এমন বাজেভাবে হারবে ভারত হয়তো কল্পনাও করেনি। মঞ্চটা সেমিফাইনাল হলেও লড়াইয়ে ছিটেফোঁটাও দেখাতে পারলেন না ভারতীয় বোলাররা। অ্যাডিলেড ওভালে রোহিত শর্মাদের পাড়ার দল বানিয়ে ছেড়েছে ইংল্যান্ড। ১০ উইকেটের দাপুটে জয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ইংলিশরা। ১৩ নভেম্বর মেলবোর্নের শিরোপা জয়ের লক্ষ্য পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে তারা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা ভারতীয় ব্যাটিং লাইন-আপকে শুরুতেই চেপে ধরে ইংলিশ পেসাররা। দলীয় ৯ রানে ওপেনার লোকেশ রাহুলের (৫) বিদায়ের পর দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি মিলে ধাক্কাটা সামলাতে চেষ্টা করেন। এই জুটি ভাঙে দলীয় ৫৬ রানে। ২৭ রান করে ফেরেন অধিনায়ক রোহিত। প্রয়োজনের মুহূর্তে জ্বলে উঠতে পারেননি সূর্যকুমার যাদব (১৪)। তবে হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে দলকে লড়াকু সংগ্রহ এনে দেওয়ার চেষ্টা চালাতে থাকেন কোহলি। দুজনে গড়েন ৬১ রানের জুটি।
ফিফটি করার পথে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ব্যাটার হিসেবে ৪ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন কোহলি। ক্রিস জর্ডানের শিকার হয়ে ৫০ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। তবে এরপরই স্বরূপে দেখা দেন পান্ডিয়া। ঋষভ পন্ত (৬) ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনের (০ *) সঙ্গ নিয়ে ভারতকে ৬ উইকেটে ১৬৮ রানের পুঁজি এনে দেন এই অলরাউন্ডার। ইনিংসে শেষ বলে চার মারতে গিয়ে স্টাম্পে পা লাগিয়ে রানআউট হন পান্ডিয়া। তাঁর ৩৩ বলে ৬৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসটি সাজানো ছিল ৪ চার ও ৫ ছয়ে। ইংলিশদের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন জর্ডান।
তবে এই লক্ষ্যকেও মামুলি বানিয়ে ফেলেন ইংল্যান্ডের দুই ওপেনার জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলস। দুজনের নিরবচ্ছিন্ন জুটিতে মাত্র ১৬ ওভারে বিনা উইকেটে ১৭০ রান করে জয় তুলে নেয় ইংলিশরা। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের ওপেনিং জুটিও। আগের রেকর্ডটি ছিল শ্রীলঙ্কার। ২০১০ বিশ্বকাপে ব্রিজটাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৬৬ রানের জুটি গড়েছিলেন মাহেলা জয়াবর্ধনে ও কুমার সাঙ্গাকারা।
ইংল্যান্ডকে জেতানোর পথে ৪৯ বলে ৯ চার ও ৩ ছয়ে ৮০ রানের ইনিংস খেলেন বাটলার। ৪৭ বলে ৪ চার ও ৭ ছয়ে হেলস করেন ৮৬ রান। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।
এমন বাজেভাবে হারবে ভারত হয়তো কল্পনাও করেনি। মঞ্চটা সেমিফাইনাল হলেও লড়াইয়ে ছিটেফোঁটাও দেখাতে পারলেন না ভারতীয় বোলাররা। অ্যাডিলেড ওভালে রোহিত শর্মাদের পাড়ার দল বানিয়ে ছেড়েছে ইংল্যান্ড। ১০ উইকেটের দাপুটে জয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ইংলিশরা। ১৩ নভেম্বর মেলবোর্নের শিরোপা জয়ের লক্ষ্য পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে তারা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা ভারতীয় ব্যাটিং লাইন-আপকে শুরুতেই চেপে ধরে ইংলিশ পেসাররা। দলীয় ৯ রানে ওপেনার লোকেশ রাহুলের (৫) বিদায়ের পর দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি মিলে ধাক্কাটা সামলাতে চেষ্টা করেন। এই জুটি ভাঙে দলীয় ৫৬ রানে। ২৭ রান করে ফেরেন অধিনায়ক রোহিত। প্রয়োজনের মুহূর্তে জ্বলে উঠতে পারেননি সূর্যকুমার যাদব (১৪)। তবে হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে দলকে লড়াকু সংগ্রহ এনে দেওয়ার চেষ্টা চালাতে থাকেন কোহলি। দুজনে গড়েন ৬১ রানের জুটি।
ফিফটি করার পথে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ব্যাটার হিসেবে ৪ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন কোহলি। ক্রিস জর্ডানের শিকার হয়ে ৫০ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। তবে এরপরই স্বরূপে দেখা দেন পান্ডিয়া। ঋষভ পন্ত (৬) ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনের (০ *) সঙ্গ নিয়ে ভারতকে ৬ উইকেটে ১৬৮ রানের পুঁজি এনে দেন এই অলরাউন্ডার। ইনিংসে শেষ বলে চার মারতে গিয়ে স্টাম্পে পা লাগিয়ে রানআউট হন পান্ডিয়া। তাঁর ৩৩ বলে ৬৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসটি সাজানো ছিল ৪ চার ও ৫ ছয়ে। ইংলিশদের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন জর্ডান।
তবে এই লক্ষ্যকেও মামুলি বানিয়ে ফেলেন ইংল্যান্ডের দুই ওপেনার জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলস। দুজনের নিরবচ্ছিন্ন জুটিতে মাত্র ১৬ ওভারে বিনা উইকেটে ১৭০ রান করে জয় তুলে নেয় ইংলিশরা। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের ওপেনিং জুটিও। আগের রেকর্ডটি ছিল শ্রীলঙ্কার। ২০১০ বিশ্বকাপে ব্রিজটাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৬৬ রানের জুটি গড়েছিলেন মাহেলা জয়াবর্ধনে ও কুমার সাঙ্গাকারা।
ইংল্যান্ডকে জেতানোর পথে ৪৯ বলে ৯ চার ও ৩ ছয়ে ৮০ রানের ইনিংস খেলেন বাটলার। ৪৭ বলে ৪ চার ও ৭ ছয়ে হেলস করেন ৮৬ রান। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৭ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৮ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৯ ঘণ্টা আগে