বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক এখন সাকিব আল হাসান। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বে তো সাকিব আছেনই। তাঁর কাঁধে আজ উঠল ওয়ানডে দলের গুরুদায়িত্ব।
ওয়ানডেতে সর্বশেষ সাকিব নেতৃত্ব দিয়েছেন ২০১৭ সালে। তার নেতৃত্বে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৫০ ম্যাচ খেলে জিতেছে ২৩ ম্যাচ, হেরেছে ২৬ ম্যাচ ও ১ ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে। তবে পূর্ণ মেয়াদে তিনি এই সংস্করণে তিনি অধিনায়কত্ব করেন আরও ৮ বছর আগে। ২০০৯ থেকে ২০১১ পর্যন্ত পূর্ণ মেয়াদে অধিনায়ক ছিলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেই সাকিবের শুরু হয় এই সংস্করণে অধিনায়কত্ব। এই সিরিজে অধিনায়ক ছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা ও তাঁর ডেপুটি ছিলেন সাকিব। মাশরাফি চোটে পড়ায় নেতৃত্বভার উঠেছে সাকিবের কাঁধে। নেতৃত্ব পেয়ে প্রথমবারেই বাজিমাত করেন সাকিব। উইন্ডিজকে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ১৩৫ রান ও ২ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন সিরিজসেরা। এরপর একই বছরে সাকিবের নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হোম ও অ্যাওয়ে দুই সিরিজেই জিতেছে বাংলাদেশ।
সাকিবের নেতৃত্বে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ বড় সাফল্য পায় ২০১০ সালে। ২০১০ সালে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। এরপর চোটে পড়ায় ২০১১ বিশ্বকাপে খেলতে পারেননি মাশরাফি। বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্বভার উঠেছিল সাকিবের কাঁধেই। তবে এই বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বেই বাদ পড়ে বাংলাদেশ। ৩টি করে ম্যাচ জিতেছে ও হেরেছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫৮ ও ৭৮ রানে অলআউট হওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। একই বছর সাকিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ যায় জিম্বাবুয়ে সফরে। ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে হেরে যায় বাংলাদেশ।
ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্বও সাকিব পালন করেছিলেন। ২০১৫ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। এই ম্যাচে হেরে যায় বাংলাদেশ। একই বছর পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে নেতৃত্ব দেন সাকিব। ৭৯ রানে জিতে ১৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পায় বাংলাদেশ। আর ২০১৭ তে ত্রিদেশীয় সিরিজে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে অধিনায়ক ছিলেন সাকিব। ডাবলিনের ম্যালাহাইডে এই ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যায়।
সাকিবের নেতৃত্বে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ:
ম্যাচ জয় পরাজয় ফল হয়নি
৫০ ২৩ ২৬ ১
বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক এখন সাকিব আল হাসান। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বে তো সাকিব আছেনই। তাঁর কাঁধে আজ উঠল ওয়ানডে দলের গুরুদায়িত্ব।
ওয়ানডেতে সর্বশেষ সাকিব নেতৃত্ব দিয়েছেন ২০১৭ সালে। তার নেতৃত্বে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৫০ ম্যাচ খেলে জিতেছে ২৩ ম্যাচ, হেরেছে ২৬ ম্যাচ ও ১ ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে। তবে পূর্ণ মেয়াদে তিনি এই সংস্করণে তিনি অধিনায়কত্ব করেন আরও ৮ বছর আগে। ২০০৯ থেকে ২০১১ পর্যন্ত পূর্ণ মেয়াদে অধিনায়ক ছিলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেই সাকিবের শুরু হয় এই সংস্করণে অধিনায়কত্ব। এই সিরিজে অধিনায়ক ছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা ও তাঁর ডেপুটি ছিলেন সাকিব। মাশরাফি চোটে পড়ায় নেতৃত্বভার উঠেছে সাকিবের কাঁধে। নেতৃত্ব পেয়ে প্রথমবারেই বাজিমাত করেন সাকিব। উইন্ডিজকে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ১৩৫ রান ও ২ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন সিরিজসেরা। এরপর একই বছরে সাকিবের নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হোম ও অ্যাওয়ে দুই সিরিজেই জিতেছে বাংলাদেশ।
সাকিবের নেতৃত্বে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ বড় সাফল্য পায় ২০১০ সালে। ২০১০ সালে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। এরপর চোটে পড়ায় ২০১১ বিশ্বকাপে খেলতে পারেননি মাশরাফি। বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্বভার উঠেছিল সাকিবের কাঁধেই। তবে এই বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বেই বাদ পড়ে বাংলাদেশ। ৩টি করে ম্যাচ জিতেছে ও হেরেছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫৮ ও ৭৮ রানে অলআউট হওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। একই বছর সাকিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ যায় জিম্বাবুয়ে সফরে। ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে হেরে যায় বাংলাদেশ।
ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্বও সাকিব পালন করেছিলেন। ২০১৫ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। এই ম্যাচে হেরে যায় বাংলাদেশ। একই বছর পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে নেতৃত্ব দেন সাকিব। ৭৯ রানে জিতে ১৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পায় বাংলাদেশ। আর ২০১৭ তে ত্রিদেশীয় সিরিজে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে অধিনায়ক ছিলেন সাকিব। ডাবলিনের ম্যালাহাইডে এই ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যায়।
সাকিবের নেতৃত্বে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ:
ম্যাচ জয় পরাজয় ফল হয়নি
৫০ ২৩ ২৬ ১
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে কাল সন্ধ্যা ৭টায় সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামের গ্যালারি পরিপূর্ণ থাকবে বলা যায়। খেলা দেখতে আসার আগে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে দর্শকের।
৫ ঘণ্টা আগেভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ পাচ্ছে নতুনত্ব। এখন থেকে এই সিরিজ পরিচিতি পাবে টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন সিরিজ হিসেবে। পাঁচ ম্যাচের এই টেস্ট সিরিজ শুরু হবে লর্ডসে ২০ জুন থেকে। নিজের নামে সিরিজের নামকরণ তা ভাবতেই বেশ অবাক লাগছে সাবেক ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসনের।
৬ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
৭ ঘণ্টা আগেবড় মঞ্চে কীভাবে পারফর্ম করতে হয়, সেটা অস্ট্রেলিয়া ভালো করেই জানে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ— একমাত্র দল হিসেবে আইসিসির সব টুর্নামেন্ট জিতে চক্রপূরণ করেছে অজিরা। তবে এবার গল্পটা ভিন্ন হবে বলে মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লুঙ্গি এনগিদি।
১০ ঘণ্টা আগে