
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
দিনটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভালো কাটলেও মিকাইল লুইস ও আলিক আথানাজের জন্য ছিল কিছুটা হতাশারও! দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারালে লুইস-আথানাজের দৃঢ়তায় ধাক্কা সামলে ওঠে স্বাগতিকেরা। কিন্তু সেঞ্চুরির ইঙ্গিত দিয়ে দিনের খেলা শেষ হওয়ার একটু আগেই পরপর ফিরলেন তাঁরা দুজন।
৯৭ রান করে লুইস ফিরলেন মেহেদী হাসান মিরাজের বলে। ৯০ রানে তাইজুল ইসলামের শিকার হন আথানাজে। থিতু হওয়া দুই ব্যাটারকে শেষ বিকেলে ফিরিয়ে মূলত কিছুটা স্বস্তি নিয়ে ফেরে বাংলাদেশ।
অ্যান্টিগার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে যে প্রত্যাশায় বোলিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের ১৪ তম টেস্ট অধিনায়ক মিরাজ, সেটি অবশ্য পুরোপুরি পূরণ হয়নি। উইকেট ছিল কিছুটা সবুজাভ। ময়শ্চারকে কাজে লাগাতে পারলে পেসাররা ভালো কিছু করবেন—এমনটি হয়তো ভেবেই বোলিং বেছে নিয়েছিলেন মিরাজ। পিচ রিপোর্টে ক্যারিবিয়ান পেস কিংবদন্তি কার্টলি অ্যামব্রোসও বলেছিলেন, ঘাস আর আর্দ্রতা থাকায় এটি পেসারদের উইকেট; টস জিতলে তাই আগে বোলিং করার সিদ্ধান্তই সঠিক হবে।
কিন্তু ‘সঠিক’ সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রথম ঘণ্টায় সাফল্যের মুখ দেখেননি বাংলাদেশের পেসাররা। অবশ্য মেডেন দিয়েই শুরু করেছিলেন দুই পেসার—হাসান মাহমুদ ও শরীফুল ইসলাম। নেয় নেয় করেও বেশ কয়েকবারই তাঁদের বল নেয়নি ব্যাটের কানা। বাংলাদেশের পেসারদের আঁটসাঁট বোলিং অবশ্য হাত খুলে খেলার সুযোগ দেয়নি ক্যারিবীয় ব্যাটারদের। ছেড়ে দেওয়ার বল ছেড়ে দিয়েই প্রথম ১৩ ওভার কাটিয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার—অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট ও মিকাইল লুইস।
১৪ তম ওভারে ব্র্যাথওয়েটকে তুলে নেন তাসকিন। আউট হওয়ার আগে মরু ক্যাকটাসের মতো মাটি কামড়ে টিকে থাকার চেষ্টা করেছেন; ৩৮ বলে করেছেন ৪ রান। তাঁর বিদায়ে ভাঙে ২৫ রানের ওপেনিং জুটি। পরের ওভারেই ফের তাসকিনের আঘাত। এবার শিকার কেসি কার্টি। স্টাম্পের বল ফ্লিক করতে গিয়েছিলেন। ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় মিড উইকেটে তাইজুল ইসলামের হাতে। রানের খাতা খেলার আগেই বিদায় কার্টির। এরপর উইকেটে মিকাইল লুইসের সঙ্গে যোগ দেন কাভেম হজ। অবিচ্ছিন্ন থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছেন তাঁরা। তখন ক্যারিবীয়দের স্কোর ৫০ /২। বাংলাদেশের জন্যও সেটা খারাপ কি!
প্রথম সেশনটা তাই নিজেদের দাবি করতে পারে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনে সেই ছন্দ অবশ্য আর ধরে রাখতে পারেনি সফরকারীরা। এ সেশনে উইকেট নিতে পেরেছে মাত্র একটি। কাভেম হজকে রান-আউটে ফিরিয়ে লুইসের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি ভাঙে বাংলাদেশ।
৮৪ রানে তিন উইকেট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজ চতুর্থ উইকেটে লুইস-আথানাজের জুটিতে পেরিয়ে যায় দুই শ। লুইস হাঁটছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু দিনের ৭৫ তম ওভারে মিরাজের বলে স্লিপে শাহাদাত হোসেন দিপুর কাছে ক্যাচ দিয়ে পোড়েন আক্ষেপে। ২১৮ বলে ১ ছক্কা ও ৯ চারে ৯৭ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। আথানাজের সঙ্গে ভাঙে ১৪০ রানের জুটি।
৭৮ তম ওভারে ফেরেন আথানাজে। তিনি এগোচ্ছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু তাইজুলের ঘূর্ণিতে উইকেটরক্ষক লিটন দাসকে ক্যাচ দেন ৯০ রানে। ১৩০ বলের ইনিংসে ১০টি চার ও ১টি ছক্কা রয়েছে তাঁর। জাস্টিন গ্রিভস ১১ ও জশুয়া ডা সিলভা ১৪ রান থেকে দ্বিতীয় আবারও ব্যাটিং শুরু করবেন। বাংলাদেশের তাসকিন নিয়েছেন ২ উইকেট।

অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
দিনটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভালো কাটলেও মিকাইল লুইস ও আলিক আথানাজের জন্য ছিল কিছুটা হতাশারও! দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারালে লুইস-আথানাজের দৃঢ়তায় ধাক্কা সামলে ওঠে স্বাগতিকেরা। কিন্তু সেঞ্চুরির ইঙ্গিত দিয়ে দিনের খেলা শেষ হওয়ার একটু আগেই পরপর ফিরলেন তাঁরা দুজন।
৯৭ রান করে লুইস ফিরলেন মেহেদী হাসান মিরাজের বলে। ৯০ রানে তাইজুল ইসলামের শিকার হন আথানাজে। থিতু হওয়া দুই ব্যাটারকে শেষ বিকেলে ফিরিয়ে মূলত কিছুটা স্বস্তি নিয়ে ফেরে বাংলাদেশ।
অ্যান্টিগার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে যে প্রত্যাশায় বোলিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের ১৪ তম টেস্ট অধিনায়ক মিরাজ, সেটি অবশ্য পুরোপুরি পূরণ হয়নি। উইকেট ছিল কিছুটা সবুজাভ। ময়শ্চারকে কাজে লাগাতে পারলে পেসাররা ভালো কিছু করবেন—এমনটি হয়তো ভেবেই বোলিং বেছে নিয়েছিলেন মিরাজ। পিচ রিপোর্টে ক্যারিবিয়ান পেস কিংবদন্তি কার্টলি অ্যামব্রোসও বলেছিলেন, ঘাস আর আর্দ্রতা থাকায় এটি পেসারদের উইকেট; টস জিতলে তাই আগে বোলিং করার সিদ্ধান্তই সঠিক হবে।
কিন্তু ‘সঠিক’ সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রথম ঘণ্টায় সাফল্যের মুখ দেখেননি বাংলাদেশের পেসাররা। অবশ্য মেডেন দিয়েই শুরু করেছিলেন দুই পেসার—হাসান মাহমুদ ও শরীফুল ইসলাম। নেয় নেয় করেও বেশ কয়েকবারই তাঁদের বল নেয়নি ব্যাটের কানা। বাংলাদেশের পেসারদের আঁটসাঁট বোলিং অবশ্য হাত খুলে খেলার সুযোগ দেয়নি ক্যারিবীয় ব্যাটারদের। ছেড়ে দেওয়ার বল ছেড়ে দিয়েই প্রথম ১৩ ওভার কাটিয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার—অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট ও মিকাইল লুইস।
১৪ তম ওভারে ব্র্যাথওয়েটকে তুলে নেন তাসকিন। আউট হওয়ার আগে মরু ক্যাকটাসের মতো মাটি কামড়ে টিকে থাকার চেষ্টা করেছেন; ৩৮ বলে করেছেন ৪ রান। তাঁর বিদায়ে ভাঙে ২৫ রানের ওপেনিং জুটি। পরের ওভারেই ফের তাসকিনের আঘাত। এবার শিকার কেসি কার্টি। স্টাম্পের বল ফ্লিক করতে গিয়েছিলেন। ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় মিড উইকেটে তাইজুল ইসলামের হাতে। রানের খাতা খেলার আগেই বিদায় কার্টির। এরপর উইকেটে মিকাইল লুইসের সঙ্গে যোগ দেন কাভেম হজ। অবিচ্ছিন্ন থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছেন তাঁরা। তখন ক্যারিবীয়দের স্কোর ৫০ /২। বাংলাদেশের জন্যও সেটা খারাপ কি!
প্রথম সেশনটা তাই নিজেদের দাবি করতে পারে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনে সেই ছন্দ অবশ্য আর ধরে রাখতে পারেনি সফরকারীরা। এ সেশনে উইকেট নিতে পেরেছে মাত্র একটি। কাভেম হজকে রান-আউটে ফিরিয়ে লুইসের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি ভাঙে বাংলাদেশ।
৮৪ রানে তিন উইকেট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজ চতুর্থ উইকেটে লুইস-আথানাজের জুটিতে পেরিয়ে যায় দুই শ। লুইস হাঁটছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু দিনের ৭৫ তম ওভারে মিরাজের বলে স্লিপে শাহাদাত হোসেন দিপুর কাছে ক্যাচ দিয়ে পোড়েন আক্ষেপে। ২১৮ বলে ১ ছক্কা ও ৯ চারে ৯৭ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। আথানাজের সঙ্গে ভাঙে ১৪০ রানের জুটি।
৭৮ তম ওভারে ফেরেন আথানাজে। তিনি এগোচ্ছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু তাইজুলের ঘূর্ণিতে উইকেটরক্ষক লিটন দাসকে ক্যাচ দেন ৯০ রানে। ১৩০ বলের ইনিংসে ১০টি চার ও ১টি ছক্কা রয়েছে তাঁর। জাস্টিন গ্রিভস ১১ ও জশুয়া ডা সিলভা ১৪ রান থেকে দ্বিতীয় আবারও ব্যাটিং শুরু করবেন। বাংলাদেশের তাসকিন নিয়েছেন ২ উইকেট।


অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
দিনটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভালো কাটলেও মিকাইল লুইস ও আলিক আথানাজের জন্য ছিল কিছুটা হতাশারও! দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারালে লুইস-আথানাজের দৃঢ়তায় ধাক্কা সামলে ওঠে স্বাগতিকেরা। কিন্তু সেঞ্চুরির ইঙ্গিত দিয়ে দিনের খেলা শেষ হওয়ার একটু আগেই পরপর ফিরলেন তাঁরা দুজন।
৯৭ রান করে লুইস ফিরলেন মেহেদী হাসান মিরাজের বলে। ৯০ রানে তাইজুল ইসলামের শিকার হন আথানাজে। থিতু হওয়া দুই ব্যাটারকে শেষ বিকেলে ফিরিয়ে মূলত কিছুটা স্বস্তি নিয়ে ফেরে বাংলাদেশ।
অ্যান্টিগার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে যে প্রত্যাশায় বোলিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের ১৪ তম টেস্ট অধিনায়ক মিরাজ, সেটি অবশ্য পুরোপুরি পূরণ হয়নি। উইকেট ছিল কিছুটা সবুজাভ। ময়শ্চারকে কাজে লাগাতে পারলে পেসাররা ভালো কিছু করবেন—এমনটি হয়তো ভেবেই বোলিং বেছে নিয়েছিলেন মিরাজ। পিচ রিপোর্টে ক্যারিবিয়ান পেস কিংবদন্তি কার্টলি অ্যামব্রোসও বলেছিলেন, ঘাস আর আর্দ্রতা থাকায় এটি পেসারদের উইকেট; টস জিতলে তাই আগে বোলিং করার সিদ্ধান্তই সঠিক হবে।
কিন্তু ‘সঠিক’ সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রথম ঘণ্টায় সাফল্যের মুখ দেখেননি বাংলাদেশের পেসাররা। অবশ্য মেডেন দিয়েই শুরু করেছিলেন দুই পেসার—হাসান মাহমুদ ও শরীফুল ইসলাম। নেয় নেয় করেও বেশ কয়েকবারই তাঁদের বল নেয়নি ব্যাটের কানা। বাংলাদেশের পেসারদের আঁটসাঁট বোলিং অবশ্য হাত খুলে খেলার সুযোগ দেয়নি ক্যারিবীয় ব্যাটারদের। ছেড়ে দেওয়ার বল ছেড়ে দিয়েই প্রথম ১৩ ওভার কাটিয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার—অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট ও মিকাইল লুইস।
১৪ তম ওভারে ব্র্যাথওয়েটকে তুলে নেন তাসকিন। আউট হওয়ার আগে মরু ক্যাকটাসের মতো মাটি কামড়ে টিকে থাকার চেষ্টা করেছেন; ৩৮ বলে করেছেন ৪ রান। তাঁর বিদায়ে ভাঙে ২৫ রানের ওপেনিং জুটি। পরের ওভারেই ফের তাসকিনের আঘাত। এবার শিকার কেসি কার্টি। স্টাম্পের বল ফ্লিক করতে গিয়েছিলেন। ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় মিড উইকেটে তাইজুল ইসলামের হাতে। রানের খাতা খেলার আগেই বিদায় কার্টির। এরপর উইকেটে মিকাইল লুইসের সঙ্গে যোগ দেন কাভেম হজ। অবিচ্ছিন্ন থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছেন তাঁরা। তখন ক্যারিবীয়দের স্কোর ৫০ /২। বাংলাদেশের জন্যও সেটা খারাপ কি!
প্রথম সেশনটা তাই নিজেদের দাবি করতে পারে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনে সেই ছন্দ অবশ্য আর ধরে রাখতে পারেনি সফরকারীরা। এ সেশনে উইকেট নিতে পেরেছে মাত্র একটি। কাভেম হজকে রান-আউটে ফিরিয়ে লুইসের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি ভাঙে বাংলাদেশ।
৮৪ রানে তিন উইকেট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজ চতুর্থ উইকেটে লুইস-আথানাজের জুটিতে পেরিয়ে যায় দুই শ। লুইস হাঁটছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু দিনের ৭৫ তম ওভারে মিরাজের বলে স্লিপে শাহাদাত হোসেন দিপুর কাছে ক্যাচ দিয়ে পোড়েন আক্ষেপে। ২১৮ বলে ১ ছক্কা ও ৯ চারে ৯৭ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। আথানাজের সঙ্গে ভাঙে ১৪০ রানের জুটি।
৭৮ তম ওভারে ফেরেন আথানাজে। তিনি এগোচ্ছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু তাইজুলের ঘূর্ণিতে উইকেটরক্ষক লিটন দাসকে ক্যাচ দেন ৯০ রানে। ১৩০ বলের ইনিংসে ১০টি চার ও ১টি ছক্কা রয়েছে তাঁর। জাস্টিন গ্রিভস ১১ ও জশুয়া ডা সিলভা ১৪ রান থেকে দ্বিতীয় আবারও ব্যাটিং শুরু করবেন। বাংলাদেশের তাসকিন নিয়েছেন ২ উইকেট।

অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
দিনটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভালো কাটলেও মিকাইল লুইস ও আলিক আথানাজের জন্য ছিল কিছুটা হতাশারও! দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারালে লুইস-আথানাজের দৃঢ়তায় ধাক্কা সামলে ওঠে স্বাগতিকেরা। কিন্তু সেঞ্চুরির ইঙ্গিত দিয়ে দিনের খেলা শেষ হওয়ার একটু আগেই পরপর ফিরলেন তাঁরা দুজন।
৯৭ রান করে লুইস ফিরলেন মেহেদী হাসান মিরাজের বলে। ৯০ রানে তাইজুল ইসলামের শিকার হন আথানাজে। থিতু হওয়া দুই ব্যাটারকে শেষ বিকেলে ফিরিয়ে মূলত কিছুটা স্বস্তি নিয়ে ফেরে বাংলাদেশ।
অ্যান্টিগার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে যে প্রত্যাশায় বোলিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের ১৪ তম টেস্ট অধিনায়ক মিরাজ, সেটি অবশ্য পুরোপুরি পূরণ হয়নি। উইকেট ছিল কিছুটা সবুজাভ। ময়শ্চারকে কাজে লাগাতে পারলে পেসাররা ভালো কিছু করবেন—এমনটি হয়তো ভেবেই বোলিং বেছে নিয়েছিলেন মিরাজ। পিচ রিপোর্টে ক্যারিবিয়ান পেস কিংবদন্তি কার্টলি অ্যামব্রোসও বলেছিলেন, ঘাস আর আর্দ্রতা থাকায় এটি পেসারদের উইকেট; টস জিতলে তাই আগে বোলিং করার সিদ্ধান্তই সঠিক হবে।
কিন্তু ‘সঠিক’ সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রথম ঘণ্টায় সাফল্যের মুখ দেখেননি বাংলাদেশের পেসাররা। অবশ্য মেডেন দিয়েই শুরু করেছিলেন দুই পেসার—হাসান মাহমুদ ও শরীফুল ইসলাম। নেয় নেয় করেও বেশ কয়েকবারই তাঁদের বল নেয়নি ব্যাটের কানা। বাংলাদেশের পেসারদের আঁটসাঁট বোলিং অবশ্য হাত খুলে খেলার সুযোগ দেয়নি ক্যারিবীয় ব্যাটারদের। ছেড়ে দেওয়ার বল ছেড়ে দিয়েই প্রথম ১৩ ওভার কাটিয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার—অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট ও মিকাইল লুইস।
১৪ তম ওভারে ব্র্যাথওয়েটকে তুলে নেন তাসকিন। আউট হওয়ার আগে মরু ক্যাকটাসের মতো মাটি কামড়ে টিকে থাকার চেষ্টা করেছেন; ৩৮ বলে করেছেন ৪ রান। তাঁর বিদায়ে ভাঙে ২৫ রানের ওপেনিং জুটি। পরের ওভারেই ফের তাসকিনের আঘাত। এবার শিকার কেসি কার্টি। স্টাম্পের বল ফ্লিক করতে গিয়েছিলেন। ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় মিড উইকেটে তাইজুল ইসলামের হাতে। রানের খাতা খেলার আগেই বিদায় কার্টির। এরপর উইকেটে মিকাইল লুইসের সঙ্গে যোগ দেন কাভেম হজ। অবিচ্ছিন্ন থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছেন তাঁরা। তখন ক্যারিবীয়দের স্কোর ৫০ /২। বাংলাদেশের জন্যও সেটা খারাপ কি!
প্রথম সেশনটা তাই নিজেদের দাবি করতে পারে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনে সেই ছন্দ অবশ্য আর ধরে রাখতে পারেনি সফরকারীরা। এ সেশনে উইকেট নিতে পেরেছে মাত্র একটি। কাভেম হজকে রান-আউটে ফিরিয়ে লুইসের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি ভাঙে বাংলাদেশ।
৮৪ রানে তিন উইকেট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজ চতুর্থ উইকেটে লুইস-আথানাজের জুটিতে পেরিয়ে যায় দুই শ। লুইস হাঁটছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু দিনের ৭৫ তম ওভারে মিরাজের বলে স্লিপে শাহাদাত হোসেন দিপুর কাছে ক্যাচ দিয়ে পোড়েন আক্ষেপে। ২১৮ বলে ১ ছক্কা ও ৯ চারে ৯৭ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। আথানাজের সঙ্গে ভাঙে ১৪০ রানের জুটি।
৭৮ তম ওভারে ফেরেন আথানাজে। তিনি এগোচ্ছিলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু তাইজুলের ঘূর্ণিতে উইকেটরক্ষক লিটন দাসকে ক্যাচ দেন ৯০ রানে। ১৩০ বলের ইনিংসে ১০টি চার ও ১টি ছক্কা রয়েছে তাঁর। জাস্টিন গ্রিভস ১১ ও জশুয়া ডা সিলভা ১৪ রান থেকে দ্বিতীয় আবারও ব্যাটিং শুরু করবেন। বাংলাদেশের তাসকিন নিয়েছেন ২ উইকেট।


এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৩৩ মিনিট আগে
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
কুয়েতের জাবের আল-মুবারক আল-হামাদ স্টেডিয়ামে খেলতে যাওয়ার পথে শুরুতে বিড়ম্বনায় পড়ে কিংস। রাস্তায় আকস্মিক বিস্ফোরণে টিম বাসের একটি চাকা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দলটি স্টেডিয়ামে দেরিতে পৌঁছায়।ম্যাচ কমিশনারকে খেলা ১৫ থেকে ৩০ মিনিট পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে কিংস। কিন্তু নির্ধারিত সময়েই শুরু হয় ম্যাচ।
তিনবারের এএফসি কাপ জয়ী কুয়েত এসসি খেলার শুরুটা করে দুর্দান্ত। প্রথম মিনিটেই সামি আল সানেয়ারের নিখুঁত ক্রসে ইউসেফ আল সুলাইমান হেডে বল জালে পাঠান। ১৭ মিনিটে ফয়সাল আল হারবির দূরপাল্লার শক্তিশালী শটে বল ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। এ সময় তাহা খেনিসি ও মোহাম্মদ দাহামও সুযোগ পান, কিন্তু তাদের ফিনিশিংয়ে ঘাটতি ছিল।
প্রথমার্ধ জুড়ে কিংস পাত্তাই পায়নি। যোগ করার সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে কুয়েত এসসি। দাহামে ক্রস থেকে দুর্দান্ত এক ফ্লিকে কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোকে পরাস্ত করেন খেনিসি।
দ্বিতীয়ার্ধে কিংস আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। সেরা সুযোগটি আসে ৬৪ মিনিটে। সোহেল রানার ক্রসে রাকিব হোসেনের হেড অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে চলে যায়। ৮০ মিনিটে বসুন্ধরার পক্ষে গোলের সুবর্ণ সুযোগ পান নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে ইমানুয়েলও। কিন্তু দোরিয়েলতনের ক্রসে ছোঁয়া লাগাতে পারেননি। ফলে এই জয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে বি গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখে কুয়েত এসসি। এর আগে প্রথম ম্যাচে আল সিবের কাছে ৪-৩ গোলে ও দ্বিতীয় ম্যাচে আল আনসারের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে কিংস।

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
কুয়েতের জাবের আল-মুবারক আল-হামাদ স্টেডিয়ামে খেলতে যাওয়ার পথে শুরুতে বিড়ম্বনায় পড়ে কিংস। রাস্তায় আকস্মিক বিস্ফোরণে টিম বাসের একটি চাকা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দলটি স্টেডিয়ামে দেরিতে পৌঁছায়।ম্যাচ কমিশনারকে খেলা ১৫ থেকে ৩০ মিনিট পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে কিংস। কিন্তু নির্ধারিত সময়েই শুরু হয় ম্যাচ।
তিনবারের এএফসি কাপ জয়ী কুয়েত এসসি খেলার শুরুটা করে দুর্দান্ত। প্রথম মিনিটেই সামি আল সানেয়ারের নিখুঁত ক্রসে ইউসেফ আল সুলাইমান হেডে বল জালে পাঠান। ১৭ মিনিটে ফয়সাল আল হারবির দূরপাল্লার শক্তিশালী শটে বল ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। এ সময় তাহা খেনিসি ও মোহাম্মদ দাহামও সুযোগ পান, কিন্তু তাদের ফিনিশিংয়ে ঘাটতি ছিল।
প্রথমার্ধ জুড়ে কিংস পাত্তাই পায়নি। যোগ করার সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে কুয়েত এসসি। দাহামে ক্রস থেকে দুর্দান্ত এক ফ্লিকে কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোকে পরাস্ত করেন খেনিসি।
দ্বিতীয়ার্ধে কিংস আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। সেরা সুযোগটি আসে ৬৪ মিনিটে। সোহেল রানার ক্রসে রাকিব হোসেনের হেড অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে চলে যায়। ৮০ মিনিটে বসুন্ধরার পক্ষে গোলের সুবর্ণ সুযোগ পান নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে ইমানুয়েলও। কিন্তু দোরিয়েলতনের ক্রসে ছোঁয়া লাগাতে পারেননি। ফলে এই জয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে বি গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখে কুয়েত এসসি। এর আগে প্রথম ম্যাচে আল সিবের কাছে ৪-৩ গোলে ও দ্বিতীয় ম্যাচে আল আনসারের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে কিংস।


অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল। কিন্তু শেষ টি-টোয়েন্টির পর লিটন যা বললেন, সেটার যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। ধবলধোলাই হওয়ার পর পুরস্কতার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলতে আসেন লিটন। তাঁর দাবি, শিশির না থাকায় ব্যাটিংয়ের সময় বেশ কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের। বিপরীতে শিশিরের সুবিধা নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে টস জেতেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ। দুই ম্যাচেই আগে ব্যাট করেছে অতিথিরা। আজ টস জিতে একই সিদ্ধান্ত নেন লিটন। কিন্তু হারের পর নিজের সিদ্ধান্তকেই বিতর্কিত করলেন তিনি।
লিটন বলেন, ‘আমরা যখন ব্যাট করছিলাম তখন শিশির ছিল না। উইকেট ব্যাট করার জন্য স্পর্শকাতর ছিল। এদিক থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ভাগ্যবান বলতে হয়। কারণ তারা পরে ব্যাট করেছে। তবে এসব আপনার হাতে নেই।’
আগে ব্যাট করে ১৫১ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের হয়ে ৬২ বলে ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তানজিদ হাসান তামিম। স্বাভাবিকভাবেই এই ওপেনারের প্রশংসা করেছেন লিটন। একই সঙ্গে ক্যাচ মিস নিয়ে হতাশা শোনা গেল লিটনের কণ্ঠ। তিনি বলেন, ‘তামিম ভালো ব্যাট করেছে। আমার মনে হয়েছিল আমাদের স্কোর ভালো ছিল। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ক্যাচ ছেড়ে দিলে সেটা পরিস্থিতিকে কঠিন করে তোলে।’

ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল। কিন্তু শেষ টি-টোয়েন্টির পর লিটন যা বললেন, সেটার যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। ধবলধোলাই হওয়ার পর পুরস্কতার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলতে আসেন লিটন। তাঁর দাবি, শিশির না থাকায় ব্যাটিংয়ের সময় বেশ কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের। বিপরীতে শিশিরের সুবিধা নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে টস জেতেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ। দুই ম্যাচেই আগে ব্যাট করেছে অতিথিরা। আজ টস জিতে একই সিদ্ধান্ত নেন লিটন। কিন্তু হারের পর নিজের সিদ্ধান্তকেই বিতর্কিত করলেন তিনি।
লিটন বলেন, ‘আমরা যখন ব্যাট করছিলাম তখন শিশির ছিল না। উইকেট ব্যাট করার জন্য স্পর্শকাতর ছিল। এদিক থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ভাগ্যবান বলতে হয়। কারণ তারা পরে ব্যাট করেছে। তবে এসব আপনার হাতে নেই।’
আগে ব্যাট করে ১৫১ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের হয়ে ৬২ বলে ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তানজিদ হাসান তামিম। স্বাভাবিকভাবেই এই ওপেনারের প্রশংসা করেছেন লিটন। একই সঙ্গে ক্যাচ মিস নিয়ে হতাশা শোনা গেল লিটনের কণ্ঠ। তিনি বলেন, ‘তামিম ভালো ব্যাট করেছে। আমার মনে হয়েছিল আমাদের স্কোর ভালো ছিল। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ক্যাচ ছেড়ে দিলে সেটা পরিস্থিতিকে কঠিন করে তোলে।’


অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৩৩ মিনিট আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে তুলে দেয় বাংলাদেশ। ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়ানোর জন্য শেষ ম্যাচে জিততেই হতো তাদের। কিন্তু শেষটাতেও সান্ত্বনা পেল না বাংলাদেশ। তাতেই চার বছর পর ঘরের মাঠে এই সংস্করণে ধবলধোলাই হলো তারা। এর আগে সবশেষ ২০২১ সালে পাকিস্তানের কাছে নিজেদের মাঠে এই লজ্জা পায় বাংলাদেশ।
চতুর্থ উইকেটে ৯১ রান তোলেন চেজ ও অগাস্তে। ২৯ বলে ৫০ রান করা চেজকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। একই ওভারে অগাস্তেকেও ফেরান এই লেগস্পিনার। এক ওভারে জোড়া ধাক্কার পরও ভীতি জাগেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে। ততক্ষণে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গেছে অতিথিরা।
তাদের হয়ে ২৩ বলে ৩৪ রান করেন আমির জাঙ্গু। দলীয় ৬ রানে আথানেজের বিদায়ের পর ব্রেন্ডন কিংকে নিয়ে বিপদ সামাল দেন এই ওপেনার। ৮ রান করা কিং ফিরে গেলেও আরও কিছুক্ষণ টিকে ছিলেন জাঙ্গু। দলীয় ৫২ রানে তাঁর বিদায়ে তৃতীয় উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর চেজ ও অগাস্তের ওই জুটি। বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নেন রিশাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ ৪৩ রান। শেখ মেহেদি হাসান ও নাসুম আহমেদের শিকার একটি করে উইকেট।
এর আগে টস জেতা বাংলাদেশের হয়ে তানজিদ হাসান তামিম ও সাইফ হাসান ছাড়া বাকিদের কেউই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি। তাঁরা দুজনে মিলে করেন ১১২ রান। ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তামিম। এই ওপেনারের ৯ চার ও ৪ ছয়ে সাজানো তাঁর ৬২ বলের ইনিংস। ২৩ রান করেন সাইফ। বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটার এদিন দশকের ঘরে পা রাখতে পারেননি। হ্যাটট্রিক করার পথে ৩৬ রান দেন শেফার্ড। দুটি করে উইকেট নেন হোল্ডার ও পিয়েরে।

১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে তুলে দেয় বাংলাদেশ। ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়ানোর জন্য শেষ ম্যাচে জিততেই হতো তাদের। কিন্তু শেষটাতেও সান্ত্বনা পেল না বাংলাদেশ। তাতেই চার বছর পর ঘরের মাঠে এই সংস্করণে ধবলধোলাই হলো তারা। এর আগে সবশেষ ২০২১ সালে পাকিস্তানের কাছে নিজেদের মাঠে এই লজ্জা পায় বাংলাদেশ।
চতুর্থ উইকেটে ৯১ রান তোলেন চেজ ও অগাস্তে। ২৯ বলে ৫০ রান করা চেজকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। একই ওভারে অগাস্তেকেও ফেরান এই লেগস্পিনার। এক ওভারে জোড়া ধাক্কার পরও ভীতি জাগেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে। ততক্ষণে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গেছে অতিথিরা।
তাদের হয়ে ২৩ বলে ৩৪ রান করেন আমির জাঙ্গু। দলীয় ৬ রানে আথানেজের বিদায়ের পর ব্রেন্ডন কিংকে নিয়ে বিপদ সামাল দেন এই ওপেনার। ৮ রান করা কিং ফিরে গেলেও আরও কিছুক্ষণ টিকে ছিলেন জাঙ্গু। দলীয় ৫২ রানে তাঁর বিদায়ে তৃতীয় উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর চেজ ও অগাস্তের ওই জুটি। বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নেন রিশাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ ৪৩ রান। শেখ মেহেদি হাসান ও নাসুম আহমেদের শিকার একটি করে উইকেট।
এর আগে টস জেতা বাংলাদেশের হয়ে তানজিদ হাসান তামিম ও সাইফ হাসান ছাড়া বাকিদের কেউই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি। তাঁরা দুজনে মিলে করেন ১১২ রান। ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তামিম। এই ওপেনারের ৯ চার ও ৪ ছয়ে সাজানো তাঁর ৬২ বলের ইনিংস। ২৩ রান করেন সাইফ। বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটার এদিন দশকের ঘরে পা রাখতে পারেননি। হ্যাটট্রিক করার পথে ৩৬ রান দেন শেফার্ড। দুটি করে উইকেট নেন হোল্ডার ও পিয়েরে।


অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৩৩ মিনিট আগে
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
১১ রাউন্ডের লড়াই শেষে সাড়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে নোশিন শীর্ষে থাকেন। ৭ জয়, ৩ ড্রয়ের বিপরীতে হেরেছেন কেবল এক ম্যাচে। তৃতীয় রাউন্ডে নুসরাত জাহান আলোর কাছে হারের পর হতাশায় মুষড়ে পড়েছিলেন ২১ বছর বয়সী এই দাবাড়ু। যদিও আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
আজ দাবা ফেডারেশন কক্ষে শেষ রাউন্ডের খেলার পর সাংবাদিক নোশিন বলেন, ‘আলোর কাছে হারের পর খুব হতাশ ছিলাম। খেলায় মনোযোগ হারিয়ে ফেলছিলাম। আম্মু উৎসাহ দিয়ে বলছিল বাকি খেলাগুলো জিতলে আলো একটা হারলে প্লে অফ হবে। সেখান থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে বাকি খেলাগুলো জিতি।’
জাতীয় দাবায় ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন রানী হামিদ। বয়স ৮১ হলেও দাবার বোর্ডে নিয়মিত দেখা যায় তাঁকে। যদিও এবার আড়াই পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১১ তে থেকে শেষ করেন তিনি। মহিলা দাবায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অনেক বেড়েছে বলে দাবি নোশিনের। হ্যাটট্রিক শিরোপাধারী দাবাড়ু বলেন, ‘জাতীয় মহিলা দাবা যখন শুরু করেছিলাম, তখন অনেক বয়স্ক নারীরা খেলতেন। এখন রানী আন্টি ছাড়া সবাই খুব কম বয়স। যে কেউ যে কাউকে হারানোর মত অবস্থা রয়েছে। এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অবশ্যই বেশি।’
আন্তর্জাতিক মাস্টার হতে নোশিনের আরেকটি নর্ম পাওয়া বাকি নোশিনের। একই সঙ্গে রেটিং থাকতে হবে ২২০০। বর্তমানে তাঁর রেটিং ১৯০০। তিনি বলেন, ‘আমার যখন সেরা ফর্ম ছিল তখন ২১০০ প্লাস রেটিং ছিল। বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে দাবার কে ফ্যাক্টর ৪০ থেকে কমে ২০ হয়। আমাদের দেশে টুর্নামেন্ট তেমন হয় না। ইউরোপে হাঙেরী, স্পেনে খেলতে পারলে রেটিং বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। সেখানে খেলতে অনেক খরচ। আমি নৌবাহিনী থেকে যা পাই তা দিয়ে পরিবার নির্বাহ হয়। বাইরে থেকে স্পন্সর আমার খুবই প্রয়োজন।’

ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
১১ রাউন্ডের লড়াই শেষে সাড়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে নোশিন শীর্ষে থাকেন। ৭ জয়, ৩ ড্রয়ের বিপরীতে হেরেছেন কেবল এক ম্যাচে। তৃতীয় রাউন্ডে নুসরাত জাহান আলোর কাছে হারের পর হতাশায় মুষড়ে পড়েছিলেন ২১ বছর বয়সী এই দাবাড়ু। যদিও আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
আজ দাবা ফেডারেশন কক্ষে শেষ রাউন্ডের খেলার পর সাংবাদিক নোশিন বলেন, ‘আলোর কাছে হারের পর খুব হতাশ ছিলাম। খেলায় মনোযোগ হারিয়ে ফেলছিলাম। আম্মু উৎসাহ দিয়ে বলছিল বাকি খেলাগুলো জিতলে আলো একটা হারলে প্লে অফ হবে। সেখান থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে বাকি খেলাগুলো জিতি।’
জাতীয় দাবায় ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন রানী হামিদ। বয়স ৮১ হলেও দাবার বোর্ডে নিয়মিত দেখা যায় তাঁকে। যদিও এবার আড়াই পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১১ তে থেকে শেষ করেন তিনি। মহিলা দাবায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অনেক বেড়েছে বলে দাবি নোশিনের। হ্যাটট্রিক শিরোপাধারী দাবাড়ু বলেন, ‘জাতীয় মহিলা দাবা যখন শুরু করেছিলাম, তখন অনেক বয়স্ক নারীরা খেলতেন। এখন রানী আন্টি ছাড়া সবাই খুব কম বয়স। যে কেউ যে কাউকে হারানোর মত অবস্থা রয়েছে। এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অবশ্যই বেশি।’
আন্তর্জাতিক মাস্টার হতে নোশিনের আরেকটি নর্ম পাওয়া বাকি নোশিনের। একই সঙ্গে রেটিং থাকতে হবে ২২০০। বর্তমানে তাঁর রেটিং ১৯০০। তিনি বলেন, ‘আমার যখন সেরা ফর্ম ছিল তখন ২১০০ প্লাস রেটিং ছিল। বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে দাবার কে ফ্যাক্টর ৪০ থেকে কমে ২০ হয়। আমাদের দেশে টুর্নামেন্ট তেমন হয় না। ইউরোপে হাঙেরী, স্পেনে খেলতে পারলে রেটিং বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। সেখানে খেলতে অনেক খরচ। আমি নৌবাহিনী থেকে যা পাই তা দিয়ে পরিবার নির্বাহ হয়। বাইরে থেকে স্পন্সর আমার খুবই প্রয়োজন।’


অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৩৩ মিনিট আগে
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে