নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হামজা চৌধুরীর বাংলাদেশ সফর রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে। হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট গ্রামে রোববার থেকেই উৎসবের আমেজ। আর সোমবার যখন ইংল্যান্ড থেকে সিলেট বিমানবন্দরে নামলেন, ফুটবলপ্রেমীদের আনন্দ ছিল দেখার মতো।
সিলেট থেকে স্নানঘাট গ্রামে হামজা পৌঁছানোর পর উৎসব-আনন্দ বেড়ে যায় বহুগুণে। বাংলাদেশের এক ফুটবলার তাঁর এলাকায় ফেরার পর এমন আমেজ থাকাটাই স্বাভাবিক। সেদিনই সন্ধ্যায় তাঁর বাড়ির উঠোনে হয়ে গেল জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলন। বিমানবন্দর থেকে স্নানঘাট গ্রাম—হামজাকে দেখতে ভক্ত-সমর্থকদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে দেশের ফুটবলে পুরোনো রোমাঞ্চ টের পাচ্ছেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে মাশরাফি গত রাতে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের ফুটবলে আপনাকে স্বাগত হামজা দেওয়ান চৌধুরী! আপনার আগমনে প্রথম প্রেমের সেই রোমাঞ্চ যেন আবার টের পাচ্ছি, যে প্রেমের নাম ফুটবল! আমাদের ছেলেবেলায়, শৈশব-কৈশোরে ফুটবল ঘিরে যে উন্মাদনা ছিল, কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশের ফুটবলে যেন সেই দিনগুলোই ফিরে এসেছে।’
হামজাকে দেখে দেশের শিশু-কিশোরদের ফুটবলের প্রতি আগ্রহ অনেক বাড়বে বলে আশা মাশরাফির। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘আপনি এসেই জাদুকরী কিছু করে রাতারাতি দেশের ফুটবল বদলে দেবেন, এমন আকাশছোঁয়া প্রত্যাশা আমার নেই। মাঠে একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের ভূমিকাও আমার জানা আছে। স্রেফ আশা করব আপনার ছোঁয়ায় দেশের ফুটবলে নতুন প্রাণের জোয়ার আসবে, লোকের আগ্রহ বাড়বে ও শিশু-কিশোররা ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন দেখবে। আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল দল বা ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের মতোই নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশের ফুটবলকে আপন করে নেবে। আশা করব আপনাকে ঘিরে দেশের ফুটবলের সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আসবে ও আপনার পায়ে পায়ে দেশের সামগ্রিক ফুটবল এগিয়ে যাবে।’
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হামজা বহু বছর ধরেই আছেন ইংল্যান্ডে। প্রিমিয়ার লিগের দল লেস্টার সিটিতে দীর্ঘদিন খেলার পর তিনি এখন ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ড ইউনাইটেডে। শেকড়ের টানে দেশে আসায় হামজার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন মাশরাফি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক বলেন, ‘ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা একজন ফুটবলার আমাদের দলে খেলেন এবং লেস্টার সিটি বা শেফিল্ড ইউনাইটেডের খেলায় তার নামের পাশে আমাদের দেশের নামও উচ্চারিত হবে। এই দেশের জন্য এটা বড় পাওয়া। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। যে শেকড়ের কারণে এটা সম্ভব হয়েছে, সেই পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
শিলংয়ে ২৫ মার্চ এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। এই ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে হামজার। ভারত ম্যাচের আগে হামজা ও বাংলাদেশ ফুটবল দলকে শুভকামনা জানিয়েছেন মাশরাফি। একই সঙ্গে জামাল ভূঁইয়া, তারিক কাজীর মতো ফুটবলারদের নামও মাশরাফি উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘জামাল ভূঁইয়া, তারেক কাজীসহ প্রবাসী যাঁরা এসে দেশের ফুটবলকে সমৃদ্ধ করেছেন ও আরও যাঁরা আসবেন, সবার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। ফুটবল আমাদের প্রাণের খেলা। ফুটবলে এই নতুন দিনের গান আমাদের মনেও নতুন স্বপ্নের দোলা দিচ্ছে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ ও সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা হামজা। শুভকামনা বাংলাদেশ ফুটবল দল।’
হামজা চৌধুরীর বাংলাদেশ সফর রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে। হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট গ্রামে রোববার থেকেই উৎসবের আমেজ। আর সোমবার যখন ইংল্যান্ড থেকে সিলেট বিমানবন্দরে নামলেন, ফুটবলপ্রেমীদের আনন্দ ছিল দেখার মতো।
সিলেট থেকে স্নানঘাট গ্রামে হামজা পৌঁছানোর পর উৎসব-আনন্দ বেড়ে যায় বহুগুণে। বাংলাদেশের এক ফুটবলার তাঁর এলাকায় ফেরার পর এমন আমেজ থাকাটাই স্বাভাবিক। সেদিনই সন্ধ্যায় তাঁর বাড়ির উঠোনে হয়ে গেল জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলন। বিমানবন্দর থেকে স্নানঘাট গ্রাম—হামজাকে দেখতে ভক্ত-সমর্থকদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে দেশের ফুটবলে পুরোনো রোমাঞ্চ টের পাচ্ছেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে মাশরাফি গত রাতে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের ফুটবলে আপনাকে স্বাগত হামজা দেওয়ান চৌধুরী! আপনার আগমনে প্রথম প্রেমের সেই রোমাঞ্চ যেন আবার টের পাচ্ছি, যে প্রেমের নাম ফুটবল! আমাদের ছেলেবেলায়, শৈশব-কৈশোরে ফুটবল ঘিরে যে উন্মাদনা ছিল, কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশের ফুটবলে যেন সেই দিনগুলোই ফিরে এসেছে।’
হামজাকে দেখে দেশের শিশু-কিশোরদের ফুটবলের প্রতি আগ্রহ অনেক বাড়বে বলে আশা মাশরাফির। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘আপনি এসেই জাদুকরী কিছু করে রাতারাতি দেশের ফুটবল বদলে দেবেন, এমন আকাশছোঁয়া প্রত্যাশা আমার নেই। মাঠে একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের ভূমিকাও আমার জানা আছে। স্রেফ আশা করব আপনার ছোঁয়ায় দেশের ফুটবলে নতুন প্রাণের জোয়ার আসবে, লোকের আগ্রহ বাড়বে ও শিশু-কিশোররা ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন দেখবে। আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল দল বা ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের মতোই নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশের ফুটবলকে আপন করে নেবে। আশা করব আপনাকে ঘিরে দেশের ফুটবলের সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আসবে ও আপনার পায়ে পায়ে দেশের সামগ্রিক ফুটবল এগিয়ে যাবে।’
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হামজা বহু বছর ধরেই আছেন ইংল্যান্ডে। প্রিমিয়ার লিগের দল লেস্টার সিটিতে দীর্ঘদিন খেলার পর তিনি এখন ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ড ইউনাইটেডে। শেকড়ের টানে দেশে আসায় হামজার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন মাশরাফি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক বলেন, ‘ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা একজন ফুটবলার আমাদের দলে খেলেন এবং লেস্টার সিটি বা শেফিল্ড ইউনাইটেডের খেলায় তার নামের পাশে আমাদের দেশের নামও উচ্চারিত হবে। এই দেশের জন্য এটা বড় পাওয়া। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। যে শেকড়ের কারণে এটা সম্ভব হয়েছে, সেই পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
শিলংয়ে ২৫ মার্চ এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। এই ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে হামজার। ভারত ম্যাচের আগে হামজা ও বাংলাদেশ ফুটবল দলকে শুভকামনা জানিয়েছেন মাশরাফি। একই সঙ্গে জামাল ভূঁইয়া, তারিক কাজীর মতো ফুটবলারদের নামও মাশরাফি উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘জামাল ভূঁইয়া, তারেক কাজীসহ প্রবাসী যাঁরা এসে দেশের ফুটবলকে সমৃদ্ধ করেছেন ও আরও যাঁরা আসবেন, সবার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। ফুটবল আমাদের প্রাণের খেলা। ফুটবলে এই নতুন দিনের গান আমাদের মনেও নতুন স্বপ্নের দোলা দিচ্ছে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ ও সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা হামজা। শুভকামনা বাংলাদেশ ফুটবল দল।’
আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি আগেই বলেছিলেন, চিলির বিপক্ষে সুযোগ দেবেন নতুনদের। যেই কথা, সেই কাজ। অভিষেক করালেন ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুয়োনোর। ১৭ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার অভিষেকে গড়লেন কীর্তি, একইসঙ্গে তাঁর দুয়ারে কড়া নাড়ছে রিয়াল মাদ্রিদও।
৩০ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচের চাকরি রব ওয়াল্টার ছেড়েছেন এ বছরের এপ্রিলে। দুই মাস পর তাঁর ঠিকানা বদলে গেল। এখন নিউজিল্যান্ড দলের প্রধান কোচ নিযুক্ত হয়েছেন ওয়াল্টার।
২ ঘণ্টা আগেব্রাজিল ফুটবল দলের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা নেই অনেক দিন ধরে। ব্যর্থতার দায়ে প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল দরিভাল জুনিয়রকে। তাঁর পরিবর্তে প্রধান কোচের চেয়ারে বসেন কার্লো আনচেলত্তি। কিন্তু আনচেলত্তির অধীনে শুরুটা ভালো হয়নি সেলেসাওদের।
২ ঘণ্টা আগেফুটবল তাঁর রক্তে বইছে। বাবা ফান্দি আহমাদ সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। ছেলে হিসেবে তিনি হাঁটছেন বাবাকে অনুসরণ করেই। বর্তমান ফুটবলারদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল নেই আর কারও। সবশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও জোড়া গোল করেছেন তিনি। তাই সিঙ্গাপুর ম্যাচে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরের
২ ঘণ্টা আগে