
১৯৮৭,১৯৯৬, ২০১১,২০২৩-এ নিয়ে চার বিশ্বকাপ হচ্ছে উপমহাদেশে। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়ার দলগুলোর দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা যায়। আগের তিন বিশ্বকাপের মতো এবারও এশিয়ার দলের দাপট দেখা যাচ্ছে।
উপমহাদেশে হওয়া চার বিশ্বকাপের মধ্যে মিল যেমন রয়েছে, তেমনি ২০২৩ বিশ্বকাপ এক দিক থেকে ব্যতিক্রম। মিল হচ্ছে চার বিশ্বকাপে এশিয়া থেকে কোনো না কোনো দল সেমিতে উঠেছে। ১৯৮৭ তে ভারত ও পাকিস্তানে আয়োজিত বিশ্বকাপের দুই দলই সেমিফাইনালে উঠেছে। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে ভারত-শ্রীলঙ্কা দুটো দলই খেলেছে সেমিফাইনালে। সবচেয়ে বেশি এশিয়ার তিন দল সেমিতে উঠেছিল ২০১১ বিশ্বকাপে। সেবার সেমিতে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। অপর সেমিতে শ্রীলঙ্কার প্রতিপক্ষ ছিল নিউজিল্যান্ড। এরপর অল এশিয়ান ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। উপমহাদেশের প্রথম তিন বিশ্বকাপ থেকে ২০২৩ ব্যতিক্রম হওয়ার কারণ হচ্ছে এশিয়া থেকে একটা দলই উঠেছে সেমিফাইনালে। এশিয়ার একমাত্র দলটা হচ্ছে ভারত। বাকি তিন দল হচ্ছে: নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
তবে এবারের বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া দশ দলের অর্ধেকই ছিল এশিয়ার। বাংলাদেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান-এশিয়ার এই পাঁচ দল খেলেছে এবারের বিশ্বকাপ। ভারতের পর এশিয়ার থেকে বাংলাদেশ, পাকিস্তান এই দুই দলের সেমিতে খেলার সম্ভাবনা ছিল তুলনামূলক বেশি। আফগানিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে শুরুটা দারুণ হয়েছিল বাংলাদেশের। এরপরই খেই হারানো শুরু করে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস, পাকিস্তান-গুনে গুনে টানা ৬ ম্যাচ হারে প্রথম দল হিসেবে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। একই সঙ্গে বাজে ব্যবধানে হারায় নেট রানরেটেরও বেহাল দশা হতে থাকে সাকিব আল হাসানের দলের। যার মধ্যে নেদারল্যান্ডসের কাছে বাংলাদেশ হেরে যায় ৮৭ রানে। পুরো বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ জিতেছে ২ ম্যাচ ও হেরেছে ৭ ম্যাচ। ৩২৮ রান করে এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সমান ১০টি করে উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও শরীফুল ইসলাম।
অন্যদিকে নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুরুটা দারুণ করেছিল পাকিস্তান। যেখানে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ৩৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করে বিশ্বকাপ ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড গড়ে পাকিস্তান। মোহাম্মদ রিজওয়ান, আব্দুল্লাহ শফিক পাকিস্তানের দুই ব্যাটার করেন সেঞ্চুরি। এরপর টানা ৪ ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপের দৌড় থেকে ছিটকে যেতে থাকে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সম্ভাবনা জাগিয়েও ১ উইকেটে হারতে হয়েছে বাবর আজমের দলকে।
টানা চার ম্যাচ হারা পাকিস্তান এরপর বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে আবার সেমির লড়াইয়ে ফিরেছিল। যেখানে বেঙ্গালুরুতে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ৪০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা পাকিস্তানের ইনিংস ২৫.৩ ওভারে ১ উইকেটে ২০০ রানে থেমে যায়। বৃষ্টি আইনে ২১ রানে জিতে যায় বাবরের দল। এরপর পাকিস্তান চাতক পাখির মতো তাকিয়ে ছিল শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের দিকে। তবে নিউজিল্যান্ড বড় ব্যবধানে শ্রীলঙ্কাকে হারানোয় পাকিস্তান পড়ে যায় অবাস্তব এক সমীকরণের সামনে। তবে গতকাল কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে ২৮৭ রানে জয় বা ৪০ বলে ৩৩৮ রানের সমীকরণ-কোনোটাই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মেলাতে পারেনি পাকিস্তান।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান-দুই প্রতিবেশী দেশের চেয়ে বিধ্বংসী পারফরম্যান্স করেছে ভারত। নিজেদের ৮ ম্যাচের ৮ টিতে জিতে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ২০২৩ বিশ্বকাপের আয়োজক দল। যেখানে শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫৫ ও ৮৩ রানে অলআউট করে দিয়েছে ভারত। এবারের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় ১ ও ৪ নম্বরে আছেন রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি। ২ সেঞ্চুরি করে ওয়ানডে বিশ্বকাপে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ৪৯ সেঞ্চুরির রেকর্ড করেন কোহলি। বোলারদের মধ্যে মোহাম্মদ শামি ও জসপ্রীত বুমরা নিয়েছেন ১৬ ও ১৫ উইকেট। বিশ্বকাপে ভারতের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় শামি নিজের নাম লিখিয়ে ফেলেছেন।
শ্রীলঙ্কার জন্য এবারের বিশ্বকাপ ছিল ভুলে যাওয়ার মতোই। ৯ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে মাত্র ২ ম্যাচ।-১.৪১৯ নেট রানরেট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার ৯ নম্বরে আছে লঙ্কানরা। কুশল মেন্ডিস, সাদিরা সামারাবিক্রমা ব্যাটিংয়ে ছিলেন দারুণ ছন্দে। দিলশান মাদুশঙ্ক ২১ উইকেট নিলেও মুক্তহস্তে রান বিলিয়েছেন। পুরো টুর্নামেন্টেই লঙ্কান বোলাররা মুক্তহস্তে রান বিলিয়েছেন। লঙ্কানদের বিপক্ষে পাকিস্তান, ভারত করেছিল ৩৪৫ ও ৩৫৭ রান। বড় সাফল্য বলতে ইংল্যান্ডকে হারানো। নেদারল্যান্ডসকে হারাতেও তুলনামূলক কষ্ট হয়েছে শ্রীলঙ্কার। যেখানে টুর্নামেন্টের শেষ দিকে এসে বাংলাদেশের কাছে ৩ উইকেটে হেরেছিল লঙ্কানরা। আফগানিস্তানের কাছেও হারতে হয়েছে লঙ্কানদের।
তবে সেমিফাইনালে না উঠলেও মনে রাখার মতো বিশ্বকাপ এবার খেলেছে আফগানিস্তান। ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা-তিন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে হারিয়েছে আফগানরা। এরপর নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে সেমির সম্ভাবনা জাগিয়েছিল আফগানিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩ উইকেটে হারলেও দাপট দেখিয়েছিল আফগানিস্তান। এরপর সব সমীকরণ ওলটপালট করে দেয় শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ। যার ফলে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানকে ৪৩৮ রানের ব্যবধানে জিততে হতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। সেই ম্যাচে ৫ উইকেটে আফগানরা হারলেও প্রথমে ব্যাটিং করে ২৪৪ রান করেছিল। বিশ্বকাপে আফগানদের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ইব্রাহিম জাদরান হয়েছিলেন এবারই।

১৯৮৭,১৯৯৬, ২০১১,২০২৩-এ নিয়ে চার বিশ্বকাপ হচ্ছে উপমহাদেশে। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়ার দলগুলোর দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা যায়। আগের তিন বিশ্বকাপের মতো এবারও এশিয়ার দলের দাপট দেখা যাচ্ছে।
উপমহাদেশে হওয়া চার বিশ্বকাপের মধ্যে মিল যেমন রয়েছে, তেমনি ২০২৩ বিশ্বকাপ এক দিক থেকে ব্যতিক্রম। মিল হচ্ছে চার বিশ্বকাপে এশিয়া থেকে কোনো না কোনো দল সেমিতে উঠেছে। ১৯৮৭ তে ভারত ও পাকিস্তানে আয়োজিত বিশ্বকাপের দুই দলই সেমিফাইনালে উঠেছে। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে ভারত-শ্রীলঙ্কা দুটো দলই খেলেছে সেমিফাইনালে। সবচেয়ে বেশি এশিয়ার তিন দল সেমিতে উঠেছিল ২০১১ বিশ্বকাপে। সেবার সেমিতে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। অপর সেমিতে শ্রীলঙ্কার প্রতিপক্ষ ছিল নিউজিল্যান্ড। এরপর অল এশিয়ান ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। উপমহাদেশের প্রথম তিন বিশ্বকাপ থেকে ২০২৩ ব্যতিক্রম হওয়ার কারণ হচ্ছে এশিয়া থেকে একটা দলই উঠেছে সেমিফাইনালে। এশিয়ার একমাত্র দলটা হচ্ছে ভারত। বাকি তিন দল হচ্ছে: নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
তবে এবারের বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া দশ দলের অর্ধেকই ছিল এশিয়ার। বাংলাদেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান-এশিয়ার এই পাঁচ দল খেলেছে এবারের বিশ্বকাপ। ভারতের পর এশিয়ার থেকে বাংলাদেশ, পাকিস্তান এই দুই দলের সেমিতে খেলার সম্ভাবনা ছিল তুলনামূলক বেশি। আফগানিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে শুরুটা দারুণ হয়েছিল বাংলাদেশের। এরপরই খেই হারানো শুরু করে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস, পাকিস্তান-গুনে গুনে টানা ৬ ম্যাচ হারে প্রথম দল হিসেবে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। একই সঙ্গে বাজে ব্যবধানে হারায় নেট রানরেটেরও বেহাল দশা হতে থাকে সাকিব আল হাসানের দলের। যার মধ্যে নেদারল্যান্ডসের কাছে বাংলাদেশ হেরে যায় ৮৭ রানে। পুরো বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ জিতেছে ২ ম্যাচ ও হেরেছে ৭ ম্যাচ। ৩২৮ রান করে এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সমান ১০টি করে উইকেট নেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও শরীফুল ইসলাম।
অন্যদিকে নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুরুটা দারুণ করেছিল পাকিস্তান। যেখানে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ৩৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করে বিশ্বকাপ ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড গড়ে পাকিস্তান। মোহাম্মদ রিজওয়ান, আব্দুল্লাহ শফিক পাকিস্তানের দুই ব্যাটার করেন সেঞ্চুরি। এরপর টানা ৪ ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপের দৌড় থেকে ছিটকে যেতে থাকে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সম্ভাবনা জাগিয়েও ১ উইকেটে হারতে হয়েছে বাবর আজমের দলকে।
টানা চার ম্যাচ হারা পাকিস্তান এরপর বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে আবার সেমির লড়াইয়ে ফিরেছিল। যেখানে বেঙ্গালুরুতে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ৪০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা পাকিস্তানের ইনিংস ২৫.৩ ওভারে ১ উইকেটে ২০০ রানে থেমে যায়। বৃষ্টি আইনে ২১ রানে জিতে যায় বাবরের দল। এরপর পাকিস্তান চাতক পাখির মতো তাকিয়ে ছিল শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের দিকে। তবে নিউজিল্যান্ড বড় ব্যবধানে শ্রীলঙ্কাকে হারানোয় পাকিস্তান পড়ে যায় অবাস্তব এক সমীকরণের সামনে। তবে গতকাল কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে ২৮৭ রানে জয় বা ৪০ বলে ৩৩৮ রানের সমীকরণ-কোনোটাই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মেলাতে পারেনি পাকিস্তান।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান-দুই প্রতিবেশী দেশের চেয়ে বিধ্বংসী পারফরম্যান্স করেছে ভারত। নিজেদের ৮ ম্যাচের ৮ টিতে জিতে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ২০২৩ বিশ্বকাপের আয়োজক দল। যেখানে শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫৫ ও ৮৩ রানে অলআউট করে দিয়েছে ভারত। এবারের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় ১ ও ৪ নম্বরে আছেন রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি। ২ সেঞ্চুরি করে ওয়ানডে বিশ্বকাপে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ৪৯ সেঞ্চুরির রেকর্ড করেন কোহলি। বোলারদের মধ্যে মোহাম্মদ শামি ও জসপ্রীত বুমরা নিয়েছেন ১৬ ও ১৫ উইকেট। বিশ্বকাপে ভারতের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় শামি নিজের নাম লিখিয়ে ফেলেছেন।
শ্রীলঙ্কার জন্য এবারের বিশ্বকাপ ছিল ভুলে যাওয়ার মতোই। ৯ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে মাত্র ২ ম্যাচ।-১.৪১৯ নেট রানরেট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার ৯ নম্বরে আছে লঙ্কানরা। কুশল মেন্ডিস, সাদিরা সামারাবিক্রমা ব্যাটিংয়ে ছিলেন দারুণ ছন্দে। দিলশান মাদুশঙ্ক ২১ উইকেট নিলেও মুক্তহস্তে রান বিলিয়েছেন। পুরো টুর্নামেন্টেই লঙ্কান বোলাররা মুক্তহস্তে রান বিলিয়েছেন। লঙ্কানদের বিপক্ষে পাকিস্তান, ভারত করেছিল ৩৪৫ ও ৩৫৭ রান। বড় সাফল্য বলতে ইংল্যান্ডকে হারানো। নেদারল্যান্ডসকে হারাতেও তুলনামূলক কষ্ট হয়েছে শ্রীলঙ্কার। যেখানে টুর্নামেন্টের শেষ দিকে এসে বাংলাদেশের কাছে ৩ উইকেটে হেরেছিল লঙ্কানরা। আফগানিস্তানের কাছেও হারতে হয়েছে লঙ্কানদের।
তবে সেমিফাইনালে না উঠলেও মনে রাখার মতো বিশ্বকাপ এবার খেলেছে আফগানিস্তান। ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা-তিন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে হারিয়েছে আফগানরা। এরপর নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে সেমির সম্ভাবনা জাগিয়েছিল আফগানিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩ উইকেটে হারলেও দাপট দেখিয়েছিল আফগানিস্তান। এরপর সব সমীকরণ ওলটপালট করে দেয় শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ। যার ফলে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানকে ৪৩৮ রানের ব্যবধানে জিততে হতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। সেই ম্যাচে ৫ উইকেটে আফগানরা হারলেও প্রথমে ব্যাটিং করে ২৪৪ রান করেছিল। বিশ্বকাপে আফগানদের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ইব্রাহিম জাদরান হয়েছিলেন এবারই।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৬ মিনিট আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে বাংলাদেশ ধবলধোলাই করেছিল লিটনের নেতৃত্বে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অধরা জয়ের খোঁজে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টি উইন্ডিজের প্রিয় সংস্করণ হলেও ঘরের মাঠে ‘ফেবারিট’ তকমা নিয়েই খেলতে নেমে বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার পুরোনো রোগ থেকে যে বাংলাদেশ বের হতে পারছেই না। সাইফ হাসান, লিটন, তাওহীদ হৃদয়, নুরুল হাসান সোহানের মতো স্বীকৃত ব্যাটাররা ব্যর্থ হয়েছেন। তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদরা পেটালেও সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হেরেছে ১৬ রানে।
এর আগে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। রয়েসয়ে শুরু করতে থাকা ক্যারিবীয়দের স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান। যেখানে ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডকে (০) ফিরিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। টানা দুই বলে উইকেট হারানোর কোনো রকম চাপ অনুভব করেনি উইন্ডিজ। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান করেছে উইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন হোপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন। দুজনেই সমান ২৮ বল খেলেছেন।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে বাংলাদেশ ধবলধোলাই করেছিল লিটনের নেতৃত্বে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অধরা জয়ের খোঁজে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টি উইন্ডিজের প্রিয় সংস্করণ হলেও ঘরের মাঠে ‘ফেবারিট’ তকমা নিয়েই খেলতে নেমে বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার পুরোনো রোগ থেকে যে বাংলাদেশ বের হতে পারছেই না। সাইফ হাসান, লিটন, তাওহীদ হৃদয়, নুরুল হাসান সোহানের মতো স্বীকৃত ব্যাটাররা ব্যর্থ হয়েছেন। তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদরা পেটালেও সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হেরেছে ১৬ রানে।
এর আগে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। রয়েসয়ে শুরু করতে থাকা ক্যারিবীয়দের স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান। যেখানে ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডকে (০) ফিরিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। টানা দুই বলে উইকেট হারানোর কোনো রকম চাপ অনুভব করেনি উইন্ডিজ। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান করেছে উইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন হোপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন। দুজনেই সমান ২৮ বল খেলেছেন।

১৯৮৭,১৯৯৬, ২০১১,২০২৩-এ নিয়ে চার বিশ্বকাপ হচ্ছে উপমহাদেশে। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়ার দলগুলোর দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা যায়। আগের তিন বিশ্বকাপের মতো এবারও এশিয়ার দলের দাপট দেখা যাচ্ছে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
বাজে টুর্নামেন্ট কাটালেও জ্যোতিরা একেবারে খালি হাতে ফিরছেন না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে তারা পাচ্ছে ৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যেখানে অংশগ্রহণ ফি হিসেবেই বাংলাদেশ পেয়ে যাচ্ছে আড়াই লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। টুর্নামেন্টে এক ম্যাচ জেতায় পাচ্ছে ৪১ লাখ ৬১ হাজার টাকা। আর সপ্তম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করায় পাচ্ছে আরও ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার (৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা)। কারণ, লিগ পর্বে সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করা দলের প্রত্যেকেই পাবে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা করে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলেরই সমান ৩ পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটের কারণে এগিয়ে বাংলাদেশ। সাত ও আটে থাকা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নেট রানরেট -০.৫৭৮ ও -২.৬৫১।
আইসিসি গত ১ সেপ্টেম্বর এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে থাকছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার ডলারের অর্থ পুরস্কার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৬৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে এটা সর্বোচ্চ প্রাইজমানির রেকর্ড। এবারের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৪৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৫৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। রানার্সআপ দল পাচ্ছে ২২ লাখ ২৪ হাজার ডলার (২৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা)। দুই সেমিফাইনালিস্ট পাচ্ছে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
আট দলের টুর্নামেন্টে পঞ্চম, ষষ্ঠ এই দুই দল পাচ্ছে ৭ লাখ ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। পাঁচ ও ছয়ে থেকে ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ করেছে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড। লঙ্কা ও নিউজিল্যান্ডের পয়েন্ট ৫ ও ৪। হাইব্রিড মডেলে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ। পাকিস্তান তাদের সাত ম্যাচের সাতটিই খেলেছে কলম্বোর প্রেমাদাসায়। যে তিন পয়েন্ট পাকিস্তান পেয়েছে, সবই বৃষ্টির কারণে।
১৩ পয়েন্ট নিয়ে অস্ট্রেলিয়া লিগ পর্ব শেষ করেছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে। দুই, তিন ও চারে থাকা ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের পয়েন্ট ১১, ১০ ও ৭। গুয়াহাটিতে পরশু বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে তিনটায় শুরু হবে প্রথম সেমিফাইনাল। এই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হবে বৃহস্পতিবার।

২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
বাজে টুর্নামেন্ট কাটালেও জ্যোতিরা একেবারে খালি হাতে ফিরছেন না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে তারা পাচ্ছে ৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যেখানে অংশগ্রহণ ফি হিসেবেই বাংলাদেশ পেয়ে যাচ্ছে আড়াই লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। টুর্নামেন্টে এক ম্যাচ জেতায় পাচ্ছে ৪১ লাখ ৬১ হাজার টাকা। আর সপ্তম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করায় পাচ্ছে আরও ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার (৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা)। কারণ, লিগ পর্বে সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করা দলের প্রত্যেকেই পাবে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা করে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলেরই সমান ৩ পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটের কারণে এগিয়ে বাংলাদেশ। সাত ও আটে থাকা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নেট রানরেট -০.৫৭৮ ও -২.৬৫১।
আইসিসি গত ১ সেপ্টেম্বর এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে থাকছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার ডলারের অর্থ পুরস্কার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৬৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে এটা সর্বোচ্চ প্রাইজমানির রেকর্ড। এবারের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৪৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৫৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। রানার্সআপ দল পাচ্ছে ২২ লাখ ২৪ হাজার ডলার (২৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা)। দুই সেমিফাইনালিস্ট পাচ্ছে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
আট দলের টুর্নামেন্টে পঞ্চম, ষষ্ঠ এই দুই দল পাচ্ছে ৭ লাখ ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। পাঁচ ও ছয়ে থেকে ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ করেছে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড। লঙ্কা ও নিউজিল্যান্ডের পয়েন্ট ৫ ও ৪। হাইব্রিড মডেলে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ। পাকিস্তান তাদের সাত ম্যাচের সাতটিই খেলেছে কলম্বোর প্রেমাদাসায়। যে তিন পয়েন্ট পাকিস্তান পেয়েছে, সবই বৃষ্টির কারণে।
১৩ পয়েন্ট নিয়ে অস্ট্রেলিয়া লিগ পর্ব শেষ করেছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে। দুই, তিন ও চারে থাকা ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের পয়েন্ট ১১, ১০ ও ৭। গুয়াহাটিতে পরশু বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে তিনটায় শুরু হবে প্রথম সেমিফাইনাল। এই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হবে বৃহস্পতিবার।

১৯৮৭,১৯৯৬, ২০১১,২০২৩-এ নিয়ে চার বিশ্বকাপ হচ্ছে উপমহাদেশে। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়ার দলগুলোর দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা যায়। আগের তিন বিশ্বকাপের মতো এবারও এশিয়ার দলের দাপট দেখা যাচ্ছে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৬ মিনিট আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবু সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে।
‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর আজ দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। বাটলারের দাবি, ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে ১০ বার খেললে ৯ বারই হারতে হত। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে দোষারোপ করি না, আবার অজুহাতও খুঁজি না। থাইল্যান্ডে এই টার্ফে আমরা দশবার খেললে নয়বারই হারব।’
বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হয়েছেও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আগেও বলছিলাম, শারীরিক দিক থেকেও তারা আমাদের মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ও ফিট।’
হতাশ না থেকে বাটলার বরং তাকিয়ে রয়েছেন আগামীর দিকে, ‘আমি হতাশ নই। কিছু গোল আমরা যেভাবে হজম করেছি, সেটা নিয়ে আফসোস আছে। কিন্তু আমি সামনে এগিয়ে চলার ব্যাপারে খুবই ইতিবাচক। আমি জানি আমাদের সমস্যাগুলো কী এবং কীভাবে সেগুলোর সমাধান করা যায়। এভাবেই এই ম্যাচের ফলগুলো দেখছি।’

বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবু সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে।
‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর আজ দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। বাটলারের দাবি, ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে ১০ বার খেললে ৯ বারই হারতে হত। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে দোষারোপ করি না, আবার অজুহাতও খুঁজি না। থাইল্যান্ডে এই টার্ফে আমরা দশবার খেললে নয়বারই হারব।’
বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হয়েছেও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আগেও বলছিলাম, শারীরিক দিক থেকেও তারা আমাদের মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ও ফিট।’
হতাশ না থেকে বাটলার বরং তাকিয়ে রয়েছেন আগামীর দিকে, ‘আমি হতাশ নই। কিছু গোল আমরা যেভাবে হজম করেছি, সেটা নিয়ে আফসোস আছে। কিন্তু আমি সামনে এগিয়ে চলার ব্যাপারে খুবই ইতিবাচক। আমি জানি আমাদের সমস্যাগুলো কী এবং কীভাবে সেগুলোর সমাধান করা যায়। এভাবেই এই ম্যাচের ফলগুলো দেখছি।’

১৯৮৭,১৯৯৬, ২০১১,২০২৩-এ নিয়ে চার বিশ্বকাপ হচ্ছে উপমহাদেশে। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়ার দলগুলোর দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা যায়। আগের তিন বিশ্বকাপের মতো এবারও এশিয়ার দলের দাপট দেখা যাচ্ছে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৬ মিনিট আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেছেন অধিনায়ক হোপ।
টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে রয়েসয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুযোগ থাকে, সেই ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৫ রান করে সফরকারীরা। যদিও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদকে পিটিয়ে উইন্ডিজ নেয় ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে হাত খুলে খেলতে গিয়ে উইকেট হারিয়ে বসে ক্যারিবীয়রা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান আলিক আথানাজ (৩৪)।
৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তাতেই চাপে পড়ে দ্রুত আরও ২ উইকেট হারায় ক্যারিবীয়রা। ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে তাসকিন নিয়েছেন ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডের (০) উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবীয়দের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান।
দ্রুত এই ২ উইকেট হারানোর পর আর কোনো বিপদ হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। তাতে অবদান আছে বাংলাদেশের পিচ্ছিল ফিল্ডিংয়েরও। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজকে কাট করতে যান পাওয়েল। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঝাঁপিয়েও বল ধরতে পারেননি তানজিম হাসান সাকিব। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া পাওয়েল ইনিংস শেষ করেছেন ৪৪ রানে। ২৮ বলের ইনিংসে ১ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। যার মধ্যে তানজিম সাকিবকে তিন ছক্কাই পাওয়েল মেরেছেন ইনিংসের শেষ ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেছেন অধিনায়ক হোপ।
টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে রয়েসয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুযোগ থাকে, সেই ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৫ রান করে সফরকারীরা। যদিও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদকে পিটিয়ে উইন্ডিজ নেয় ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে হাত খুলে খেলতে গিয়ে উইকেট হারিয়ে বসে ক্যারিবীয়রা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান আলিক আথানাজ (৩৪)।
৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তাতেই চাপে পড়ে দ্রুত আরও ২ উইকেট হারায় ক্যারিবীয়রা। ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে তাসকিন নিয়েছেন ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডের (০) উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবীয়দের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান।
দ্রুত এই ২ উইকেট হারানোর পর আর কোনো বিপদ হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। তাতে অবদান আছে বাংলাদেশের পিচ্ছিল ফিল্ডিংয়েরও। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজকে কাট করতে যান পাওয়েল। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঝাঁপিয়েও বল ধরতে পারেননি তানজিম হাসান সাকিব। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া পাওয়েল ইনিংস শেষ করেছেন ৪৪ রানে। ২৮ বলের ইনিংসে ১ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। যার মধ্যে তানজিম সাকিবকে তিন ছক্কাই পাওয়েল মেরেছেন ইনিংসের শেষ ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে।

১৯৮৭,১৯৯৬, ২০১১,২০২৩-এ নিয়ে চার বিশ্বকাপ হচ্ছে উপমহাদেশে। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়ার দলগুলোর দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা যায়। আগের তিন বিশ্বকাপের মতো এবারও এশিয়ার দলের দাপট দেখা যাচ্ছে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৬ মিনিট আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে