ছেলেদের ক্রিকেট হোক বা মেয়েদের, ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের জয় দেখা যায় খুব কমই। গতকাল ভারতের বিপক্ষে দীর্ঘদিন পর টি-টোয়েন্টিতে জয় পেয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে নিগার সুলতানা জ্যোতির বাংলাদেশ এখনই উদ্যাপন করতে চায় না।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাইয়ের শঙ্কায় ছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। মিরপুরে গতকাল সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ধবলধোলাই এড়িয়েছে। তাতে বাংলাদেশের মাঠে প্রথম জয় তো এসেছেই, একই সঙ্গে পাঁচ বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ভারতকে হারিয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। সর্বশেষ ২০১৮ এর জুনে কুয়ালালামপুরে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ভারতকে।
পাঁচ বছর পর ভারতকে হারালেও উদ্যাপন তেমন করেনি বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। জ্যোতি ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজকে ‘পাখির চোখ’ করেছেন। ১৬ জুলাই শুরু হচ্ছে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। গতকাল ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘অবশ্যই আমরা অনেক খুশি। ভারতের সঙ্গে সব সময় ক্লোজ ম্যাচ হয়। আরেকটু ভালো খেললে সিরিজ জেতা হতো। এটা একটা বিষয় ছিল। দ্বিতীয়ত, এখনো অনেক বাকি আছে। তাই সেরকম উদ্যাপন হয়নি। উদ্যাপনের একটা পরিপূর্ণতা তো রয়েছে। সামনে আমাদের ফরম্যাট আসছে। সেখানে ভালো কিছু হলে সেভাবে উদ্যাপন করব।’
শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের জয় বাংলাদেশকে আত্মবিশ্বাসী করেছে বলে মনে করেন জ্যোতি। বোলারদের প্রশংসা করেছেন তিনি। যেখানে গতকাল ভারতের স্কোর ছিল ১৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৯০, সেখানে সফরকারীরা করতে পারে ৯ উইকেটে ১০২ রান। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘ওয়ানডে সিরিজের আগে আমাদের মোমেন্টাম দরকার ছিল। আজ (গতকাল) যেভাবে বোলিং করেছি, সেই মোমেন্টাম আমরা পাব। বোলাররা তাদের দৃঢ়তা দেখিয়েছে। আমাদের ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে হবে। বড় দলকে আমরা হারাতে পারি।’
ছেলেদের ক্রিকেট হোক বা মেয়েদের, ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের জয় দেখা যায় খুব কমই। গতকাল ভারতের বিপক্ষে দীর্ঘদিন পর টি-টোয়েন্টিতে জয় পেয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে নিগার সুলতানা জ্যোতির বাংলাদেশ এখনই উদ্যাপন করতে চায় না।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাইয়ের শঙ্কায় ছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। মিরপুরে গতকাল সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ধবলধোলাই এড়িয়েছে। তাতে বাংলাদেশের মাঠে প্রথম জয় তো এসেছেই, একই সঙ্গে পাঁচ বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ভারতকে হারিয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। সর্বশেষ ২০১৮ এর জুনে কুয়ালালামপুরে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ভারতকে।
পাঁচ বছর পর ভারতকে হারালেও উদ্যাপন তেমন করেনি বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। জ্যোতি ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজকে ‘পাখির চোখ’ করেছেন। ১৬ জুলাই শুরু হচ্ছে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। গতকাল ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘অবশ্যই আমরা অনেক খুশি। ভারতের সঙ্গে সব সময় ক্লোজ ম্যাচ হয়। আরেকটু ভালো খেললে সিরিজ জেতা হতো। এটা একটা বিষয় ছিল। দ্বিতীয়ত, এখনো অনেক বাকি আছে। তাই সেরকম উদ্যাপন হয়নি। উদ্যাপনের একটা পরিপূর্ণতা তো রয়েছে। সামনে আমাদের ফরম্যাট আসছে। সেখানে ভালো কিছু হলে সেভাবে উদ্যাপন করব।’
শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের জয় বাংলাদেশকে আত্মবিশ্বাসী করেছে বলে মনে করেন জ্যোতি। বোলারদের প্রশংসা করেছেন তিনি। যেখানে গতকাল ভারতের স্কোর ছিল ১৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৯০, সেখানে সফরকারীরা করতে পারে ৯ উইকেটে ১০২ রান। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘ওয়ানডে সিরিজের আগে আমাদের মোমেন্টাম দরকার ছিল। আজ (গতকাল) যেভাবে বোলিং করেছি, সেই মোমেন্টাম আমরা পাব। বোলাররা তাদের দৃঢ়তা দেখিয়েছে। আমাদের ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে হবে। বড় দলকে আমরা হারাতে পারি।’
প্রতিপক্ষের সামনে গিয়ে বুনো উদ্যাপন করতে লিওনেল মেসিকে তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজস্ব ধরনে যেভাবে উদযাপন করেন, মেসিও প্রায়ই করেন এমন কিছু। আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে গতকাল দেখা গেল ভিন্ন রূপে।
২ মিনিট আগেমাত্র ৮ রানের লক্ষ্য। হাতে ১০ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা কখনো ম্যাচের আড়াই দিনের বেশি খেলা বাকি। অতি অস্বাভাবিক কোনো কিছু না ঘটলে কোনো দলের হারার কথা নয়। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবে ঘটেওনি আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু। তিন দিনের মধ্যেই জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েতে ত্রিদেশীয় সিরিজে দুর্দান্ত খেলছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতকালের হারটা ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ধরলে আজিজুল হাকিম তামিম-ইকবাল হোসেন ইমনদের টুর্নামেন্টটা কাটছে দুর্দান্ত। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালের টিকিট কেটেছেন বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেইনগে সরেনসেনের নামটা এই প্রজন্মের সাঁতারপ্রেমীদের মনে থাকার কথা নয়। ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে ডেনিশ এই সাঁতারু যখন ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। অলিম্পিক গেমসের সাঁতারের ২০০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে জেতা সে ব্রোঞ্জটাই খুদে এই সাঁতারুকে অনন্য উচ্চতায় তুলে দিয়েছিল। হয়েছিলেন অলিম্পিকের
৩ ঘণ্টা আগে