টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভরাডুবি। তারপর নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই। সাবেকরা তুলোধুনো করে বাবর-রিজওয়ানদের সম্মানকে মিশিয়ে দিলেন মাটির সঙ্গে! সেখান থেকেই পরিশ্রম, দৃঢ়তা ও আত্মবিশ্বাসে যেন বদলে যাওয়া পাকিস্তান। শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে টেস্টে সিরিজে উড়িয়ে দেওয়ার পর অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ২২ বছর পর ওয়ানডে সিরিজ জয়ের মধুর স্বাদ পেল তারা।
পুরো সিরিজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যেন ২০০২ সালে জেতা সেই ঐতিহাসিক সিরিজের প্রতিচ্ছবি। অস্ট্রেলিয়া সফরে যেটি ছিল পাকিস্তানের প্রথম ওয়ানডে সিরিজ। সেবারও মেলবোর্নে দারুণ জয়ে সিরিজ শুরু করেছিল অজিরা। তারপর টানা দুই ম্যাচে ওয়াকার-ওয়াসিম-শোয়েবদের তোপে বিধ্বস্ত হয়েছিল পন্টিং-ম্যাকগ্রারা।
২২ বছর পর সেই মেলবন্ধন! মেলবোর্নেই প্রথম ওয়ানডেতে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার শাহিন আফ্রিদি, হারিস রউফ, নাসিম শাহ ও মোহাম্মদ হাসনাইনের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে পুড়েছে অজিরা।
পাকিস্তানের পেস চতুষ্টয়ের তোপের মুখে আজ শেষ ম্যাচেও এলোমেলো হয়ে গেল অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং। অজিদের সবগুলো উইকেটই নিয়েছেন পাকিস্তানের চার পেসার—শাহিন ও নাসিম তিনটি করে, রউফ দুটি ও হাসনাইন নেন একটি উইকেট। পুরো সিরিজের চিত্রই তো ছিল এমন। প্রথম ওয়ানডেতে প্যাট কামিন্সের দৃঢ়তায় হারতে হারতে বেঁচে গিয়েছিল তারা।
সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার উইকেট পড়েছে ২৭টি, একটি রানআউট ছাড়া ২৬টি উইকেটই নিয়েছেন পাকিস্তানের চার পেসার। এ যেন কিছুটা বিস্ময়ও! পাকিস্তানের ক্রিকেট ইতিহাসে এমন নজির আগে কখনো ঘটেনি, সিরিজের সবগুলো উইকেটই নিয়েছেন পেসাররা। এর মধ্যে সিরিজ সেরা রউফ নিয়েছেন সর্বোচ্চ ১০ উইকেট। তাঁর গতির তোপে যেন ২০০২ সালের শোয়েব আখতারের স্মৃতি ফেরে অস্ট্রেলিয়ায়। শাহিন ৮টি, নাসিম ৫টি ও হাসনাইন শিকার করেছেন ৩ উইকেট।
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে কোনো দলের পেসারদের যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারও এটি। ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২৭ উইকেট নিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসাররা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভরাডুবি। তারপর নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই। সাবেকরা তুলোধুনো করে বাবর-রিজওয়ানদের সম্মানকে মিশিয়ে দিলেন মাটির সঙ্গে! সেখান থেকেই পরিশ্রম, দৃঢ়তা ও আত্মবিশ্বাসে যেন বদলে যাওয়া পাকিস্তান। শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে টেস্টে সিরিজে উড়িয়ে দেওয়ার পর অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ২২ বছর পর ওয়ানডে সিরিজ জয়ের মধুর স্বাদ পেল তারা।
পুরো সিরিজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যেন ২০০২ সালে জেতা সেই ঐতিহাসিক সিরিজের প্রতিচ্ছবি। অস্ট্রেলিয়া সফরে যেটি ছিল পাকিস্তানের প্রথম ওয়ানডে সিরিজ। সেবারও মেলবোর্নে দারুণ জয়ে সিরিজ শুরু করেছিল অজিরা। তারপর টানা দুই ম্যাচে ওয়াকার-ওয়াসিম-শোয়েবদের তোপে বিধ্বস্ত হয়েছিল পন্টিং-ম্যাকগ্রারা।
২২ বছর পর সেই মেলবন্ধন! মেলবোর্নেই প্রথম ওয়ানডেতে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার শাহিন আফ্রিদি, হারিস রউফ, নাসিম শাহ ও মোহাম্মদ হাসনাইনের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে পুড়েছে অজিরা।
পাকিস্তানের পেস চতুষ্টয়ের তোপের মুখে আজ শেষ ম্যাচেও এলোমেলো হয়ে গেল অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং। অজিদের সবগুলো উইকেটই নিয়েছেন পাকিস্তানের চার পেসার—শাহিন ও নাসিম তিনটি করে, রউফ দুটি ও হাসনাইন নেন একটি উইকেট। পুরো সিরিজের চিত্রই তো ছিল এমন। প্রথম ওয়ানডেতে প্যাট কামিন্সের দৃঢ়তায় হারতে হারতে বেঁচে গিয়েছিল তারা।
সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার উইকেট পড়েছে ২৭টি, একটি রানআউট ছাড়া ২৬টি উইকেটই নিয়েছেন পাকিস্তানের চার পেসার। এ যেন কিছুটা বিস্ময়ও! পাকিস্তানের ক্রিকেট ইতিহাসে এমন নজির আগে কখনো ঘটেনি, সিরিজের সবগুলো উইকেটই নিয়েছেন পেসাররা। এর মধ্যে সিরিজ সেরা রউফ নিয়েছেন সর্বোচ্চ ১০ উইকেট। তাঁর গতির তোপে যেন ২০০২ সালের শোয়েব আখতারের স্মৃতি ফেরে অস্ট্রেলিয়ায়। শাহিন ৮টি, নাসিম ৫টি ও হাসনাইন শিকার করেছেন ৩ উইকেট।
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে কোনো দলের পেসারদের যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারও এটি। ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২৭ উইকেট নিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসাররা।
স্কোরকার্ডে লেখা থাকবে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে ভারত-ইংল্যান্ড চতুর্থ টেস্ট ড্র হয়েছে। কিন্তু যাঁরা খেলা দেখেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন ভারতের কাছে এই ড্রয়ের মাহাত্ম্য কতটুকু। ম্যাচ ড্র হওয়ার আগে ঘটেছে নাটকীয় ঘটনাও। যেখানে ইংল্যান্ডের প্রস্তাবে ভারত নারাজ ছিল।
২১ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার কাছে তিন টেস্টের তিনটিতেই বাজেভাবে হেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকল টি-টোয়েন্টি সিরিজেও। সিরিজের প্রথম চার টি-টোয়েন্টির চারটিতেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
১ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মাঠের লড়াই এখন তেমন একটা জমজমাট হয় না। বেশির ভাগ ম্যাচই একতরফাভাবে জেতে ভারত। তবে মাঠের ক্রিকেটে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর অবস্থা যেমনই হোক না কেন, মাঠের বাইরে তাদের বিভিন্ন ঘটনা সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এমনকি পাকিস্তান কোনো ম্যাচ না খেললেও আলোচনায় ঠিকই চলে আসে।
২ ঘণ্টা আগেক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ২০২৩ সালে আল নাসরে যাওয়ার পর সৌদি আরবে ফুটবলারদের যাওয়ার ধুম পড়ে গেছে। নেইমার, করিম বেনজেমা, রবার্তো ফিরমিনোরাও খেলেছেন সৌদি ক্লাবে। এবার পর্তুগালের তরুণ ফুটবলার হোয়াও ফেলিক্সের ইউরোপ ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে