নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বকাপের আগে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশকে হারিয়ে সেই যে চমক দেখানোর শুরু, সেটি স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র দল অব্যাহত রেখেছে বিশ্বকাপেও। নিজেদের প্রথম ম্যাচে কানাডার ১৯৪ রান তারা টপকে গেছে ১৪ বল হাতে রেখেই। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে তো ইতিহাসই গড়েছেন মোনাঙ্ক প্যাটেল-অ্যারন জোন্সরা। প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আকাশে উড়তে থাকা যুক্তরাষ্ট্রকে মাটিতে নামিয়ে আনল ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ১১১ রানের লক্ষ্য ১০ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে টপকে গেছে ভারত। নিশ্চিত করেছে সুপার এইট।
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচে টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই লড়াই করতে হয়েছে ব্যাটারদের। মাঝারি মানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাটিংয়ে এসে ভালো শুরু হয়নি ভারতেরও। দলীয় ১৫ রানে ফিরে যান বিরাট কোহলি (০) ও রোহিত শর্মা (৩)। অষ্টম ওভারে তাঁদের অনুসরণ করেন ঋষভ পন্তও (১৮)। ৪৪ রানে ৩ উইকেট খোয়ানোর পর দলের হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব (৫০*) ও শিবম দুবে (৩১)। ৬৫ বলে তাঁদের ৬৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৭ উইকেটের জয় এনে দেয় ভারতকে।
এর আগে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১১০ রান করে যুক্তরাষ্ট্র। খাতায় কোনো রান ওঠার আগেই বিদায় নেন সাইয়ান জাহাঙ্গীর (০*)। ম্যাচের প্রথম বলেই এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তাঁকে ফিরিয়েছেন অর্শদ্বীপ সিং। শুরুর এই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ফের আঘাত হানেন অর্শদ্বীপ। ফিরিয়ে দেন আন্দ্রিস গাউসকে (২)। এই জোড়া ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার মতো বড় জুটি গড়ে ওঠার আগেই ২৫ রানে ফিরে যান দারুণ ফর্মে বিশ্বকাপ শুরু করা অ্যারন জোন্স। ৩ উইকেট পড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসকে টেনেছেন প্রথমে স্টেভেন টেলর (২৪) ও পরে নীতীশ কুমার (২৭)। বল হাতে সবচেয়ে সফল অর্শদ্বীপ সিংহ; ৯ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ২টি উইকেট নিয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া।
বিশ্বকাপের আগে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশকে হারিয়ে সেই যে চমক দেখানোর শুরু, সেটি স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র দল অব্যাহত রেখেছে বিশ্বকাপেও। নিজেদের প্রথম ম্যাচে কানাডার ১৯৪ রান তারা টপকে গেছে ১৪ বল হাতে রেখেই। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে তো ইতিহাসই গড়েছেন মোনাঙ্ক প্যাটেল-অ্যারন জোন্সরা। প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আকাশে উড়তে থাকা যুক্তরাষ্ট্রকে মাটিতে নামিয়ে আনল ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ১১১ রানের লক্ষ্য ১০ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে টপকে গেছে ভারত। নিশ্চিত করেছে সুপার এইট।
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচে টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই লড়াই করতে হয়েছে ব্যাটারদের। মাঝারি মানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাটিংয়ে এসে ভালো শুরু হয়নি ভারতেরও। দলীয় ১৫ রানে ফিরে যান বিরাট কোহলি (০) ও রোহিত শর্মা (৩)। অষ্টম ওভারে তাঁদের অনুসরণ করেন ঋষভ পন্তও (১৮)। ৪৪ রানে ৩ উইকেট খোয়ানোর পর দলের হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব (৫০*) ও শিবম দুবে (৩১)। ৬৫ বলে তাঁদের ৬৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৭ উইকেটের জয় এনে দেয় ভারতকে।
এর আগে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১১০ রান করে যুক্তরাষ্ট্র। খাতায় কোনো রান ওঠার আগেই বিদায় নেন সাইয়ান জাহাঙ্গীর (০*)। ম্যাচের প্রথম বলেই এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তাঁকে ফিরিয়েছেন অর্শদ্বীপ সিং। শুরুর এই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ফের আঘাত হানেন অর্শদ্বীপ। ফিরিয়ে দেন আন্দ্রিস গাউসকে (২)। এই জোড়া ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার মতো বড় জুটি গড়ে ওঠার আগেই ২৫ রানে ফিরে যান দারুণ ফর্মে বিশ্বকাপ শুরু করা অ্যারন জোন্স। ৩ উইকেট পড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসকে টেনেছেন প্রথমে স্টেভেন টেলর (২৪) ও পরে নীতীশ কুমার (২৭)। বল হাতে সবচেয়ে সফল অর্শদ্বীপ সিংহ; ৯ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ২টি উইকেট নিয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে