নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। টপ অর্ডারের ছয় ব্যাটারের ব্যর্থতার ম্যাচে আফিফ হোসেন ধ্রুব ও মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত জুটিতে ভর করে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ৪৫ রানের ৬ উইকেট হারানোর পরও দুর্গম পথ পাড়ি দেওয়া কীভাবে সম্ভব হয়েছে, সেটি ম্যাচের পর জানিয়েছেন মিরাজ।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে আফগানরা অলআউট হওয়ার আগে করে ২১৫ রান। লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকে বাংলাদেশের ওপর তীব্র চাপ তৈরি করেন আফগান বোলাররা। ১১.২ ওভারে ৪৫ রানেই তাঁরা তুলে নেন ৬ উইকেট। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে জয় এনে দেন আফিফ-মিরাজ। দুজনের সপ্তম উইকেট ১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা।
ম্যাচ শেষে ম্যাচসেরা পুরস্কার নিতে এসে মিরাজ বলেছেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। আফিফের সঙ্গে কথা বলেছি উইকেটে যে, এ একটা ম্যাচ যেটা আমরা দুজনের জিতাতে পারি। তবে বিশ্বাসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, আমরা যদি বিশ্বাস করতে পারি এ ম্যাচ জিতাতে পারব। তাহলে আমরা জিতব।’
বিশ্বাস থাকলে যেকোনো কিছুই সম্ভব এমন আত্মবিশ্বাস ছিল মিরাজের মনে। বললেন, ‘মানুষ পারে না এমন কোনো জিনিস নেই। শুধু দরকার বিশ্বাস। বিশ্বাস ছিল এবং দর্শক (মাঠে বসে যারা খেলা দেখেছেন) যারা আছে, তারা অনেক সমর্থন করেছেন।’
আফিফের সঙ্গে কী কথা হয়েছিল উইকেটে, সেটা জানিয়ে মিরাজ বলেছেন, ‘‘সত্যি কথা বলতে ওর (আফিফ) ব্যাটিং দেখে আমার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। কারণ আমি প্রথম দিকে একটু নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু আফিফ আমাকে একটা কথা বলেছে যে, মিরাজ ভাই আমরা বল ধরে ধরে খেলি, যা হবে পরে দেখা যাবে। কিন্তু আমরা যদি চিন্তা করি অনেক রান; তাহলে হবে না। আমরা শুধু একটা ওভার ব্যাটিং করি। একটা ওভার একটা রান, দুটো রান...এভাবে করে করে এগোলে তাহলে আমরা...। ম্যাচ জিততে পারব কি পারব না সেটা পরের কথা। কিন্তু আমরা একটা জায়গা নিয়ে যেতে পারব।’
অবশেষে তাঁরা পেরেছেন। বাংলাদেশ পেয়েছে কাব্যিক এক জয়।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। টপ অর্ডারের ছয় ব্যাটারের ব্যর্থতার ম্যাচে আফিফ হোসেন ধ্রুব ও মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত জুটিতে ভর করে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ৪৫ রানের ৬ উইকেট হারানোর পরও দুর্গম পথ পাড়ি দেওয়া কীভাবে সম্ভব হয়েছে, সেটি ম্যাচের পর জানিয়েছেন মিরাজ।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে আফগানরা অলআউট হওয়ার আগে করে ২১৫ রান। লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকে বাংলাদেশের ওপর তীব্র চাপ তৈরি করেন আফগান বোলাররা। ১১.২ ওভারে ৪৫ রানেই তাঁরা তুলে নেন ৬ উইকেট। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে জয় এনে দেন আফিফ-মিরাজ। দুজনের সপ্তম উইকেট ১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা।
ম্যাচ শেষে ম্যাচসেরা পুরস্কার নিতে এসে মিরাজ বলেছেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। আফিফের সঙ্গে কথা বলেছি উইকেটে যে, এ একটা ম্যাচ যেটা আমরা দুজনের জিতাতে পারি। তবে বিশ্বাসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, আমরা যদি বিশ্বাস করতে পারি এ ম্যাচ জিতাতে পারব। তাহলে আমরা জিতব।’
বিশ্বাস থাকলে যেকোনো কিছুই সম্ভব এমন আত্মবিশ্বাস ছিল মিরাজের মনে। বললেন, ‘মানুষ পারে না এমন কোনো জিনিস নেই। শুধু দরকার বিশ্বাস। বিশ্বাস ছিল এবং দর্শক (মাঠে বসে যারা খেলা দেখেছেন) যারা আছে, তারা অনেক সমর্থন করেছেন।’
আফিফের সঙ্গে কী কথা হয়েছিল উইকেটে, সেটা জানিয়ে মিরাজ বলেছেন, ‘‘সত্যি কথা বলতে ওর (আফিফ) ব্যাটিং দেখে আমার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। কারণ আমি প্রথম দিকে একটু নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু আফিফ আমাকে একটা কথা বলেছে যে, মিরাজ ভাই আমরা বল ধরে ধরে খেলি, যা হবে পরে দেখা যাবে। কিন্তু আমরা যদি চিন্তা করি অনেক রান; তাহলে হবে না। আমরা শুধু একটা ওভার ব্যাটিং করি। একটা ওভার একটা রান, দুটো রান...এভাবে করে করে এগোলে তাহলে আমরা...। ম্যাচ জিততে পারব কি পারব না সেটা পরের কথা। কিন্তু আমরা একটা জায়গা নিয়ে যেতে পারব।’
অবশেষে তাঁরা পেরেছেন। বাংলাদেশ পেয়েছে কাব্যিক এক জয়।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
২ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৬ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৬ ঘণ্টা আগে