ক্রীড়া ডেস্ক
ইয়র্কারটা যেভাবে করতে চেয়েছিলেন, সেভাবে করতে পারেননি শামার জোসেফ। হাসান নাওয়াজ সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারলেন। বল সীমানা পেরোতেই নিশ্চিত হয়ে যায় পাকিস্তানের জয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে শেষে নাওয়াজ জানিয়েছেন, জয়ের ব্যাপারে তিনি অনেক আত্মবিশ্বাস ছিলেন।
পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে নজরকাড়া নাওয়াজ পাকিস্তানের জার্সিতে ১৪ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ত্রিনিদাদে গত রাতে তাঁর ক্রিকেটের আরেক সংস্করণ ওয়ানডেতে হয়েছে অভিষেক। ওয়ানডে অভিষেকেই করেছেন বাজিমাত। ৭ বল হাতে রেখে পাকিস্তানের ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন নাওয়াজ। ৫৪ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘আমার নিজের ওপর বিশ্বাস ছিল। জানতাম পিএসএলে সেভাবে খেলা শেষ করেছি, সেভাবেই আমি পারব।’
২৮১ রানের লক্ষ্যে নামা পাকিস্তানের স্কোর একটা পর্যায়ে ছিল ৩৭.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮০ রান। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন হুসেইন তালাত। হাতে ৫ উইকেট নিয়ে তখন পাকিস্তানকে করতে ৭৬ বলে ১০১ রান। ক্রিকেটের ধরন যতই বদলে যাক না কেন, মিডল অর্ডার ব্যাটারদের জন্য ৭.৯৭ রানরেটে খেলে ম্যাচ জেতা অনেক কঠিন। এমনকি নাওয়াজও তাঁর ৬৩ রানের ইনিংস খেলার পথে ২ ও ৪৯ রানে দুইবার জীবন পেয়েছেন। যেখানে ৪৭তম ওভারের শেষ বলে নাওয়াজ তুলে মারতে যান জেইডেন সিলসকে। কিন্তু শর্ট থার্ড ম্যানে দাঁড়িয়ে থাকা গুড়াকেশ মোতি সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন।
মোতি ক্যাচটা ধরতে পারলে ৪৭ ওভারে ৬ উইকেটে ২৫৩ রানে পরিণত হতে পারত পাকিস্তান। ম্যাচের মোড় তখন হয়তো ঘুরে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান ম্যাচটা জিতেছে ৭ বল হাতে রেখে। ষষ্ঠ উইকেটে তালাত ও নাওয়াজ ৭০ বলে ১০৪ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কঠিন পরিস্থিতি কীভাবে সামলেছেন, সেই ব্যাপারে নাওয়াজ বলেন, ‘একটা ভালো জুটি গড়াই ছিল আমাদের পরিকল্পনা। শুরুতে স্পিনাররা ভালো বোলিং করেছে। তবে শিশির পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটিং সহজ হয়ে গেল। বাউন্ডারি মারার আত্মবিশ্বাস ছিল আমার। হুসেইনের সঙ্গে মিলে স্পিনারদের ওপর আক্রমণের পরিকল্পনা ছিল। আমি পেসারদের ওপর চড়াও হওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। এটা ঠিকভাবে কাজ করেছে।’
নাওয়াজের পাশাপাশি আজ ফিফটি করেছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। চার মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে ৬৯ বলে করেছেন ৫৩ রান। চারটি চার মেরেছেন। ওয়ানডেতে এটা তাঁর ১৬তম ফিফটি। বাবর আজম করেছেন ৪৭ রান। রিজওয়ানের মতো বাবরও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন চার মাস পর। সাত নম্বরে নামা তালাত ৩৭ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন।
টস জিতে গত রাতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক রিজওয়ান। ৪৯ ওভারে ২৮০ রানে গুটিয়ে যায় আগে ব্যাটিং পাওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অধিনায়ক শাই হোপের ফিফটির (৫৫) পাশাপাশি আরও দুটি ফিফটি রয়েছে উইন্ডিজ ইনিংসে। এভিন লুইস ও রস্টন চেজ করেন ৬০ ও ৫৩ রান। পাকিস্তানের শাহিন শাহ আফ্রিদি নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৮ ওভারে খরচ করেন ৫১ রান। ৩ উইকেট পেয়েছেন নাসিম শাহ। একটি করে উইকেট পেয়েছেন সাইম আইয়ুব, সুফিয়ান মুকিম ও সালমান আলী আঘা।
ইয়র্কারটা যেভাবে করতে চেয়েছিলেন, সেভাবে করতে পারেননি শামার জোসেফ। হাসান নাওয়াজ সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারলেন। বল সীমানা পেরোতেই নিশ্চিত হয়ে যায় পাকিস্তানের জয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে শেষে নাওয়াজ জানিয়েছেন, জয়ের ব্যাপারে তিনি অনেক আত্মবিশ্বাস ছিলেন।
পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে নজরকাড়া নাওয়াজ পাকিস্তানের জার্সিতে ১৪ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ত্রিনিদাদে গত রাতে তাঁর ক্রিকেটের আরেক সংস্করণ ওয়ানডেতে হয়েছে অভিষেক। ওয়ানডে অভিষেকেই করেছেন বাজিমাত। ৭ বল হাতে রেখে পাকিস্তানের ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন নাওয়াজ। ৫৪ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘আমার নিজের ওপর বিশ্বাস ছিল। জানতাম পিএসএলে সেভাবে খেলা শেষ করেছি, সেভাবেই আমি পারব।’
২৮১ রানের লক্ষ্যে নামা পাকিস্তানের স্কোর একটা পর্যায়ে ছিল ৩৭.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮০ রান। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন হুসেইন তালাত। হাতে ৫ উইকেট নিয়ে তখন পাকিস্তানকে করতে ৭৬ বলে ১০১ রান। ক্রিকেটের ধরন যতই বদলে যাক না কেন, মিডল অর্ডার ব্যাটারদের জন্য ৭.৯৭ রানরেটে খেলে ম্যাচ জেতা অনেক কঠিন। এমনকি নাওয়াজও তাঁর ৬৩ রানের ইনিংস খেলার পথে ২ ও ৪৯ রানে দুইবার জীবন পেয়েছেন। যেখানে ৪৭তম ওভারের শেষ বলে নাওয়াজ তুলে মারতে যান জেইডেন সিলসকে। কিন্তু শর্ট থার্ড ম্যানে দাঁড়িয়ে থাকা গুড়াকেশ মোতি সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন।
মোতি ক্যাচটা ধরতে পারলে ৪৭ ওভারে ৬ উইকেটে ২৫৩ রানে পরিণত হতে পারত পাকিস্তান। ম্যাচের মোড় তখন হয়তো ঘুরে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান ম্যাচটা জিতেছে ৭ বল হাতে রেখে। ষষ্ঠ উইকেটে তালাত ও নাওয়াজ ৭০ বলে ১০৪ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কঠিন পরিস্থিতি কীভাবে সামলেছেন, সেই ব্যাপারে নাওয়াজ বলেন, ‘একটা ভালো জুটি গড়াই ছিল আমাদের পরিকল্পনা। শুরুতে স্পিনাররা ভালো বোলিং করেছে। তবে শিশির পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটিং সহজ হয়ে গেল। বাউন্ডারি মারার আত্মবিশ্বাস ছিল আমার। হুসেইনের সঙ্গে মিলে স্পিনারদের ওপর আক্রমণের পরিকল্পনা ছিল। আমি পেসারদের ওপর চড়াও হওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। এটা ঠিকভাবে কাজ করেছে।’
নাওয়াজের পাশাপাশি আজ ফিফটি করেছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। চার মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে ৬৯ বলে করেছেন ৫৩ রান। চারটি চার মেরেছেন। ওয়ানডেতে এটা তাঁর ১৬তম ফিফটি। বাবর আজম করেছেন ৪৭ রান। রিজওয়ানের মতো বাবরও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন চার মাস পর। সাত নম্বরে নামা তালাত ৩৭ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন।
টস জিতে গত রাতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক রিজওয়ান। ৪৯ ওভারে ২৮০ রানে গুটিয়ে যায় আগে ব্যাটিং পাওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অধিনায়ক শাই হোপের ফিফটির (৫৫) পাশাপাশি আরও দুটি ফিফটি রয়েছে উইন্ডিজ ইনিংসে। এভিন লুইস ও রস্টন চেজ করেন ৬০ ও ৫৩ রান। পাকিস্তানের শাহিন শাহ আফ্রিদি নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৮ ওভারে খরচ করেন ৫১ রান। ৩ উইকেট পেয়েছেন নাসিম শাহ। একটি করে উইকেট পেয়েছেন সাইম আইয়ুব, সুফিয়ান মুকিম ও সালমান আলী আঘা।
মিরপুর শেরেবাংলার সেন্টার উইকেট নতুন ঘাসে মোড়া। এবারে বর্ষার বৃষ্টিতে রং হয়েছে গাঢ় সবুজ হয়েছে। ঠিক এই জায়গাতেই টানা ১৫ বছর কিউরেটরের দায়িত্ব সামলেছেন শ্রীলঙ্কার গামিনি ডি সিলভা। এবার এই সবুজ মাঠ যে তাঁকে বিদায় জানাচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামীকাল দুপুরেই কলম্বোর ফ্লাইট ধরবেন তিনি।
২২ মিনিট আগেনিউজিল্যান্ড ব্যাটিংয়ে নামলে গড়ে রানের পাহাড়। অন্যদিকে জিম্বাবুয়ের ইনিংস ধসে পড়ে তাসের ঘরের মতো। জিম্বাবুয়ে-নিউজিল্যান্ড দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের সারসংক্ষেপ তো এটাই। বুলাওয়েতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও কিউইদের আগুনে বোলিংয়ে স্রেফ উড়ে গেছে জিম্বাবুয়ে।
১ ঘণ্টা আগেমার্ক আন্দ্রে টের স্টেগান এতটাই নাছোড়বান্দা হয়ে উঠেছিলেন যে আইনিপ্রক্রিয়ায় যেতে চাচ্ছিল বার্সেলোনা। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর নেতৃত্ব। এক দিনের ব্যবধানে দ্বন্দ্বের নিরসন ঘটিয়ে নেতৃত্ব ফিরে পেলেন এই জার্মান গোলরক্ষক।
২ ঘণ্টা আগেডাবলিনের ক্লোনটার্ফ ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল পাকিস্তানের জয় একরকম নিশ্চিতই ছিল। কারণ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলে জিততে আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের দরকার ছিল ৪ রান। মুহূর্তেই সব সমীকরণ পাল্টে দেন আয়ারল্যান্ডের জেন ম্যাগুয়ার।
২ ঘণ্টা আগে