
বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকে। সুযোগ পাওয়ামাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করে।
এবারের বিশ্বকাপে মোহাম্মদ শামি ও ফখর জামানের গল্পটা তেমনি। বিশ্বকাপে দুজনই সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন। যখনই সুযোগ আসবে তা লুফে নেবেন। সেই সুযোগ পেয়ে দুজনই এখন বিশ্বকাপ কাঁপাচ্ছেন। পেছনে ফিরে তাকানোর এখন কোনো সময় নেই তাঁদের।
বিশ্বকাপে সমান ৩ ম্যাচেই নিজেদের আরেকবার প্রমাণ করেছেন শামি-ফখর। কেন তাঁদের বড় মঞ্চের খেলোয়াড় বলা হয়? ভারতীয় ক্রিকেটে মেধাবী ব্যাটারের অভাব নেই। এত এত দুর্দান্ত সব ব্যাটার যে একাদশ সাজাতে গিয়ে মধুর সমস্যায় পড়তে হয় কোচ ও অধিনায়ককে। সেদিক থেকে বোলারদের নিয়ে এমন সমস্যায় কমই পড়তে হয়।
তবে কয়েক বছর ধরে ভারতের বোলিং লাইন আপও দুর্দান্ত শক্তিশালী হয়েছে। কাকে রেখে কাকে খেলাবে সেই চিন্তাই প্রতি ম্যাচে করতে হয় ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে। জাসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার, মোহাম্মদ শামিদের মতো দুর্দান্ত পেসার রয়েছে। এবারে বিশ্বকাপে ভুবি সুযোগ না পাওয়ায় লড়াইটা তাই বাকি তিনজনের মধ্যে হচ্ছে।
সেই লড়াইয়ে শুরুতে একাদশের বাইরে ছিলেন শামি। দলীয় কম্বিনেশনের কারণেই তাঁকে বাইরে থাকতে হয়েছে। কেননা, একজন পেসারের অভাব দারুণভাবে কয়েক বছর ধরেই পূরণ করে দিয়ে আসছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে ভারতীয় অলরাউন্ডার চোটে পড়লে কপাল খুলে শামির। অটো চয়েস বুমরা ও সিরাজের সঙ্গে জুটি বাঁধার সুযোগ পান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
সুযোগ পেয়ে সতীর্থদের এখন টেক্কা দিচ্ছেন শামি। প্রথম ম্যাচেই ৫ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডার মুড়িয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় ম্যাচে ১ উইকেট কম পেলেও তাঁর বোলিং তোপে মুখ থুবড়ে পড়ে ইংল্যান্ড। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২৯ রানেই শেষ হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ইনিংস।
তৃতীয় ম্যাচে আবার আগের দুই পারফরম্যান্সকেই ছাড়িয়ে যান শামি। আগুনে বোলিং করে লঙ্কাকাণ্ড বাঁধিয়ে দেন তিনি। খুনে মেজাজে বোলিং করে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দেন তিনি। মাত্র ৫৫ রানে অলআউট হয় ১৯৯৬ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। এ দিন রেকর্ডও গড়েছেন শামি। ভারতের হয়ে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। ১৪ ম্যাচে জহির খান ও জাভাগাল শ্রীনাথের ৪৪ উইকেট ছাড়িয়ে যান ভারতীয় পেসার। ওয়ানডেতে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ বার ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তিও গড়েছেন তিনি। সঙ্গে বিশ্বকাপে মিচেল স্টার্কের তিনবার ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন।
শামির দুর্দান্ত বোলিংয়ে ভারতও ছুটছে দুর্দান্ত গতিতে। ৩ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে বোলারদের শীর্ষ উইকেটের তালিকায় ছয়ে আছেন। তাঁর চেয়ে প্রত্যেকে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ম্যাচ বেশি খেলেছে। ৭ ম্যাচে ১৯ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি অ্যাডাম জাম্পা। ভারতীয়দের মধ্যে শামি দ্বিতীয়। তাঁর ওপরে ৭ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষে বুমরা।
অন্যদিকে বিশ্বকাপের শুরুতেই অবশ্য সুযোগ পেয়েছিলেন ফখর। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি তিনি। মাত্র ১২ রান করে যেন এশিয়া কাপের ব্যর্থতাকেই স্মরণ করে দিচ্ছিলেন পাকিস্তানি ওপেনার। পরে আর কোনো সুযোগ না পেয়ে একাদশে জায়গাও হারালেন। তাই বলে একেবারে শেষ হয়েছেন এমনটা নয়। তার প্রমাণ দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়েই দেখালেন।
দল যখন একের পর এক হারে হতাশ, সেমিফাইনালে খেলার ভাগ্য যখন সুতোয় ঝুলছে, ঠিক তখনই পাকিস্তানের ভাগ্যকে নিজেদের পক্ষে আনার সুযোগ করে দিচ্ছেন তিনি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮১ রানের ইনিংস খেলে যেন জানান দিচ্ছিলেন বড় কিছুর। সেটা পরের ম্যাচেই দেখিয়েছেন। সাকিব আল হাসানদের ৭ উইকেটে হারানোর ম্যাচে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। ম্যাচসেরা ইনিংসে দলকে শেষ চারে টিকিয়ে রেখেছেন।
গতকালের ম্যাচে তো বড় পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছিল পাকিস্তানকে। ফখরের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের কারণেই সেটি উত্তরাতে পেরেছে ১৯৯২ বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তা না হলে বিশ্বকাপ যাত্রার ভাগ্য কালকেই ঠিক হয়ে যেত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে ৪০২ রান করতে হতো পাকিস্তানকে। চার শ রান তাড়া করে জেতার কোনো নজির নেই বিশ্বকাপে। রেকর্ড রান তাড়া করতে তাই শুরু থেকেই বিধ্বংসী ইনিংস প্রয়োজন পাকিস্তানের। কিন্তু উল্টো ৬ রানেই উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
তবে শুরু থেকেই সহজাত ব্যাটিং করে যান ফখর। তাঁকে অবশ্য ভালো সঙ্গ দিয়েছেন অধিনায়ক বাবর আজমও। প্রিয় চার–ছক্কা মারায় মত্ত হন তিনি। তাঁর খুনে ব্যাটিংয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন কিউই বোলাররা। ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান এখন তিনি। অপরাজিত ১২৬ রানের ইনিংসে ৮ চার ও ১১ ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১১ ছক্কায় রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে এক ইনিংসে শহীদ আফ্রিদির মারা ছক্কার কীর্তি স্পর্শ করেছেন।
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মাত্র ৩ ম্যাচ খেলেছেন ফখর। তিন ম্যাচেই এবারের বিশ্বকাপে ছক্কা মারার তালিকায় শীর্ষ তিনে ওঠে এসেছেন। মোট ১৮ ছক্কা মেরেছেন তিনি। তাঁর আগে যৌথভাবে আছেন রোহিত শর্মা ও ডেভিড ওয়ার্নার। ৭ ম্যাচে ২০ ছক্কা হাঁকিয়েছেন দুজনে।

বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকে। সুযোগ পাওয়ামাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করে।
এবারের বিশ্বকাপে মোহাম্মদ শামি ও ফখর জামানের গল্পটা তেমনি। বিশ্বকাপে দুজনই সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন। যখনই সুযোগ আসবে তা লুফে নেবেন। সেই সুযোগ পেয়ে দুজনই এখন বিশ্বকাপ কাঁপাচ্ছেন। পেছনে ফিরে তাকানোর এখন কোনো সময় নেই তাঁদের।
বিশ্বকাপে সমান ৩ ম্যাচেই নিজেদের আরেকবার প্রমাণ করেছেন শামি-ফখর। কেন তাঁদের বড় মঞ্চের খেলোয়াড় বলা হয়? ভারতীয় ক্রিকেটে মেধাবী ব্যাটারের অভাব নেই। এত এত দুর্দান্ত সব ব্যাটার যে একাদশ সাজাতে গিয়ে মধুর সমস্যায় পড়তে হয় কোচ ও অধিনায়ককে। সেদিক থেকে বোলারদের নিয়ে এমন সমস্যায় কমই পড়তে হয়।
তবে কয়েক বছর ধরে ভারতের বোলিং লাইন আপও দুর্দান্ত শক্তিশালী হয়েছে। কাকে রেখে কাকে খেলাবে সেই চিন্তাই প্রতি ম্যাচে করতে হয় ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে। জাসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার, মোহাম্মদ শামিদের মতো দুর্দান্ত পেসার রয়েছে। এবারে বিশ্বকাপে ভুবি সুযোগ না পাওয়ায় লড়াইটা তাই বাকি তিনজনের মধ্যে হচ্ছে।
সেই লড়াইয়ে শুরুতে একাদশের বাইরে ছিলেন শামি। দলীয় কম্বিনেশনের কারণেই তাঁকে বাইরে থাকতে হয়েছে। কেননা, একজন পেসারের অভাব দারুণভাবে কয়েক বছর ধরেই পূরণ করে দিয়ে আসছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে ভারতীয় অলরাউন্ডার চোটে পড়লে কপাল খুলে শামির। অটো চয়েস বুমরা ও সিরাজের সঙ্গে জুটি বাঁধার সুযোগ পান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
সুযোগ পেয়ে সতীর্থদের এখন টেক্কা দিচ্ছেন শামি। প্রথম ম্যাচেই ৫ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডার মুড়িয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় ম্যাচে ১ উইকেট কম পেলেও তাঁর বোলিং তোপে মুখ থুবড়ে পড়ে ইংল্যান্ড। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২৯ রানেই শেষ হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ইনিংস।
তৃতীয় ম্যাচে আবার আগের দুই পারফরম্যান্সকেই ছাড়িয়ে যান শামি। আগুনে বোলিং করে লঙ্কাকাণ্ড বাঁধিয়ে দেন তিনি। খুনে মেজাজে বোলিং করে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দেন তিনি। মাত্র ৫৫ রানে অলআউট হয় ১৯৯৬ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। এ দিন রেকর্ডও গড়েছেন শামি। ভারতের হয়ে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। ১৪ ম্যাচে জহির খান ও জাভাগাল শ্রীনাথের ৪৪ উইকেট ছাড়িয়ে যান ভারতীয় পেসার। ওয়ানডেতে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ বার ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তিও গড়েছেন তিনি। সঙ্গে বিশ্বকাপে মিচেল স্টার্কের তিনবার ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন।
শামির দুর্দান্ত বোলিংয়ে ভারতও ছুটছে দুর্দান্ত গতিতে। ৩ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে বোলারদের শীর্ষ উইকেটের তালিকায় ছয়ে আছেন। তাঁর চেয়ে প্রত্যেকে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ম্যাচ বেশি খেলেছে। ৭ ম্যাচে ১৯ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি অ্যাডাম জাম্পা। ভারতীয়দের মধ্যে শামি দ্বিতীয়। তাঁর ওপরে ৭ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষে বুমরা।
অন্যদিকে বিশ্বকাপের শুরুতেই অবশ্য সুযোগ পেয়েছিলেন ফখর। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি তিনি। মাত্র ১২ রান করে যেন এশিয়া কাপের ব্যর্থতাকেই স্মরণ করে দিচ্ছিলেন পাকিস্তানি ওপেনার। পরে আর কোনো সুযোগ না পেয়ে একাদশে জায়গাও হারালেন। তাই বলে একেবারে শেষ হয়েছেন এমনটা নয়। তার প্রমাণ দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়েই দেখালেন।
দল যখন একের পর এক হারে হতাশ, সেমিফাইনালে খেলার ভাগ্য যখন সুতোয় ঝুলছে, ঠিক তখনই পাকিস্তানের ভাগ্যকে নিজেদের পক্ষে আনার সুযোগ করে দিচ্ছেন তিনি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮১ রানের ইনিংস খেলে যেন জানান দিচ্ছিলেন বড় কিছুর। সেটা পরের ম্যাচেই দেখিয়েছেন। সাকিব আল হাসানদের ৭ উইকেটে হারানোর ম্যাচে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। ম্যাচসেরা ইনিংসে দলকে শেষ চারে টিকিয়ে রেখেছেন।
গতকালের ম্যাচে তো বড় পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছিল পাকিস্তানকে। ফখরের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের কারণেই সেটি উত্তরাতে পেরেছে ১৯৯২ বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তা না হলে বিশ্বকাপ যাত্রার ভাগ্য কালকেই ঠিক হয়ে যেত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে ৪০২ রান করতে হতো পাকিস্তানকে। চার শ রান তাড়া করে জেতার কোনো নজির নেই বিশ্বকাপে। রেকর্ড রান তাড়া করতে তাই শুরু থেকেই বিধ্বংসী ইনিংস প্রয়োজন পাকিস্তানের। কিন্তু উল্টো ৬ রানেই উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
তবে শুরু থেকেই সহজাত ব্যাটিং করে যান ফখর। তাঁকে অবশ্য ভালো সঙ্গ দিয়েছেন অধিনায়ক বাবর আজমও। প্রিয় চার–ছক্কা মারায় মত্ত হন তিনি। তাঁর খুনে ব্যাটিংয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন কিউই বোলাররা। ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান এখন তিনি। অপরাজিত ১২৬ রানের ইনিংসে ৮ চার ও ১১ ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১১ ছক্কায় রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে এক ইনিংসে শহীদ আফ্রিদির মারা ছক্কার কীর্তি স্পর্শ করেছেন।
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মাত্র ৩ ম্যাচ খেলেছেন ফখর। তিন ম্যাচেই এবারের বিশ্বকাপে ছক্কা মারার তালিকায় শীর্ষ তিনে ওঠে এসেছেন। মোট ১৮ ছক্কা মেরেছেন তিনি। তাঁর আগে যৌথভাবে আছেন রোহিত শর্মা ও ডেভিড ওয়ার্নার। ৭ ম্যাচে ২০ ছক্কা হাঁকিয়েছেন দুজনে।

একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪০ মিনিট আগে
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
লা লিগায় আগামী ৩০ নভেম্বর রাত ২টায় জিরোনার মাঠ মন্টিলিভি স্টেডিয়ামে খেলতে নামবে রিয়াল। পরবর্তী লিগ ম্যাচে ৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় সান মেমেস স্টেডিয়ামে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের আতিথেয়তা নেবে স্পেন তথা ইউরোপের সফলতম ক্লাবটি। অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বা তিনদিনের কম সময়ের বিরতিতে দুটি ম্যাচ খেলবে রিয়াল। যেটা ফিফার নিয়ম পরিপন্থী।
খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে দুটি ম্যাচের মধ্যে কমপক্ষে ৭২ ঘন্টা ব্যবধান রাখার আদেশ দিয়েছে ফিফা। ২০২৩ সালের মার্চ থেকে এই নিয়ম চালু করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ন্যূনতম তিনদিনের ব্যবধানে ম্যাচ খেলতে নেমেছে রিয়াল। কিন্তু জিরোনা ও বিলবাওয়ের ম্যাচের মাঝখানে ফিফার সুপারিশকৃত বিশ্রাম পাবে না মাদ্রিদের ক্লাবটি।
মূলত স্প্যানিশ সুপার কাপের কারণে বেশকিছু ম্যাচ এগিয়ে এনেছে লা লিগা। সৌদি আরবের মাটিতে রিয়াল, বার্সেলোনা, অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ এবং বিলবাও নিয়ে সুপার কাপ আয়োজন করা হবে। তাই সমন্বয়ের জন্য এই চার দলের ডিসেম্বরের প্রথম ম্যাচ এগিয়ে আনা হয়েছে।
যদিও রিয়াল মাদ্রিদ বলছে ভিন্ন কথা। ক্ষোভের কারণে লা লিগা এভাবে সূচি তৈরি করেছে বলে দাবি ক্লাব কর্তৃপক্ষের। প্রতিবেদনে স্পেনের সংবাদমাধ্যম মার্কা জানিয়েছে, এই সূচির বিপক্ষে প্রতিবাদ জানিয়েছে রিয়াল। তবে স্পেনের শীর্ষ লিগ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবে কিনা সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০২৪ সালের মার্চে ৭২ ঘণ্টার কম সময়ের ব্যবধানে দুটি ম্যাচ খেলেছে রিয়াল। এরপর প্রতিবাদ জানায় জায়ান্টরা। ওই ঘটনার পর রিয়াল মাদ্রিদ টেলিভিশন জানায়, রিয়াল আর কখনও ৭২ ঘন্টা বিশ্রাম ছাড়া খেলবে না। সেই লক্ষ্যে তারা ফিফার সুরক্ষা চাইবে।

একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
লা লিগায় আগামী ৩০ নভেম্বর রাত ২টায় জিরোনার মাঠ মন্টিলিভি স্টেডিয়ামে খেলতে নামবে রিয়াল। পরবর্তী লিগ ম্যাচে ৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় সান মেমেস স্টেডিয়ামে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের আতিথেয়তা নেবে স্পেন তথা ইউরোপের সফলতম ক্লাবটি। অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বা তিনদিনের কম সময়ের বিরতিতে দুটি ম্যাচ খেলবে রিয়াল। যেটা ফিফার নিয়ম পরিপন্থী।
খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে দুটি ম্যাচের মধ্যে কমপক্ষে ৭২ ঘন্টা ব্যবধান রাখার আদেশ দিয়েছে ফিফা। ২০২৩ সালের মার্চ থেকে এই নিয়ম চালু করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ন্যূনতম তিনদিনের ব্যবধানে ম্যাচ খেলতে নেমেছে রিয়াল। কিন্তু জিরোনা ও বিলবাওয়ের ম্যাচের মাঝখানে ফিফার সুপারিশকৃত বিশ্রাম পাবে না মাদ্রিদের ক্লাবটি।
মূলত স্প্যানিশ সুপার কাপের কারণে বেশকিছু ম্যাচ এগিয়ে এনেছে লা লিগা। সৌদি আরবের মাটিতে রিয়াল, বার্সেলোনা, অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ এবং বিলবাও নিয়ে সুপার কাপ আয়োজন করা হবে। তাই সমন্বয়ের জন্য এই চার দলের ডিসেম্বরের প্রথম ম্যাচ এগিয়ে আনা হয়েছে।
যদিও রিয়াল মাদ্রিদ বলছে ভিন্ন কথা। ক্ষোভের কারণে লা লিগা এভাবে সূচি তৈরি করেছে বলে দাবি ক্লাব কর্তৃপক্ষের। প্রতিবেদনে স্পেনের সংবাদমাধ্যম মার্কা জানিয়েছে, এই সূচির বিপক্ষে প্রতিবাদ জানিয়েছে রিয়াল। তবে স্পেনের শীর্ষ লিগ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবে কিনা সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০২৪ সালের মার্চে ৭২ ঘণ্টার কম সময়ের ব্যবধানে দুটি ম্যাচ খেলেছে রিয়াল। এরপর প্রতিবাদ জানায় জায়ান্টরা। ওই ঘটনার পর রিয়াল মাদ্রিদ টেলিভিশন জানায়, রিয়াল আর কখনও ৭২ ঘন্টা বিশ্রাম ছাড়া খেলবে না। সেই লক্ষ্যে তারা ফিফার সুরক্ষা চাইবে।

বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকেন। সুযোগ পাওয়া মাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করেন।
০৫ নভেম্বর ২০২৩
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ফুটে উঠল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৪৯ রানেই থেমেছে ক্যারিবীয়রা।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। এই পেসারের করা তৃতীয় বলে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ব্রেন্ডন কিং। শুরুতেই উইকেট হারালেও বাংলাদেশকে ভোগাতে থাকেন আলিক আথানেজ ও শাই হোপ জুটি। স্বাগতিকর বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ১০৫ রান যোগ করেন তাঁরা। ১২তম ওভারে নাসুম আহমেদ আথানেজকে বিদায় করলে এই জুটি ভাঙে। ৩৩ বলে ৫২ রান এনে দেন আথানেজ।
এই ওপেনার ফেরার পরই তাসের ঘরে পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং লাইন। ১১৮ রানের মধ্যে শেরফানে রাদারফোর্ড, হোপ, রোভম্যান পাওয়েল ও জেসন হোল্ডারকেও হারায় অতিথিরা। চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ৫৫ রান এনে দেন হোপ। ৩৬ বলে তিনটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো অধিনায়কের ইনিংস। বাকিরা সবাই হতাশ করেছেন দলকে।
১২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে অলআউটের শঙ্কায় ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু রোস্টন চেজ ও রোমারিও শেফার্ডের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত পুরো ২০ ওভার খেলতে পেরেছে তারা। ১৭ রানে অপরাজিত থাকেন চেজ। ১৩ রান করেন শেফার্ড। ১৬ বল খেললেও তাঁর ইনিংস ওয়েস্ট ইন্ডিজকে মাজারি মানের পুঁজি এনে দিতে সাহায্য করেছে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৫০ আগে আটকে রাখার দিনে বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল মোস্তাফিজ। ৩ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি পেসার। ৪ ওভারে ২১ রান দেন তিনি। নাসুম ও রিশাদের শিকার দুটি করে উইকেট। ৩ ওভারে ২০ রান দেন রিশাদ। এই লেগস্পিনারের চেয়ে আজ একটু বেশই খরুচে ছিলেন নাসুম। এই বাঁ হাতি স্পিনারের ৪ ওভার থেকে ৩৫ রান নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ফুটে উঠল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৪৯ রানেই থেমেছে ক্যারিবীয়রা।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। এই পেসারের করা তৃতীয় বলে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ব্রেন্ডন কিং। শুরুতেই উইকেট হারালেও বাংলাদেশকে ভোগাতে থাকেন আলিক আথানেজ ও শাই হোপ জুটি। স্বাগতিকর বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ১০৫ রান যোগ করেন তাঁরা। ১২তম ওভারে নাসুম আহমেদ আথানেজকে বিদায় করলে এই জুটি ভাঙে। ৩৩ বলে ৫২ রান এনে দেন আথানেজ।
এই ওপেনার ফেরার পরই তাসের ঘরে পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং লাইন। ১১৮ রানের মধ্যে শেরফানে রাদারফোর্ড, হোপ, রোভম্যান পাওয়েল ও জেসন হোল্ডারকেও হারায় অতিথিরা। চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ৫৫ রান এনে দেন হোপ। ৩৬ বলে তিনটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো অধিনায়কের ইনিংস। বাকিরা সবাই হতাশ করেছেন দলকে।
১২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে অলআউটের শঙ্কায় ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু রোস্টন চেজ ও রোমারিও শেফার্ডের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত পুরো ২০ ওভার খেলতে পেরেছে তারা। ১৭ রানে অপরাজিত থাকেন চেজ। ১৩ রান করেন শেফার্ড। ১৬ বল খেললেও তাঁর ইনিংস ওয়েস্ট ইন্ডিজকে মাজারি মানের পুঁজি এনে দিতে সাহায্য করেছে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৫০ আগে আটকে রাখার দিনে বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল মোস্তাফিজ। ৩ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি পেসার। ৪ ওভারে ২১ রান দেন তিনি। নাসুম ও রিশাদের শিকার দুটি করে উইকেট। ৩ ওভারে ২০ রান দেন রিশাদ। এই লেগস্পিনারের চেয়ে আজ একটু বেশই খরুচে ছিলেন নাসুম। এই বাঁ হাতি স্পিনারের ৪ ওভার থেকে ৩৫ রান নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকেন। সুযোগ পাওয়া মাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করেন।
০৫ নভেম্বর ২০২৩
একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪০ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং করবে তাঁর দল।
সিরিজে টিকে থাকার মিশনে একটি পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরানো হয়েছে জাকের আলী অনিককে। কোনো পরিবর্তন আসেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশে। প্রথম টি-টোয়েন্টির জয়ী একাদশ নিয়েই নেমেছে সফরকারী দল।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ। সে আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও দারুণ কিছুর অপেক্ষায় ছিল লিটনরা। কিন্তু শুরুটাই ভালো হয়নি তাঁদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৬৫ রানের জবাবে ১৪৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। সে ম্যাচে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেন সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, শামিম পাটোয়ারি, সোহানরা। উপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে লড়াই চালিয়ে যান তানজিম হাসান সাকিব ও নাসুম আহমেদ। এ দুজনের লড়াকু ব্যাটিংয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে জেগেছিল জয়ের স্বপ্ন। যদিও শেষ পর্যন্ত হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে। নিশ্চিতভাবেই আজ তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি চাইবে না তারা।
দুই দলের একাদশ:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানাজ, শাই হোপ (অধিনায়ক),রোস্টন চেজ, শেরফেন রাদারফোর্ড, রোভম্যান পাওয়েল, জেসন হোল্ডার, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেইন, খ্যারি পিয়ের, জেডন সিলস।
বাংলাদেশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, জাকের আলী, শামীম হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং করবে তাঁর দল।
সিরিজে টিকে থাকার মিশনে একটি পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরানো হয়েছে জাকের আলী অনিককে। কোনো পরিবর্তন আসেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশে। প্রথম টি-টোয়েন্টির জয়ী একাদশ নিয়েই নেমেছে সফরকারী দল।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ। সে আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও দারুণ কিছুর অপেক্ষায় ছিল লিটনরা। কিন্তু শুরুটাই ভালো হয়নি তাঁদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৬৫ রানের জবাবে ১৪৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। সে ম্যাচে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেন সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, শামিম পাটোয়ারি, সোহানরা। উপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে লড়াই চালিয়ে যান তানজিম হাসান সাকিব ও নাসুম আহমেদ। এ দুজনের লড়াকু ব্যাটিংয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে জেগেছিল জয়ের স্বপ্ন। যদিও শেষ পর্যন্ত হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে। নিশ্চিতভাবেই আজ তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি চাইবে না তারা।
দুই দলের একাদশ:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানাজ, শাই হোপ (অধিনায়ক),রোস্টন চেজ, শেরফেন রাদারফোর্ড, রোভম্যান পাওয়েল, জেসন হোল্ডার, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেইন, খ্যারি পিয়ের, জেডন সিলস।
বাংলাদেশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, জাকের আলী, শামীম হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকেন। সুযোগ পাওয়া মাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করেন।
০৫ নভেম্বর ২০২৩
একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪০ মিনিট আগে
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ব্যাট হাতে ১৪০ রান করেন সৌম্য। ২৪ ধাপ এগিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। হেরফের হয়নি তাওহীদ হৃদয়ের। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৫ নম্বরে আছেন তিনি। এক ধাপ এগিয়ে ৪২ নম্বরে উঠে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চোটের কারণে ক্যারিবীয়নদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি লিটন। ৫ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৯৬ নম্বরে আছেন তিনি।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছেন নাসুম। ৪৭ তম স্থানে আছেন এই স্পিনার। ২৭ ধাপ এগিয়ে ৬৮ নম্বরে উঠে এসেছেন আরেক স্পিনার তানভীর ইসলাম। ৪ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ হোসেন। ৬২ নম্বরে আছেন এই লেগস্পিনার। এক ধাপ এগিয়ে ১৭ তম স্থানে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শরিফুল। তাঁদের অবস্থান ৪০,৬০ ও ৬৩ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। ৭৭ তম স্থানে আছেন এই পেসার। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ। ৩৫ তম স্থানে আছেন নীলফামারির এই ক্রিকেটার।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে পেছালেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ উন্নতি করেছেন সাকিব। ৬৮ নম্বরে আছেন তিনি। ৩৯ ধাপ এগিয়ে সাকিবের উপরের স্থানটিতেই আছেন নাসুম। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়েছেন শামিম পাটোয়ারি। ৯৭ তম স্থানে আছেন এই মারকুটে ব্যাটার। ২ ধাপ পিছিয়ে ২০ নম্বরে আছেন সাইফ হাসান। ২ ধাপ উন্নতি করেছেন হৃদয়। ৪৩ নম্বরে উঠে এসেছেন এই তরুণ ব্যাটার।

আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ব্যাট হাতে ১৪০ রান করেন সৌম্য। ২৪ ধাপ এগিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। হেরফের হয়নি তাওহীদ হৃদয়ের। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৫ নম্বরে আছেন তিনি। এক ধাপ এগিয়ে ৪২ নম্বরে উঠে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চোটের কারণে ক্যারিবীয়নদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি লিটন। ৫ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৯৬ নম্বরে আছেন তিনি।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছেন নাসুম। ৪৭ তম স্থানে আছেন এই স্পিনার। ২৭ ধাপ এগিয়ে ৬৮ নম্বরে উঠে এসেছেন আরেক স্পিনার তানভীর ইসলাম। ৪ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ হোসেন। ৬২ নম্বরে আছেন এই লেগস্পিনার। এক ধাপ এগিয়ে ১৭ তম স্থানে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শরিফুল। তাঁদের অবস্থান ৪০,৬০ ও ৬৩ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। ৭৭ তম স্থানে আছেন এই পেসার। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ। ৩৫ তম স্থানে আছেন নীলফামারির এই ক্রিকেটার।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে পেছালেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ উন্নতি করেছেন সাকিব। ৬৮ নম্বরে আছেন তিনি। ৩৯ ধাপ এগিয়ে সাকিবের উপরের স্থানটিতেই আছেন নাসুম। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়েছেন শামিম পাটোয়ারি। ৯৭ তম স্থানে আছেন এই মারকুটে ব্যাটার। ২ ধাপ পিছিয়ে ২০ নম্বরে আছেন সাইফ হাসান। ২ ধাপ উন্নতি করেছেন হৃদয়। ৪৩ নম্বরে উঠে এসেছেন এই তরুণ ব্যাটার।

বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকেন। সুযোগ পাওয়া মাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করেন।
০৫ নভেম্বর ২০২৩
একটি ম্যাচ থেকে আরেকটি ম্যাচের মাঝখানে নির্ধারিত সময় বিশ্রাম থাকে ক্লাবগুলোর জন্য। কিন্তু সে নিয়ম না মেনেই রিয়াল মাদ্রিদের জন্য সূচি তৈরি করেছে লা লিগা। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
৪০ মিনিট আগে
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে