নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুমিনুল হকের টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। এর মধ্যে তাঁর ব্যাটে চলছে রানের খরা। দুটোর কোনোটা থেকেই বের হতে পারছেন না বাংলাদেশ অধিনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ডারবান টেস্ট থেকে সর্বশেষ ৮ ইনিংসে দুই অঙ্কের ঘরের দেখা পাননি মুমিনুল। ব্যাটে রান নিয়ে তাই প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে বিধ্বস্ত হওয়ার পর মুমিনুলের ব্যাটে রানখরার প্রশ্নটা অবধারিত ছিল। এবার সেটা সামলাতে হয়েছে বাংলাদেশ কোচ রাসেল ডমিঙ্গোকে। ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় দিনের সংবাদ সম্মেলনে মুমিনুল ফর্মে নেই মেনে না নিলেও আজ আর সেই পথে হাঁটলেন না ডমিঙ্গো। শিষ্যের চাপে থাকার ব্যাপারটা স্বীকার করে নিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ। তিনি বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে সে চাপ অনুভব করছে।’
এর আগে নিজের ফর্ম নিয়ে চিন্তিত নন বলে জানিয়েছিলেন মুমিনুল। অধিনায়কত্ব তাঁর ব্যাটিংয়ে প্রভাব ফেলেনি বলেও মানেন তিনি। তবে পরিসংখ্যান অবশ্য সে কথা বলছে না। সাকিব আল হাসানের নিষেধাজ্ঞায় ২০১৯ সালে ভারত সফরে প্রথম টেস্ট অধিনায়কত্ব পান মুমিনুল। অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর ১৭ টেস্টে মুমিনুলের ব্যাটিং গড় নেমে এসেছে ৩১.৪৪-এ। অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়ার আগে ৩৬ টেস্টে এটা ছিল ৪১.৪৭।
অধিনায়কত্বই কী মুমিনুলের ব্যাটিংয়ে প্রভাব ফেলছে কি না এমন প্রশ্নে ডমিঙ্গো বলেন, ‘বাংলাদেশে টেস্ট অধিনায়কত্ব সব সময় আতশ কাঁচের নিচে থাকে। গত ১০-১৫ বছর দল যেখানে এ সংস্করণে ভালো করেনি। আপনি যতই কঠিন মানসিকতার কিংবা সাহসী হোন না কেন, এটা আপনাকে বিপর্যস্ত করবে। সে মানসিকভাবে খুবই শক্ত একজন ক্রিকেটার। আমি তাঁকে একটা পর্যায় পর্যন্ত তাকে সমর্থন দিয়ে যাব। সতেজ ভাবনার জন্য সম্ভবত আগামী এক সপ্তাহ তার কিছু সময় দরকার। তারপর বুঝতে পারবে খেলা নিয়ে সে কোন অবস্থানে আছে।’
মিরপুরের প্রচলিত যে উইকেট দেখা যায়, এবার সেখানে ভিন্নতা দেখা গেছে। টেস্টের পঞ্চম দিনেও স্পিনাররা একচেটিয়া সহায়তা পাননি। উইকেটে পেসার-স্পিনাররা-ব্যাটার সবার জন্যই কিছু না কিছু না ছিল। টেস্টে উন্নতির জন্য এমন উইকেটে খেলা দরকার মনে করে ডমিঙ্গো বলেন, ‘ওরা বাজে উইকেটে খেলে অভ্যস্ত তাই ভালো করতে পারছে না। আমি হতাশাটা বুঝতে পারছি। যত ভালো উইকেটে আমরা খেলব, ক্রিকেটারদের উন্নতিও তত ভালো হবে। আমি বুঝতে পারি, সবাই জিততে চাচ্ছে। আমি জানি, চট জলদি ফলাফলের সুযোগ আছে। বাজে উইকেটে খেলে প্রতিপক্ষকে ১০০ রানে অলআউট করে ফেলে আমরা ১২০ রান করব। এভাবে খেললে দল উন্নতি করবে না। এভাবে খেলেও কিন্তু সিরিজ জিততে পারিনি।’
মুমিনুল হকের টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। এর মধ্যে তাঁর ব্যাটে চলছে রানের খরা। দুটোর কোনোটা থেকেই বের হতে পারছেন না বাংলাদেশ অধিনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ডারবান টেস্ট থেকে সর্বশেষ ৮ ইনিংসে দুই অঙ্কের ঘরের দেখা পাননি মুমিনুল। ব্যাটে রান নিয়ে তাই প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে বিধ্বস্ত হওয়ার পর মুমিনুলের ব্যাটে রানখরার প্রশ্নটা অবধারিত ছিল। এবার সেটা সামলাতে হয়েছে বাংলাদেশ কোচ রাসেল ডমিঙ্গোকে। ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় দিনের সংবাদ সম্মেলনে মুমিনুল ফর্মে নেই মেনে না নিলেও আজ আর সেই পথে হাঁটলেন না ডমিঙ্গো। শিষ্যের চাপে থাকার ব্যাপারটা স্বীকার করে নিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ। তিনি বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে সে চাপ অনুভব করছে।’
এর আগে নিজের ফর্ম নিয়ে চিন্তিত নন বলে জানিয়েছিলেন মুমিনুল। অধিনায়কত্ব তাঁর ব্যাটিংয়ে প্রভাব ফেলেনি বলেও মানেন তিনি। তবে পরিসংখ্যান অবশ্য সে কথা বলছে না। সাকিব আল হাসানের নিষেধাজ্ঞায় ২০১৯ সালে ভারত সফরে প্রথম টেস্ট অধিনায়কত্ব পান মুমিনুল। অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর ১৭ টেস্টে মুমিনুলের ব্যাটিং গড় নেমে এসেছে ৩১.৪৪-এ। অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়ার আগে ৩৬ টেস্টে এটা ছিল ৪১.৪৭।
অধিনায়কত্বই কী মুমিনুলের ব্যাটিংয়ে প্রভাব ফেলছে কি না এমন প্রশ্নে ডমিঙ্গো বলেন, ‘বাংলাদেশে টেস্ট অধিনায়কত্ব সব সময় আতশ কাঁচের নিচে থাকে। গত ১০-১৫ বছর দল যেখানে এ সংস্করণে ভালো করেনি। আপনি যতই কঠিন মানসিকতার কিংবা সাহসী হোন না কেন, এটা আপনাকে বিপর্যস্ত করবে। সে মানসিকভাবে খুবই শক্ত একজন ক্রিকেটার। আমি তাঁকে একটা পর্যায় পর্যন্ত তাকে সমর্থন দিয়ে যাব। সতেজ ভাবনার জন্য সম্ভবত আগামী এক সপ্তাহ তার কিছু সময় দরকার। তারপর বুঝতে পারবে খেলা নিয়ে সে কোন অবস্থানে আছে।’
মিরপুরের প্রচলিত যে উইকেট দেখা যায়, এবার সেখানে ভিন্নতা দেখা গেছে। টেস্টের পঞ্চম দিনেও স্পিনাররা একচেটিয়া সহায়তা পাননি। উইকেটে পেসার-স্পিনাররা-ব্যাটার সবার জন্যই কিছু না কিছু না ছিল। টেস্টে উন্নতির জন্য এমন উইকেটে খেলা দরকার মনে করে ডমিঙ্গো বলেন, ‘ওরা বাজে উইকেটে খেলে অভ্যস্ত তাই ভালো করতে পারছে না। আমি হতাশাটা বুঝতে পারছি। যত ভালো উইকেটে আমরা খেলব, ক্রিকেটারদের উন্নতিও তত ভালো হবে। আমি বুঝতে পারি, সবাই জিততে চাচ্ছে। আমি জানি, চট জলদি ফলাফলের সুযোগ আছে। বাজে উইকেটে খেলে প্রতিপক্ষকে ১০০ রানে অলআউট করে ফেলে আমরা ১২০ রান করব। এভাবে খেললে দল উন্নতি করবে না। এভাবে খেলেও কিন্তু সিরিজ জিততে পারিনি।’
দুবাইয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে আজ দেখা হচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দুই দলের একাদশ কেমন হবে, সেই সম্ভাব্য হিসেবটাই করা যাক। দুবাইয়ের স্পিন সহায়ক কন্ডিশনে গ্রুপপর্বে নিজেদের তিনটি ম্যাচই খেলেছে ভারত। অস্ট্রেলিয়া গ্রুপপর্বে ম্যাচগুলো খেলেছে পাকিস্তানের লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডিতে।
৩৪ মিনিট আগেট্রাভিস হেড মানেই ভারতের হেডেক (মাথাব্যথা)। গত কয়েক বছর ধরে হেডের কাছেই ভারত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খুইয়েছে বেশ কয়েকবার। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে দেখা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের।
২ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে আজ দেখা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় ম্যাচটি শুরু হবে। সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতকে তাদেরই মাঠে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। এর আগে ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে হয়েছে ধবলধোলাই। তবে এসব ব্যর্থতা পেছনে ফেলে আসছে এপ্রিলে সিরিজ খেলার সুযোগ ক্রিকেট দলের সামনে। দুই টেস্টের সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে।
২ ঘণ্টা আগে