ক্রীড়া ডেস্ক
জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি–টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছে চট্টগ্রাম। হ্যাটট্রিক জয়ের দেখা পেয়েছে বন্দর নগরীর দলটি। আজ দিনের প্রথম ম্যাচে বরিশালকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা। চট্টগ্রামের দাপুটে জয়ের দিনে ঘাম ঝরাতে হয় খুলনাকে। রংপুরকে ৩ রানে হারিয়েছে মোহাম্মদ মিঠুনের দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২১ বল হাতে রেখে বরিশালের দেওয়া ১২৯ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চট্টগ্রাম। ৪৮ বলে ৭৮ রানের ইনিংস খেলে তাদের জয়ের নায়ক মাহমুদুল হাসান জয়। ১৬২.৫০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করার পথে ৬ চার ও পাঁচটি ছয় মারেন এই ওপেনার। তার সঙ্গী সৈকত আলী ২৮ বলে ২৩ রানে অপরাজিত থাকেন। এছাড়া ১১ বলে ২২ রানের ছোট ঝড়ো ইনিংস খেলেন মমিনুল হক সৌরভ।
এর আগে চট্টগ্রামের জয়ের ভীত গড়ে দেন বোলাররা। মেহেদী হাসান রানা, মোহাম্মদ রুবেল, হাসান মুরাদদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৮ রানে থামে বরিশাল। দলটির হয়ে ২৬ বলে ৩৩ রান করেন ইফতিখার হোসেন ইফতি। ২৯ বলে ২৬ রান এনে দেন ফজলে মাহমুদ রাব্বি। ১৪ বলে ১৮ রানের ইনিংস খেলেন সোহাগ গাজী। চট্টগ্রামের বোলারদের মধ্যে দিনটা সবচেয়ে ভালো গেছে রানার। ২২ রানে ৪ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি পেসার। ১০ রানে ২ ব্যাটারকে তুলে নেন মুরাদ। ১৮ রানে এক উইকেট নেন রুবেল।
একই ভেন্যুতে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করে ১৪৯ রান তোলে খুলনা। চারটি ছয়ের সাহায্যে ১৬ বলে ৩৬ রান করেন জিয়াউর রহমান। এনামুল হক বিজয় ৩৫, মিঠুন ২৫ ও নাহিদুল ইসলাম করেন ২০ রান। জবাবে তানভীর হায়দারের ফিফটির পরও ১৪৬ রানে থামে রংপুর। ৪৭ বলে ৬০ রানে অপরাজিত থাকেন তানভীর। অনিক সরকারের অবদান ২৮ রান। আকবর আলী করেন ১৯ রান। খুলনার হয়ে ৩২ রানে ৩ উইকেট নেন রবিউল হক।
জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি–টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছে চট্টগ্রাম। হ্যাটট্রিক জয়ের দেখা পেয়েছে বন্দর নগরীর দলটি। আজ দিনের প্রথম ম্যাচে বরিশালকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা। চট্টগ্রামের দাপুটে জয়ের দিনে ঘাম ঝরাতে হয় খুলনাকে। রংপুরকে ৩ রানে হারিয়েছে মোহাম্মদ মিঠুনের দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২১ বল হাতে রেখে বরিশালের দেওয়া ১২৯ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চট্টগ্রাম। ৪৮ বলে ৭৮ রানের ইনিংস খেলে তাদের জয়ের নায়ক মাহমুদুল হাসান জয়। ১৬২.৫০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করার পথে ৬ চার ও পাঁচটি ছয় মারেন এই ওপেনার। তার সঙ্গী সৈকত আলী ২৮ বলে ২৩ রানে অপরাজিত থাকেন। এছাড়া ১১ বলে ২২ রানের ছোট ঝড়ো ইনিংস খেলেন মমিনুল হক সৌরভ।
এর আগে চট্টগ্রামের জয়ের ভীত গড়ে দেন বোলাররা। মেহেদী হাসান রানা, মোহাম্মদ রুবেল, হাসান মুরাদদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৮ রানে থামে বরিশাল। দলটির হয়ে ২৬ বলে ৩৩ রান করেন ইফতিখার হোসেন ইফতি। ২৯ বলে ২৬ রান এনে দেন ফজলে মাহমুদ রাব্বি। ১৪ বলে ১৮ রানের ইনিংস খেলেন সোহাগ গাজী। চট্টগ্রামের বোলারদের মধ্যে দিনটা সবচেয়ে ভালো গেছে রানার। ২২ রানে ৪ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি পেসার। ১০ রানে ২ ব্যাটারকে তুলে নেন মুরাদ। ১৮ রানে এক উইকেট নেন রুবেল।
একই ভেন্যুতে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করে ১৪৯ রান তোলে খুলনা। চারটি ছয়ের সাহায্যে ১৬ বলে ৩৬ রান করেন জিয়াউর রহমান। এনামুল হক বিজয় ৩৫, মিঠুন ২৫ ও নাহিদুল ইসলাম করেন ২০ রান। জবাবে তানভীর হায়দারের ফিফটির পরও ১৪৬ রানে থামে রংপুর। ৪৭ বলে ৬০ রানে অপরাজিত থাকেন তানভীর। অনিক সরকারের অবদান ২৮ রান। আকবর আলী করেন ১৯ রান। খুলনার হয়ে ৩২ রানে ৩ উইকেট নেন রবিউল হক।
প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরের ঘনকালো উইকেটে ভুগতে হবে ব্যাটারদের, সেটা জানাই ছিল। তবে যতটা ভোগার কথা তার থেকে একটু বেশিই ভুগল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো পুঁজি পেল না স্বাগতিকরা। আগে ব্যাট করে ২০৭ রান করেছে মেহেদি হাসান মিরাজের দল।
২ ঘণ্টা আগেসাধারণত অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজন করে না নিউজিল্যান্ড। এর অন্যতম কারণ বৃষ্টি। যা শঙ্কা ছিল, দিনশেষে তা-ই ঘটল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি ভেসে গেল বৃষ্টিতে।
৩ ঘণ্টা আগেম্যাচ শুরুর আগে ধারাভাষ্যকার এবং শ্রীলঙ্কার সাবেক অলরাউন্ডার ফারভেজ মাহারুফ বলেন, ‘এই পিচে ২২৫–২৩০ রানই জেতার জন্য যথেষ্ট।’ তাঁর এমন কথার বেশ যৌক্তিকতা আছে। বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ানডে সিরিজের জন্য গাঢ় কালচে রঙের পিচ বানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) টার্ফ ম্যানেজমেন্ট প্রধান টনি হেমিং।
৪ ঘণ্টা আগে