর থেকে দেশি কিংবা বিদেশে যেখানেই ভারতের বিপক্ষে সিরিজ খেলেছে শুধু হতাশা আর হতাশা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে টানা ১৩ তম সিরিজ জিতেছে ভারত।
টেস্ট সিরিজ জয়ের পর ওয়ানডেতেও দারুণ শুরু পায় ভারত। প্রথম ওয়ানডেতে ৫ উইকেটের জয় পায় তারা। তবে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৬ উইকেটে জিতে সিরিজে সমতা আনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে তারা আর পারল না। টসে হেরে ভারত ব্যাটিং করার সময়ই বোঝা গিয়েছিল হার্দিক পান্ডিয়া–রবীন্দ্র জাদেজারা সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে নেমেছে। তার ফল ম্যাচ শেষে তারা পেয়েছেও।
ভারতকে ওপেনিংয়ে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার ঈশান কিষাণ ও শুবমান গিল জুটি। ম্যাচে দুজনেই ফিফটি তুলে নিয়েছেন। ৭৭ রানে উইকেটরক্ষক ব্যাটার কিষাণ আউট হওয়ার সময় দলীয় খাতায় ভারতের রান ১৪৩। সেটিও আবার মাত্র ১৯.৪ ওভারে। ৩ ছক্কা ও ৮ চারে ইনিংসটি সাজান সিরিজ সেরা হওয়া কিষাণ। ৩ ম্যাচে ১৮৪ রান করেছেন তিনি। তিনে নামা ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ৮ রানে দ্রুত ফিরে গেলে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে তাদের চেষ্টায় সঞ্জু স্যামসনকে নিয়ে কুঠার মারেন আরেক ওপেনার গিল। তৃতীয় উইকেটে ৬৯ রান যোগ করেন দুজনে।
৪ ছক্কা ও ২ চারের সহায়তা ৫১ রানে স্যামসন আউট হলে দ্রুত ফিরে যান গিলও। ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতা এই ব্যাটার ১১ চারে ৮৫ রান করেন। টপ অর্ডাররা বড় রানের ভিত গড়ার কারিগর হলে ক্যারিবিয়ানদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দেওয়ার কাজটি করেছেন অধিনায়ক হার্দিক। ৫২ বলে ৭০ রানের ঝোড়ো ইনিংসটি খেলে। শেষ দিকে তাঁর ৫ ছক্কা ও ৪ চারের ইনিংসটির কল্যাণে ৫ উইকেটে ৩৫১ রানের বিশাল সংগ্রহ পায় ভারত।
৩৫১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই ধাক্কা খেতে থাকে উইন্ডিজরা। প্রথম ওভারেই রানের খাতা খোলার আগে ব্র্যান্ডন কিং ভারতীয় পেসার মুকেশ কুমারের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন কিষাণ। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ৪ রান করা কাইল মায়ার্সকে আউট করে ২ উইকেট এনে দেন মুকেশ। তাঁর উইকেট উৎসবের সঙ্গে যোগ দেন অন্যান্য সতীর্থরাও।
এতে করে বিপদ সামলানোর কোনো উপায়ই জানা ছিল না ওয়েস্ট ইন্ডিজের। এক সময় ৮৮ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে একশোর নিচেও অলআউট হওয়ার শঙ্কায় ছিল তারা। সেখান থেকে অবশ্য আলজেরি জোসেফ ও গুদাকেশ মোতি অলআউট হওয়ার আগে ১৫১ রান এনে দেন। নয়ে নামা মোতি সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন। আর আলজেরি করেন ২৬ রান। দুজনে পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনলেও ২০০ রানের হারও কম নয়। শুরুটা মুকেশ করলেও সেরা বোলার ৩৭ রানে ৪ উইকেট নেওয়া শার্দুল ঠাকুর।
ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয়টি জিতে চার বছরের অপেক্ষা ফুরিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। কিন্তু সিরিজ জয়ের অপেক্ষাটা কমাতে পারল না তারা। উল্টো বেড়ে ১৮ বছরে পা দিয়েছে।
গতকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ভারতের কাছে ২০০ রানের বড় ব্যবধানে হেরে যাওয়ায়। সর্বশেষ ২০০৬ সালে নিজেদের মাটিতে সিরিজ জিতেছিল ক্যারিবিয়ানরা। এরপর থেকে দেশি কিংবা বিদেশে যেখানেই ভারতের বিপক্ষে সিরিজ খেলেছে শুধু হতাশা আর হতাশা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে টানা ১৩ তম সিরিজ জিতেছে ভারত।
টেস্ট সিরিজ জয়ের পর ওয়ানডেতেও দারুণ শুরু পায় ভারত। প্রথম ওয়ানডেতে ৫ উইকেটের জয় পায় তারা। তবে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৬ উইকেটে জিতে সিরিজে সমতা আনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে তারা আর পারল না। টসে হেরে ভারত ব্যাটিং করার সময়ই বোঝা গিয়েছিল হার্দিক পান্ডিয়া–রবীন্দ্র জাদেজারা সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে নেমেছে। তার ফল ম্যাচ শেষে তারা পেয়েছেও।
ভারতকে ওপেনিংয়ে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার ঈশান কিষাণ ও শুবমান গিল জুটি। ম্যাচে দুজনেই ফিফটি তুলে নিয়েছেন। ৭৭ রানে উইকেটরক্ষক ব্যাটার কিষাণ আউট হওয়ার সময় দলীয় খাতায় ভারতের রান ১৪৩। সেটিও আবার মাত্র ১৯.৪ ওভারে। ৩ ছক্কা ও ৮ চারে ইনিংসটি সাজান সিরিজ সেরা হওয়া কিষাণ। ৩ ম্যাচে ১৮৪ রান করেছেন তিনি। তিনে নামা ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ৮ রানে দ্রুত ফিরে গেলে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে তাদের চেষ্টায় সঞ্জু স্যামসনকে নিয়ে কুঠার মারেন আরেক ওপেনার গিল। তৃতীয় উইকেটে ৬৯ রান যোগ করেন দুজনে।
৪ ছক্কা ও ২ চারের সহায়তা ৫১ রানে স্যামসন আউট হলে দ্রুত ফিরে যান গিলও। ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতা এই ব্যাটার ১১ চারে ৮৫ রান করেন। টপ অর্ডাররা বড় রানের ভিত গড়ার কারিগর হলে ক্যারিবিয়ানদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দেওয়ার কাজটি করেছেন অধিনায়ক হার্দিক। ৫২ বলে ৭০ রানের ঝোড়ো ইনিংসটি খেলে। শেষ দিকে তাঁর ৫ ছক্কা ও ৪ চারের ইনিংসটির কল্যাণে ৫ উইকেটে ৩৫১ রানের বিশাল সংগ্রহ পায় ভারত।
৩৫১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই ধাক্কা খেতে থাকে উইন্ডিজরা। প্রথম ওভারেই রানের খাতা খোলার আগে ব্র্যান্ডন কিং ভারতীয় পেসার মুকেশ কুমারের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন কিষাণ। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ৪ রান করা কাইল মায়ার্সকে আউট করে ২ উইকেট এনে দেন মুকেশ। তাঁর উইকেট উৎসবের সঙ্গে যোগ দেন অন্যান্য সতীর্থরাও।
এতে করে বিপদ সামলানোর কোনো উপায়ই জানা ছিল না ওয়েস্ট ইন্ডিজের। এক সময় ৮৮ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে একশোর নিচেও অলআউট হওয়ার শঙ্কায় ছিল তারা। সেখান থেকে অবশ্য আলজেরি জোসেফ ও গুদাকেশ মোতি অলআউট হওয়ার আগে ১৫১ রান এনে দেন। নয়ে নামা মোতি সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন। আর আলজেরি করেন ২৬ রান। দুজনে পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনলেও ২০০ রানের হারও কম নয়। শুরুটা মুকেশ করলেও সেরা বোলার ৩৭ রানে ৪ উইকেট নেওয়া শার্দুল ঠাকুর।
আইপিএলে ঘরের মাঠে ছন্নছাড়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিপরীত চিত্র প্রতিপক্ষের মাঠে। ঘরের মাঠে ২ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারা বেঙ্গালুরু আজ পাঞ্জাব কিংসকে ৭ উইকেট হারিয়ে তুলে নিয়েছে পঞ্চম জয়। এমন জয়ের দিনে জোড়া রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বিরাট কোহলি।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দীনকে এখন কথা বলতে হচ্ছে যথেষ্ট রক্ষণাত্মক সুরে। আজ রোববার দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা দলের সিনিয়র সহকারী কোচকে ঘুরেফিরে কথা বলতে হলো ব্যাটিং-ব্যর্থতা নিয়ে। একটা দল টেস্টে গত এক বছরে ১৮ ইনিংসের মধ্যে ৯ বারই ২০০ রানের নিচে অ
৭ ঘণ্টা আগেএএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে...
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়ানো আলোচনা উঠেছে আবারও। ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেবে ৪৮ দল। তবে ২০৩০ বিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করার প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশন। প্রস্তাবটি বিশ্লেষণের পর্যায়ে রেখেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। তবে বিশ্বকাপ ৬৪ দলের হলে আয়োজনে কোনো সমস্যা...
৯ ঘণ্টা আগে