শেষ ১২ বলে জয়ের জন্য ৮ উইকেটে খুইয়ে ফেলা পাকিস্তানের দরকার ছিল ২৭ রান। উইকেটে শাদাব খান আর নাসিম শাহ থাকায় জয়ের পাল্লা হেলে ছিল আফগানদের অনুকূলেই। কিন্তু বরাবরের ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান, এবারও নিজেদের সেই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত ১ উইকেটে জিতে গেল ম্যাচ।
৪৯ তম ওভারের প্রথম চার বলে কোনো বাউন্ডারি না হওয়ায় ম্যাচ আরও হেলে পড়েছিল আফগানদের দিকে। এই পরিস্থিতিতে ওই ওভারের শেষ দুই বলে চার ও ছয় মেরে দুর্দান্তভাবে দলকে ম্যাচে ফেরান শাদাব। শেষ ৬ বলে পাকিস্তানের জয়ের সমীকরণ দাঁড়ায় ১১ রান।
কিন্তু পরের ফজলহক ফারুকির ওভারে পাকিস্তান বড় ভরসার প্রতীক হয়ে উইকেটে থাকা শাদাব খান রান আউট। বল করার আগেই রানের জন্য ক্রিজ ছেড়ে গিয়েছিলেন শাদাব। সেটি লক্ষ্য করে হাতের বল দিয়ে স্টাম্প ফেলে দেন ফারুকি। মানকাডিং। ফের জমে ওঠে নাটকীয়তা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি আফগানদের। মাথা ঠান্ডা রেখে খেলেন নাসিম শাহ। হারিস রউফও। শেষ ওভারে তারা প্রয়োজনীয় রান তুলে ফেলেন। ১ বল হাতে রেখেই ১ উইকেটে দলের জয় নিশ্চিত হওয়ার পর বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তাঁরা। শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় উপস্থিত পাকিস্তানের সমর্থকরাও।
প্রথম ওয়ানডেতে ৫৯ রানে অলআউট হওয়া আফগানরা গতকাল ‘জিততেই হবে’ মনোভাব নিয়েই খেলেছে। প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেটে তুলেছে ৩০০ রান।পাকিস্তানের বিপক্ষে যা তাদের দলীয় সর্বোচ্চ। রেকর্ড গড়া এই ইনিংসে বড় অবদান দুই ওপেনার রহমানুউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরানের। ২২৭ রানের জুটি গড়েন তারা। যা ওয়ানডেতে আফগানদের দ্বিতীয় ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ওপেনিং জুটি। গত মাসে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৫৬ রানের জুটি গড়েছিলেন গুরবাজ-ইব্রাহিম। পাকিস্তানের বিপক্ষে গুরবাজ সেঞ্চুরি পেলেও ইনিংসের ৩৯.৫ ওভারে ব্যক্তিগত ৮০ রানে ফেরেন ইব্রাহিম। ৫১ বলে ১৫১ রান করেন গুরবাজ। পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই কোনো আফগানের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। জিতলে হতো প্রথম জয়ও।
রান তাড়া করতে নেমে অনন্য এক মাইলফলকে পা রেখেছেন বাবর আজমও। কীর্তিটা আগেই লেখা হয়েছিল। ওয়ানডেতে ১০০ তম ইনিংসের আগেই ৫ হাজারের বেশি রান করে ফেলেছিলেন বাবর। ভেঙে দিয়েছিলেন শীর্ষে থাকা হাশিম আমলার রেকর্ড। গতকাল দলীয় ৫২ রানে ওপেনার ফখর জামানের (৩০) বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে নামেন বাবর। ৫৩ রান করে ফজলহক ফারুকির দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফেরেন তিনি। তবে ইমাম-উল-হক (৯১), শাদাব খান (৪৮) ও নাসিম শাহর (৫ বলে ১০) কৃতিত্বে দারুণ এক জয় তুলে নিয়েছে পাকিস্তান।
শেষ ১২ বলে জয়ের জন্য ৮ উইকেটে খুইয়ে ফেলা পাকিস্তানের দরকার ছিল ২৭ রান। উইকেটে শাদাব খান আর নাসিম শাহ থাকায় জয়ের পাল্লা হেলে ছিল আফগানদের অনুকূলেই। কিন্তু বরাবরের ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান, এবারও নিজেদের সেই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত ১ উইকেটে জিতে গেল ম্যাচ।
৪৯ তম ওভারের প্রথম চার বলে কোনো বাউন্ডারি না হওয়ায় ম্যাচ আরও হেলে পড়েছিল আফগানদের দিকে। এই পরিস্থিতিতে ওই ওভারের শেষ দুই বলে চার ও ছয় মেরে দুর্দান্তভাবে দলকে ম্যাচে ফেরান শাদাব। শেষ ৬ বলে পাকিস্তানের জয়ের সমীকরণ দাঁড়ায় ১১ রান।
কিন্তু পরের ফজলহক ফারুকির ওভারে পাকিস্তান বড় ভরসার প্রতীক হয়ে উইকেটে থাকা শাদাব খান রান আউট। বল করার আগেই রানের জন্য ক্রিজ ছেড়ে গিয়েছিলেন শাদাব। সেটি লক্ষ্য করে হাতের বল দিয়ে স্টাম্প ফেলে দেন ফারুকি। মানকাডিং। ফের জমে ওঠে নাটকীয়তা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি আফগানদের। মাথা ঠান্ডা রেখে খেলেন নাসিম শাহ। হারিস রউফও। শেষ ওভারে তারা প্রয়োজনীয় রান তুলে ফেলেন। ১ বল হাতে রেখেই ১ উইকেটে দলের জয় নিশ্চিত হওয়ার পর বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তাঁরা। শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় উপস্থিত পাকিস্তানের সমর্থকরাও।
প্রথম ওয়ানডেতে ৫৯ রানে অলআউট হওয়া আফগানরা গতকাল ‘জিততেই হবে’ মনোভাব নিয়েই খেলেছে। প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেটে তুলেছে ৩০০ রান।পাকিস্তানের বিপক্ষে যা তাদের দলীয় সর্বোচ্চ। রেকর্ড গড়া এই ইনিংসে বড় অবদান দুই ওপেনার রহমানুউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরানের। ২২৭ রানের জুটি গড়েন তারা। যা ওয়ানডেতে আফগানদের দ্বিতীয় ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ওপেনিং জুটি। গত মাসে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৫৬ রানের জুটি গড়েছিলেন গুরবাজ-ইব্রাহিম। পাকিস্তানের বিপক্ষে গুরবাজ সেঞ্চুরি পেলেও ইনিংসের ৩৯.৫ ওভারে ব্যক্তিগত ৮০ রানে ফেরেন ইব্রাহিম। ৫১ বলে ১৫১ রান করেন গুরবাজ। পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই কোনো আফগানের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। জিতলে হতো প্রথম জয়ও।
রান তাড়া করতে নেমে অনন্য এক মাইলফলকে পা রেখেছেন বাবর আজমও। কীর্তিটা আগেই লেখা হয়েছিল। ওয়ানডেতে ১০০ তম ইনিংসের আগেই ৫ হাজারের বেশি রান করে ফেলেছিলেন বাবর। ভেঙে দিয়েছিলেন শীর্ষে থাকা হাশিম আমলার রেকর্ড। গতকাল দলীয় ৫২ রানে ওপেনার ফখর জামানের (৩০) বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে নামেন বাবর। ৫৩ রান করে ফজলহক ফারুকির দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফেরেন তিনি। তবে ইমাম-উল-হক (৯১), শাদাব খান (৪৮) ও নাসিম শাহর (৫ বলে ১০) কৃতিত্বে দারুণ এক জয় তুলে নিয়েছে পাকিস্তান।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৫ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৬ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৭ ঘণ্টা আগে