নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি-টোয়েন্ট বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বোলিংটা দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ দল। তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজুর রহমানদের তোপ, রিশাদ হোসেনের ঘূর্ণি জাদুতে শ্রীলঙ্কাকে ১২৪ রানে আটকে ফেলেছে তারা।
ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। দেখেশুনেই শুরু করেন শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। চোট কাটিয়ে ফেরা তাসকিনই তৃতীয় ওভারে লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডারে প্রথম ধাক্কা দেন।
প্রিয় প্রতিপক্ষ বাংলাদেশের বিপক্ষে কুশল মেন্ডিস ভালো শুরুরই ইঙ্গিত দেন। তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে দারুণ দুটি চার মারলেন তাসকিনকে। তৃতীয় বলে বুঝে ওঠার আগেই ইনসাইড-এজে হয়েছেন বোল্ড। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশে বিপক্ষে ৫৪.০০ গড় নিয়ে খেলতে নামা মেন্ডিস আজ ফিরেছেন ১০ রান করে।
২১ রানে প্রথম উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। পাতুম নিশাঙ্কা ও কামিন্দু মেন্ডিস দ্বিতীয় উইকেটে দ্রুত রান তোলার সঙ্গে জুটি বড় করার চেষ্টা করেন। পঞ্চম ওভারে সাকিব আল হাসানের ওভারে ৪টি চার মারেন নিশাঙ্কা। ষষ্ঠ ওভারে বোলিং আক্রমণে এসেই প্রথম বলে কামিন্দুকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। মিডঅফে তানজিম হাসান সাকিবকে ক্যাচ দিয়ে ৪ রানে ফেরেন কামিন্দু।
পাওয়ার-প্লেতে ২টি উইকেট হারালেও স্কোরে ৫৩ রান জমা করে শ্রীলঙ্কা। ওভারপ্রতি ৮.৮৩ হারে রান তোলেন লঙ্কান ব্যাটাররা। অবিচল ছিল নিশাঙ্কার ব্যাট। বাউন্ডারির ফুলঝুরি ছুটিয়ে হাঁটছিলেন ফিফটির দিকে। নবম ওভারে তাঁকে থামিয়েছেন মোস্তাফিজ। ২৮ বলে ৪৭ রান এসেছে নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। মেরেছেন ৭টি চার ও ১টি ছক্কা। ভাঙে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে তাঁর ২২ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।
নিশাঙ্কা ফেরার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার রানের গতিও কমে যায়। স্কোরে প্রথম ৫০ রান জমা করতে শ্রীলঙ্কার লেগেছিল ৩৩ বল (৫.৩ ওভার)। ৫০ থেকে ১০০ রান করতে তাদের লাগে ৫১ বল। ধনাঞ্জয়াকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৩২ বলে ৩০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন চরিত আসালাঙ্কা। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন রিশাদ হোসেন। ২১ বলে ১৯ রানে ফেরেন আসালাঙ্কা। পরের বলেই স্লিপে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
১৭তম ওভারে আবারও বোলিং আক্রমণে এসে রিশাদ ফেরান ধনাঞ্জয়াকে। তাঁর ঘূর্ণি জাদুতেই মূলত শ্রীলঙ্কা শেষ দিকে ঝড় তোলার সুযোগ পায়নি। ২৬ বলে ২১ রান করেছেন ধনাঞ্জয়া। নিজের শেষ ওভারে দাসুন শানাকার (৩) উইকেট নেন তাসকিন। মোস্তিফজও তাঁর শেষ ওভারে রানের খাতা খোলার আগে ফেরান মহীশ তিকসানাকে।
শেষ ওভারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ফেরান তানজিম হাসান সাকিব। এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৬ রান। শেষ ৬ ওভারে ২৪ রান তুলতে পারে শ্রীলঙ্কা। ১৮ রান দিয়ে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২২ রান দিয়ে রিশাদেরও শিকার ৩ উইকেট। ২৫ রানে তাসকিন নিয়েছেন ২টি উইকেট।
টি-টোয়েন্ট বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বোলিংটা দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ দল। তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজুর রহমানদের তোপ, রিশাদ হোসেনের ঘূর্ণি জাদুতে শ্রীলঙ্কাকে ১২৪ রানে আটকে ফেলেছে তারা।
ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। দেখেশুনেই শুরু করেন শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। চোট কাটিয়ে ফেরা তাসকিনই তৃতীয় ওভারে লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডারে প্রথম ধাক্কা দেন।
প্রিয় প্রতিপক্ষ বাংলাদেশের বিপক্ষে কুশল মেন্ডিস ভালো শুরুরই ইঙ্গিত দেন। তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে দারুণ দুটি চার মারলেন তাসকিনকে। তৃতীয় বলে বুঝে ওঠার আগেই ইনসাইড-এজে হয়েছেন বোল্ড। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশে বিপক্ষে ৫৪.০০ গড় নিয়ে খেলতে নামা মেন্ডিস আজ ফিরেছেন ১০ রান করে।
২১ রানে প্রথম উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। পাতুম নিশাঙ্কা ও কামিন্দু মেন্ডিস দ্বিতীয় উইকেটে দ্রুত রান তোলার সঙ্গে জুটি বড় করার চেষ্টা করেন। পঞ্চম ওভারে সাকিব আল হাসানের ওভারে ৪টি চার মারেন নিশাঙ্কা। ষষ্ঠ ওভারে বোলিং আক্রমণে এসেই প্রথম বলে কামিন্দুকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। মিডঅফে তানজিম হাসান সাকিবকে ক্যাচ দিয়ে ৪ রানে ফেরেন কামিন্দু।
পাওয়ার-প্লেতে ২টি উইকেট হারালেও স্কোরে ৫৩ রান জমা করে শ্রীলঙ্কা। ওভারপ্রতি ৮.৮৩ হারে রান তোলেন লঙ্কান ব্যাটাররা। অবিচল ছিল নিশাঙ্কার ব্যাট। বাউন্ডারির ফুলঝুরি ছুটিয়ে হাঁটছিলেন ফিফটির দিকে। নবম ওভারে তাঁকে থামিয়েছেন মোস্তাফিজ। ২৮ বলে ৪৭ রান এসেছে নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। মেরেছেন ৭টি চার ও ১টি ছক্কা। ভাঙে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে তাঁর ২২ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।
নিশাঙ্কা ফেরার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার রানের গতিও কমে যায়। স্কোরে প্রথম ৫০ রান জমা করতে শ্রীলঙ্কার লেগেছিল ৩৩ বল (৫.৩ ওভার)। ৫০ থেকে ১০০ রান করতে তাদের লাগে ৫১ বল। ধনাঞ্জয়াকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৩২ বলে ৩০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন চরিত আসালাঙ্কা। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন রিশাদ হোসেন। ২১ বলে ১৯ রানে ফেরেন আসালাঙ্কা। পরের বলেই স্লিপে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
১৭তম ওভারে আবারও বোলিং আক্রমণে এসে রিশাদ ফেরান ধনাঞ্জয়াকে। তাঁর ঘূর্ণি জাদুতেই মূলত শ্রীলঙ্কা শেষ দিকে ঝড় তোলার সুযোগ পায়নি। ২৬ বলে ২১ রান করেছেন ধনাঞ্জয়া। নিজের শেষ ওভারে দাসুন শানাকার (৩) উইকেট নেন তাসকিন। মোস্তিফজও তাঁর শেষ ওভারে রানের খাতা খোলার আগে ফেরান মহীশ তিকসানাকে।
শেষ ওভারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ফেরান তানজিম হাসান সাকিব। এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৬ রান। শেষ ৬ ওভারে ২৪ রান তুলতে পারে শ্রীলঙ্কা। ১৮ রান দিয়ে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২২ রান দিয়ে রিশাদেরও শিকার ৩ উইকেট। ২৫ রানে তাসকিন নিয়েছেন ২টি উইকেট।
কদিন আগেই ৩৮ পেরিয়েছেন লিওনেল মেসি। বয়সকে শুধুই সংখ্যা মনে করে মেসি এগিয়ে চলেছেন দুর্দান্ত গতিতে। মাঠের পারফরম্যান্সে একের পর এক রেকর্ড তো গড়ছেনই। অর্থ উপার্জনের দিক থেকেও রেকর্ড গড়ে চলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগেকলম্বোতে কিছুতেই যেন কিছু করতে পারছে না বাংলাদেশ। ওভারের পর ওভার বোলিং করে যাচ্ছেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী, নাহিদ রানা, মেহেদী হাসান মিরাজরা। তবু শ্রীলঙ্কাকে বেকায়দায় ফেলতে পারছে না বাংলাদেশ। সাবলীল ব্যাটিংয়ে এগোচ্ছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ ফুটসালে ১৭ আসরের ১৩ টিতে শিরোপা জিতেছে ইরান। এমনকি গত আসরেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে ধরে রাখে নিজেদের আধিপত্য। সেই তুলনায় বাংলাদেশ একেবারে শিশু বলা যায়। কারণ, এবারই প্রথম নাম লিখিয়েছে এশিয়ান কাপ ফুটসাল বাছাইয়ে। প্রথমবারেই প্রতিপক্ষ হিসেবে পেল শক্তিশালী ইরানকে।
৩ ঘণ্টা আগেজোরালো আবেদনের পরও আম্পায়ার সাড়া দেননি। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নিলেন রিভিউ। তৃতীয় আম্পায়ার পর্যালোচনা করে দেখেন, তিনটা লাল বাতি জ্বলেছে। সঙ্গে সঙ্গেই ড্রেসিংরুমে ফিরতে হয় লাহিরু উদারাকে। এই উইকেটেই তাইজুল পৌঁছে যান নতুন এক মাইলফলকে।
৪ ঘণ্টা আগে