নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কদিন আগে বলেছিলেন, ‘জনগণের যদি কোথাও ক্ষোভ থাকে, সেটাকে তো আমাকেই কমাতে হবে আমার কথা দিয়ে। ওনাকে ওনার জায়গা পরিষ্কার করতে হবে।’ আজ ফেসবুকে আবেগঘন এক পোস্টে সাকিব তাঁর অবস্থান তুলে ধরেছেন। এত দিন পর তিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিজের নীরব ভূমিকায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
নিজের অফিশিয়াল পেজে আজ সাকিব লিখেছেন, ‘সংকটকালীন সময়ে আমার সরব উপস্থিতি না থাকায় আপনারা যারা ব্যথিত হয়েছেন বা কষ্ট পেয়েছেন, তাদের অনুভূতির জায়গাটার প্রতি আমার শ্রদ্ধা এবং এ জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’ সাকিব কেন রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছিলেন, সে ব্যাপারেও নিজের অবস্থান তুলে ধরেছেন সাকিব, ‘আমি খুবই স্বল্প সময়ের জন্য মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলাম। রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়াটা ছিল মূলত আমার জন্মস্থান অর্থাৎ আমার মাগুরার মানুষের উন্নয়নের জন্য সুযোগ পাওয়া। আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নির্দিষ্ট কোনো দায়িত্ব ছাড়া নিজের এলাকার উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখাটা একটু কঠিন। আর আমার এই এলাকার উন্নয়ন করতে চাওয়া আমাকে সংসদ সদস্য হতে আগ্রহী করে। যাই হোক, দিন শেষে আমার পরিচয় আমি একজন বাংলাদেশের ক্রিকেটার। আমি যখন যেখানে যে অবস্থাতেই থেকেছি, অন্তর থেকে ক্রিকেটাকেই ধারণ করেছি।’
কদিন আগে ভারতের কানপুরে সাকিব টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। তাঁর ইচ্ছে, সব ঠিক থাকলে এ মাসে দেশের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুর টেস্ট খেলে বিদায় নিতে চান টেস্ট থেকে। ক্রীড়া উপদেষ্টা ও বিসিবি সভাপতি শুরুতে একরকম মন্তব্য করলেও গত কিছুদিনে দেশের মাঠে সাকিবের বিদায় নিয়ে তাঁরা ইতিবাচক মন্তব্যই করেছেন। তবু হত্যা মামলায় এখনো নাম থাকায় সাকিব সহজেই আশ্বস্ত হতে পারছেন না দেশে আসতে।
আজ সাকিব লিখেছেন, ‘আমি জিতলে, আপনারা সবাই জিতেছেন। আমি হেরে গেলে, হেরে গেছেন আপনারা সবাই! আপনারা জানেন, খুব শিগগির আমি আমার শেষ ম্যাচটি খেলতে যাচ্ছি। আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে আজকের সাকিব আল হাসান হয়ে ওঠা পর্যন্ত এই পুরো যাত্রাটা চালিয়েছেন আপনারা। এই ক্রিকেটের এই গোটা গল্পটা আপনাদের হাতেই লেখা! তাই আমার শেষ ম্যাচে, এই গল্পের শেষ অধ্যায়ে আপনাদের পাশে চাই। আমি আপনাদের সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বিদায় নিতে চাই। বিদায়বেলায় সেই মানুষগুলোর হাতে হাত রাখতে চাই, যাদের হাতের তালি আমার ভালো খেলতে বাধ্য করেছে। বিদায়বেলায় সেই মানুষগুলোর চোখে চোখ রাখতে চাই, আমার ভালো খেলায় যাদের চোখ আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়েছে। আবার আমার খারাপ খেলায় যাদের চোখ ছলছল করেছে।’
আবেগী এ বার্তায় সাকিব আরও যোগ করেছেন, ‘আমি আশা করি, শুধু আশা না বিশ্বাস করি—এই বিদায় বেলায় আপনারা সবাই আমার সঙ্গে থাকবেন। সবাই সঙ্গে থেকে সেই গল্পের ইতি টানবেন, যে গল্পের নায়ক—আমি নই, আপনারা!’
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কদিন আগে বলেছিলেন, ‘জনগণের যদি কোথাও ক্ষোভ থাকে, সেটাকে তো আমাকেই কমাতে হবে আমার কথা দিয়ে। ওনাকে ওনার জায়গা পরিষ্কার করতে হবে।’ আজ ফেসবুকে আবেগঘন এক পোস্টে সাকিব তাঁর অবস্থান তুলে ধরেছেন। এত দিন পর তিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিজের নীরব ভূমিকায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
নিজের অফিশিয়াল পেজে আজ সাকিব লিখেছেন, ‘সংকটকালীন সময়ে আমার সরব উপস্থিতি না থাকায় আপনারা যারা ব্যথিত হয়েছেন বা কষ্ট পেয়েছেন, তাদের অনুভূতির জায়গাটার প্রতি আমার শ্রদ্ধা এবং এ জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’ সাকিব কেন রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছিলেন, সে ব্যাপারেও নিজের অবস্থান তুলে ধরেছেন সাকিব, ‘আমি খুবই স্বল্প সময়ের জন্য মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলাম। রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়াটা ছিল মূলত আমার জন্মস্থান অর্থাৎ আমার মাগুরার মানুষের উন্নয়নের জন্য সুযোগ পাওয়া। আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নির্দিষ্ট কোনো দায়িত্ব ছাড়া নিজের এলাকার উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখাটা একটু কঠিন। আর আমার এই এলাকার উন্নয়ন করতে চাওয়া আমাকে সংসদ সদস্য হতে আগ্রহী করে। যাই হোক, দিন শেষে আমার পরিচয় আমি একজন বাংলাদেশের ক্রিকেটার। আমি যখন যেখানে যে অবস্থাতেই থেকেছি, অন্তর থেকে ক্রিকেটাকেই ধারণ করেছি।’
কদিন আগে ভারতের কানপুরে সাকিব টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। তাঁর ইচ্ছে, সব ঠিক থাকলে এ মাসে দেশের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুর টেস্ট খেলে বিদায় নিতে চান টেস্ট থেকে। ক্রীড়া উপদেষ্টা ও বিসিবি সভাপতি শুরুতে একরকম মন্তব্য করলেও গত কিছুদিনে দেশের মাঠে সাকিবের বিদায় নিয়ে তাঁরা ইতিবাচক মন্তব্যই করেছেন। তবু হত্যা মামলায় এখনো নাম থাকায় সাকিব সহজেই আশ্বস্ত হতে পারছেন না দেশে আসতে।
আজ সাকিব লিখেছেন, ‘আমি জিতলে, আপনারা সবাই জিতেছেন। আমি হেরে গেলে, হেরে গেছেন আপনারা সবাই! আপনারা জানেন, খুব শিগগির আমি আমার শেষ ম্যাচটি খেলতে যাচ্ছি। আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে আজকের সাকিব আল হাসান হয়ে ওঠা পর্যন্ত এই পুরো যাত্রাটা চালিয়েছেন আপনারা। এই ক্রিকেটের এই গোটা গল্পটা আপনাদের হাতেই লেখা! তাই আমার শেষ ম্যাচে, এই গল্পের শেষ অধ্যায়ে আপনাদের পাশে চাই। আমি আপনাদের সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বিদায় নিতে চাই। বিদায়বেলায় সেই মানুষগুলোর হাতে হাত রাখতে চাই, যাদের হাতের তালি আমার ভালো খেলতে বাধ্য করেছে। বিদায়বেলায় সেই মানুষগুলোর চোখে চোখ রাখতে চাই, আমার ভালো খেলায় যাদের চোখ আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়েছে। আবার আমার খারাপ খেলায় যাদের চোখ ছলছল করেছে।’
আবেগী এ বার্তায় সাকিব আরও যোগ করেছেন, ‘আমি আশা করি, শুধু আশা না বিশ্বাস করি—এই বিদায় বেলায় আপনারা সবাই আমার সঙ্গে থাকবেন। সবাই সঙ্গে থেকে সেই গল্পের ইতি টানবেন, যে গল্পের নায়ক—আমি নই, আপনারা!’
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
১ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে